ইউপি নির্বাচন থেকে বিএনপি সরে গেলে দলীয় অন্তঃকোন্দল ও সহিংসতা প্রকট আকার ধারন করবে( কুত্তার কামড়াকামড়ি)

লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ০৩ এপ্রিল, ২০১৬, ০২:০০:৫৬ দুপুর

অবৈধ ক্ষমতাশীনরা পেশি শক্তি ব্যাবহারের কারনে বুঝতে পারছেনা কোনটা ভুল আর কোনটা সঠিক।



ইউপি নির্বাচন থেকে বিএনপি সরে গেলে দলীয় অন্তঃকোন্দল ও সহিংসতা আরও বাড়বে বলে মনে করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।

মাঠ একেবারে ফাঁকা হয়ে গেলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থীদের লড়াই তীব্র হবে। এতে অন্তঃকোন্দলের সঙ্গে বাড়তে পারে হানাহানিও।

মাঝপথে বিএনপি সরে গেলে আওয়ামী লীগেরও ক্ষতি হবে।

যখন মাঠে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ থাকে না, তখন নিজেরাই নিজেদের প্রতিপক্ষ হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে সহিংসতা ঘরে ঘরে চলে যাবে।

ইতিমধ্যে ২২ ও ৩১ মার্চ—দুই দফায় ১ হাজার ৩৫৬টি ইউপির নির্বাচন হয়েছে। এর মধ্যে বিএনপি জিতেছে ১০৮টিতে, বাকিগুলোতে আওয়ামী লীগ ও বিদ্রোহীরা জয় পেয়েছেন।

এই বিরাট সাফল্যেও স্বস্তি দিচ্ছে না দলটিকে। কারণ, নির্বাচনের আগে ও পরে নিহত ব্যক্তিদের অধিকাংশই সরকারি দলের। ফলে দলটির নেতাদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।

আধিপত্যের লড়াই হবে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও বিদ্রোহী প্রার্থীদের মধ্যে। সরকার ভেবেছিল, দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হওয়ার কারণে বিদ্রোহী প্রার্থীর সংখ্যা কমে যাবে। কিন্তু তা হয়নি। উপরন্তু বিদ্রোহীদের সঙ্গে দল-সমর্থিত প্রার্থীদের সংঘাত বাড়ছে।

এরই মধ্যে বিএনপি যদি নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, তা হলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে সংঘাত কোনোভাবেই কমানো সম্ভব হবে না।

ইউপি নির্বাচনে সংঘাত কমার কোনো লক্ষণ নাই।

বিএনপি সরে গেলে এই আধিপত্যের লড়াই আরও বাড়বে বলে অনেকের ধারণা।

তথ্থ সংগ্রহিত

বিষয়: বিবিধ

৯২৬ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

364535
০৩ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ০৩:১৩
হতভাগা লিখেছেন : জিতলেও লাভ নেই বিএনপি-জামায়াতের লোকদের । কারণ জেতার পরদিন থেকেই মামলার পর মামলা দেওয়া হবে তাদের নামে ।

সিটে বসতে পারবে না , লাগাতার দৌড়ের উপর থাকতে হবে ।
364559
০৩ এপ্রিল ২০১৬ রাত ০৮:৩৪
শেখের পোলা লিখেছেন : রাজারাণীর রাজ্যে আবার নির্বাচন কেন? সব বন্ধ করলেই চলে৷
০৩ এপ্রিল ২০১৬ রাত ১০:৫৭
302403
মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি লিখেছেন : বৃক্ষর নামটি ফলে পরিচয় মিলেছে

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File