ব্রেকিং নিউজ!!!! এরশাদ বেহায়ার ইসলামী মহাজোট ! হাসিনার ধমকেই পন্ড !! মুখ বন্ধ রাখ, নইলে জেল ।
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ০৩ এপ্রিল, ২০১৭, ০৭:৪০:১১ সন্ধ্যা
গত পরশু দিন বাঙ্গালী জাতির বেহায়া সন্তান রংপুর বাসীর কলংক সৈরচারী ও সৈরচারীর পাচাটা গোলাম এরশাদ ইসলামী মহাজোট গঠনের ঘোষনা দিয়ে দেশের সাধারন পাবলিকের সাথে তামাশা করতে চেয়েছিল ।
কিন্তু না না না! হাসিনা ক্ষমতায় থাকতে এরশাদের গলায় জুতার মালা ছাড়া বাইরে বড় কথা বলবে সেটা কোন মতেই হতে পারেনা। তাই তো আজকে বাদ্ধ হয়েছে আলিগের সাথে মিলে মিশে দেশ চালাইতে ঘোষনার মাধ্যেমে হাসিনার কাছে ক্ষমা চেয়েছে। বাইরে আপাতত আর বাজে কথা বলবেনা বলে কমিটমেন্ট করেছে।
হাসিনার এক ধমকেই বুইড়া পাজিটা প্যান্ট নস্ট করেছে ।
বুইড়া পাজিকে পরিস্কার জানাইয়া দেওয়া হয়েছে তোমার সামনে রাস্তা আছে দুইটা।
১. মুখে তালা লাগাইবা । এখন আবোল তাবোল কথা বললে আমাদের আসল গোমর ফাস হয়ে যাবে। ভুলেও বাজে কথা বলবা না
২. যদি মুখে তালা ঝুলানো অপছন্দ হয় তবে সিধা জেলে যেতে হবে।
কোনটা পছন্দ সেটা একদিনের মধ্যেই জানাইতে হবে। ভারত সফরের আগে আমাদের হাতে অনেক কাজ সেইগুলি নিয়ে ব্যাস্ত আছি আবার তোমাকে সামাল দেওয়া !
সাইদির কেস সামনে আনা হয়েছে আমাদের জান বাচাইতে সাইদিকে ফাসি দিব যাতে জামাতিরা ঐদিকে ব্যাস্ত থাকে আর আমরা আমাদের কাজকে হাসিল করতে পারি।
আগামিতে পিঠের চামড়া বাচানোর জন্য সমস্ত কুটকৌশল এখনই পাকা করতে হবে।
বিষয়: বিবিধ
১৬৫৪ বার পঠিত, ৭ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
২০০৫/৬ এ মামলা খাল্লাসের বিনিময়ে তারেকের সাথে আঁতাত করে বিএনপির সাথে 'এই যাচ্ছে সেই যাচ্ছে ' এরকম একটা আবহ তৈরি করলেও পরে আওয়ামী লীগের জনসভায় ডিগবাজি দিয়ে হাজির হয়।
যেমন মনে করেন বিগত সরকারের সময় জুলুম হয়নি সেটা বলব না কিন্তু অন্যায় এবং প্রহসনের বিচারের মাধ্যমে কাউকে সর্বচ্চ শাস্তির মতো জঘন্য কাজ সংঘটিত হয়নি যেটা এই সরকারের আমলে হয়েছে।
এই সরকার ক্ষমতায় আসার মুল হাতিয়ার ছিল এরশাদের ডিগবাজি ।
তাই এই সরকারের সকল অপকর্মর জন্য বর্তমান সরকার প্রধান যেমন দায়ি তেমনি এরশাদও অপরাধী।
আগামি সরকার ক্ষমতায় আসলে যেই ট্রাইবুনাল গঠিত হবে সেখানে বর্তমান সরকারের মন্ত্রি বা সরকার প্রধানের যেমন বিচার করা হবে তেমনি এরশাদের বিচারও করা হবে এবং সর্ব্চ্ছ শাস্তি নিশ্চিত করা হবে ইনশাআল্লাহ
শিক্ষনিয় লেখায়ার জনন্য অনেক ধন্যবাদ।
মরহুম গোলাম আজম সাহেবের রক্ত আমাশয় হয়েছিল ৫০এর দশকে, তাহার জীবনিতে পড়েছি পায়খানার রাস্তা দিয়ে স্যালাইনের মাধ্যমে মেড়ীসিন ড়ুকিয়ে জিবানু ধংস করা হয়েছিল। খাওয়ার ঔষদ মল ঘরে পোছেনা তাই। চিকিৎসা করেছিল বিখ্যাত প্রপেসর নুরুল ইসলাম সাহেব।
জাযাকাল্লাহ খায়ের।
জাযাকাল্লাহ খায়ের
মন্তব্য করতে লগইন করুন