রোহিঙ্গা by Sanjoy C. Sarker

লিখেছেন বাকপ্রবাস ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ১২:২২ রাত


রোহিঙ্গা আসলে কারা?
====================
রোহিঙ্গা একটি ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী যারা নিজ দেশেও পরবাসী। রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের মুসলিম সম্প্রদায়। আরাকানী মুসলিমরা সেখানে হাজার বছর ধরে বসবাস করলেও বাংলাভাষী ও মুসলিম হওয়ার কারনে তারা মিয়ানমারের সরকার ও নাগরিকদের কাছে বিদেশী,বাঙ্গালি বা অবৈধ অভিবাসী হিসেবে পরিচিত। জাতি সংঘ রোহিঙ্গাদের "বিশ্বের সবচেয়ে বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে থাকা...

স্বার্থন্বেষী মহল

লিখেছেন আবু জারীর ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ১২:০৯ রাত

ইসলাম কখনও একের অপরাধে অন্যকে শাস্তি দেয়া সমর্থন করেনা। তাই বার্মার বৌদ্ধ নামের সন্ত্রাসী ভিক্ষু ও সরকারী পেটোয়া বাহিনী কর্তৃক আরাকানের শান্তিপ্রিয় মুসলিম জনতার উপর চালানো মানোবতাবিরোধী গণহত্যা জ্বালাও পোড়াও লুট ধর্ষনের মত অপরাধের জন্য আমাদের দেশের বৌদ্ধরা মোটেই দায়ী নয়। তাই ইসলাম আমাদেরকে তাদের দিকে চোখ তুলে তাকানোরও অনুমতি দেয়না।
কিন্ত সবখানেই স্বার্থান্বেসি...

প্রসঙ্গ রোহিঙ্গা

লিখেছেন মীর ফরিদ ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ১১:৫৯ রাত

যে জাতি নিজেদেরকে সাহায্য করে না, আল্লাহও তাদেরকে সাহায্য করেন না।
রোহিঙ্গারা মুসলিম জাতি এবং ভৌগলিক পরিচয়ের দিক দিয়ে ‌রে‍াহিঙ্গা। যেমন আমরাও মুসলিম জাতি এবং ভৌগলিক পরিচয়ের দিক দিয়ে বাংলাদেশী/বাঙালী।
আমরাও দীর্ঘদিন পরাধীন ছিলাম। শোষণ নির্যাতন নিষ্পেষণ আর অবিচারের স্টীম রোলারের চাকাতলে পিষ্ঠ হতে হতে ২১৪ বছর দীর্ঘ সংগ্রামের পথ পাড়ি দিয়ে ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর আমরা...

সম্পত্তি

লিখেছেন সিকদারর ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ০৯:১৮ রাত

উহ ! কি বৃস্টি ! যেন আকাশ নামক কলসিটার কোথাও বিশাল ফুটো হয়ে গেছে, যেন তার ভেতরকার সব পানি গড়িয়ে জমিনে পড়ছে । পিচঢালা রাস্তা, কিছুদুর পর পর সিটি কর্পোরেশনের লাইট জ্বলছে তাই আছড়ে পড়ার সমস্যা নাই, যতটা সম্ভব দ্রুত হাটার চেস্টা করছি । মোবাইলে সময় দেখলাম রাত একটা চল্লিশ । স্লেট রংগা আকাশে হঠাত হঠাত বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। মনে পড়ছে ঠিক এমন পরিস্থিতিতে আরেকবার পড়েছিলাম, আজ হতে তিরিশ বছর আগে...

জঙ্গিবাদ দমনে জনসচেতনতাই হতে পারে প্রতিরোধের সবচেয়ে বড় অস্ত্র

লিখেছেন ইগলের চোখ ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ০৭:০১ সন্ধ্যা


রূপকথার নোংরা দানবের ঝরা রক্ত থেকে জন্ম নিত আরেক দানব। জঙ্গিবাদের উপাসক নোংরা দানবদের অবস্থাও প্রায় অভিন্ন। মানবতার এ শত্রুদের দমনে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাগুলোর সাফল্য দুনিয়ার যে কোনো দেশের চেয়ে বেশি। তবে একের পর এক অভিযান চালিয়ে তাদের কোমর ভেঙে দেওয়া সম্ভব হলেও বিষদাঁত যে রয়ে গেছে তা সহজে অনুমেয়। সন্দেহ নেই, জঙ্গিবাদ একটি বিশ্বজনীন সমস্যা এবং বিশ্বের...

আরাকানের ইতিহাস (ব্লগার হানিফ )

লিখেছেন হানিফ খান ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ০৬:২৪ সন্ধ্যা


আরাকানে বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য নদী আছে যথা: নাফ (Naf), মায়ু (Mayu), কালাদান (Kaladan), লেমব্রু (Lembru), অনন (Ann), তানগু (Tangup) ও স্যান্ডোয়ে (Sandoway) প্রভৃতি। এর মধ্যে নাফ, কালাদান, লেমব্রু ও মায়ু আরাকানের প্রধান প্রধান নদী।
নাফ নদী ছোট মনে হলেও বেশ খরস্রোতা। এটি বাংলাদেশ ও আরাকানের মধ্যকার আন্তর্জাতিক সীমারেখা হিসেবে কাজ করে। নাফ নদীর পূর্বতীরে আরাকানের মংডু টাউনশীপ এবং পশ্চিমতীরে বাংলাদেশের কক্সবাজার...

মায়ারমারের রাখাইনে বর্বরতা ও গনহত্যার স্বপক্ষকে অং সান সুচির ব্যাখ্যা ও কঠিন বাস্তবতা

লিখেছেন আনিসুর রহমান ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ০৫:৫১ বিকাল

মায়ারমারের রাখাইনে বর্বরতা ও গনহত্যার স্বপক্ষকে অং সান সু চি বলেছেন, পশ্চিমাঞ্চলীয় এ রাজ্যের সব বাসিন্দাকে রক্ষায় তাঁর সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্! রাজ্যে যত দ্রুত সম্ভব শান্তি ও সম্প্রীতি ফেরাতে তাঁর সরকার জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানের সুপারিশ বাস্তবায়ন করছে বলেও দাবি করেছেন নোবেল প্রাপ্ত সু চি!
কিন্তু কঠিন বাস্তবতার চিত্র হল ঃ----
এপি জানায়, মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলিমদের...

জালিয়াতি প্রতিরোধে মুসলিম উম্মাহর ভূমিকা।

লিখেছেন জীবরাইলের ডানা ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ০২:৪৪ দুপুর


উপরের আলোচনা হতে আমরা স্পষ্টরূপে দেখতে পাই যে, ইচ্ছাকৃত, অনিচ্ছাকৃত, অনুধাবনগত বা অসাবধানতাজনিত সকল প্রকার মিথ্যা হতে বিশুদ্ধ হাদীসকে নির্ভেজালভাবে সংরক্ষণের জন্য সাহাবীগণ যে ব্যবস্থা গ্রহণ করেন তা একদিকে যেমন যৌক্তিক, প্রায়গিক, বৈজ্ঞানিক ও সূক্ষ্ম, অন্যদিকে তা মানব সভ্যতার ইতিহাসে একক ও অনন্য। অন্য কোনো ধর্মের অনুসারীগণ তাঁদের ধর্মের মূল শিক্ষা বা ওহী সংরক্ষণের জন্য...

একটা জাতি নিশ্চিহ্ণের একটা গান হবে?

লিখেছেন বাকপ্রবাস ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ১১:৪৭ সকাল

সময়মতো সবার বিষদাতগুলো বের হয়ে আসছে। ভারত গিয়ে হাত মেলালো, চীন ভেটো দিয়ে রাখলো। রাশিয়া বলল সেখানে আমেরিকার স্বার্থ আছে চীনকে বিপদে ফেলার জন্য কাজগুলো করাচ্ছে। আমেরিকা সেখানে ব্যবসা করবে। আমেরিকা বলল যথেষ্ট প্রমাণ নেই গণহত্যার তায় এখনই কোন পদক্ষেপ নেবেনা তারা। বাংলাদেশ এর সাধ্যে যা কুলোয় করে চলেছে তবে চাল আনতে গিয়ে হয়তো বুঝিয়ে দিল মালিশ। আরব লীগ এই উপলক্ষ্যে হলেও যদি বুঝে...

রোহিঙ্গাদের জন্য যা করার তা করতে হবে বাংলাদেশকে এবং বাংলাদেশের মানুষদেরকেই

লিখেছেন পটাশিয়াম নাইট্রেট ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ০৬:৩৩ সকাল

মায়ানমারে চলমান গণহত্যা অব্যাহত থাকলে অচীরেই আরাকান রোহিঙ্গা শুণ্য হবে। বাংলাদেশ সরকার চাক বা না-চাক সব রোহিঙ্গাই কিন্তু বাংলাদেশে ঢুকবে। বাংলাদেশের মানুষ মানবিক কারণেই দু-হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। দেবেই বা না কেন? একেতো মুসলমান, দেখতে একই রকম, পোষাক একই রকম, ভাষা ও প্রায় বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া এলাকা গুলার মতন। কি করে এই মানুষগুলাকে নিশ্চিৎ মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেবে বাংলাদেশের...

ধর্মকে পুঁজি করে মানুষ হত্যা কাম্য নয়

লিখেছেন ইগলের চোখ ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ০৮:০১ রাত

অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় বিজ্ঞান ও আধুনিকতার জয়যাত্রার কালে দেশকে উল্টো দিকে পরিচালিত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে একটি দল। শান্তির ধর্ম ইসলামের নামে মানবহত্যা শুরু হয়েছে। ধর্মের নামে মহা অধর্মের নবপর্যায়ের সূচনা জাতি প্রত্যক্ষ করেছে। স্বধর্মী হোক বা বিধর্মী হোক, ইসলাম কখনও ধর্মের নামে কোন ধর্মের অনুসারীকে হত্যার কথা বলে না। অথচ ধর্মের নামে নির্বিচারে নারী-পুরুষ হত্যার...

আমার জুতো পালিশের পয়সায় আপনার মুখে অন্ন জুটে

লিখেছেন প্যারিস থেকে আমি ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ০৬:০৬ সন্ধ্যা

আলম মুহাম্মদ
-------------------###
শরাবী কবিদের মন থাকে বাঁকা, হীনমন্যতায় ভুগেন সর্বক্ষণ, আর তাদের বলয় ছাড়া কাউকে মানুষ মানতে রাজি নন তারা এবং তাদের উচ্চাকাংখাও থাকে বেশি।তাদের কবিতায় নারী, ঠোঁট,স্তন,শাড়ি,ছায়া,ব্লাউজ এই শব্দগুলোর ব্যবহার পাবেন মাত্রাতিরিক্ত।তারা আকাশের ঠোঁট খুঁজে পায়,পাহাড়ের স্তন,মেঘমালাকে ছায়া ব্লাউজ লিখে কবিতায় রস দেয়।রস ছাড়া যেন তাদের কবিতা একেবারে অচল। আর এই...

ওরস্যালাইন সরকার

লিখেছেন কাব্যগাথা ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ০৭:১৩ সন্ধ্যা

এক
এক গ্লাস সিদ্ধ পানি,এক মুঠো গুড়,ও এক চিমটি লবন
ডায়রিয়া মুক্তির হয় ওর স্যালাইন,ঘুটা দিলে দ্রবণ
তেমনই ডান,বাম,রাজাকার
ঘুটে ওরস্যালাইন সরকার !
মৃত গণতন্ত্র,ওরস্যালাইন সরকারে স্বৈরাচারী মিশ্রণ |
দুই

সাক্ষীদের সনাক্ত করবে কে ?

লিখেছেন মাহফুজ মুহন ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ০৩:৩৩ দুপুর


অধস্তন আদালত বা ট্রাইব্যুনালে কোনো মামলার সাক্ষীকে তলব করা হলে সেদিনই তার সাক্ষ্য গ্রহণ ও জেরা সম্পন্ন করতে হবে। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ না করে তাকে ফেরত পাঠানো যাবে না। শুধু তাই নয়, কোনো সাক্ষী হুমকিতে থাকলে তিনি মুখোশ পরে কিংবা কাঠগড়ার পাশে অস্বচ্ছ পর্দার আড়ালে দাঁড়িয়ে সাক্ষ্য দিতে পারবেন।
এসব বিধানসহ বেশকিছু বিষয় অন্তর্ভুক্ত করে ‘অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালের জন্য সাক্ষী...