”খন্জর সিংহ”

লিখেছেন রিদওয়ান কবির সবুজ ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১১:৪৫ রাত

তারা ছিল মরুভূমির সন্তান। উষর মরুর নির্মম রোদ আর রাতের হাড় কাপান শিতলতা তাদের করেছিল নির্দয় আত্বকেন্দ্রিক। একফোটা পানি আর একটু সবুজ ঘাসের জন্য তারা ছুটে যেত শত শত মাইল। ঘোড়া ছিল তাদের বাহন, তাদের ঘরবাড়ি এমনকি তাদের খাদ্য! ঘোটকির দুধ থেকে তৈরি পানিয় কুমিস এ চুমুক দিয়ে তারা ছুটত বায়ুবেগে। তারা ছিল গোত্রে গোত্রে বিভক্ত। একটু পানির উৎস,ঘোড়া আর ভেড়ার জন্য মরুর প্রান্তরে জন্মান...

মৈত্রী ট্রেন বনাম ঢাকা ক্যান্টনম্যান্ট

লিখেছেন হতভাগা ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১০:০৭ সকাল

ঢাকা-কলিকাতা রুটে যে মৈত্রী ট্রেন চলাচল করে সেটা ঢাকায় ক্যাটনম্যান্ট স্টেশন থেকে ছাড়ে এবং পৌছায়।
আন্তর্জাতিক রুট বিধায় এখানে ইমিগ্রেশন ব্যবস্থা থাকে।
ক্যান্টম্যান্ট যে কোন দেশের খুবই ষ্পর্শ কাতর একটা জায়গা যেখানে সাধারণ মানুষ প্রবেশ করতে পারে না । আর আমরা কি না সেই ক্যান্টনম্যান্টেই প্রতিবেশী দেশের লোকদের যাতায়াতের ব্যবস্থা করে রেখেছি। এরকমটা কি কলিকাতার দাদাবাবুরা...

হিজরী নববর্ষের গুরুত্ব ও ইতিহাস। মুসলিম উম্মাহ হিজরীসনের ব্যপারে তেমন আগ্রহ নেই

লিখেছেন কুয়েত থেকে ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১২:৪৮ রাত

আমাদের মাঝ থেকে ১৪৩৯ হিজরি সন বিদায় নিয়ে হিজরি নববর্ষ ১৪৪০ সন শুরু হয়েছে। ১লা মহরমের মধ্যদিয়ে হিজরি নববর্ষ ১৪৪০ এর সূচনা। মুহাররম ইসলামী পঞ্জিকা হিজরি সনের প্রথম মাস। ইসলামে এ দিনটি মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য এক বিশেষ স্মারক। হিজরি সন এমন একটি সন, যার সাথে মুসলিম উম্মাহর তাহজিব-তামাদ্দুন ও ঐতিহ্যের ভিত্তি সম্পৃক্ত। মুসলমানদের রোজা, হজ, ঈদ, শবেকদর, শবে মেরাজসহ ইসলামের বিভিন্ন...

সমাজের এই অবক্ষয় কি ভাবে দূর হবে?

লিখেছেন হারেছ উদ্দিন ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ০৮:৩৮ রাত

শুধু বর্তমান প্রচলিত আইন দিয়ে সমাজের অবক্ষয় দুরকরা সম্ভব নয়;
মানুষের নিজের মনে যদি অপরাধবোধ জাগ্রত হয় এবং শাস্তি নিশ্চিত বলে মনে বিশ্বাস স্থাপন হয়, তখন সে নিজথেকেই সংশোধনের চেষ্টা চালায় অপরাধ থেকে দূরে থাকার।
আইন আছে কিন্তু অপরাধীর মনে এ বিশ্বাসও আছে জঘণ্য অপরাধ করেও সে আইন থেকে পাড় পাওয়া যাবে এবং সম্ভব কারন এক্ষমতা তার পিছনে আছে। তাহলেই তার ভীতরে অপরাধ প্রবণতা আরো বেড়ে...

দুঃখ বিলাস

লিখেছেন বাকপ্রবাস ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ০৪:৩৮ বিকাল


আমার চাই তুমি
তোমার ভরসা
দ্বন্দ মাঝে অবশেষে
তুমুল বরষা।
মেঘে মেঘে কান্না
বললে তুমি আর না

=-=ভুল=-=

লিখেছেন বাকপ্রবাস ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১১:৪৮ সকাল


যতোটা ভুল ভেবেছো তুমি ততোটা ভুল আমি নই
ভুলটা নিয়ে চলে গেলে সেটাই তোমার ভুল ছিল
আমারওতো শরীর, মন দুঃখ পেলে কষ্ট হয়
কষ্টে আমার বুকের ভেতর, চোখের জল টলছিল।
যতোটা প্রেম দিলে তুমি হয়তো আমি যোগ্য নই
ভাবছো আজ পথের কাটা দুদিন আগে ফুল ছিল

>> বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্পর্কে শেখ হাসিনার মন্তব্য কি ছিলো ১৯৮৪ সালে?

লিখেছেন জীবরাইলের ডানা ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১০:০২ রাত


"বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশদ্রোহী অসভ্য বাহিনী" - শেখ হাসিনা।৩রা মে ১৯৮৪-এর এক পড়ন্ত বিকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বঙ্গবন্ধু ভবনে বসে গল্প করছেন শেখ হাসিনা সহ কয়েকজন গল্পে গল্পে ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ ও পাকিস্তান সেনাবাহীনির প্রসঙ্গ উঠলো সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কথা। শেখ হাসিনা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্পর্কে বললেন, এটা একটা সেনাবাহিনী হল? এটা একটা বর্বর, নরপিচাশ, উচ্ছৃঙ্খল, লোভী,...

খুনসুটি

লিখেছেন বাকপ্রবাস ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১১:২৪ সকাল


দুগ্ধ গরু গোয়ালে
দূর্বা ঘাস চোয়ালে
গণি মিয়া
তেল দিয়া
বাটে হাত ছোয়ালে
হাসতে থাকে বিউটি

আশুরার রোজা :

লিখেছেন দ্য স্লেভ ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১০:৫৩ সকাল


============
আমরা পূর্বে মহররম উপলক্ষ্যে শিয়াদের অনুসরনে এই দিনে লাঠি খেলা,তথাকথিত দুলদুল ঘোড়ার অনুকরনে অন্য ঘোড়াকে দুধ দিয়ে গোসল করানো,শরীর রক্তাক্ত করে মাতম করা, নানান খেলাধুলা ইত্যাদী করে কাটিয়েছি। এখনও শিয়ারা এবং তাদের অনুকরনে আরও কিছু বিভ্রান্ত লোক এসব জাহেলীয়াপূর্ণ আচরণ করে থাকে। সমাজে প্রচার করা হয়েছে যে এই দীবসটি পবিত্র এই কারনে যে, এই দিনে ইমাম হোসেন(রাঃ) স্বপরিবারে...

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও গণতান্ত্রিক বাক স্বাধীনতা!!!

লিখেছেন চেতনাবিলাস ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ০৭:৫৩ সকাল

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন >> বাক্সবন্দি হবে বাকস্বাধীনতা!!
কোনো ওজর আপত্তিতেই কাজ হলো না। শেষ পর্যন্ত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি সহসাই পাস হতে চলেছে সংসদে। সম্পাদক পরিষদ প্রত্যাখ্যান করেছে। সাংবাদিক ইউনিয়নগুলোও আপত্তি তুলেছে। সিভিল সোসাইটি বিচ্ছিন্নভাবে কথা বলেছে। দুর্ভাগ্য হচ্ছে, বাংলাদেশে সিভিল সোসাইটি মৃতপ্রায়। দলীয় ব্যানারে নিজেদের অস্তিত্ব জানান দেয় মাঝেমধ্যে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো বিরামহীনভাবে তাদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছে।
বলছে, এই আইন পাস হলে মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে হরণ করবে। দেশীয় মানবাধিকার সংগঠনগুলো কমবেশি সোচ্চার। ডিজিটাল যুগে এই আইন? সরকার বলছেন ডিজিটাল যুগ মানে এটা নয়- অবাধ লাইসেন্স? যা কিছু বলা বা লেখা যাবে। যা ইচ্ছে লেখার মানে হচ্ছে স্বেচ্ছাচারিতা। এটা কখনো কাম্য নয়। এ জন্য কি আইনের দরকার? যে আইন আমার মৌলিক অধিকার কেড়ে নেয়। যে আইন সংবিধানের প্রতি মানুষকে শ্রদ্ধাশীল হতে শেখায় না। যে আইন বাকস্বাধীনতাকে বাক্সবন্দি করে। মনে রাখা দরকার, গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় জনগণের অপরিহার্য অধিকার হচ্ছে বাকস্বাধীনতা। মানুষ কথা বলবে, ভাববে, অন্যের কথা শুনবে। ভিন্নমতকে শ্রদ্ধা জানাবে। এটাই তো সংবিধান নামক দলিলের কথা। ক্ষমতার বাইরে থেকে আওয়ামী লীগ এ কথাগুলো কতবার বলেছে। লড়াই করেছে রাজপথে। নিকট অতীতে ১২ বছর আগে রাজপথ কাঁপিয়েছে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য। জরুরি জমানার বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে কথা বলেছে।
সংবাদপত্রের ফাইল ঘাঁটলে অসংখ্য শিরোনাম দেখা যায়- যা কিনা আজকের আওয়ামী লীগের চরিত্রের মধ্যে বিস্তর ফারাক। ভারতে তথ্য ও প্রযুক্তি আইনের ৬৬/এ ধারাটি বাতিল করে দিয়েছে সে দেশের সুপ্রিম কোর্ট। বিচারক রায়ে বলেছেন, ধারাটি অসাংবিধানিক। বাকস্বাধীনতার পরিপন্থি, অস্বচ্ছ ও পরিণামে ভয়ঙ্কর। যাই হোক, ইতিহাস মোটেই শাসকদের পক্ষে থাকে না। বাংলাদেশেও দেখেছি। বিদেশেও ভূরি ভূরি নজির রয়েছে। যে সব দেশ মৌলিক অধিকারকে স্বীকৃতি দেয় না- ভিন্নমতকে শ্রদ্ধা করে না- সে সব দেশ মুখ থুবড়ে পড়েছে। নিকট অতীতে ইরাক-লিবিয়ার ইতিহাস সবার জানা। আগে উন্নয়ন- পরে গণতন্ত্র চর্চা করতে গিয়ে অনেক দেশের অস্তিত্বই হুমকির মুখে পড়েছে। ভিন্নমতকে দমন করা সহজ। বন্দুক পারে না এমন কিছু নেই এই দুনিয়ায়। কিন্তু বন্দুকের তো কোনো দিক নেই। জনগণের প্রতি আস্থা হারিয়ে পৃথিবীতে অনেক শাসকই বন্দুকের প্রতি আস্থাশীল হয়ে পড়েন। আখেরে তাদের দু’কূলই যায়। ক্ষমতা দীর্ঘ করার জন্য বিএনপি অনেক কূটচালের আশ্রয় নিয়েছিল। এর অন্যতম রূপকার ছিলেন মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া জোটের দুই নেতা। খালেদা জিয়া নিজের ইচ্ছায় অনেক ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি। এখনো একই প্রবণতা। অন্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ায় ভুলের মিছিল লম্বা হচ্ছে। বিশেষ ক্ষমতা আইন চালু করে আওয়ামী লীগ বরাবরই নিন্দিত হয়েছে। কখনো প্রশংসা পায়নি। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তারাই। আজ যারা রাষ্ট্র ক্ষমতায় তাদের অনেকেই বারবার এই আইনে বন্দি হয়েছেন। নির্যাতিত হয়েছেন। ২০০৬ সালের ৮ই অক্টোবর তথ্যপ্রযুক্তি আইন চালু করেছিল বিএনপি। এখন মূল্য দিচ্ছে কড়াভাবে। তাদের জন্য সামনে কি অপেক্ষা করছে কে জানে। স্বাধীনতার নামে স্বেচ্ছাচারিতার পক্ষে কেউই কথা বলবেন না। অনেকেই অবশ্য ভুলে যান সবকিছুর একটা সীমারেখা আছে। বা থাকতে হবে। শাসকেরা এর সুযোগ নিয়ে ভিন্নমতকে কব্জা করতে চান। বিপত্তিটা সেখানেই। একটা সমাজ কি ভিন্নমত ছাড়া চলতে পারে? ক্ষমতা চিরস্থায়ী ভাবলে অবশ্য কথা নেই। এই পথটা সর্বনাশা। আজ আমাকে আপনি দমন করতে পারেন। ভাবতে পারেন সামনে সব আমার। আমি সবকিছু দমন করবো। কার কি এসে যায়! ইতিহাস বড় নিষ্ঠুর। কাউকেই ক্ষমা করে না। এক সময় বাংলাদেশের উদারনৈতিক গণতন্ত্রের প্রশংসা করতো সবাই। বিশেষ করে পশ্চিমা দুনিয়া। বলা হতো বাংলাদেশ হচ্ছে একমাত্র মুসলিম দেশ যেখানে পশ্চিমা ধাঁচের গণতন্ত্র চর্চা হয়। এখন তারা কি বলছে কারো না জানার কথা নয়। প্রতিদিনই কোনো না কোনো বিদেশি সংবাদমাধ্যম গণতন্ত্র আর মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য সরকারের কড়া সমালোচনা করছে।
কথা বললেই রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ এক ধরনের রোগে পরিণত হয়েছে। মামলার প্রতিও মানুষের আস্থা কমছে। ভয়ের সংস্কৃতি অন্য এক ভয়ের জন্ম দেয়। জনমতের প্রতি শ্রদ্ধা থাকলে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি গণভোটে দেন। জনগণ গ্রহণ করলে কেউ আপত্তি জানাবে না। আর যদি কোনো সমালোচনাতেই সরকার কান না দেয় তাহলে ফিল্মী দুনিয়ার সুপারস্টার শাহরুখ খানের বিখ্যাত একটি উক্তির কথা স্মরণ করবো। তার কথায়, সময় বদলে গিয়েছে। মনে যা আছে সেটা বলা বা প্রকাশ না করাই ভালো। কারণ সবাই জানেন। এই মনের কথা বলতে হলে বাথরুমে গিয়ে বরং বলাই ভালো। শাহরুখ খান জিন্দাবাদ।
উৎসঃ মানবজমিন

আমার নাট্য জীবন

লিখেছেন দ্য স্লেভ ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১২:৩৯ রাত


=============
ঢাকা ভার্সিটির টি.এস.সিতে আড্ডা দিচ্ছি,,,,বন্ধু মুরাদ বলল,চল আমরা গ্রুপ থিয়েটারে ভর্তি হই। মুরাদের সাথে আমার বন্ধুত্ব লেজের সাথে গোবরের মত। জীবনের ঢাকা টাইম কেটেছে ওর সাথে। একসাথে থাকতাম প্রায় সময়ই। মানুষ হিসেবে সে খুবই ভালো। আমরা শাওলিন উশু(কুংফু) স্কুলে ছিলাম,সেখান থেকেই মুরাদ আর জনির সাথে গভীর বন্ধুত্ব হয়। জনিকে নিয়ে পরে লিখব।
তো আমরা দেখলাম টি.এস.সির দেওয়ালে দুটো...

স্বপ্ন-খুঁটির বোবা কান্না

লিখেছেন চাটগাইয়া নওজোয়ান ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ০৮:১৫ রাত



১৯৬৩ সালের নভেম্বর মাস
আমার সদ্য বিবাহিত বাবা শ্বশুর বাড়ী তৎকালীন সাতকানিয়া থানার অন্তর্গত আধুনগর গ্রামে বেড়াতে গিয়ে গ্রামের এ মাথা ও মাথা চযে বেড়াতে লাগলেন সাথে স্হানীয় শ্যালক এর দল.. নানা ও নানার গায়েঁর মানুষেরা শহুরে ব্যবসায়ী জামাতার সন্তুষ্টির জন্য এমন কিছু নাই যা করেননি.
বাবা সদলবলে আজ পাখি শিকারে যান তো পরদিন যান মাছ শিকারে ..
এভাবে একদিন হাজির হন একদল কৃষকের...

কাঙ্গাল

লিখেছেন বাকপ্রবাস ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ০১:৩৬ দুপুর


সন্দেহ নাই, সন্দেহ নাই
নাইযে কোন সন্দেহ নাই
যেখানে যাই যেদিক তাকাই
তোমাকেই যে দেখিতে পাই।।
তোমার রূপের একি বাহার
এই সমতল এই যে পাহাড়

সিডল লেক পার্ক ===========

লিখেছেন দ্য স্লেভ ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১১:৪৯ সকাল


গুগলে ( গু-গুলে নয়) সার্চ দিলাম ভালো কোনো পার্ক কাছাকাছি আছে কি না,,,পেলাম অনেকগুলো। এর ভেতর থেকে সিডল পার্ক সিলেক্ট করলাম। লেক,নদীসহ পার্ক ভালো লাগে। পরিকল্পনা সেট হল যথাযথভাবে।
সকালে জিমে গেলাম। গিয়ে দেখী আমার ২ সুপারভাইজারও জিম করছে, এর একজনের হাটুতে ইনজুরী। আমার সহকর্মীদের অনেকেরই দেখী হাটুতে সমস্যা অথচ অনেকেই বডি-বিল্ডার, একেবারে তাগড়া যুবক। সম্ভবত এর কারন এদের খাদ্যাভ্যাস...

তুই মূর্খ্য !! চুপ থাক !!! =============

লিখেছেন দ্য স্লেভ ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ০৯:০৬ রাত


দুনিয়ায় বহু জ্ঞানী লোক আছে। জ্ঞানী লোকের নিদর্শন হল তারা সদালাপী কিন্তু কু-তর্ক করেনা। তারা অন্যকে অবশ্যই সম্মান করে। নিজেদের কোনো বক্তব্য থাকলেই তা হুটহাট বলে ফেলেনা, বরং তার সেই বক্তব্যে অন্য মানুষটি আহত হবে কি না, মানুষের ভেতর সে অপমানিত হবে কি না,, নিজে জিতে গেলেও অন্য লোকটি লোকেদের কাছে ছোট হবে কি না...এরকম অনেক চিন্তা করে জ্ঞানী মানুষ, এবং বিরত থাকে। সে অপরের সম্মান রক্ষা...