১৪৩৭ বছর আগে রাসুল(সাবলেছেন আর বিজ্ঞানিরা সেটা ১৪৩৭ বছর পরে প্রমাণ পেয়েছে।
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ০৭ মার্চ, ২০১৬, ০৬:০৫:২৩ সন্ধ্যা
১৪৩০ বছর আগে রাসুল(সাএর বাণি আজ বিজ্ঞানিরা প্রমাণ পেয়েছে।
মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন্,," পুরুষের প্যান্ট/ কাপড় টাখনুর উপর পরতে
অন্যথায় তা জাহান্নামে যাবে। (সহিহ বুখারিঃ৫৩৭১)
বিজ্ঞান বলে,পুরুষের টাখনুর ভিতর প্রচুর পরিমানে সেক্সুয়াল হরমোন থাকে
এবং তার আলো বাতাসের প্রয়োজন হয় । তাই কেউ যদি তা খোলা না রেখে ঢেকে রাখে তাহলে তার যৌনশক্তি কমে যাবে এবং বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হবে।
মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন্,,ভ্রুপ্লাগকারীর উপর আল্লাহর লানত (সহিহ
বুখারীঃ ৫৫১৫)
বিজ্ঞান বলে, ভ্রু হল চোখের হিফাজতের জন্য। ভ্রুতে এমন কিছু লোম থাকে যদি তা কাটা পড়ে যায় তাহলে ভ্রুপ্লাগকারী পাগল অথবা মৃত্যুবরন করতে পারে।
রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন্,, " নেশা জাতীয় দ্রব্য খাওয়া হারাম (সহিহ
বুখারিঃ ৬১২৪)
বিজ্ঞান বলে,ধুমপানের কারনে ফুস্ফুসের ক্যান্সার,ব্রংকাইটিস ও হৃদরোগ হয়ে মানুষ মারা যায়।
ধুম্পান করলে ঠোট, দাতের মাড়ি, আঙ্গুল কালো হয়ে যায়। যৌনশক্তি ও ক্ষুধা কমে যায় এমনকি স্মৃতি শক্তি ও কমে যায়।
রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন্,, পুরুষের জন্য স্বর্ণ ব্যবহার হারাম। (মুসলিমঃ ১৬৫৫)
বিজ্ঞান বলে, স্বর্ণ যেহেতু যৌগ পদার্থ তাই তা স্ক্রীনের সাথে মিশে
ব্লাডের মাধ্যমে ব্রেনে চলে যায়। আর তার পরিমান যদি ২.৩ হয় তাহলে মানুষ তার আগের স্মৃতি সব হারিয়ে ফেলবে।
রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন্,, ঘুমানোর সময় আলো নিভিয়ে এবং ডান
কাত হয়ে ঘুমাতে। -( সহিহ বুখারিঃ ৩২৮০)
বিজ্ঞান বলে, ডান কাত হয়ে ঘুমালে হার্ট ভালো করে পামপ করে আর লাইট না নিভিয়ে ঘুমালে ব্রেনের এনাটমি রস শরিরে প্রবেশ করতে পারে না , যার ফলে ক্যান্সার হওয়ার খুব সম্ভবনা থাকে।
রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন্,, " তোমরা গোফ ছেটে ফেল এবং দাড়ি রাখ
(সহিহ মুসলিমঃ ৪৯৩,৪৯৪)
বিজ্ঞান বলে, দাড়ি না রাখলে স্ক্রিন ক্যান্সার, ফুস্ফুসের ইনফেকশন এবং ৪০ এর আগে যৌবন হারানোর সম্ভবনা থাকে।
আল্লাহ(সুবনাহু তায়ালা) বলেন্, "আর ব্যভিচারের কাছেও যেয়ো না। নিশ্চয় এটা অশ্লীল কাজ এবং ধ্বংসের পথ। ( বনি-ইসরাঈলঃ ৩২)এবং নেশাগ্রস্থ
শয়তানের কাজ ( মাইদাহঃ৯০)_
বিজ্ঞান বলে,, পর্নগ্রাফি , অশ্লিল সম্পর্ক সহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য নেশা । যদি কেউ এসব নেশজাত দ্রব্যে জড়িয়ে পড়ে তাহলে ব্রেনের ফরেন্টাল এরিয়ার আমাদের পরিচালনা করার ইনটেলুক্টুয়াল সেলগুলো থরথর করে কাপতে থাকে এবং অস্থির হয়ে যায়। যার ফলে সে নেশাগ্রস্থ হয়ে মাতাল-অসুস্থের
মত জীবন পরিচালনা করে এবং তা তাকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়।
আল্লাহ বলেন্,
ফেচবুক থেকে সংগ্রহিত
বিষয়: বিবিধ
১৬১৮ বার পঠিত, ১৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ভাইয়া ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন