হে মুমিনগন! তোমরা বহুবিদ অনুমান হতে বিরত থাক। কারন, অনুমান অনেক ক্ষেত্রেই পাপ। সুরা হুজুরাত, আয়াত ১২
লিখেছেন আবু জারীর ১৯ অক্টোবর, ২০১৭, ০৯:৪৪ রাত
আমার জানা মতে জামায়াত এবং এখওয়ান চায় আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দীন কায়েম এবং সৎ লোকের শাসন প্রতিষ্ঠিত হোক।
সেটা যদি জামায়াত এবং এখওয়ানের মাধ্যমে হয় তাহলেতো সোনায় সোহাগা কিন্তু যাদি তা অন্য কোন দল বা সংগঠনের মাধ্যমে হয় তাহলেও তা জামায়াত এবং এখওয়ান মেনে নিবে এবং তাদের সহায়তা করবে।
অথছ আমার পরিচিত একজন শায়খ সম্পূর্ণ অনুমানের ভিত্তিতে নিন্মলিখিত স্ট্যাটাস দিয়েছেন। যা সম্পূর্ণ...
হাসান ফেরদৌসি - ১২
লিখেছেন নকীব আরসালান২ ১৯ অক্টোবর, ২০১৭, ০৬:১৭ সন্ধ্যা
১৯
যামিনির তৃতীয় যাম অতিক্রান্ত। ফেরদৌসি মাটিতে পড়ে আছে, তার বিশাল কেশগুচ্ছ পিঠে ও মাথার চার পাশে মাটিতে ছড়িয়ে আছে। শাড়িটা ধুলি বালিতে ধুসর হয়ে গেছে। মেঘের আবরনে পূর্ণিমা শশীর ন্যায় তার গোলাপরাঙ্গা মুখটা বিষাদের কালিমাচ্ছাদিত হয়ে আছে। চোখের নীচে মাটি ভিজা, চোখের কোণে এক ফোটা অশ্রু জমে আছে, আরেক ফোটা নাকের অর্ধেক এসে শুকিয়ে গেছে। তার বেদনা বিধুর মুখখানি জানান দিচ্ছে সে...
মুহিব খান: আশা-নিরাশার দোলাচল
লিখেছেন রওশন জমির ১৯ অক্টোবর, ২০১৭, ০৮:১৪ সকাল
তখন বেশ ছোট, গুরুজনদের কাছে মাতৃভাষায় দক্ষ যে কয়জন আলেম-ওলামার নাম শুনি, তাঁদের মাঝে মাওলানা আতাউর রহমান খান অন্যতম। তাঁকে চর্ম চোখে দেখার সুযোগ হয় নি কখনো। এক সময় মাওলানা আতহার আলীর জীবন-সম্পর্কিত ছোট্ট একটি পুস্তিকা হাতে আসে। এর লেখক মাওলানা আতাউর রহমান খান। বইটি এক বন্ধুকে নিয়ে যৌথভাবে পড়ি, আর এর শব্দবন্ধ-বাক্য ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে আওড়ে আওড়ে শেষ করি। দু-জনেই বিষয়-বিন্যাস ও ভাষিক...
হাসান ফেরদৌসি - ১২
লিখেছেন নকীব আরসালান২ ১৮ অক্টোবর, ২০১৭, ০৬:৪৩ সন্ধ্যা
১৮
এশার পর বড় হুজুর উপস্থিত হলেন। আর বাড়ির লোকের মধ্যে ফেরদৌসির সম্পর্কিত দুই চাচা ও দুই চাচাত ভাই আসল। পুরুষ সংখ্যা মোট পাঁচজন। আর অন্দর মহলে আছে আট দশজন মেয়ে লোক। এই হল বিয়ে অনুষ্ঠানের মেহমানবৃন্দ। তারা কাজি সাবের অপেক্ষায় বসে বসে আলাপে মত্ত হল। আর আলাপের বিষয় বস্তু হল, মাষ্টার হাসানকে পুত্র বানিয়ে নিয়েছিলেন, নিজের সম্পদের ওয়ারিশ দেয়া ও মেয়ের সাথে বিয়ে দেয়ার অসিয়্যত করে...
একটি লাশের আত্মকাহিনী !
লিখেছেন মামুন আব্দুল্লাহ ১৮ অক্টোবর, ২০১৭, ০৬:০৯ সন্ধ্যা
লাশ শব্দটা শুনতে কেমন যেন লাগে, যে মানুষটির কিছুক্ষন আগেও একটি নাম ছিলো, ছিলো একটি সামাজিক পরিচয় অথচ মৃত্যুর পরপরই তার নাম হয়ে গেলো লাশ। তখন আর কেউ তাকে তার নাম ধরে ডাকে না তারও কোনো আফসোস নেই এ নিয়ে। এতো প্রভাব এতো প্রতিপত্তি এতো নাম যশ যার ছিলো,ছিলো না কোন কিছুর অভাব! যে মানুষটি তার ঘরে প্রতি দিন আসতো থাকতো খেতো শুইতোÑ মেয়ে বাবা বলে, ছেলে বাবা বলে ডাকতো। স্ত্রী- স্বামী বলে, মা-...
দোয়েল
লিখেছেন বাকপ্রবাস ১৮ অক্টোবর, ২০১৭, ০৫:০৯ বিকাল
সেইযে কবে শিষ দিয়েছে যায়নি শোনা আর
আশায় আশায় তাকিয়ে থেকে ব্যথা হল ঘাড়
দোয়েল তুমি এসো
একটু ভালোবেসো
সস্তায় তোমায় পাবো বলে হৃদয় তোলপাড়।
দোয়েল দেবে দশ হাজারে কী যে খুশী সবে
রোহিঙ্গা মুসলিমদের মূল সমস্যাটি কোথায়? কিবলা আয়াজ
লিখেছেন রওশন জমির ১৮ অক্টোবর, ২০১৭, ০৩:৫৬ দুপুর
(একটি প্রবন্ধের অনুবাদ। রোহিঙ্গা-সঙ্কট বিষয়ে এটি বেশ যুক্তিযুক্ত মনে হল বিধায় অনুবাদ করা হল। নিচে প্রবন্ধের লিঙ্ক দেওয়া হল।)
برما میں مسلمانوں کا اصل مسئلہ کیا ہے
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দীর্ঘদিন থেকেই মিয়ানমারে বসবাসরত ১২ লাখ রোহিঙ্গা জনতার বিষয়টিকে সামনে নিয়ে আসছে। কখনো তা বেশ গুরুত্বসহকারে, কখনো দায়সারাভাবে। দুর্ভাগ্যজনক হল, অপরাপর সকল বিষয়ের মতো, একেও বেশ ভাসা ভাসা এবং আবেগী পন্থায়...
সংসারে শান্তিস্থাপনে স্বামী-স্ত্রীর কর্তব!
লিখেছেন Ruman ১৮ অক্টোবর, ২০১৭, ০১:২৭ দুপুর
দাম্পত্য জীবনে স্বামী-স্ত্রীর পরস্পরিক মিল
একান্তই জরুরী। এই মিলই
একটি সংসারকে মজবুতভাবে বেঁধে রাখতে
পারে। অপরদিকে এ জিনিসের অভাবে সংসার ধ্বংস ও
বরবাদ হয়ে যেতে পারে। এজন্য এব্যাপারে সযত্ন
চেষ্টা করে যাওয়া উভয়ের কর্তব্য।
এÿÿত্রে নারীদের ভূমিকা বেশি। কেননা পুরুষের
অভয় দিলে কিছু কথা বলতে পারি..........
লিখেছেন মোস্তফা সোহলে ১৮ অক্টোবর, ২০১৭, ১০:২২ সকাল
রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে কি ব্যর্থ হবে বাংলাদেশ?
ইতিমধ্যে লাক্ষ লাক্ষ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে।এখনও পর্যন্ত প্রতিদিন এদেশে রোহিঙ্গারা অনুপ্রবেশ করছে।রোহিঙ্গাদের নিয়ে সমস্যা দিন দিন প্রকট হচ্ছে।
অনেক দেশ সাহায্যর হাত বাড়িয়ে দিলেও রোহিঙ্গাদের নিয়ে স্থায়ী সমাধানের কথা কেউই বলছে না।বাংলাদেশের সবচেয়ে বন্ধু দেশ! ভারতও এ ব্যপারে কিছুই বলছে না।রোহিঙ্গদের এদেশে কত...
এসো ইসলামি জ্ঞান অর্জন করি (১)
লিখেছেন জহুরুল ১৭ অক্টোবর, ২০১৭, ০৯:০৮ রাত
১) তিনি (আল্লাহ) ব্যাতিত কোন মাবুদ নাই’ উক্তটি কারা সাক্ষ্য দেয়?
উ : ফেরেশতাগন ও ন্যায়ের উপর প্রতিষ্ঠিত আলেমগন।
২) আলেমদের দরজা (পদমর্যাদা) মোমেনদের দরজার চেয়ে কতগুন বেশি?
উ : ৭০০ গুন বেশি।
৩) আলেমদের দরজা (পদমর্যাদা) মোমেনদের দরজার চেয়ে দুরুত্ব কত বছরের?
উ : ৫০০ বছরের পথ।
৪) বান্দাদের ভিতর কারা সবচেয়ে বেশি ভয় করে?
পরিচয় দিতে লজ্জা পাই!
লিখেছেন মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম ১৭ অক্টোবর, ২০১৭, ০৮:০১ রাত
ভাবতে অবাক লাগে! পরিচয় দিতে লজ্জা পাই!
আমি সেই সে প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়ন করেছিলাম একদা।
যে প্রতিষ্ঠানের সম্মান ও মর্যাদা সর্বত্রই ছিল,
কী স্বদেশ! কী আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে।
সুশিক্ষার সুষ্ঠু, সুন্দর পরিবেশ ছিল, ঈর্ষণীয় ফলাফল ছিল
ছাত্র-শিক্ষকদের মধ্যে সুন্দর সদ্ভাব ছিল
হাসান ফেরদৌসি - ১১
লিখেছেন নকীব আরসালান২ ১৭ অক্টোবর, ২০১৭, ০৪:০৬ বিকাল
১৭
ফেরদৌসি সব সময় হাসানের পিছু লেগে থাকে আর ঘ্যান ঘ্যান করে ‘আম্মাকে গিয়ে বিয়ের কথা বল, পরীক্ষা শেষ হয়েছে কবে এখন আর দেরি কেন, এভাবে আমার আর ভাল্লেগেনা। আসলে তখন সে স্বামীর বাহুবন্ধনে যাওয়ার জন্য মুখিয়ে উঠেছে। হাসান বলে, ‘আমি পারব না, আমার শরম করে, তুই ক গিয়ে। ফেরদৌসি ঝংকার কাটে, আরে বোকা মেয়েরা কখনো বিয়ের কথা কয় নাকি, ছেলেদের বলতে হয়, তুই যা। কিন্তু হাসান রাজি হয় না, লজ্বা পায়,...
মানুষের ভাবনার এমন বৈকল্য এবং দ্বীমুখিতা কেন?
লিখেছেন আবু জারীর ১৭ অক্টোবর, ২০১৭, ০৩:১৯ দুপুর
মানুষের ভাবনার এমন বৈকল্য এবং দ্বীমুখিতা কেন?
যখন কোন শিল্পী আল্লাহর নামে গান গায় তখন আমরা তাকে সাধুবাদ জানাই।
যখন কোন খেলোয়াড় ৪/৬ বা ১০০ রান হাকিয়ে সেজদায় লুটিয়ে পড়ে তখন আমরা তার তারিফ করি।
যখন কোন কবি আল্লাহর নামে কবিতা লেখে তখন আমরা তার প্রশংসায় পঞ্চ মুখ হই।
যখন কোন অভিনেতা তার অভিনয়ের মাধ্যমে ইসলামী ভাবধারা ফুটিয়ে তুলে তখন আমরা প্লুকিত হই।
কিন্তু
যখন কোন রাজনৈতিক...
মদীনার ইট-পাথরগুলো এতো সুন্দর কেনো?
লিখেছেন Ruman ১৭ অক্টোবর, ২০১৭, ০১:৫৩ দুপুর
মদীনার ইট-পাথরগুলো এতো সুন্দর কেনো? মদীনার পথের ধূলিকণা কেনো এতো প্রেমময়?
মদীনার আকাশ, মদীনার বাতাস, মদীনার আলো-ছায়ায় এতো সুরভী কোত্থেকে এলো?
সব রহস্য লুকিয়ে আছে ঐ যে ঐ সবুজ গম্বুজের নিচে।
সেখানে আছে একটি মিম্বার।
তার পাশে এক টুকরো জান্নাত -জান্নাতের বাগানের (রওজাতুম মিন রিয়াজিল জান্নাহ)।
আর তার পাশে-
হ্যাঁ, তার পাশেই শুয়ে আছেন সেই মিম্বারওয়ালা, দো জাহানের সর্দার, সাইয়িদুল...
রাজনীতি হোক সমাজমুখী
লিখেছেন বাকপ্রবাস ১৭ অক্টোবর, ২০১৭, ১২:৩৮ দুপুর
মানুষ মাত্রই সামাজিক জীব। আর আমাদের ক্ষেত্রে মানুষ মাত্রই রাজনৈতিক জীব। সবসময় এমন একটা উৎকন্ঠায় দিন কাটে এইতো সব গেল, দেশ গেলো, ঈমাণ গেলো, ধর্ম গেল, অর্থনীতি গেল, নৈতিকতা গেল। গেল আর গেল নিয়ে একটা রাজনৈতিক মোহ এর উপর দিয়ে যেন যাচ্ছে দেশ। সবার মুখে একই কথা গেল আর গেল উদ্ধার করতে হলে আমার দলে ভিড় করো।
আমাদের চারপাশের সমাজটাইতো বদলাতে পারছিনা বা চাইনা, পুরো দেশ বদলিয়ে দেবার প্রতিশ্রুতির...