ইমামের কথা মানা ও না মানা
লিখেছেন মো সারোয়ার হোসেন ৩১ জুলাই, ২০১৭, ১১:১৬ রাত
ধ্যায়: ইমামের কথা শোনা ও মানা, যতক্ষন তা নাফরমানীর কাজ না হয়।
আলী রা বলেন, নবী (সা) একটি ক্ষুদ্র সৈন্যদলকে পাঠলেন এবং একজন আনসারীকে তাদের আমীর নিযুক্ত করে সেনাবাহিনীকে তার অনুগত্য করার নির্দেশ দিলেন।
এরপর তিনি (আমীর) তাদের উপর রাগান্নিত্ব হলেন এবং বললেন: নবী (সা) কি তোমাদেরকে আমার আনুগত্য করার নির্দেশ দেননি?
তারা বললো: হ্যাঁ।
তখন তিনি বললেন: আমি তোমাদের দৃঢ়ভাবে বলছি যে, তোমরা...
সরকার এবং সত্য
লিখেছেন কাব্যগাথা ৩১ জুলাই, ২০১৭, ০৮:৫৩ রাত
(সিনিয়র সাংবাদিক গোলাম মোর্তোজার ফেসবুক স্ট্যাটাসের উত্তরে)
ইউনেস্কো করেছে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট প্রকাশ,
রামপাল নিয়ে সরকারের মিথ্যে হলো ফাঁস!
প্রশ্নটা গোলাম মোর্তোজার
হয়েছে খুবই মজার |
কেন সরকার,
দেশের মানুষকে অসত্য তথ্য জানাবে?
পাগলা হিমু -মাহবুব সুয়েদ
লিখেছেন সমশেরনামা ৩১ জুলাই, ২০১৭, ০৮:৪০ রাত
এক-হু ইজ হিমু বা হিমু কে-
হিমু।হলুদ কটকটে পকেট বিহীন পাঞ্জাবী উস্খখোস্ক চুল আর ময়লা দাত নিয়ে খালি পায়ে এলোমালো হেটে বেড়ানো এক উদভ্রান্ত যুবক।যার কাজ হলো নানা জনের বাসায় বা দোকানে উপস্থিত হওয়া আর ফাজলামি করে বিরক্ত করা।তার ফুপা আর ফুপাত ভাই বাদল এবং খালা মাজেদা আর প্রেমিকা রুপাকে নিয়েই বলা চলে তার ঘনিষ্ট মহল।বিভিন্ন থানার হাজত খানায় রাত কাটানো আর ওসি সুবেদারদের...
ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রয়োজন কর্মমুখী শিক্ষা
লিখেছেন ইগলের চোখ ৩১ জুলাই, ২০১৭, ০৬:০৬ সন্ধ্যা
বর্তমান সরকারের সময়ে দেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের হার বেড়েছে। সরকার চেষ্টা করছেন মানসম্মত উচ্চশিক্ষা প্রদানের জন্য। এ জন্য বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। তবে এখনও অনেক শিক্ষার্থী এমন সব বিষয় পড়তে আগ্রহী যার কর্ম বাজারে চাহিদা অনেক কম। অন্যদিকে দেশের সাধারণ শিক্ষার্থীরা কিন্তু কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী নয়। সম্প্রতি দেখা যায় যে, একটি পাবলিক লিমিডেট...
বাংলাদেশে নাস্তিক্যবাদী অপতৎপরতা : প্রতিরোধের উপায়
লিখেছেন জীবরাইলের ডানা ৩১ জুলাই, ২০১৭, ০৫:৫৭ সকাল
একটি কথা পাঠকদের জ্ঞাতার্থে বলা রাখা ভালো। এটি যেহেতু বিকৃত মস্তিষ্ক নাস্তিকদের অপতৎপরতা বিষয়ে প্রামাণিক প্রবন্ধ তাই এখানে নাস্তিকদের লেখার নানা উদ্ধৃতি থাকবে। নাস্তিকরা এমন কিছু কথা বলেছেন, এমন অরুচিকর কথা লিখেছেন যা আসলে কোনো রুচিসম্পন্ন মানুষের পক্ষে পড়া বা উচ্চারণ করা সম্ভব নয়। বক্ষমাণ গ্রন্থকে প্রমাণসিদ্ধ করার স্বার্থে উদ্ধৃতি হিসেবে তাদের এমন অনেক অগ্রহণযোগ্য...
জিহাদের নামে মুসলমানদের হত্যা ও দলাদলি করার পরিণাম
লিখেছেন সামসুল আলম দোয়েল ৩১ জুলাই, ২০১৭, ০২:১০ রাত
জিহাদের নামে মুসলমানদের হত্যা ও দলাদলি করার পরিণাম:
আর যে কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে কোন বিশ্বাসীকে হত্যা করবে, তার শাস্তি জাহান্নাম। সেখানে সে চিরকাল থাকবে এবং আল্লাহ তার প্রতি রুষ্ট হবেন, তাকে অভিসম্পাত করবেন এবং তার জন্য মহাশাস্তি প্রস্তুত করে রাখবেন। (সূরা ৪ নিসা:৯৩)
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আসমান-জমিনের মধ্যে বসবাসকারী সকলে একত্রে মিলিত হয়েও...
বাংলাদেশে প্রচলিত শির্ক বিদ‘আত ও কুসংস্কার পর্যালোচনা.
লিখেছেন জীবরাইলের ডানা ৩০ জুলাই, ২০১৭, ০৬:২৫ সন্ধ্যা
১.ভূমিকা
ঈমান হচ্ছে একজন মুসলিমের জন্য সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। তাওহীদ ও একত্ববাদ হচ্ছে এই ঈমানের মূল ভিত্তি। আর শির্ক ও বিদ‘আত হচ্ছে এই মূল ভিত্তি বিধ্বংসী। আমাদের দেশে এই ভয়াবহ শির্ক সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণার বড় অভাব। সেজন্য সমগ্র সমাজে রয়েছে শির্কের ছড়াছড়ি। অনেক ক্ষেত্রে বিদ‘আত বলে শির্ককে আড়াল করার চেষ্টা করা হয়। এর কারণ হলো শির্ক ও বিদ‘আত সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা না থাকা।...
উন্নয়নের প্রধান অন্তরায় জঙ্গিবাদের অশুভ ছায়া
লিখেছেন ইগলের চোখ ৩০ জুলাই, ২০১৭, ০৪:৩৬ বিকাল
যে কোনো দেশের উন্নয়নের জন্যই স্থিতিশীলতা একান্ত জরুরী। সম্প্রতি দেশের স্থিতিশীল পরিবেশকে অস্থিতিশীল করে তুলতে বিশেষভাবে তৎপর হয়ে উঠেছে এক শ্রেণির লোক। তাদের অপ-তৎপরতার ফসল জঙ্গিবাদ হয়ে উঠেছে দেশের চলমান উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখার পথে প্রধান অন্তরায়। তাদের এই অপ-তৎপরতা তথা জঙ্গি ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ড দমনে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অত্যন্ত তৎপর, যা অস্বীকারের...
মা-মেয়েকে ন্যাড়া, শ্রমিকলীগ নেতাসহ তিনজন রিমান্ডে !!!
লিখেছেন Ruman ৩০ জুলাই, ২০১৭, ০৪:০৪ বিকাল
অন্যায়ভাবে খুন, পৈশাচিকভাবে ধর্ষন নিজ দেশের কোন বর্বর গোষ্ঠী করলে যেমন ভিন দেশীরা করলেও তেমন। নির্যাতিতদের জন্য তা সমানভাবেই নিষ্পেষনমুলক।
প্রকৃতিগতভাবে নিপীড়নকারী শাসকশ্রেনীর মধ্যে কোন ভিন্নতা নেই।
এক শ্রেনীর বিকৃত মস্তিষ্কের লোকেরা পাকিস্থানী শাসক গোষ্ঠীর অপকর্মের জন্য গুটা পাকিস্থানী জনগোষ্ঠীকেই ঘৃনার চোখে দেখে থাকে কিন্তু দেশের শাসকগোষ্ঠী দ্বারা সংগঠিত...
Equality does not always lead to justice
লিখেছেন উম্মে হাফসা ৩০ জুলাই, ২০১৭, ০৩:৪৮ দুপুর
ছেলেরা শ্বশুরবাড়ি থেকে কোন সম্পত্তি পায় না,বাবার কাছ থেকে পায়।
কিন্তু মেয়েরা বাবার সম্পত্তির অংশ, আর স্বামীর সম্পত্তির অংশ পায়।
ইসলাম নারীকে তার ন্যায্য অধিকার দিয়েছে -
- স্বামীর কাছে থেকে স্ত্রী মোহরানা পায়।
- স্ত্রী ও সন্তানদের ভরণপোষণের দায়িত্ব সম্পূর্ণ স্বামীর ওপর ।
- স্ত্রী যদি আয় করে থাকেন, স্ত্রী এর থেকে খরচ করতে ,বা স্বামীকে দিতে বাধ্য নয় ।
১৮ বছরের নিচে বিয়ে থামান !!! কিন্তু ১২ বছরের মেয়েকে পতিতাবৃত্তির লাইসেন্স দেন কেন ? বলেন ?
লিখেছেন Ruman ৩০ জুলাই, ২০১৭, ০৯:১০ সকাল
বাল্যবিয়ে নাকি বাংলাদেশের আইনত নিষিদ্ধ।একজন নারী-পুরুষ পরস্পর সম্মতিতে বৈধ উপায়ে বিয়ে করবে, এটা মানতে পারেন না বাংলাদেশ সরকার।
কিন্তু এই সরকার-ই ১৮ বছরের নিচে বহু নারীকে পতিতাবৃত্তির লাইসেন্স দেয় !!!
বাংলাদেশের সংবিধানে বড় করে লেখা আছে- গণিকাবৃত্তি নিরোধের জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
(অনুচ্ছেদ ১৮ (২)
কিন্তু তারপরও সরকার অনুমোদিত বাংলাদেশে ১৪ থেকে...
রক্তাক্ত বাসর - মাহবুব সুয়েদ
লিখেছেন সমশেরনামা ৩০ জুলাই, ২০১৭, ০৭:২৯ সকাল
(একটি ছোট গল্প লেখার প্রয়াস মাত্র)
>>নিমাই।সুনামগঞ্জের তাহিরপুরের বড়শাল্লা গ্রামের তাগড়া যুবক।ভালো নাম মোবারাক উল্লাহ।আশ পাশের দশ গ্রামের লোকজন তাকে নিমাই নামে চিনে।ছোট বড় সবাই ট্যরা নিমাইকে চিনে সেই যখন সে কুড়ি বছরের ছিল।চোখ বাকা বলে ট্যরা নিমাই ডাকে সবাই।তবে পুরো এলাকাজুড়ে পরিচিতি পাওয়ার পেছনে ছিল এক ইতিহাস।
>>তখন সে কুড়ি বছরের কিশোর।এলাকায় প্রতি বছরের ন্যায় সেবারও ঘোড়া দৌড়ের আয়োজন করা হয়েছে।দুর দুরান্ত থেকে ঘোড়া মালিকেরা ঘোড়া নিয়ে এসেছে।৩ দিন ব্যাপি ঘোড়া দৌড় প্রতিযোগিতার পাশাপাশি মেলা ও বসে।পুরো এলাকায় সাজ সাজ রব পড়ে গেছে।গ্রামের মেয়েরা স্বামী বাড়ির সবাইকে নিয়ে বাপের বাড়িতে এসেছে মেলা দেখতে।দুরের স্বজনেরা ও এসেছে।গ্রামের মধ্যে বছরে দুইবার এরকম উতসব পালন হয়।গ্রামের পূর্বে দিশাখালী বাজার সংলগ্ন "মাদ্রাসা আনোয়ারুল উলুমের" বার্ষিক জলছার সময় আর এই ঘোড়া দৌড়ের সময়।যুবক, বৃদ্ব, শিশু-কিশোর সবাই মেয়ে উঠে আনন্দে।বাচ্ছারা মেলায় যায় খেলনা কিনে।যুবকেরা মেলায় যায় উতসবের মূল আয়োজন করে থাকে।নিমাই তার yবৃদ্ব দাদাজানের কাছ্র শুনেছে, মেলা আর ওয়াজ নাকি দাদাজান ও দেখে আসছেন ছোটবেলা থেকে।এই দুই সময় আসলে নাকি দাদাজানের ছোটবেলায় এমন আনন্দ উতসব পালন করা হত।দাদাজী বলেন, বুঝলি নিমাই।আমরা যখন তোদের মত ছিলাম তখন মাদ্রাসার জলছায় শিরনী বিতরনের দায়িত্ব ছিল আমাদের যুবকদের।শিরনী প্যাকেট ও করতাম আমরা।তবে আমি সবার আগে শিরনী খেয়ে দেখতাম সব ঠি'ক আছে কিনা।বলে দাদা হাসেন।দাদা আরো বলেন, আবার ঘোড়া দৌড়ের সময় আইলে আমরাই সব শৃংখলার ব্যাবস্থা নিতাম।নিমাই শুনে আর ভাবে আহা!কত মিল ছিল সেসময়ের ঘোড়ার দৌড় আর মাদ্রাসার জলছায়।তবে কেন এখন এমনটি হয়?
>>ভাবতে ভাবতে নিমাই সিদ্বান্ত নেয়।যে করে হোক গ্রামের যুবকদের নিয়ে সে কাল মাদ্রাসার বড় হুজুরের কাছে যাবে।তার দাদাজানের কথা বলে বুঝাবে যে, আপনার আব্বা কাবিল হুজুর থাকার সময়তো ঘোড়ার দৌড় আর মাদ্রাসার জলছা হত।কেউ বাধা দিতনা এরকমের মারামারি কাটাকাটিও হতনা।তবে কেন এবার আপনি ঘোড়ার দৌড়ের বিরুদ্বে কথা বলেন।নিমাই ভাবতে ভাবতে ঘুমানোর জন্যে চলে যায়
>>পরদিন ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে গায়ের যুবকদের সাথে করে নিমাই মাদ্রাসায় যায় বড় হুজুরের সাথে দেখা করতে।ফজরের নামাজ পড়ে হুজুর মাদ্রাসার সামনে পায়চারি করছিলেন।হাতে তসবিহ।দুর থেকেই বুঝা যাচ্ছে হুজুর খুব পেরেশানিতে আছেন মনে হয়।পেরেশানিতে আছেনই তো তিনি।আজ বাদ জোহর মাদ্রাসার সভা ঘরে এলাকার সব গন্যমান্য লোক জড়ো হওয়ার কথা।এখান থেকেই সিদ্বান্ত হবে এবার গ্রামে ঘোড়া দৌড় হবে কি না।প্রায় এক মাস ধরে শুধু তাদের বড়শাল্লা গ্রামে নয় ঘোড়া দৌড় নিয়ে সৃষ্ট এ উত্তেজনা গোটা এলাকায় বিরাজ করছে।দিশাখলী বাজারে বিকেল বেলা মানুষের মাঝে শুধু এ চর্চাই চলে।
>>হুজুরের সামনা সামনি হয়ে নিমাই সালাম দিল হুজুরকে।হুজুর ইশারায় সালামের জবাব দিলেন।হাতে তসবিহ টানছেন আর আর বিড় বিড় করে সুরা-কেরাত পড়ছেন।তাদেরকে ইশারা করলেন যাতে অপেক্ষা করে।হুজুরের চেহারা দেখেই বুঝা যাচ্ছে হুজুর খুশি নন তাদের উপর।কারন গ্রামের মুরব্বিদের তিনি ইতিমধ্যে ঘোড়া দৌড়ের ক্ষতিকর দিক বুঝাতে পারলেও এই যুবক সাওয়ালদের কারনে বিপত্তি দেখা গেছে।আদব লেহাজের লেশ ও নেই এদের মাঝে।গভীর রাতে গ্রামের পূর্বের জঙ্গল বাড়িতে এরা ঘেটু নাচ নাচায়।সারা রাত বাজনার বাদ্য শুনা যায়।আস্তাগফিরুল্লাহ।হুজুর সব সময় এদের হেদায়াতের দোয়া করেন আর ভাবেন এবার গ্রামে খোদার গজব আসন্ন।বেশ কিছুক্ষন পর হুজুর তসবিহ জপা বন্ধ করে জিজ্ঞেস করলেন তোমার সবাই কেমন আছো বাবারা।
যে শিক্ষা জীবন কেড়ে নেয়
লিখেছেন এলিট ৩০ জুলাই, ২০১৭, ০৬:৪৯ সকাল
SSC অথবা HSC পাশ করে আমদের দেশের শিক্ষার্থীরা প্রাইমারী স্কুলের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে না। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষাতে পাশই করতে পারে না (চান্স পাওয়া তো দুরের কথা)। এর পাশাপাশি, ধীরে ধীরে আরো একটি সমস্যা যুক্ত হয়ে যাচ্ছে। সেটা হল, আত্মহত্যা। কুমিল্লা বোর্ডে ফলাফল বিপর্যয়ের কারনে নাকি ১১ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তাদের একজনের সুইসাইড নোট ফেসবুকে ঘুরছে।
গত বছরেও...
সুইডেনের WTE পদ্ধতি অনুসরণ করলে আবর্জনা ও নোংরা থাকবে না বরং বিদ্যুৎও পাওয়া যাবে!
লিখেছেন বাংলাদেশ_জিন্দাবাদ ৩০ জুলাই, ২০১৭, ০৬:২৪ সকাল
SWEDEN’S STRANGE PROBLEM: NOT ENOUGH TRASH
সুইডেন ইউরোপে বিশেষ করে স্ক্যান্ডেনেভিয়ান দেশ ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ডের মতই এর শহড়, রাস্তা, ঘাট, আবাসিক এলাকা খুবই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন যা নতুন কোন বিষয় না। একবার ভাবুন হঠাৎ করে যদি সুইডেনে আবর্জনার সংকট দেখা দেয় তাইলে ভাবতে কেমন লাগবে? অবশ্যই খানিকটা হলেও অবাক হওয়ারই কথা। এই সুইডেন তার দেশের বিভিন্ন আবাসিক, বাণিজ্যিক ও শিল্পের আবর্জনার প্রায় বেশীর...
গণতন্ত্রের সংলাপ: প্রধানমন্ত্রীর 'উন্নয়ন' ও 'ভিক্ষা' বচন
লিখেছেন কাব্যগাথা ৩০ জুলাই, ২০১৭, ০৬:০৮ সকাল
(স্বপ্নীল আর কাঙ্খিতার মধ্যেকার ফেসবুক চ্যাট থেকে)
স্বপ্নীল: “আমরা করি উন্নয়ন, বিএনপি করে ভিক্ষা”!
বলে,প্রধানমন্ত্রী জাতিকে দিলেন কোন শিক্ষা?
কাঙ্খিতা: সত্যের সাথে মিথ্যারও করেছেন মহা সংমিশ্রণ !
মানুষতো ভাবছে নাতো প্রধানমন্ত্রীর মতোন |
স্বপ্নীল: ঠিক, প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্য,
ভাবছি আমি কতটুকু সত্য?