সদ্য বিবাহিত ছেলে-মেয়েদের জন্য অমূল্য উপদেশ
লিখেছেন শান্তিপ্রিয় ১১ জুলাই, ২০১৮, ০২:৩৪ দুপুর
বিয়ের সময় পুত্রের উদ্দেশে পিতার উপদেশ: হে আমার আত্মজ, প্রথমেই আমি আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করছি এ জন্য যে তিনি আমার জীবনটাকে এতটুকু প্রলম্বিত করেছেন যে আমি তোমার বিয়ের রাত দেখতে পাচ্ছি। তুমি তোমার পুরুষত্বের পূর্ণতায় পৌঁছেছো। আজ তুমি তোমার দ্বীনের অর্ধেক পুরো করতে যাচ্ছো। হ্যাঁ, এখন তুমি সেই জীবন থেকে বেরিয়ে যাচ্ছো যেখানে তুমি একটি মুক্ত বিহঙ্গের মতো ছিলে। কোনো বাধা-বিপত্তি...
রাশেদের মায়ের আর্তি , "আমার মণিকে মাফ করে দাও, ভিক্ষা দাও!"
লিখেছেন বাংলার দামাল সন্তান ১১ জুলাই, ২০১৮, ০১:২০ দুপুর
ঝিনাইদহের সালেহা বেগম এর আগে কখনো ঢাকায় আসেননি। এবারই প্রথম। ছেলের হাত ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যাওয়ার সুযোগ তাঁর হলো না। এর আগেই চিনতে হলো ডিবি অফিস, ডিএমপি, শাহবাগ থানা, সিএমএম কোর্ট। তিনি এখন ভিক্ষা চান ১০ দিনের জন্য পুলিশি রিমান্ডে থাকা একমাত্র ছেলে রাশেদ খানকে। ছেলেহীন এই শূন্যতার হাহাকার থেকে তিনি মুক্তি চান।
সালেহা বেগমের সঙ্গে কথা হচ্ছিল গতকাল মঙ্গলবার,...
লিমেরিক
লিখেছেন বাকপ্রবাস ১১ জুলাই, ২০১৮, ০২:৩৫ রাত
মশা বলে মাছিরে
আয় চল নাচিরে
শূণ্য হাড়ি
ঢোলে বাড়ি
চাচা কিলায় চাচিরে।
লিমেরিক
লিখেছেন বাকপ্রবাস ১০ জুলাই, ২০১৮, ০৮:২৪ রাত
এরশাদের জোয়ালে
রওশনের চোয়ালে
কর চাষ
হবে নাশ
গণতন্ত্র ছোয়ালে।
১১ই মার্চ নৃশংসতার নীরব সাক্ষী
লিখেছেন বাংলার দামাল সন্তান ১০ জুলাই, ২০১৮, ০৬:১১ সন্ধ্যা
এক.
১১ই মার্চ বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ইতিহাসে এক রক্তাক্ত অধ্যায়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে বহু চড়াই উৎরাই শিবিরকে অতিক্রম করতে হয়েছে। শিবিরের অগ্রযাত্রায় ভীত হয়ে শিবিরের বিরুদ্ধে অপপ্রচার, জুলুম নির্যাতনের ধারাবাহিকতায় ১৯৮২ সালের ১১ মার্চ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ছাত্রশিবিরের ওপর পরিচালনা করা (সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের ব্যানারে) হয় এক নারকীয় লোমহর্ষক...
লিমেরিক
লিখেছেন বাকপ্রবাস ১০ জুলাই, ২০১৮, ০১:২৭ দুপুর
*
লবণের দগ বাড়ে যত বলে কম দে
বউ আর শ্বাশুড়ি লেগে থাকে দ্বন্দে
দিন যায় রাত যায়
শুরু আছে শেষ নাই
সমাজটা পঁচে যায় সিরিয়াল গন্ধে।
*
=-=-=- কে?=-=-=
লিখেছেন বাকপ্রবাস ১০ জুলাই, ২০১৮, ০২:০২ রাত
কে দিয়েছে মোবাইল ফোন
কে দিয়েছে কে?
দাদু বলে পোলাপাইনের
ঘুম কেড়েছে।
সারা রাত পিরিত করে
স্কুল ছেড়েছে
লেখাপড়া হয়নি কিছুই
লিমেরিক
লিখেছেন বাকপ্রবাস ১০ জুলাই, ২০১৮, ০১:১৩ রাত
রাজনীতিতে রওশন কী করে?
প্রশ্নটা করেছিলাম ভুল করে
তেড়ে আসে এরশাদ
নেই আর সেই স্বাদ
হেচকা টানে বুড়ির চুল ধরে।
মন কেমন করে
লিখেছেন Mujahid Billah ০৯ জুলাই, ২০১৮, ০৬:৫২ সন্ধ্যা
কেন এমন করে মায়া ও মমতার অনুভূতি জাগে! বুকের প্রতিটি স্পন্দন যেন তাকে কামনা করে তার একটুখানি সান্নিধ্য লাভের আকুতি জানায়! আমি অবাক হয়ে ভাবি, হৃদয়ের স্পন্দন যাকে এমন করে অনুভব করে, এমন করে যার সান্নিধ্য কামনা করে, সে আমার কে হতে পারে?
কেউ যদি হবে, আমার দিকে তাকায় না কেন? একটু গান গায় না কেন?
আচ্ছা, আমি যদি ডাকি, শোনবে পাখীটি আমার ডাক? বোঝবে আমার ভাষা, আমার বর্ণমালা, আমার কণ্ঠস্বর?
তখনো...
শূ্ণ্যতা এক
লিখেছেন বাকপ্রবাস ০৯ জুলাই, ২০১৮, ০৫:৫৮ বিকাল
যত নামি নিচুতে নাই তল কিছুতে
অতলে তল খুঁজে মরছি
উপরে তাকালে দৃষ্টিটা হাঁকালে
শূণ্যতার ধাঁধাতেই পড়ছি।
কোনদিকে পাব ঠাঁই বামে নাকি ডানে যাই
আছে নাকি দিক আরো খুঁজতেই
ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। এই বিধানের মুল ভিত্তিই হলো আনুগত্য। ইসলামে আনুগত্য ফরজ এই ফরজ কি আমরা পালন করছি
লিখেছেন কুয়েত থেকে ০৯ জুলাই, ২০১৮, ০৪:২১ বিকাল
কোরআন সুননাহর আলোকে আনুগত্য করা ফরজ। আমরা এই বিষয়ে খুবই কম জানি। জানাটাও ফরজ। জানতে হবে মুল কোরআন সুননাহ থেকে
আনুগত্য ইসলামের জীবন ব্যবস্থার মূল ভিত্তিই হল আনুগত্য। সূরা আন নেসার (৫৯-৭০) আয়াতে ইসলামের সমগ্র ধর্মীয়, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক জীবনের আনুগত্যের মূলনীতিসমূহ বর্ণিত হয়েছে। নিম্নে এ বিষয়ে কিঞ্চিত আলোচনার চেষ্টা করা হল। আল্লাহ বলেনঃ
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ...
সোনার ছেলে
লিখেছেন বাকপ্রবাস ০৯ জুলাই, ২০১৮, ০১:৪০ রাত
হাতুড়ি মামুন হাতুড়ি মামুন
করছ তুমি কী?
এই দেখনা হরেক মডেল
হাতুুড়ি এনেছি।
ইচ্ছে যাকে হাড় ভেঙ্গে দাও
মেরুদন্ডের শিরদাড়াটাও
....ভিসি....
লিখেছেন বাকপ্রবাস ০৮ জুলাই, ২০১৮, ০৮:৩৯ রাত
পাঁচ দিন রিমান্ড শেষে দশ দিন বোনাস
লজ্বা তুই কেমন করে নাক ডেকে ঘুমাস
ভিসি সরেস মাল
গানজা খেয়ে টাল
প্রীতিজিনতার অধর ভেবে শুয়োরের পাছায় চুমাস।
সদা মনে ভয়
লিখেছেন বাকপ্রবাস ০৮ জুলাই, ২০১৮, ০৩:৫৮ দুপুর
দেখতে ঠিক মানুষেরই মতো
কিন্তু মানুষ নয়
সদা মনে ভয়।
এই বুঝি আসল তেড়ে
পালাও পালাও জায়গা ছেড়ে
লগি-বৈঠা, ছোরা, হাতুড়ি হলে নয়ছয়
সেমিস্টার ফাইনাল এবং কিছু কথা!
লিখেছেন শারিন সফি অদ্রিতা ০৭ জুলাই, ২০১৮, ০৭:৫৯ সন্ধ্যা
সেমিস্টার ফাইনালের সময়টা বড় অদ্ভুত রকমের রোমান্টিক! রাত চারটা/পাঁচটা পর্যন্ত লাইব্রেরির গ্রুপ স্টাডি হলে নিজেদেরকে বন্দী করে আমরা একজন আরেকজনের সাইলেন্ট হাহাকার শুনতে থাকি - বড় রোমান্টিক একটা ব্যপার বটে!
আমার এক বান্ধবীর পুরো সেমিস্টার অনেক পেইনের মধ্যে দিয়ে গেছে যার জন্যে সেমিস্টারের লাস্টে এসে তার সিজিপিএর অবস্থা খুব শোচনীয় (আল্লাহ্ সহজ করে দিক)। পড়তে পড়তে দেখা...