আসবে গ্রীক বিনিয়োগ
লিখেছেন ইগলের চোখ ২১ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৫:০৭ বিকাল
একটি দেশের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতার অন্যতম পূর্বশর্ত হচ্ছে ব্যাপক কর্মসংস্থান আর কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধির পূর্বশর্ত বিনিয়োগ বৃদ্ধি। বর্তমান জনবান্ধব সরকার রাষ্ট্র পরিচালনায় আসীন হওয়ার পর থেকেই নানা সময়োপযোগী উদ্যোগের মাধ্যমে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষনের চেষ্টা করে আসছে যাতে দেশে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পায়। এরই ধারাবাহিকতায় ডুইং বিজনেস সূচকে দেশের অগ্রগতিকে ফলপ্রসূ...
বাবার ছেড়া মোজা
লিখেছেন না বলা কথা ২১ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৩:৩৭ দুপুর
ছোট বেলায় বাবাকে দেখতাম ছেড়া মোজা পরতে ( আমার মত হয়তো অনেকেই দেখেছেন)। কিন্তু কেন বাবা ছেড়া মোজা পরত তা বুঝতে পারতাম না। বাবাকে কৃপনও বলতে পারছিনা কারণ যখনই বাবার কাছে টাকা চাইতাম সাথে সাথে দিয়ে দিত। তাহলে কেন বাবা ছেড়া মোজা ও গেঞ্জি (শার্টের নিচে যে টা পরতে হয়) ব্যবহার করতো। আজ যখন দায়িত্ব নিয়ে স্ত্রী, সন্তান, পিতামাতা ও নিকট আত্নীয়দের ভালবাসতে হয় তখনই কেন যেন খুব হিমশিম...
এক নজরে সাকা চৌধুরীর যত বিখ্যাত বচন :স্পিকারকে সাকা, আমি সংসদে কাউকে চোর বলতে পারি"স্পিকার-"না" সাকা চৌধুরী "তাহলে আমি শেখ সেলিমকে...
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ২১ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৩:০৪ দুপুর
মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ বাঙালি রক্ত দিয়েছে। অথচ একটি কলমের কালি খরচ করে কোন বাঙালি একটি জাতীয় সঙ্গীত লিখতে পারল না। এটা বললে পত্রিকাওয়ালারা বলে বেয়াদবি করে ফেলেছি॥" - সাকা চৌধুরী
# "সোনা মিয়া"-কে বানাইসে "লাল মিয়া" আর "লাল মিয়া"-রে বানাইসে "সোনা মিয়া" । এখানে মিয়া-মিয়া কিন্তু ঠিকই আছে। 'সোনা' ডা শুধু "লাল" হইয়া গেছে।
# আংগুল দেখাবেন না, ওই আংগুল-এ রিং পরানোর কথা ছিল- হাসিনাকে
মানবতা বিরুধিদের শাস্তি নির্ধারিত মৃত্যদন্ড ! তাহলে হাসিনার !! এখনতো হাজারো মানবতাবিরুধী অপরাধ হচ্ছে ! তার শাস্তি কি ......
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৪:৫৭ বিকাল
হাসিনার অপরাধগুলির জন্য তার কতবার ফাসী হতে পারে ?
৭১ সালের ঘটিত ঘটনার যদি সর্বচ্চ মৃত্যদন্ড শাস্তি হতে পারে , যেই ঘটনার কোন প্রত্যক্ষ সাক্ষি নাই , ভিডিও ফুটেজ নাই সার্বজনীন ভাবে কোন তথ্যপ্রমান নাই , শুধু মাত্র গুটি কতেক আওয়ামি ধারার লেখকদের বইতে মনগড়া কথার উপর ভিক্তি করে ফাসি ! ফাসি !! খেলা হচ্ছে।
বর্তমানে বিরুধীদের উপর চালানো সকল হত্যা গুমের নির্যাতনের প্রমান্য চিত্র মিডিয়া...
জীবনের পাতা থেকে : মিষ্টির প্যাকেটের রহস্য!
লিখেছেন মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম ২১ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০১:৩১ দুপুর
সারাদিনের কর্মব্যস্ততা শেষে বাসার পথে। ক্লান্তিতে মনটা ভীষণ্ণ! বাসায় গেলে ছেলেদের মোবাইল নিয়ে টানাটানি। উফ! মেজাজটা তিরিক্ষি হয়ে যায়। ছো মেরে নিয়ে যায় বড় ছেলে,পেছন পেছন ছোটটাও। মায়ের চিল্লা ফাল্লা, তুমি ছেলেদের লাই দিয়ে মাথায় তুলছ? চোখ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, দু’দিন পর পাওয়ারফুল চশমা কিনে দিতে হবে। তারপর চোখ নষ্ট হবে। আমাকে এর ঘানি টানতে হবে, প্রতিদিনকার ঝাঁঝালো কথামালা! চেয়ে...
চিঠি (কবর)- ৫৪-৫৫ (সত্য ঘটনা অবলম্বনে)
লিখেছেন নকীব আরসালান২ ২১ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১২:০৫ দুপুর
১। আস- সালামু আলাইকুম, দেড় মাস অনুপস্থিতির কারণে দুঃখিত, সিরিজটার নিয়মিত পাঠকদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আসলে বিভিন্ন ঝামেলায় সময়টা কেটে গেছে। এখন এক নাগারে শেষ করব ইংশাআল্লাহ।
২। গ্রাম্য প্রবাদ- সারাদিন গেল আলে জালে, সন্ধ্যায় ধরল মরিচের ঝালে। আসলে সবকিছুতে শেষ মুহুর্তেই ঝালটা শুরু হয়। গ্রন্থটাতেও মূল ঝাল শুরু হয়ে গেছে। কাজেই বাকী লেখাটুকু টুক্করু মেরে নয় সবাই মিয়মিত...
কালো দাগ
লিখেছেন মোস্তফা সোহলে ২১ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১১:২১ সকাল
চাঁদ দেখতে কার না ভাল লাগে?
তাই এই জাগতিক সংসারে হাজারও ব্যাস্ততার মাঝে একটু সময় করে মাঝে-মাঝে চাঁদ দেখতে চলে আসি আমাদের বাড়ির ছাদে।মাস গেলেই অপেক্ষায় থাকি কবে ভরা পূর্ণিমা আসবে আর আমি সীমান্তকে সাথে করে চাঁদ দেখব।কিন্তু সীমান্তটা খুব আলসে আমার কথা শুনতেই চাই না। এ সব চাঁদ দেখা-টেখা ওর তেমন ভাল লাগে না বুঝি।বিছানা থেকে উঠতেই চাই না। এই তো সেদিন বিয়ে হল আমাদের অথচ দেখতে দেখতে...
দোয়া কীভাবে কবুল হবে?
লিখেছেন ব১কলম ২১ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৮:০৭ সকাল
মানব প্রকৃতির অনিবার্য চাহিদা হলো- অর্থ-সম্পদের প্রতি টান ও ভালোবাসা। এটা মানুষের স্বভাবজাত প্রবণতা। এ প্রসঙ্গে আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনে কারিমে ইরশাদ করেন, ‘এবং তোমরা ধন-সম্পদকে প্রাণভরে ভালোবাসো।’ -সূরা আল ফজর : ২০
ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে হালাল উপার্জন ও সৎপথে রোজগার একটি প্রশংসনীয় কাজ। আল্লাহতায়ালা কোরআনে কারিমে এর নির্দেশ প্রদান করেছেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহতায়ালা...
ক্ষণ বদলের রঙ
লিখেছেন udash kobi ২১ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০২:২৩ রাত
উস্তাদ! জিগজাগ
আস্তে চালান, রাস্তায় জ্যাম!
গাড়ি চলে রকেট বেগে
গান চলে হিন্দীতে
চলো ছাইয়া ছাইয়া...
উস্তাদ! ঝাপসা সব
আস্তে চালান, ঝড়ের বেগ!
মানবতা বনাম আমরা
লিখেছেন আরিফা জাহান ২১ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০১:১২ রাত
সন্ধ্যা উতরে গেছে । ক্যাম্পাস থেকে আসার পথে । প্রচণ্ড ঠাণ্ডা ! তাপমাত্রা মাইনাস পাঁচ ডিগ্রির মত !
তার উপর প্রচণ্ড বাতাস । মনে হচ্ছিল একটা ঠাণ্ডা ছুরি এসে নাকে মুখে আর হাতে আঘাত করছে !
খুব দ্রুত হাঁটছিলাম ।
সারা দিন ক্লাস আর নানা ধরনের ব্যাস্ততায় ব্রেকফাস্ট কিংবা লাঞ্চ কোনটাই করিনি ।
কতক্ষণ পর পর কফিই আমার দিনটা চালিয়ছে কিন্তু দিনশেষে বুঝতে পারছিলাম সমস্ত দিনের ক্ষুধা আজ...
এরদোগানের আপদ-বিপদ
লিখেছেন আব্দুল্লাহ আল রাহাত ২০ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১০:২১ রাত
তূরষ্ক-রাশিয়ার সুসম্পর্ক পশ্চিমাদের কাম্য নয়, কিন্তু এরদোগান চায় পরস্পর বৈরী রাশিয়া ও পশ্চিমা উভয়ের সাথে ভাল সম্পর্ক রেখে চলতে যা তাকে বেশ চ্যালেঞ্জে পেলে দিয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে ব্যর্থ ক্যুসহ তুরষ্ক যে সন্ত্রাসী হামলার স্বীকার হচ্ছে তা মূলত পশ্চিমাদের কাছে তাঁর নতি স্বীকার না করার ফল। যা অনেকটা প্রকাশ্যে চলে এসেছে। তুর্কি জনগণও তা ভাল ভাবে বুঝে। আর এই জনগনই এরদোগানের...
জামায়াতের ধারণা সঠিক ছিল ।
লিখেছেন লণঠন ২০ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৮:১৪ রাত
22 Jul, 2015
আমি একজন সুপরিচিত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। শুধু মুক্তিযোদ্ধা পরিবারই নয় বরং রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। যে পরিবারের সৎ, আদর্শ ও প্রতিবাদের জন্য শুধু বাংলাদেশেই নয় পৃথিবীর অন্যান্য দেশগুলোতেও পরিচিতি রয়েছে। যাক আমি আমার ব্যাপক পরিচিতি উল্লেখ করতে আগ্রহী নই।
উপরের এই উক্তি গুলো আমার জীবনে বাস্তব পরীক্ষিত। যেহেতু আমি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান তাই ছেলে...
শিক্ষানীয় পোস্ট....
লিখেছেন বাংলার দামাল সন্তান ২০ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৬:৩৯ সন্ধ্যা
বাগদাদ শহরের এক মসজিদের ইমামের স্ত্রী ছিল অত্যন্ত সুন্দরী, রূপসী এবং সুনয়না। স্থানীয় এক মাস্তান যুবক হঠাত একদিন ইমাম সাহেবের স্ত্রীকে দেখে তার প্রতি ভীষণ আসক্ত হয়ে পড়ে এবং এরপর রীতিমত তাকে বিরক্ত করতে থাকে ।
একদিন ইমাম সাহেবের বাড়িতে প্রবেশ করে যুবক বলল, হে সুন্দরী মহিলা!! আমি ইতিমধ্যে তোমার প্রতি খুবই দুর্বল হয়ে পড়েছি। তাই আমার কামনা চরিতার্থ করার জন্য প্রস্তাব...
রাষ্ট্রপতির কাছে জামায়াতের আহ্বান নিয়ে কিছু কথা।
লিখেছেন প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন ২০ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৬:২২ সন্ধ্যা
> নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দল সমূহের সাথে রাষ্ট্রপতি জনাব, আব্দুল হামিদ সংলাপ করছেন। উল্লেখ্য গত ১৮ তারিখ বিএনপির সাথে সংলাপ শেষ হয়েছে এবং আগামীকাল ২২ তারিখ পর্যন্ত আরো কিছু দলের সাথে সংলাপ চলবে।বাংলাদেশের অন্যতম ইসলামি রাজনৈতিক দল জামায়াত সেই সংলাপের সুযোগ পায়নি বা রাষ্ট্রপতি দলটিকে সংলাপের দাওয়াত দেন নাই।
জামায়তকে রাষ্ট্রপতি সংলাপের জন্য না ডাকার যুক্তি হচ্ছে জামায়াতকে আদালত নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। কিন্তু জামায়াত এখনো একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ভাবে রয়ে গেছে। কারণ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে জামায়াতের নিবন্ধন বিষয়ক মামলাটি বিচারাধীন । বিচারাধীন বিষয়ে নির্বাচন কমিশন কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারেনা।
> গতকাল জামায়াতের আমির মকবুল আহমদ মহামান্য রাষ্ট্রপতি বরাবর একটি আহ্বান পত্র বা চিঠি লিখেছেন। তিনি চিঠিতে রাষ্ট্রপতির সংলাপ পদ্ধতির প্রশংসা করে বলেছেন, নির্বাচন কমিশন গঠনে সার্চ কমিটি নির্ধারণের লক্ষ্যে রাষ্ট্রের অভিভাবক হিসেবে আপনি সংলাপের যে মহান উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী তাকে স্বাগত জানায় এবং আন্তরিকভাবে সফলতা কামনা করে। আমিরে জামায়াত চিঠিতে তার দল সংলাপে অংশ নেওয়ার যুক্তি তুলে ধরতে গিয়ে বলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী জাতীয় সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল। স্বাধীনতার পর প্রায় প্রতিটি সংসদে জামায়াতের প্রতিনিধিত্ব ছিল। সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদ তথা স্থানীয় সরকার নির্বাচনে জামায়াতের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রার্থী বিজয় লাভ করেছে। অধিকন্তু, এ দেশের সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনে জামায়াতে ইসলামী নিয়মতান্ত্রিক পন্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। জামায়াত একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে জামায়াতের নিবন্ধন বিষয়ক মামলাটি বিচারাধীন আছে। স্বাভাবিকভাবেই জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী দল হিসেবে সংলাপে অংশগ্রহণ করার অধিকার জামায়াতের রয়েছে।
♦ জামায়াতের চিঠি নিয়ে নানান কথা হচ্ছে। জামায়াতের চিঠির মূল্যায়ন রাষ্ট্রপতি করবেন কি না এমনও প্রশ্ন উঠেছে। অনেকে আবার বলছেন জামায়াত সংলাপের অধিকার হারিয়েছে নিষিদ্ধ হওয়ার মাধ্যমে। কেউ বলছেন জামায়াত তাহলে শেষ পর্যন্ত ভিক্ষা চাইলো। আবার কেউ বলছেন জামায়াত চিঠি দিয়ে কৌশল অবলম্বন করেছে যা প্রশংসা পাওয়ার উপযুক্ত।
♥ রাজনীতিতে চিঠির কদর কমে গেছে। তাই বলে যে মিছিল মিটিং সফল হচ্ছে তাও কিন্তু নয়। মিছিল মিটিং করা যাচ্ছে সেটাও নয়। মিছিল করতে গেলেই গুলি খেতে হয়। চিঠির কদর না থাকার পরও জামায়াত মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে চিঠি দিয়ে উত্তপ্ত রাজনৈতিক ময়দানকে শান্তির বার্তা দিল। তারা প্রমাণ করেছে গণতন্ত্রের মূল মন্ত্র নির্বাচন সঠিক ভাবে হওয়ার জন্য দেশের সকল রাজনৈতিক দলকে সংলাপের মাধ্যমে একটি সঠিক মাধ্যম তৈরি করা জরুরি। তাদের চিঠি সঠিক ছিল এটা ভিক্ষা নয় বরং রাজনৈতিক অধিকার এবং গণতন্ত্রের চর্চা। জানিনা মহামান্য রাষ্ট্রপতি চিঠির জবাবে কি বলেন বা করেন তবে এটা বলা যায় রাষ্ট্রপতিকে জামায়াত সম্মান দেখিয়েছে।
♦ আমরা জানি জামায়াতের সাবেক আমির মরহুম ভাষা সৈনিক অধ্যাপক গোলাম আযমের প্রস্তাবিত নিরপেক্ষ সরকার এবং কমিশনের অধিনে নির্বাচন চেয়ে আওয়ামীলীগ এবং জামায়াত এক সাথে আন্দোলন করে ফল পেয়েছিল। বর্তমান সময়েও গণতন্ত্র রক্ষার স্বার্থে জামায়াতকে সংলাপে সুযোগ দিয়ে তাদের কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়া জরুরি বলে মনে হচ্ছে। শুধু জামায়াত নয় দেশের সকল দলের অধিকার রয়েছে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনে সংলাপে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাওয়া।
টাইগারদের নিয়ে চিন্তিত নিউজিল্যান্ড
লিখেছেন ইগলের চোখ ২০ ডিসেম্বর, ২০১৬, ০৪:৩৪ বিকাল
সময় যতই ঘনিয়ে আসছে, বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড সিরিজ নিয়ে আলোচনা ততই বাড়ছে। একটি ভিন্ন কন্ডিশনে আসন্ন এই সিরিজে কেমন করবে বাংলাদেশ, তা নিয়ে সমর্থকদের চিন্তার শেষ নেই। অবশ্য স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড চিন্তিত বাংলাদেশের দুই ক্রিকেটার অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান ও বাঁ-হাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমানকে নিয়ে। বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার সাকিব ইতিমধ্যেই নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করেছেন।...