বিয়ে করার জন্য আমি পাগল

লিখেছেন লিখেছেন এ এম ডি ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০৯:০৫:৫৫ রাত



আমি আজ এখন আপনাদের সামনে আমার প্রথম গ্লপটি তুলে দিতেছি দয়া করে গ্লপের কোন লেখায় ভুল হলে আমাকে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন ।

আমি এখন যে গ্লপটি লেখবো এই গ্লপটি আমার কাল্পনিক কাহিনী ।

গ্লপ শুরুঃ

মায়ের সাথে রাগ করেছে সামান্য একটু কথাকাটাকাটি নিয়ে তাই বেশ কয়েকদিন যাবর্ত মায়ের সাথে কথা বলে না মায়ের সাথে মা সেও রাগ করেছে ।

কিনতু মায়ের মন সেকি ছেলের উপরে রাগ করে ও মন খারাপ করে থাকতে পারে না পারে না তাই মা চুপ করে নাই মা সারাক্ষন সবসময় ছেলে যতক্ষন

ঘরে থাকে মা ততক্ষন ছেলের পাশ্বে বসে থাকেন ।

মা সব সময় ছেলের মন খারাপের বিষয় নিয়ে ছেলের সাথে কথা বলতে চেয়েছেন কিনতু ছেলে মাকে তার সাথে কথা বলার জন্য কোন সুযোগ দিতেন না এবং ছেলে এক সময় ঘরে খাওয়া ছেরে দিল । এক সময় দেখা গেলো ছেলে এখন আর ঘরে বেশি সময় দেন না সারাদিন ঘরের বাহিরে থাকেন । সকালে ৬ থেকে ৭ টার ভিতরে ঘর থেকে বেরিয়ে যান আসেন শেষ রাত্রী বেলায় তাও কোন কোন দিন বাসায় আসেন না । তাই ইদানীং মায়ের মন ক্ষারাপ হতে শুরু করল তাই আজ মা ঘরের দরজার সামনে বসে ছেলের অপেকক্ষায় আছেন যত রাতেই আছুক আজ ছেলের সাথে কিছু কথা বলবো কি হয়েছে ছেলের কেন ছেলে আমার এ রকম ঘর ছারা হইয়ে যাচ্ছে । মা একা একা বসে ছেলের জন্য অপেক্ষায় করতেছেন ও

মাঝে মধ্যে ভিবিন্ন প্রকার কথা ভেভে ছেলের জন্য কাদঁছেন ।

রাত প্রহর প্রায় শেষের দিকে আর কিছুকক্ষন পরে ফজরের আযান দেওয়া হবে কিনতু ছেলে এখন ঘরে আসে নাই । কিছুক্ষন পরে ফজরের আযান হলো মা অযু শেষ করে ফজরের নামাজ আদায় করলেন ।

মা সারা রাত ঘুম জেগে বসে থাকার কারনে তার শরীলতা একটু অসুস্থ ও

ক্ল্যলান্ত অনুভূতি করছেন তাই বিসানার উপরে ছুয়ে ঘুমিয়ে গেলেন ।

কিনতু ছেলে এখন আছেন নাই । সকাল ১১ টার দিকে মার ঘুম ভাংলো

মা ঘুম থেকে উঠে তার মেজো ছেলে ছিল তার নাম ছিল রাশেদ ।

এরই মধ্যে আমার আরেকটি কথা মনে পরে গেলো সে কথাটি আগেই লেখা দরকার ছিল । মা যার যে ছেলেটির জন্য অপেকক্ষা করছেন তার নাম ,শকত, সে হলো বড় ছেলে তার ছোট যে মানে মেজো ছেলে তার নাম ,ইমন, আর একেবারে ছোট ছেলের নাম বরকত । তারা তিন ভাই ছিলেন ।

আমি আজ এখন আপনাদের সামনে আমার প্রথম গ্লপটি তুলে দিতেছি দয়া করে গ্লপের কোন লেখায় ভুল হলে আমাকে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন ।

আমি এখন যে গ্লপটি লেখবো এই গ্লপটি আমার কাল্পনিক কাহিনী ।

গ্লপ শুরুঃ

মায়ের সাথে রাগ করেছে সামান্য একটু কথাকাটাকাটি নিয়ে তাই বেশ কয়েকদিন যাবর্ত মায়ের সাথে কথা বলে না মায়ের সাথে মা সেও রাগ করেছে ।

কিনতু মায়ের মন সেকি ছেলের উপরে রাগ করে ও মন খারাপ করে থাকতে পারে না পারে না তাই মা চুপ করে নাই মা সারাক্ষন সবসময় ছেলে যতক্ষন

ঘরে থাকে মা ততক্ষন ছেলের পাশ্বে বসে থাকেন ।

মা সব সময় ছেলের মন খারাপের বিষয় নিয়ে ছেলের সাথে কথা বলতে চেয়েছেন কিনতু ছেলে মাকে তার সাথে কথা বলার জন্য কোন সুযোগ দিতেন না এবং ছেলে এক সময় ঘরে খাওয়া ছেরে দিল । এক সময় দেখা গেলো ছেলে এখন আর ঘরে বেশি সময় দেন না সারাদিন ঘরের বাহিরে থাকেন । সকালে ৬ থেকে ৭ টার ভিতরে ঘর থেকে বেরিয়ে যান আসেন শেষ রাত্রী বেলায় তাও কোন কোন দিন বাসায় আসেন না । তাই ইদানীং মায়ের মন ক্ষারাপ হতে শুরু করল তাই আজ মা ঘরের দরজার সামনে বসে ছেলের অপেকক্ষায় আছেন যত রাতেই আছুক আজ ছেলের সাথে কিছু কথা বলবো কি হয়েছে ছেলের কেন ছেলে আমার এ রকম ঘর ছারা হইয়ে যাচ্ছে । মা একা একা বসে ছেলের জন্য অপেক্ষায় করতেছেন ও

মাঝে মধ্যে ভিবিন্ন প্রকার কথা ভেভে ছেলের জন্য কাদঁছেন ।

রাত প্রহর প্রায় শেষের দিকে আর কিছুকক্ষন পরে ফজরের আযান দেওয়া হবে কিনতু ছেলে এখন ঘরে আসে নাই । কিছুক্ষন পরে ফজরের আযান হলো মা অযু শেষ করে ফজরের নামাজ আদায় করলেন ।

মা সারা রাত ঘুম জেগে বসে থাকার কারনে তার শরীলতা একটু অসুস্থ ও

ক্ল্যলান্ত অনুভূতি করছেন তাই বিসানার উপরে ছুয়ে ঘুমিয়ে গেলেন ।

কিনতু ছেলে এখন আছেন নাই । সকাল ১১ টার দিকে মার ঘুম ভাংলো

মা ঘুম থেকে উঠে তার মেজো ছেলে ছিল তার নাম ছিল রাশেদ ।

এরই মধ্যে আমার আরেকটি কথা মনে পরে গেলো সে কথাটি আগেই লেখা দরকার ছিল । মা যার যে ছেলেটির জন্য অপেকক্ষা করছেন তার নাম ,শকত, সে হলো বড় ছেলে তার ছোট যে মানে মেজো ছেলে তার নাম ,ইমন, আর একেবারে ছোট ছেলের নাম বরকত । তারা তিন ভাই ছিলেন ।

মা সকাল ১০ টার দিকে ঘুম থেকে উঠলেন তার মেজো ছেলেকে জিজ্ঞাসা করলেন বাবা তোর বড় ভাইয়া এসেছে না মা বড় ভাইয়া আছে নাই ।

মা বলছে আছে নাই তাহলে ছেলেটা গেলো কোথাই ।

মায়ের আবার প্রতিক্ষার পালা ছেলের অপেকক্ষা কখন ছেলে আসবে কখন মা ছেলের সাথে কথা বলবে কারন মা একটু একটু বুজতে পারছেন ছেলের বয়স এখন ২৭ পা দিয়েছে আর আমার ঘরে কোন মেয়ে নাই তিনটি মাত্র ছেলে যাই হোক

ছেলেকে বিয়ে করিয়ে ঘর সংসারী করে দিলে ছেলে ঠিক হয়ে যাবে ।

নয়ত যে দিন কাল পরেছে তাতে ছেলে আমার আস্তে আস্তে খারাপ ও নষ্ট

হয়ে যাবে যে করেই হোক ছেলের সাথে কথা বলে আমি আগামী এক মাসের ভিতরে ওকে বিয়ে দিয়ে দিবো ।

এর দুইদিন আগে অবশ্য ছেলে মানে শওকতের দুই বন্ধু ইমন ও রাছেলের সাথে মা পরামর্স করেছিলেন শওকতের বিয়ের ব্যপারে তারাও এ বেপারে

বলেছিল মাকে হ্য খালা মনি আজ কয়েক দিন ধরে দেখছি শওকত জানি কেমন হয়ে গেছে আমাদের সাথে তোমন সময় দিচ্ছেনা আগের মত ।

কেরকম যানি একা একা বসে কি যেন ভাবে সে কিনতু আমাদের সাথে আগের মত সেয়ার করে না মার বুজতে বাকী রইলা ছেলে বছর দুই আগে

নিশিতা নামে একটি মেয়ে ছিল তার কলেজের তার সাথে শওকতের

বেস ভাল একটি প্রেম সম্পর্ক ছিলো কিনতু তা মেয়েটির বাবা মা কেও

জানত না ।

তাই শুনেছি মাস খানেক আগে মেটির নাকী বিয়ে দিয়েদিছেন ক্যনাডায়

বসরত তার এক খালাত ভাইয়ের সাথে

তাই গত মাস খানেক থেকে আমার ছেলেটি ও জানি কেমন চুপ চাপ হয়ে

গেছে একা একা মন মরা হয়ে গেছে ছেলেটি আমার ।

এই সব কথা ভাবতে ভাবতে ভাবতে মা চলে গেলেন রান্না ঘরে দুপরের

খাবারের আয়োজন করার জন্য এবং দুপুরের রান্না শেষ করে ঘরে

আসলেন ঘরে আসার পরে মা দেখতে পেলেন শওকত ঘরে এসেছে এবং

শওকত শওকতের বিশানায় শুয়ে ঘুমাচ্ছেন তাই মা তাকে আর ডাক দিলেন না ।

মা চলে গেলেন ওয়াস রুমে এবং মা ফ্রেস হয়ে ও অজু করে এসে যহুরের নামাজ শেষ করলেন ।

পরে মা শওকতের রুমে গেলেন তার মাথার কাছে বসলেন মা শওকতের মাথায় হাত রাখলেন এবং আস্তে আস্তে মা শওকতকে ডাকদিলেন বাবা শওকত ঘুম থেকে ওঠো দুপরের খাবার খেয়ে আবার ঘুমাও বাবা শওকত ঘুম থেকে ওঠো বাবা ।

আজ এই পযন্তই গ্লপের বাকী অংশতুক আগামী আবডেডটে দিব আর সেই পযন্ত সবাই সুস্থ ও ভালো থাকুন ।

সকল ব্লগারদের প্রতি শুভেচ্ছা রইল ও আগামী পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইল ।

মা সকাল ১০ টার দিকে ঘুম থেকে উঠলেন তার মেজো ছেলেকে জিজ্ঞাসা করলেন বাবা তোর বড় ভাইয়া এসেছে না মা বড় ভাইয়া আছে নাই ।

মা বলছে আছে নাই তাহলে ছেলেটা গেলো কোথাই ।

মায়ের আবার প্রতিক্ষার পালা ছেলের অপেকক্ষা কখন ছেলে আসবে কখন মা ছেলের সাথে কথা বলবে কারন মা একটু একটু বুজতে পারছেন ছেলের বয়স এখন ২৭ পা দিয়েছে আর আমার ঘরে কোন মেয়ে নাই তিনটি মাত্র ছেলে যাই হোক

ছেলেকে বিয়ে করিয়ে ঘর সংসারী করে দিলে ছেলে ঠিক হয়ে যাবে ।

নয়ত যে দিন কাল পরেছে তাতে ছেলে আমার আস্তে আস্তে খারাপ ও নষ্ট

হয়ে যাবে যে করেই হোক ছেলের সাথে কথা বলে আমি আগামী এক মাসের ভিতরে ওকে বিয়ে দিয়ে দিবো ।

এর দুইদিন আগে অবশ্য ছেলে মানে শওকতের দুই বন্ধু ইমন ও রাছেলের সাথে মা পরামর্স করেছিলেন শওকতের বিয়ের ব্যপারে তারাও এ বেপারে

বলেছিল মাকে হ্য খালা মনি আজ কয়েক দিন ধরে দেখছি শওকত জানি কেমন হয়ে গেছে আমাদের সাথে তোমন সময় দিচ্ছেনা আগের মত ।

কেরকম যানি একা একা বসে কি যেন ভাবে সে কিনতু আমাদের সাথে আগের মত সেয়ার করে না মার বুজতে বাকী রইলা ছেলে বছর দুই আগে

নিশিতা নামে একটি মেয়ে ছিল তার কলেজের তার সাথে শওকতের

বেস ভাল একটি প্রেম সম্পর্ক ছিলো কিনতু তা মেয়েটির বাবা মা কেও

জানত না ।

তাই শুনেছি মাস খানেক আগে মেটির নাকী বিয়ে দিয়েদিছেন ক্যনাডায়

বসরত তার এক খালাত ভাইয়ের সাথে

তাই গত মাস খানেক থেকে আমার ছেলেটি ও জানি কেমন চুপ চাপ হয়ে

গেছে একা একা মন মরা হয়ে গেছে ছেলেটি আমার ।

এই সব কথা ভাবতে ভাবতে ভাবতে মা চলে গেলেন রান্না ঘরে দুপরের

খাবারের আয়োজন করার জন্য এবং দুপুরের রান্না শেষ করে ঘরে

আসলেন ঘরে আসার পরে মা দেখতে পেলেন শওকত ঘরে এসেছে এবং

শওকত শওকতের বিশানায় শুয়ে ঘুমাচ্ছেন তাই মা তাকে আর ডাক দিলেন না ।

মা চলে গেলেন ওয়াস রুমে এবং মা ফ্রেস হয়ে ও অজু করে এসে যহুরের নামাজ শেষ করলেন ।

পরে মা শওকতের রুমে গেলেন তার মাথার কাছে বসলেন মা শওকতের মাথায় হাত রাখলেন এবং আস্তে আস্তে মা শওকতকে ডাকদিলেন বাবা শওকত ঘুম থেকে ওঠো দুপরের খাবার খেয়ে আবার ঘুমাও বাবা শওকত ঘুম থেকে ওঠো বাবা ।

আজ এই পযন্তই গ্লপের বাকী অংশতুক আগামী আবডেডটে দিব আর সেই পযন্ত সবাই সুস্থ ও ভালো থাকুন ।

সকল ব্লগারদের প্রতি শুভেচ্ছা রইল ও আগামী পর্ব পড়ার আমন্ত্রন রইল ।

বিষয়: বিবিধ

৪৫৪৮৭ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File