প্রথম লেখার গ্লপ রুপালী রোদের দুপরে
লিখেছেন লিখেছেন এ এম ডি ১৩ আগস্ট, ২০১৪, ১১:৩০:০৩ সকাল
আকাশে সূর্যতার ঝকঝকে আলো দিচ্ছে,সোঁনালী রোদের অপরুন্ত দুপরে দাড়িয়ে আছে রফিক নদীর পাশ্বে তার পাশ্বেই ছিল সবুজ ধানের মাঠের উপরে সারা ,মাঠ, ,ঘাট,সোনালী রোদের দিনের দুপুর বেলা সূর্যের আলোয় দক্ষীনা বাতাঁসে ধানের ক্ষেত নদীর ডেউ সব মিলীয়ে ভালই উপবোগ করতেছিল রফিক । এমনি সময় দেখা যাচ্ছে নদী ও পার থেকে কে যেন নৌকা বেয়ে আসছে এ পাশ্বে একটু এগীয়ে যেয়ে রফিক দেখল সে আর কেউ না তারই
পুরন বন্ধু জহির ।জহিরকে দেখে মনতা অনেক আনন্দে ভরে গেল এবং মনতা অনেক বড় হয়ে গেল।দেশ বিদেশ গুরতে কাজে ব্যস্ত থাকায় কার সাথে তেমন কোন যোগাযোগ করা হয়না ।
সবার কাছে মোবাইল ফোন না থাকায় কার সাথে ফোনে কোন আলাপ হয়ে উঠেনী । দেশে ফিরেছি গত কয়েক দিন হয়েছে কিনতু এখন কোন সমবয়সী ও ছোট বেলার কোন বন্ধুর সাথে দেখা হয় নাই । আজই প্রথম দেখা হল জহিরের সাথে ।গুরতে মন হয়ে উঠেছে উতালা কতদিন আসিনি দেশে তাই সকল কাছের আপন মানুষ গুল হয়ে গেছে যেন অনেক দূরের পর মানুষ ।
তাই অনেক দিন পরে দেখা হওয়ার কারনে জহির আমাকে দেখে নৌকা থেকে নেমে এসে আরে রফিক বন্ধু বলে সেইযে গলায় হাত দিয়ে কান্না কোন ভাবে দুজনের কান্না থামছিল না পরে অনেক কান্নার পরে জহির রফিককে প্রশ্ন করল কখন এসেসিছ রফিক বল্ল
এইত গত কয়েক দিন হয়েছে এবার কিছু দিন থাকবী নাকী রফিক নারে বন্ধু বেশি দিনের ছুটি পাইনী । তা কতদিনের ছুটি নিয়ে এলি প্রায় এক যুগ পরে এলি দেশে । রফিক এইত এক মাসের ছুটি নিয়ে এসেছি রফিক জহির দুই বন্ধুর কথার মাঝেই জহিরে ফোন বেজে উঠল জহির ফোনের দিকে তাকিয়ে দেখে এ আর অন্য কেউ নয় এ হল জহিরের প্রাণ প্রিয়তমা শিউলী । জহির শিউলীর নাম্বার দেখে চিন্তায় পরে গেল ফোনটা রিসিভ করব না করব না কারন এত দিন পরে রফিকের সাথে দেখা হয়েছে তাকে ছেরে কোন ভাবেই যাবো না । রফিক এরই মাঝে জহিরকে বল্ল কিরে বন্ধু ফোন কে করেছে বাড়ী থেকে না তোদের দোকান থেকে ফোনটা রিসিভ কর ।জহির বলছে রফিককে নারে বন্ধু বাসা থেকেউ না দোকান থেকেউ না বাসাথেকে হলে মাকে তোর কথা বল্ললে মা অনেক খুশি হবেন । আর যদি দোকান থেকে ফোন করত বাবা তাহলে বাবা কে তোর কথা বললে প্রথমে একটু রাগনীয় ভাবে বলত ওর সাথে কি করছিছ এখনই দোকানে আয় পরে আবার বাবায় বলত আসার সময় পাজীতাকে সাথে করে নিয়ে আসবি দুপরে তিনজন মিলে একসাথেদুপরের খাবার খাবো । কিনতু এ ফোন বাবা দেয় নাই বাড়ী মাউ দেয়নী । কিনতু ফোন দিয়েছে শিউলী সে কিরে শিউলীটা কে কতদিন যাবতরে কেনরে রফিক
আমাদের চেয়ার ম্যন চাচার ছোট মেয়ে শিউলীর কথা তোর মনে নাই ও সে পিচ্চি শিউলী ।ওরে রফিক সে শিউলীই তবে সে এখন আর পিচ্চি নাই দিনের সাথে ও বয়সের সাথে পাল্লা দিয়ে সেউ এখন অনেক বড় হয়ে গেছে তুই চলে গেলী দেশ ছেড়ে আমি ও একা হয়ে গেলাম কারন তুইত জানিচ্ছ তুই ছারা আর কার সাথে তেমন মিছিনী তুই ছিলী আমার সব থেকে কাছের বন্ধু ।
তুই চলে যাউয়ার পরেই একদিন হঠাৎ করে শিউলীর সাথে কলেজের বারিন্দায় দেখা হল তার পরে কথায় কথায় শিউলী পরিচয় জানলাম । দেখলাম শিউলী আমাদের পাশ্বের গ্রামের সেই ছোট শিউলী কিনতু সে এখন আর ছোট নাই সে এখন অনেক বড়
হয়েছে । আর এভাবেই তার সাথে সময়ের তালে তালে প্রেম সম্পর্ক হয়ে উঠেছে । অবশ্য তোর কথা শিউলীকে আগেই বলে ছিলাম । জহির তাহলে ফোন রিসিভ করে শিউলীকে আসতে বল।
আচ্ছা ঠিক আছে বলতিছি । জহির ফোন রিসিভ করে হ্যলো শিউলী তুমি কোথাই শিউলী রাগন্য সুরে বলছে জহিরকে এই তোমার ফোন রিসিভ করার সময় হল জহির বলছে প্লীজ রাগ করনা লক্ষী তোমাকে আমার ছোট বেলার বন্ধু রফিকের কথা বলেছিলাম সে গত কয়েক দিন হয়েছে দেশে ফিরেছে আজই তার সাথে দেখা হল তাই তার সাথে আছি তুমিও এসো বিকেলে নদীর পারে তিন জন মিলে আড্ডা দিব । শিউলী বল্ল ঠিক আছে বিকেলে আসবো । কথায় কথায় দুপুর হয়ে গেল এরই মধ্যে জহিরের বাসা থেকে ফোন এল জহির ফোন রিসিভ করে ওর মাকে বল্ল মা রফিক আছে আমার সাথে ও আজ দুপরে আমাদের বাসায় খাবে মা
বলল ঠিক আছে রফিককে সাথে করে নিয়ে চলে আয় দুপর হয়ে গেছে জহির বলল ঠিক আছে মা ।
তার পরের অংশ অতি শিগ্রই আবডেডে দিয়ে দিব
বিষয়: সাহিত্য
১১৪৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন