পলিট্রিক্স
লিখেছেন হতভাগা ২১ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৯:৩১ রাত
আগামীকাল নাসিক নির্বাচন । আইভি বনাম সাখাওয়াত লড়াই হবে । কি হতে পারে , কে জিতবে সেটা নিয়ে জল্পনা কল্পনা চলছেই।
যদিও এসব নিয়ে আমার খুব একটা ইন্টারেস্ট নেই তারপরেও প্রাক্তন এলাকা বিধায় নাসিকের খবর এড়াতে পারি না ।
অনুমান করা যদিও ঠিক না (আল্লাহ আমায় ক্ষমা করুন) তবুও আমার মনে হয় যে এই নির্বাচনে সাখাওয়াতকে জেতানো হবে ।
০ কারণ , গত টার্মে আওয়ামী লীগের না করা সত্ত্বেও আইভি দাড়িয়ে...
কাবার প্রেমময় পথে………।
লিখেছেন সন্ধাতারা ২১ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৫:২৮ বিকাল
অবশেষে মনে হল মহামহিম আল্লাহ্ সুবহানুতা’আলার অবারিত দয়া ও অজস্র করুণার সিন্ধুধারা উথলে উঠলো। শত ঝড় ঝাপটা পেরিয়ে মমতাময়ী মা আর স্নেহের ভাইসহ তখন আকাশে উড়ছি। তারপরও কেন যেন ক্ষণে ক্ষণে গত দু’মাসে ঘটে যাওয়া অযাচিত ঘটনার দৃশ্যপটগুলো অন্তরে অজানা আশঙ্কা, উৎকণ্ঠা ও ভয়-ভীতি আষ্টেপৃষ্ঠে ঘিরে রইলো। মনে হল মরুভূমির তপ্ত বালুকাময় বিশাল বিস্তর অজানা অচেনা প্রান্তর পেরিয়ে...
বাবার ছেড়া মোজা
লিখেছেন না বলা কথা ২১ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৩:৩৭ দুপুর
ছোট বেলায় বাবাকে দেখতাম ছেড়া মোজা পরতে ( আমার মত হয়তো অনেকেই দেখেছেন)। কিন্তু কেন বাবা ছেড়া মোজা পরত তা বুঝতে পারতাম না। বাবাকে কৃপনও বলতে পারছিনা কারণ যখনই বাবার কাছে টাকা চাইতাম সাথে সাথে দিয়ে দিত। তাহলে কেন বাবা ছেড়া মোজা ও গেঞ্জি (শার্টের নিচে যে টা পরতে হয়) ব্যবহার করতো। আজ যখন দায়িত্ব নিয়ে স্ত্রী, সন্তান, পিতামাতা ও নিকট আত্নীয়দের ভালবাসতে হয় তখনই কেন যেন খুব হিমশিম...
ভূবণ ভুলানো ভ্যালি এবং শিমুল পলাশের রক্তিম দেশে…!
লিখেছেন সন্ধাতারা ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৯:১১ রাত
শীতের আবহে সূর্যের আলো ঝলমলে স্বর্ণালী দিনে সপরিবারে লং ড্রাইভের যাত্রা শুরু। একটি ভূবণ ভুলানো ভ্যালির স্বপ্নময় স্বর্গীয় রাজ্য অভিমুখে। মাহিশার জন্য যদিও এটি কোন বিলাসী ভ্রমণ ছিল না। মনের জটিল চিন্তা গ্রন্থিতে স্বস্তি আনায়নে এবং দিলের অবিরত অস্থিরতা মোচনেই মূলতঃ এই ভ্রমণের প্রয়াস। এযেন আত্মোদ্ধ্বোধনের আকুলতা কিংবা অবাঞ্ছিত বড় কোন দুর্ঘটনা থেকে মুক্তির ব্যাকুল...
ঐ ভাল ও খারাব শুধু আমিই কিন্তু ।
লিখেছেন জিসান এন হক ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৪:৪১ রাত
হাসিনা ও খালেদা ম্যাডেম গং বাংলাদেশকে যা দিচ্ছে আমরা তাই অনুসরন করছি এবং স্রষ্টাকে যে ভাবে মানা উচিৎ এই হাসিনা ও খালেদা ম্যাডেম গংকে তার চেয়েও বেশী মান। হাদীসে ইরশাদ হয়েছে:
ﻋَﻦْ ﺃُﻡِّ ﺣُﺼَﻴْﻦٍ ﻗَﺎﻟَﺖْ ﻗَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠﻪ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋَﻠَﻴﻪ ﻭﺳَﻠَّﻢ ﻻَ ﻃَﺎﻋَﺔَ ﻟِﻤَﺨْﻠُﻮﻕٍ ﻓﻲ ﻣَﻌْﺼِﻴَﺔِ ﺍﻟﺨَﺎﻟِﻖِ
অর্থ: “উম্মে হুসাইন (রা থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (সা ইরশাদ করেছেন: স্রষ্টাকে অমান্য করে...
হে প্রভু! সেই বিজয় চাই যেই বিজয়ে ঈমানের জযবা বৃদ্ধি পায়।
লিখেছেন সত্যলিখন ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০১:৪৭ রাত
বিজয় দিবসে উপলক্ষে নয় ,রুটিন মাফিক সন্ধ্যার সময় আমরা দম্পতী পার্কে হাঁটতে যাই ।নিত্য দিনের পার্ক আর আজ বিজয়ের রাতের পার্কের অনেক পার্থক্য ছিল। লাল সবুজ পোশাকের ছেলেমেয়েরা আজ মনে হলো ভালবাসার বিজয় অর্জন করেছে। তাই অন্ধকারের জাহিলিয়াত যুগের হার মানা কার্য্যকলাপ বেশি ছিল। আমার সাহেব আমি অসুস্থ্যতার কারনে পড়ে যাই কিনা হাতটা ধরে হাটেন।আজ আর তাও ওদের আলামত দেখে লজ্জায় ধরতে...
আলেপ্পো, রক্ত আর আমরা!
লিখেছেন শারিন সফি অদ্রিতা ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৭:৫২ সন্ধ্যা
সিরিয়ার আলেপ্পো সিটির আপডেট নিতে কালকে থেকে নেট ঘাঁটাঘাঁটি করে যাচ্ছি। আলেপ্পোর লাস্ট হস্পিটালটাও বোমা দিয়ে উড়িয়ে দিল!. রক্তাক্ত মানুষগুলো, ক্ষতবিক্ষত বাচ্চাগুলো এখন চিকিৎসার জন্যে যাবে কোথায়? ভাইয়েরা, স্বামীরা শেইখদেরকে প্রশ্ন পাঠাচ্ছে, আমরা চোখের সামনে আমাদের মা-বোনেদেরকে রেইপ হয়ে মারা যেতে দেখছি, তার আগেই যদি আমরা ওদের ইজ্জত বাঁচাতে মেরে ফেলি, সেটা কি জায়েজ হবে কি...
সূরা আত তাকবীর - ভাবার্থ
লিখেছেন সন্ধাতারা ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৫:৫৬ বিকাল
পরম করুণাময় অসীম দয়ালু
মহান আল্লাহ্র নামে শুরু,
বিশ্বজাহান তোমারি সৃজন
শ্রেষ্ঠ মানবকূল গাছপালা তরু।
সূর্য যখন হবে নিষ্প্রভ
যারা ঈদ-এ মিলাদুন্নবী মানে না তারা বোকা, বিচার মানি কিন্তু মতবাদ আমার……
লিখেছেন চাটিগাঁ থেকে বাহার ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০১:৩৩ দুপুর
যারা ঈদ-এ মিলাদুন্নবী মানে না তারা যারা ঈদ-এ মিলাদুন্নবী মানে না তারা বোকা
বিচার মানি কিন্তু মতবাদ আমার……
গ্রামের ধনী পরিবারের মেধাবী ছেলেটি মেডিক্যালে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দেয়া শুরু করল। গর্বে যেন তার বুক এক বিগত সামনে চলে এসেছে, কারণ সে মনে করে সে মেডিকেলে ভর্তি হয়েই ডাক্তার হয়ে গেছে। আসলে তাকে ধারণা দেয়া হয়েছিল মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়া মানে সে ডাক্তার...
ফেইসবুক!
লিখেছেন সিটিজি৪বিডি ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১০:৫৭ রাত
আমার এক অাত্মীয়ের মেয়ে কলেছে পড়ে। ফেইসবুকে তার ছবিসহ আইডির সন্ধান পেয়ে তার মাকে বিষয়টি শেয়ার করি। শেয়ার করেছি এই কারণে যে, সে সেজেগুজে পোজ মেরে ছবি দিয়েছে। যা দেখতে আমার ভাল লাগেনি। মা তার মেয়েকে আমার সামনে হাজির করলে তাকে বলি " দেখ! ছবি না দিয়ে অনেক বোন/আপু/খালা ফেবু ইউজ করে। তারা লিখালিখিও করে। তাদেরকে কোন সমস্যায় পড়তে হয় না। তুমি ও এই কাজ করতে পার।" উত্তরে সে...
নিশীথ
লিখেছেন মুসফিরা মারিয়াম ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৫:০৭ বিকাল
পাঁচ-ছয় দিন ধরে আমার পেছনে পেছনে ঘুরছে ছেলেটি। বয়স সাত কিংবা আট বছর হতে পারে। ফর্সা নাকি কালো তা ঠিক করে বলতে পারবোনা।কারণ, দগ্ধ মুখটা দেখে বোঝা যাচ্ছেনা সে জীবদ্দশায় কেমন ছিল। তবে চাওনীতে একধরণের অসহায়ত্ব আছে। কথা তেমন একটা বলেনা, শুধু করুণ চোখে চেয়ে থাকে। বই নিয়ে একটু পড়তে বসেছি, আমার পাশে এসে সেও বসলো।বললো:আপু কি করছো?
-বই পড়ছি।
-পড়া, এটা আবার কি জিনিস!
-পড়াশোনা করলে মানুষ...
তোমার আগমনে
লিখেছেন প্যারিস থেকে আমি ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৫:০৬ বিকাল
আকাশের চাঁদ বুঝি নামিলো ধরায়
কে এলো কে এলো সাড়া পড়ে হায়
ধরণী ফের বুঝি প্রাণ খুঁজে পায়
হে প্রিয় নবী মোর সালাম তোমায়।
নদ-নদী,তরুলতা,বৃক্ষরাজি
কার আগমনে সরব আজি
বুলবুলি কার নামে মধুগান গায়
সৃজনশীল বই পিপাসুদের জন্য… “ ঈমানদীপ্ত দাস্তান”
লিখেছেন সন্ধাতারা ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০১:৪৩ দুপুর
নিদ্রাহীন নিঃশব্দ রাতে হৃদয়রাজ্যে অবিরত জাগে যাচিত অযাচিত নানা প্রশ্নের! এমনি এক বিশেষ ক্ষণে বইটির প্রচ্ছদে দৃষ্টি আটকিয়ে যায়। বইয়ের নামকরণের জন্য। তারপর পাতা উল্টাতে উল্টাতে তলিয়ে যেতে থাকি গভীর থেকে গভীরে। মন্ত্রমুগ্ধের মত। তিমির রাত্রির গহীন আঁধারে হাজারো তারকারাজির ভীড়ে অজানা আনন্দে হঠাৎ অন্তর ঝলমলিয়ে উঠলো। বইয়ের প্রতিটি আকর্ষণীয় শব্দে, প্রাঞ্জল আঁখরে...
কোথায় কেউ নেই
লিখেছেন আরিফা জাহান ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০২:৩৮ রাত
ভোরের আদুরে কোমল আলোটা কখন দেখেছিলাম ?
ভুলতে বসেছি !
মধ্যাহ্নের ঝাঁঝালো প্রখর আলোকরশ্মিটাই যে আসে ললাট বরাবর ।
তপ্ত রাজপথ ,শত কোলাহল আর শ্রান্ত এ মন যখন দিন শেষে ফিরে; ঘরে স্বাগত জানায় এক পৃথিবী নীরবতা, জড়িয়ে নেয় নিঃসঙ্গতা ।
চেনা পরবাস, অচেনা জীবন ।
নিস্তব্দ এ ঘরে পর্দার অল্প অল্প দুলুনিতে প্রতধবনিত হয় সারাদিনের শত কথ-হাসির প্রতিধ্বনি !
আর কেউ কথা বলে না ।
মহানবী (সা)এর আগমন ও রবিউল আউয়ালের আসল চেতনা..
লিখেছেন মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম ১২ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৮:০৫ রাত
সাইয়্যেদুল মোরসালীন, রাহমাতুল্লিল আলামীন, বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সা) ৫৭০ (মতান্তরে ৫৭১ খৃ.) খৃ. ৯/১২ই রবিউল আউয়াল মাসে মুক্তির র্বাতা নিয়ে ধূলির ধরায় শুভাগমন করেন। তাঁর এই শুভাগমন মানবতার মুক্তির অনন্য দিশা। তখনকার আর্থ-সামাজিক অবস্থা ছিল এরকম : গোত্রে গোত্রে কলহ-বিবাদপূর্ণ, সংঘর্ষ, খুন, ধর্ষণ, নারী নির্যাতন, চুরি-ডাকাতি, ছিনতাই-রাহাজানি, জেনা-ব্যাভিচার, লুটতরাজ, দুর্বলের...