আওয়ামিলীগের পাপের নৌকা জামায়াতের রক্ত নদীতে আটকে গেছে :- মুহাম্মাদ মাহাদী হাসান
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ১২:২০:৪১ দুপুর
ওরা আমাদের ফাঁসির দড়ির ভয় দেখায়!!
আমাদের চোখ তুলে নেয়, নখ উপড়ে ফেলে, আমাদের লাশগুলো পর্যন্ত ওরা ছিন্নভিন্ন করে আনন্দ পেতে চায়!!!
আমাদের চৌদ্দ শত বছরের ইতিহাসে ওরা কি কখনও পেরেছে আমাদের অগ্রযাত্রাকে আটকিয়ে রাখতে??
আমরা কি কখনও থেমে গেছি?? মরুভূমি অথবা পাহাড়, সমতল কিংবা বরফের ভাঁজে ভাঁজে আমাদের কত শত সাথীকে আমারা রেখে এসেছি হাজার বছর ধরে আমাদের কেউ কি থামাতে পেরেছে???
পূর্ব থেকে পশ্চিম কিংবা উত্তর থেকে দক্ষিনে, পৃথিবীর কোনায় কোনায় আমরা আমাদের রবের বার্তা পৌঁছে দিয়েছি/দিচ্ছি।
কত ষড়যন্ত্র, কত বাঁধা, কত অত্যাচার আমরা সহে এসেছি নির্ভয়ে নির্বিঘ্নে। সেই ইতিহাস তারা কি ভুলে গেছে??? তারা কিছুই ভুলিনি, আসলে নিজেদের পাপের সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে তাদের আজ এই করুণ দশা।। ওরা ভাবছে কয়েকটার গলায় ফাঁসির দড়ি তুলতে পারলেই তাদেরকে আর ঠেকায় কে???
তাদের পাপের নৌকা আমাদের রক্ত নদীতে আটকে গেছে, কসম আসমান ও জমীনের মালিকের। তারা যদি ভেবে থাকে আমাদের রক্তনদী গঙ্গায় বিলীন হয়ে যাবে। তাদের সে খায়েস কখনও পূরণ হবে না। ইনশাআল্লাহ...........। হে সময় তুমি মনে রেখো""প্রতি ফোঁটা রক্তের হিসাব তোমাকে দিতেই হবে।। এ মাটিতে আমাদের শহীদের রক্ত লেগে আছে, আমাদের কথাগুলোকে এমনি করে বহুদিন মুছে দিতে চেয়ে ওরা কেউ আদৌও পারেনি কখনো পারবেনা।
সংগ্রহিত-সংগ্রহিত-সংগ্রহিত
বিষয়: বিবিধ
১১৮৫ বার পঠিত, ১৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এই জালিমরা ইসলামের প্রকৃত সত্রু নয়। আসল সত্রু হলো মুসলমানদের ঘুম - বেঘোরে ঘুমাচ্ছে আজ মুসলমানরা। আর এটাই ভয়ের কারণ। তারা যদি জেগে থাকে তাদেরকে কেউ কখনো পরাজিত করতে পারবে না ইন-শা-আল্লাহ।
সহমত
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
০ জামায়াত রাজনীতিতে নামছে ১৯৪৭ এর দেশ বিভাগের পর । সে হিসেবে ৭০ বছর বলা যায় । আপনারা ১৪০০ বছর পাইলেন কৈ ?
জামায়াত এখানেই বার বার ধরা খায় ।
প্রতিদিন অস্রসহ হত্যা লুণ্ঠন চা্দাবাজী ধর্ষন ইত্যাদি কাজে ধরা খাচ্ছে আলীগের লোকজন
তাই বলতে বাদ্ধ হচ্ছি ধর্মের ঢোল আপনাআপনি বাজে
কারন বাংলার জনগন বলদ না যতটা বলদ আলীগ ভাবছে বিনা সাক্ষিতে বিনা প্রমানে বিচার ! তাও আবার সর্বচ্ছ সাজা !! ছিছি আলীগ
প্রতিফোটা রক্তর বদলা বাংলার জনগন তোমাদের থেকে নিবে ইনশাআল্লাহ
আওয়ামী লীগ জনমানুষের দল । জন গন ওদেরকে ৮০%+ আসনও দেয়, আবার তারাই যাতে থাকে সেজন্য ভোটই দিতে যায় না।
আর ৮০% নাকি ৮% । ভুলে মনে হয় ৮০ লিখেছেন সংশোধন করুন আর ৮ লিখুন
যদি তাই হইতো তবে জনগনকে লাথি মেরে ভোটের বাক্স গুন্ডাদেরকে দিয়ে ভর্তি করাইতো না
২০১৯ সালে ভোট হলে জনতা অঙ্ক শিখিয়ে দিবে
১৯৯৬ এ তত্ত্বাবধায়ক আনালো , আবার ২০১০ এ সেটা তাড়ালো । জনগন দুটোই মেনে নিয়েছিল। জনপ্রিয়তা একেই বলে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন