কলেজ লাইফের কিছু কথা
লিখেছেন লিখেছেন সময়ের দূত ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০৯:০৮:৫৩ রাত
শুপ্রীয় পাঠক ভাই,
কলেজ লাইফটা সবাই কেমন করে এনজয় করে,সেটা তাদের নিজেদের মন মানষিকতার উপর নির্ভর করে।প্রইভেট কলেজে নিয়মিত ক্লাশ হয়।সরকারি গুলোতে ছাত্র ভাইদের কষ্ট করে পড়তে হয় মেধা যাচাইয়ে লক্ষ্যে।যাই হোক আমি পড়েছি একটা প্রাইভেট কলেজে যেখানে ভল মন্ধ সবরকমের সহপাঠিদের সাথেই ভালই সময় কাটিয়েছি।৪৫মিনিটে পাঠ্য দান শেষে শ্রদ্ধেয় শিক্ষকরা ৫ মিনিটের বিরতী দিতেন।
যখন সবাই নতুন ছিলাম কেউ কেউকে তেমন চিনতাম না।পুরুনো কয়েক জনের সাথেই দোষ্টোমিতে ব্যস্ত।
আস্তে আস্তে সবার সাথে পরিচিত হলাম।
কয়েক মাস তাদের মতি গতি পর্যবেক্ষন করলাম।
:D
বন্ধু মহলে সবার ক্লোজ ছিলাম।তাই সবাই তাদের সবকিছু আমায় খোলামেলা বলত।ক্লাশে কে কার উপর ক্রাশ খেয়েছে।কেউ তাদের ফিউচার লাইফ নিয়ে ভাবছে।আবার দেখলাম পড়ার ফাকে দুষ্টোমিতে ব্যস্ত।
অনেকে অসছে শুধু পড়তে আবার কেউ কেউ আসছে প্রেম করতে।পড়া লেখার পাশাপাশি একে অন্যকে স্পেশল কেয়ার করছে।
এখন মনে হচ্ছে যে একটা ছেলে কিংবা মেয়েকে স্কুলে অথবা কলেজে নিয়মিত যায় তার জন্য সহপাঠি একটার সাথে প্রেম করিয়ে দিন ব্যস! দেখবেন পড়ালেখায় মনযোগ না দিলেও ঠিক মত ক্যম্পাসে যায়।
কলেজ লাইফে দ্যা ইন্ড এর কিছু পূর্বে দেখা যায় ব্রেকআপ।আসলে যারা প্রেম পিরিতি ভাল বোঝে তারা অবস্য ব্রেক আপ করে না।আবার কেউ কেউ প্ল বয় হয়ে ১০ বারটা প্রেম করে মেয়েদের ছেকা দেয়।মেয়েরা ও কম না।
যাই হোক এ কলেজ লাইফটা কিন্তু লাইফের আসল চাকা।এখানে হস্তরেখা পরিবর্তন হওয়ার সময়।বর্তমানে রেজল্ট এর সাথে সাথে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি শুরু সেখানে প্রেম করার সময় কই।তখন বলে বাব তর রাস্তা তুই দেখ।ম্যাডাম ঠিকই বলেছেন যে কেউ ইয়র মেটের সাথে প্রেম করিও না।পরে পস্তাতে হবে।
কথাটা সত্য।যুক্তিও রয়েছে।
(মেয়েদের বিয়ে আর ছেলেদের মাথায় হাত)
কেউ ডাক্তার,কেউ ইন্জিনিয়ার,কেউ অফিসার ইটিসি।
যখন প্রেম করে তখন ফিউচারটা রঙ্গিন দেখে আর যখন রিয়েলিটিতে আসে তখন সাদা কালো ছায়া।
তাই আগে ফিউচারটা দেখে শিওর হও।তার পরে প্রেম কর।
নতুন লেখক তাই ভুল হলে কিছু মনে নিবেন না।
বিষয়: বিবিধ
২৭৭০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন