মুসলিমদের চির শত্রু ‍'শীয়া'

লিখেছেন লিখেছেন ইসলামী দুনিয়া ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০৯:০০:৪৬ সকাল

আমার এ কথায় হয়তবা অনেকেই অবাক হবেন অথবা অন্য কিছু মনে করবেন। কারণ আপনি জানেন শীয়া ইরান আমেরিকার সবচেয়ে বেশি বিরোধীতা কারী। মুসলিম দেশগুলোর আশার সঞ্চারক।কথায় কথায় শীয়া+ইরান সম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলোর বিরোধীতা করে, তারপরেও কিভাবে ইরান মুসলমানদের শত্রু হলো? প্রশ্ন আসারই কথা। এজন্য আমাদেরকে গোড়ায় দেখতে হবে, তাদের বিশ্বাস কি? আর মুসলমানদের বিশ্বাস কী?

শীয়ারা ইমামে বিশ্বাস করে, খামেনিকে তারা সর্বচ্চো নেতা মনে করে। তারা মনে করে ইমামের যে ক্ষমতা তা নবী রাসুল আ: গণের নেই। তাই তারা হাদীসে বিশ্বাস করে না। শীয়ারা মনে করে কোরআন শরীফ ৬০ পারা, যখন আবু বক্কর, উমর, উসমান রা: গণ খলিফা ছিলেন তখন তারা বাকী ৩০ পারা ধ্বংস করে ফেলেছে। তাদের মধ্যে কেউ কেউ বলছে বাকী ৩০ পারা তাদের ইমামের কাছে আছে যে, সুররামান দ্বীপে লুকায়িত আছে। রাসুল সা: এর বিশিষ্ট সাহাবাগণের সবাইকে কাফের বলে গালাগালি করে শুধু আলী রা: কে বাদে। শীয়ারা আলী রা: কেসহ তার বংশধরদের সবাইকে ইমাম মনে করে এবং রা: এর পরিবর্তে আ: ব্যাবহার করে যা শুধুমাত্র নবী রসুলগণের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। শীয়ারা আলী রা: কে বেশি ভালবাসতে গিয়ে বাকী সাহাবীদের গালাগালি করে। এজন্য কেউ তাদের বিরোধীতা করলে, তাদেরকে ওহাবী/তাকফিরি বলে গালাগালি করে। আর বিশ্বের সমস্ত সবোর্চ্চ ফতোয়াকারীগন সহ সৌদি প্রধান ইমান এইসব বিশ্বাস পোষনকারীকে কাফের বলে ফতোয়া দেয়। উনারা সরাসরি শীয়াদেরকে কাফের বলেনি বরং তারা বলেছেন কোন মানুষের যদি এইসব বিশ্বাস থাকে তাতে সে কাফের হযে যায়। এতে শীয়াদের প্রচন্ডভাবে আঘাত লাগে। শীয়ারা বলেছে আমরা যদি কখনো সৌদি দখল করতে পারি, তাহলে রসুল সা: পাশ থেকে মুর্তি (আবু বকর, উমর) দুটোকে সরিয়ে ফেলব। এজন্য তারাই বার বার সৌদি আরবসহ মুসলিম বিশ্বের সাথে ষড়যন্ত্র করতেই আছে সর্বশেষ হচ্ছে, রসুল সা: এর লাশ সরিয়ে ফেলার মিথ্যা খবর ছড়ানো। শীয়ারা সব সময় ষড়যন্ত্রকেই বেছে নেয়। ইরাকে যখন সুন্নিরা দখলদারিত্ব চালালো তখন শীয়ারা সরাসরি সামরিক বাহিনী পাঠিয়ে সাহায্য করতে পারত কিন্তু তারা তা করে নি। বরং তারা ইরানে বসে বসে নিজের দেশে আক্রমন ঠেকানোর চিন্তা করছে। আর এখন আমেরিকা যখন ইরাক বা সিরিয়াতে ইসলামী ষ্টেটের উপর আক্রমন করছে অন্য তারা বলছে এটা আমেরিকার দুমুখো চাল, আবার বলে ইরান সাহায্য করতে প্রস্তুত। আবার বলে, এটা অন্যায় কারণ সিরিয়ার ভূমিতে আক্রমন মানে সার্বভৌমত্বের লং্ঘন। আমেরিকাকে আমি কখনোই ভাল মনে করি না কিন্তু শীয়াদেরকেও না। কারণ শীয়ারা দুমুখো, এটা ষ্পষ্ট দেখেছি আরব বসন্তের সময় তিউনিশিয়াতে যখন আরব বসন্ত হলো তখন শীয়ারা তথা ইরানীরা বলল আরব বসন্ত। মিশরে যখন একই অবস্থা হলো তখন তারা একই কথা বলল, লিবিয়াতেও একই কথা বলল। আর যখন সিরিয়াতে হলো তখন বলল আন্দোলনকারীরা সন্ত্রাসী। সৌদিতে যখন হলো তখন বলা হল, বিক্ষোভকারীদের উপর দমনপীড়ন। ষ্পষ্ট দুমুখো সাপ। সর্বশেষ যখন সিরিয়াতে আরব বসন্ত শুরু হলো, তখন এই শীয়ারা চর্তুদিক থেকে মুসলিমদের উপর হত্যাযজ্ঞ চালালো। স্বাধীনতাকামীদের বলল সন্ত্রাসী। ওহাবী/তাকফিরি বলে গালি শুরু করল। অথচ বাহরাইনের আন্দেলন কারীদের স্বাধীনতাকামী বলল।

তিউনিশিয়া, সৌদি, ইয়েমেন, বাহরাইন, লিবিয়ায় স্বাধীনতাকামীদের পক্ষে শীয়ারা।

অপরদিকে , সিরিয়ার স্বাধীনতাকামীদের বিপক্ষে শীয়ারা। এবার ভেবে দেখুন।

বিষয়: বিবিধ

২৫৮৫ বার পঠিত, ১২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

268886
২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:২৯
সুশীল লিখেছেন : মাইনাস
২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
212643
ইসলামী দুনিয়া লিখেছেন : ধন্যবাদ।
268896
২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:৪৪
মোহাম্মদ আবদুর রহমান সিরাজী লিখেছেন : ফালতু পোস্ট না দিলেই ভাল। শিয়ারা ইমামদের নবী (আঃ) এর চেয়ে বেশী মানেন এই ভুয়া কথাটা কোথায় পাইলেন? গত সপ্তাহেই নবী (সাঃ) কে ব্যাঙ্গ করায় ইরানে একজনের ফাঁসি হয়েছে।
আপনার মত কিছু ফালতু লোক শিয়া-সুন্নী বিভেগ জিয়ে রাখার ব্যার্থ চেষ্টা করেছেন। শিয়া-সুন্নী বিভেদ দুর করতে পারার কারণেই ইজরাইলে হামাসের বিজয় হয়েছে।
২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
212642
ইসলামী দুনিয়া লিখেছেন : ভালো করে চোখ খুলে দেখুন, কে শিয়া সুন্নি বিভেদ সৃষ্টি করছে।মুসলিমরা কখনো সুন্নি বলে দাবী করে না। মুসলিমরা সবসময় নিজেকে মুসলিম বলেই পরিচয় দেয়। আর শীয়ারা সবসময় আগে বাড়িয়ে শীয়া পরিচয় দেয়। ইসলামে শিয়া সুন্নির কোন স্থান নেই। মুখ জোর করে হামাসকে বিজয় বললেই হবে না। ২ হাজারের অধিক নিরিহী নারী পুরুষ নিহত হ্ওয়ার নাম বিজয় না। এতগুলো মানুষ মরেও যদি এটা বিজয় হয়, তাহলে পরাজয় কাকে বলে? ধন্যবাদ।
২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০২
212652
মোহাম্মদ আবদুর রহমান সিরাজী লিখেছেন : ২ হাজার নারী-শিশু নিহত হয়েছে এটা কি পরাজয়? ইজরাইল তার লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি কিন্তু হামাস সাফল্য পেয়েছে এই জন্যই এটা হামাসের বিজয়।
২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:০০
212712
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : @আব্দুর রহমান সিরাজী ভাই
শিয়ারা ইমামদের নবী (আঃ) এর চেয়ে বেশী মানেন এই ভুয়া কথাটা কোথায় পাইলেন?

শিআরা যে আসলে কি মানে, কি বুঝায়, আর কি করে; এই বিষয়ে বিস্তারিত পাবেন এই পোস্টটিতে
শী’আরা কি আসলে মুসলমান? একটি পর্যালোচনা
ঐ পোস্টের রেফারেন্স নিয়ে জনৈক (শিআ মতাবলম্বী) ভাই আপত্তি উত্থাপন করেছিলেন, তার জবাব এই পোস্টে-
আমার লেখা ব্লগ "শী’আরা কি আসলে মুসলমান? একটি পর্যালোচনা" -এর রেফারেন্স এর উপর আনা আপত্তি ও তার জবাব

আশা করি, শিআরা কি বিশ্বাস করে, তার উত্তর তাদের মৌলিক আক্বিদার কিতাবের রেফারেন্স থেকেই পেয়ে যাবেন।
জাযাকাল্লাহু খইর।
২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:০১
212743
মোহাম্মদ আবদুর রহমান সিরাজী লিখেছেন : ভাই, মদীনা শরীফে শিয়াদের সাথে দেখা হয়েছে, কথা হয়েছে আপনি যেসব আজগুবি কথা বলছেন তাদের সাথে মিশে তা পায়নি। শিয়া-সুন্নী বিরোধ মুসলমানদের অনেক পিছনে নিয়ে যাবে আর তাদের একতা ইহুদী-নাসারাদের পতনের কারণ হবে বলেই আমার বিশ্বাস।
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:১৫
213535
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : @মোহাম্মদ আবদুর রহমান সিরাজী ভাই,
কোন ধর্মকে কি সেই ধর্মের কোন ব্যক্তি (যে আদৌ প্রকৃত ধার্মিক, নাকি অর্ধামিক, নাকি হিপো্ক্রেট, তা একমাত্র আল্লাহই ভালো জানেন)কি বললো তা দিয়ে বিচার করবেন? সে নিজেই বা কতটুকু জানে সেটা কিভাবে নিশ্চিত করবেন? আহলে সুন্নাহদের দিকে তাকান, কিছু লোক মাজার ব্যবসা করছে, রীতিমতো মাজারকে সিজদাহ করছে। তাদের জিজ্ঞেস করে দেখুন, একজনও বলবে না যে মাজারকে সিজদাহ করছে। এটাকে তারা শ্রদ্ধা-ভক্তি বলে প্রতিয়মান করবে, এটাকেই প্রকৃত দ্বীন বলে দাবি করবে। তাহলে কি স্বীকার করে নিবেন তাদের এই দাবি ও আচরণ যথার্থ ও ইসলাম সম্মত? আশা করি, একজন বিবেকবান মুসলমান হিসেবে তা করবেন না।
এমনি ভাবে প্রতিটি ধর্ম বা মতবাদের প্রকৃত অবস্থা জানতে হলে সেই ধর্ম বা মতবাদের মৌলিক গ্রন্থাদি দেখতে হবে, সেখানে যেটা থাকবে সেটাকেই ধ্রুব ধরে নিতে হবে। শীআ ধর্মে কি আছে সেটা শীআদের কাছ থেকে নয়, শীআদের মৌলিক কিতাব যেমন: কিতাব আল কাফি, বিহারুল আনওয়ার ইত্যাদি থেকে দেখে নিতে হবে।
আরেকটি বিষয় মনে রাখতে হবে, শীআদের মধ্যে "তাক্বিয়্যা" নামক একটি বিধানের প্রচলণ আছে। তাক্বিয়্যা হলো নিজ মতবাদ অন্যের কাছে গোপন রাখতে মিথ্যা বলার অনুমতি। এটাকে তারা জায়েয বলে, এমনকি তাদের ইমামগণ এটাকে দ্বীনের অন্যতম মূল অংশ বলেছেন। সুতরাং, ঐ ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ, যদি সে প্রকৃত শীআ হয়, সে যে তাক্বিয়্যার আশ্রয় নেয় নি তাই বা কিভাবে বুঝলেন।
শিআদের দ্বীন সম্পর্কে গভিরভাবে জানুন, ইনশাআল্লাহ ভূলবোঝাবুঝির অবসান ঘটবে। আর আপনি তো মদীনায় থাকছেন, আমার লেখার সাথে দেয়া রেফারেন্সগুলো মদীনার পাবলিক লাইব্রেরি থেকে যাচাইও করে নিতে পারবেন।
"....তাহলে প্রমাণ নিয়ে আসো, যদি তোমরা সত্যবাদী হও।" (সূরা আল-বাক্বরা, আয়াত-১১১)
ধন্যবাদ, জাযাকাল্লাহু খইর।
২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:৩১
213723
মোহাম্মদ আবদুর রহমান সিরাজী লিখেছেন : ধনবাদ। আচ্ছা ভাই, মাজারপুজারীদের জন্য কি সুন্নীদের সমগ্র জামায়াতকে মুশরিক বলবেন। আইএসআই্এল বা সমজাতীয় গোষ্ঠির জন্য কি সমগ্র সুন্নীদের খুনী বলবেন?

শিয়া-সুন্নী ভেদাভেদ না করে সকলেই এক কাতারে ইহুদী-খৃষ্টান শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই করলই শুধুমাত্র বিজয় পাওয়া সম্ভব, যেভাবে বিজয় এসেছে ফিলিস্থিনে।
০৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:০২
226038
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : দুঃখিত ভাই, আপনার মন্তব্যটা দেখিনি। কেন জানি নোটিফিকেশন আসেনি।
যাই হোক, আপনি যেটা বলেছেন সেটা মোটেও ইমপ্র্যাকটিকাল নয়। তবে আপনি যদি সামগ্রিক আহলে সুন্নাহর দিকে তাকান, তাহলে এসব ভন্ড মাজার পুজারী বা সমগোত্রিয়দের পরিমান কিন্তু তুলনামূলক অনেক কম। এরা সেসব স্থানেই তিষ্ঠাতে পারে যেখানে মানুষ শিক্ষা ও দ্বীনের আলো থেকে দূরে। তুলনামূলক সচেতন ও নূন্যতম শিক্ষিত মানুষের কাছে এদের আবেদন নেই বললেই চলে।
তেমনি ভাবে অনেক ব্যক্তি আছেন যারা শিআদের ঘরে জন্ম নিয়েও ওদের ইসলাম বিরোধী কর্মকান্ডগুলোকে এড়িয়ে চলে, সমালোচনা করে বা অন্তত কুরআন এবং সে অনুসারে সুন্নাহকে মেনে চলে। খেয়াল করলে দেখবেন, তারা কিন্তু নিজেদের শিআ দাবি করে না; যেখানে সাধারণ শিআদের কে আপনি অন্য কোন নামে যেমন শুধু মুসলমান বা সুন্নী ইত্যাদিতে সম্বোধন করলে তারা রীতিমতো ক্ষেপে যায় (একেবারে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা। পুরান ঢাকা ও মিরপুরের বাসিন্দাদের এমন অভিজ্ঞতা অনেক হয়েছে)।
যারা ঐ ইসলাম বিরোধী কু রসম ও বিশ্বাসকে কাটিয়ে উঠতে পারেন তাদের প্রতি আমাদের কোন অভিযোগ থাকার প্রশ্নই আসে না। আমরা তাদের ভালো জানি, তাদের কথা শুনি এবং প্রয়োজনে অনুসরণ ও করি। উদাহরণ হিসেবে বলতে পারি, তাফসিরে বাইজাভির লেখক নাসিরউদ্দিন উম্মার আল বাইযাভি মু'তাজিলা সম্প্রদায়ে জন্ম এবং শিক্ষা লাভ করেন। কিন্তু তার লেখায় মু'তাজিলা বাদের নূন্যতম প্রকাশও নেই। তাই আমরা এই কিতাব পাঠ করি এবং দলিল হিসেবে গ্রহন করি। তেমনি কিছুদিন আগে আমেরিকায় বসবাসরত একজন স্কলারের (নামটা এই মুহুর্তে মনে পড়ছে না) ইসলামী রাজনীতির উপর একটা বই পড়লাম। ওনার সম্পর্কে জানতে গিয়ে দেখলাম, উনি ইরানের প্রতিষ্ঠিত শিআ আয়াতুল্লাহর পুত্র। কিন্তু তার লেখা শিআ আক্বিদার বিন্দুমাত্র ছোঁয়া নেই, বরং আহলে সুন্নাহ অর্থাৎ মুসলমানদের বিশ্বাস অনুযায়ী লেখা। আমরা কিন্তু লেখাটা সাদরে গ্রহন করেছি এবং আমার একটি বইয়ের জন্য ওনার লেখা থেকে বেশ কিছু উপাত্ত সংগ্রহ করেছি।
মোদ্দাকথা হলো, আল্লাহর কিতাব, সুন্নাহ, সীরাত, আসারে সাহাবা ও ইজমায়ে উম্মাতের সঠিক পথের উপর যিনি থাকবেন, তিনি মুসলমান ও আমাদের ভাই। এর থেকে যারা চুত্য, তারা শিআ হোক, আর নিজেদের সুন্নী বলে প্রচার করুক, আমরা তাদের ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করবো।

আল্লাহ কুরআনের তাঁর রজ্জুকে শক্ত করে ধরতে বলেছেন। এটাই একতা, এটাই বল। এই রজ্জু তারাই ধরতে পারবে যারা কুরআন, সুন্নাহ অনুসরণ করে। ইসলামের নামে ইচ্ছামত কথা চালায় না। এদের মধ্যে একতা হলেই সম্ভব শত্রুদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো।
ধন্যবাদ।
268948
২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:০৫
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : ব্যক্তিগত ভাবে আমি বিশ্বাস করি, বা বলতে পারি শিআদের কিতাবাদি ও লেকচার ইত্যাদির প্রভাবে বিশ্বাস করতে বাধ্য হয়েছি যে, শিআরা মুসলমানদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য প্রয়োজনে ইহুদি-খ্রিষ্টানদের সাথে দাঁড়াবে।

তবে হ্যাঁ, হাতের সবগুলো আঙ্গুলই সমান হয় না। এমন অনেক স্কলারকে দেখেছি যারা শিআ হয়েও শিআ ধর্মের ত্রুটিগুলোকে কাটিয়ে উঠে, বা পাশে সরিয়ে রেখে ইসলামী মৌলিক শিক্ষা থেকেই ভাবেন, বলেন এবং লেখেন। পাশাপাশি "হিজবুল্লাহ"র মতো কিছু সংগঠনও আছে, যারা বিরোধীতাপূর্ণ বিষয়গুলোকে গুরুত্ব না দিয়ে একেবারে মৌলিক বিধান তথা কুরআনকে ফলো করে। সুতরাং, আমি অন্তত তাদের সমালোচনা করতে চাই না।

রইলো বাদ বাকী- বাকি সব শিআরাই কাফের, আর এটার উপর উম্মাহর ইজমা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বললে খুব একটা ভুল হবে না। আর কাফের মাত্রই ইসলামের বিরোধী শক্তি।
জাযাকাল্লাহ খইর
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৮
213511
ইসলামী দুনিয়া লিখেছেন : ধন্যবাদ, জবাব দেওয়ার জন্য। হিজবুল্লাহকে একেবারে নিরপেক্ষ বললে ভুল হবে। কারন দেখের ওরা বাসার আল আসদের হয়ে সিরিয়ায় সুন্নি দের হত্যা করছে। প্রধানত এদেরকে সিরিয়া এবং ইরান পৃষ্টপোষকতা দিয়ে শক্তিশালি করেছে।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File