হাসিনার ভোট ডাকাতি বন্ধ করতে উদ্দোগ গ্রহনের আহবান মতামত এবং পরামর্শ দিন
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ২৩ মার্চ, ২০১৬, ০৬:১৩:৩০ সন্ধ্যা
অবৈধ প্রধানমন্ত্রী হাসিনার আসল চুরির ঘটনাটা ঘটেছিল ২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারী
ভোটার শুন্য কেন্দ্রে যখন কুকুর পাহারায় রত ছিল ভোট পরিচালনা পরিষধ এবং প্রশাসনীক কর্মকর্তাগন। ঠিক তখনই হাসিনার মাথায় ভোট ডাকাতির মহাপরিকল্লনা আসে।এবং টোকাইদেরকে ভাড়া নিতে শুরু করে।
দলিয় ক্যাডারদেরকে হুকুম দেয় কেন্দ্রে গিয়ে সমস্ত ভোট কাষ্ট করতে ।
সেই যে ডাকাতি শুরু করেছে হাসিনা তাকে আর পিছে ফিরে তাকাতে হয়নি এবং মনে মনে কলা খাচ্ছে ভবিষ্যতে আর তাকে পিছে ফিরে তাকাতে হবে না।
তার পরের থেকে যতগুলি নির্বাচন করেছে সবগুলিতেই ডাকাতিই নয় শুধু প্রতিপক্ষের লোকদেরকে বরদাশতও করতে পারেনি।
আগামিতে যত নির্বাচন হবে সবগুলিতে হাসিনাকে এমন নির্বাচন করা লাগবেই। নয়তো হাসিনার কোন প্রার্থি জামানত নিয়ে যেতে পারবেনা সবাইর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।
আমার ব্যাক্তিগত অভিমত হলো :-
এ্যাক্সার্ট আইটি ম্যান দিয়ে এমন কোন পেজ ওপেন করা যেটার সাথে জাতিসংঘর লিংক থাকতে হবে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের লিংক থাকতে হবে , এবং ওদেরকে মনিটরিং সেলের দায়িত্ব দিতে হবে। ভোটের সময় হাসিনার ভোট ডাকাতির ছবি এবং কেন্দ্রের খবরগুলি লাইভ কাষ্ট করা যায়।
উদ্দোগি হলে এখনই মোক্ষম সময় বিদেশের মাটিতে হাইপ্রফাইল কোন ভাই থাকলে উনি বা আমরা নিলে এমন কিছু করার বিকল্প নাই
মতামত দিন এবং পরামর্শ দিন
বিষয়: বিবিধ
১২৯৯ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
দেশীও কোন শক্তি হয়তো তাকে কিছু করতে পারবে বলে অনেকটা বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে
তারপরেও হয়তো সবাইর ঐকান্তিক প্রচেষ্টাতে কোন কিছু সম্ভব হতেও পারে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
ঠিক হাসিনাকে গরম না দিলে এবং দেশিয় গরম না সেটা কারেন্টের হিট দিয়ে গরম দিতে হবে তবেই তার থেকে কোন কিছু আশা করা যাবে
ধন্যবাদ
তাই ঐকান্তিক প্রচেষ্টা ছাড়া এই হিটলারকে ক্ষমতা থেকে বের করা সম্ভব না
নতুবা ব্যার্থ রাষ্টর মতো জাতি সংঘের মাধ্যমে যেই কোন ধরনের নির্বাচন চাইতে হবে
মন্তব্য করতে লগইন করুন