Islamic feminist in Sweden
লিখেছেন লিখেছেন চালাক ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০২:০৭:০৮ রাত
সুইডেনে মুসলমানের আগমন কবে থেকে শুরু হয়ছে বলা খুব কঠিন হবে । তার পরও বলা যায় ইরানি মুসলিম এবং টার্কিশ মুসলিমদের মাধ্যমে সুইডেনে ইসলামের প্রচার ও প্রসারে কাজ শুরু হয় , যদিও ইরানের মুসলিমরা ইসলামকে বাদ দিয়ে সুডিশ কালচারকে এডাপ্ট করে ইসলাম থেকে অনেক দূরে চলে গেছে । এখন মুল ধারার ইসলামকে যারা সার্ভিস দিতেছে তাঁদের মধ্যে আফ্রিকান , বাংলাদেশি (IFE ),টার্কিশ, আরবরাই কাজ করতেছে ।
আফ্রিকান আরব মহিলাদের সাথে মালয়েশিয়ান এবং বাংলাদেশের মহিলারও এক্টিভ ভাবে দাওয়া কাজ করতেছে । কিছু কিছু ক্ষেত্রে পুরুষদের চেয়ে অনেক অনেক বেশি এক্টিভ মহিলারা,গত কিছুদিন আগে almgharib institute একটি কোর্সের আয়োজন করে ছিল আমিও উপস্থিত ছিলাম, যেখানে ২০০ জন উপস্থিতির মধ্যে ১৬০ জনের মত মহিলা উপস্থিত ছিল এবং মুল আয়োজক ছিলেন বাংলাদেশি এবং মালয়েশিয়ান মহিলারা ।
এছাড়াও বেশির ভাগ মসজিদ এবং ইসলামিক সেন্টার গুলোর মুল কমিটিতে মহিলাদের সংখ্যাও কম না । ইসলাম প্রসারে পুরুষদের সাথে মহিলাদের কাজ দেখে অবাক হই ।আমার পার্সোনাল অভজার্বেশন হছে পৃথিবীরি মধ্যে ধর্মীয় ফ্রিডম যে কয়টা দেশের সংখ্যা লঘুরা ভোগ করে তার মধ্যে সুইডেন অন্যতম ।
আমি পার্সোনালী ধর্ম কর্ম করথাম কিন্তু মোবমেন্টের সাথে জড়িত ছিলামনা Stockhol এ আসার পর এক ভাই ভিবিন্ন ইসলামি ফোরামে দাওয়াত দিতেন আমিও সময় করে নিয়ে উপস্থিত থাকার চেষ্টা করতাম এবং উপস্থিত থাকতাম , মহিলাদের ইসলামের দাওয়া কাজ দেখে নিজেকে খুব ছুট লাগত ।
যখন থেকে তাদের সাথে মিশা শুরু কলাম আস্থে আস্থে ফিল করা শুরু করলাম কিছু কিছু মহিলা ইসলামের খেদমতের আড়ালে অন্য একটা ইসসু নিয়ে কাজ করতেছে এদের সংখ্যা খুব কম বাট তারা অন্য যেসব মহিলারা আসলে ইসলামের জন্য কাজ করতেছে তাদেরকে বিভিন্ন ভাবে প্রভাবিত করতেছে ।তাদেরকে দেখলে বুঝার কোন উপায় নাই যে তারা ব্যাসিক ইসলামের ক্ষতি করতেছে , তারা হিজাবি পাঁচ বেলা জামাতের সাথে নামজ পড়ে এবং ইসলাম প্রচার ও ্রসারে আপনার আমার চেয় অনেক গুণ বেশি াজ করে ।
তাদের মূলত যে কয়টা বিষয় নিয়ে কাজ করা তার মধ্যে অন্যতম হছে ঃ ব্যবিচারিনী নারী কে পুরুষের চেয়ে শাস্তি বেশির বিধান কি জন্য রাখা হয়ছে , এটা ইসলাম টিক করেনি,যদিও তাদের এ দাবি মিথ্যা। মহিলাওপুরুষ জামাতে নামাজের সময় কোন পার্টিশন থাকতে পারবেনা , সময়ের প্রয়োজনে মহিলারা ইমামতি করবে এতে বাধা দেওয়া যাবে না । ইসলামে ব্যসিক বিষয় ও কোরাআন সুন্নাএর বিভন্ন বিষয় ওরা সরাসরি বিরুধিতা না করে ট্যাকনিকালি বিরোধিতা করে । এদেরকে বুঝা অনেক কঠিন যদিও অরা সংখ্যায় কম কিন্তু প্রকাশ্য শত্রু ছেয়ে কয়েক গুণ েশী ক্ষতি ওরা করতেছে ।
আমি যে মেয়টির সাথে দির্ঘ দিন থেকে ইসলামী দাওয়া কাজ করতেছি গতকাল আসরের নামাযের পর দেখি মহিলাদের নামাজের স্থান চেড়ে পুরুষের ায়গায় নামাজ পড়তেছে , আমি তার কাণ্ড দেখে স্পিকার হয়ে গেলাম তার পর তার Facebook ও বিভিন্ন ভায়ের কাছ থেকে খবর নিয়ে দেখলাম উনিতো "Islamic feminist" .উনি মুসলিম হ্যাপি ডান্স নিয়ে কাজ করেন ।
ভদ্র মহিলা আরব এবং হিজাবি পাঁচ েলা নামাযী এবং একটি ইসলামি NGO ও ইসলামি ্কুলে চাকরি করেন ।
বিষয়: বিবিধ
১৩১৭ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
সুইডেনে এই রকম Islamic feminist রা খুব কায়দা করেই প্রচার চালাচ্ছে।
পিলাচ।ধন্যবাদ।
ইরানি মুসলিমরা অধিকাংশ খৃষ্টান হয়েছে। নাম চেইঞ্চ থেকে আরম্ভ করে অনৈতিক কাজের সাথে জড়িত।
মন্তব্য করতে লগইন করুন