এক বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী নারীর কান্ড এবং মুরগি চোরের উৎপত্তি ও তার ইতি কথা
লিখেছেন লিখেছেন গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি ২১ আগস্ট, ২০১৪, ০৩:৪৩:১৬ দুপুর
এক বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী নারী। যিনি শয়তান গরুজীর লোকাল এজেন্ট হিসেবে খুবই যোগ্যতার পরিচয় দিতে পেরেছে। যোগ্যতার পুরুস্কার হিসেবে দেশ বিদেশে শয়তানের আন্তর্জাতিক কার্যল্যয়গুলোতে ফ্রিতে ভিজিট করার সুযোগ পেয়েছে। অনেক পুরুস্কারও তাকে দেওয়া হয়েছে ভবিষ্যতে যেন শয়তানের নানামূখী কার্যক্রম বাস্তবায়নের অংশীদার হয়ে দ্বিগুন উৎসাহে তার আবালগিরি চালিয়ে যেতে বুকে সাহস থাকে।
এই প্রতিবন্ধী মহিলাটি নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে একবার কি কান্ডই ঘটাইলো! আজ এখানে বর্ণনা করা হবে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী সেই মহিলার কান্ড-
দেশের প্রগতিশীল নাস্তিকদের তীর্থস্থান তথা শয়তানের আঞ্চলিক কার্য্যলয় রমনা বটমূলে প্রগতিশীলদের কপালে দুর্গতির তিলক ধারণ করে অধিকার প্রতিষ্ঠার এক রসালো আসরের আয়োজন করলেন বর্ষার মৌসুমে।
এই আসরে শয়তানের আঞ্চলিক অফিসের বিভিন্ন কর্মকুত্তাদের একের পর এক আগমন ঘটতে ঘটতে পুরো মজলিশ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে গেল। অথিতিদের সামনের সারিতে আসন গ্রহণ করলেন মুরগি চোর ওরফে শয়তানে কবীর, চুলটানা কমল চক্রান্তকারিনী, খুশী কবির ওরফে খবীশে কবির, রোকেয়া ফাসিঁ ওরফে পোক্কাইয়া বাসী, এ্যাম্রান সরকার ওরফে হেমার এইডস ছারখার, জমির চাচা ওরফে খোর-এ আজম প্রমূখ।
উপস্থিত ডেলিগেটদের সবাই নিজ নিজ আসনে বসে বক্তাদের (আদি)রসালো আলোচনা শুনার এ্যারে ঘোরে চুম্বকীয় তত্তের সূত্রানুযায়ী বিপরীত মেরুর ডেলিগেটদের উত্তাল নগদ চাহিদা পূরণের জন্য মাঝে মধ্যে হাতের কাজটাও নিজের অজান্তেই সেরে নিচ্ছেন। অনেক বক্তাই বক্তৃতা করলেন। এবার ডাক পড়লো সেই বিখ্যাত বুদ্ধিপ্রতিন্ধী মিজ ত্যাজলিমা নাচুনী বেধমের প্রধান অথিতির বক্তব্যের পালা। মঞ্চে উঠেই তিনি যৌবনের জ্বালাতনময়ী বক্তব্যের এক পর্যায়ে নারী পুরুষের সমান অধিকারের পক্ষে বলতে গিয়ে নারীদের রাস্তায় দাড়িয়ে মুতার অধিকার দাবী করলেন।
এ সময় খোর-এ আজম জমির চাড়া ত্যাজলিমা নাচুনীর এ প্রস্তাবকে সমর্থন দিতে দাড়িয়ে গেলেন। খোর-এ আজম দু’হাত তুলে করতালি দিয়ে সর্বপ্রথম এই শয়তানী কাজের অশুভ সূচনা করে দৃষ্টান্ত স্থাপনের সাহসিকতা দেখানোর অনুরোধ করলে সঙ্গে সঙ্গে শয়তানে কবির দাড়িয়ে যান প্রস্তাবকে সমর্থন করার জন্য।
এদিকে ত্যাজলিমা নাচুনী এই প্রস্তাবে খুশী হয়ে শয়তানে কবীরের কাধের উপর উঠে সবার সম্মূখে কাজটা সূচনা করার সাথে সাথেই দর্শকদের দিকে না গিয়ে শয়তানে কবীরের মাথার নিচে কপাল বেয়ে নাকের উপর দিয়ে সোজা লম্বা লম্বা গোপের সাথে মিশে গিয়ে কিছু অংশ তার গালের ভিতর আর কিছু অংশ তার শরীর বেয়ে নিচের দিকে গড়িয়ে পরলো। আস্ত মোটাতাজা এক নারীকে কাধের উপর বেশিক্ষণ রাখার কারণে তার তৃষ্ণা পেয়েছে প্রচন্ড। এ সুযোগে সে গালের ভিতর ডুকে পড়া নারীর তরল মুত গিলে তৃষ্ণা নিবারণ করলেন।
সেই থেকে এই বেত্তমিজটার পেটে পাক পবিত্র কোন খাদ্য হজম হয় না। তার পেট একটি জিনিসই শুধু হজম করতে পারে। তা হলো মুরগির বিষ্টা। শয়তানে করীর প্রতিদিন তার খাদ্য তথা মুরগির বিষ্টা যোগাড় করতে গিয়ে এই দোকান থেকে সেই দোকান, এই পাড়া থেকে সেই পাড়া ঘুরাঘুরি করতে করতে এক পর্যায়ে মুরগি চুরি শুরু করে দিলেন। সেই থেকে তিনি এখনো আমাদের দেশের প্রধান মুরগি চোর হিসেবে ক্ষ্যতি অর্জন করেছে।
বি. দ্র. কাহিনী সম্পূর্ণ কাল্পনিক, বাস্তবিকই যদি কোন ব্যক্তি বা বস্তুর সাথে মিলে গ্যাঞ্জাম লেগে যায় তবে এর জন্য গ্যাঞ্জাম খান দায়ী নই।
বিষয়: বিবিধ
৩২২১ বার পঠিত, ৩২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আমি কিনতু কিছু বুঝিনাই..
http://www.onbangladesh.org/newsdetail/detail/48/88271
ব্লগে কোন আপুকে তসলিমাকে নিয়ে বলতে দেখি না যেমনটা বলে ব্লগার ভাইয়ারা ।
এই ছবি ও লিখার ব্যাপারে ব্লগার আপুদের অবস্থান খুব জানতে ইচ্ছে করে ।
বেডি ব্লগে তাগো ব্যপারে বেশী বোলচাল করলে আন্নে যেমুন হতভাগা আমারও একই পরিনতি হইবার পারে।!
খোর-এ আজম আর নাচুনী বেধম, এ দুইয়ে আর সশব্দ-ভেটকী থামিয়ে রাখা গেলো না!
কঠিন রকমের গ্যাঞ্জাইম্যা বিনোদন হইছে।
আপনার পোস্ট আর বেক্কলের পোস্ট আমি পড়তে ছাড়ি না। কেননা খুব দারুন কিছু জানাযায়।
ধন্যবাদ আবার গ্যাঞ্জাম লাগাবেন আশাকরি।
গ্যাঞ্জাম খান, বেআক্কেল দু জনই প্রচুর জ্ঞানী।
তবে নিজের ব্যাপারে বিশেষভাবে স্মরণ রাইখ্যান কি বোর্ডের ফাংশন কি নং-৫।
তো ভাইজান আন্নে কিডা? প্রোফাইলে আন্নের কুনো ছবি নেই, কুনো নিক নামও দেহা যাচ্ছে না। আন্নের পরিচয় তো জানতে পারলুম না। মাথায় গ্যাঞ্জাম লাগাইয়া দিলেন একদম।
আন্নেরে দশ বস্তা ধন্যুবাদ দিলুম।
মন্তব্য করতে লগইন করুন