পুলিশের দখলে চট্রগ্রাম কলেজ,আনন্দে আন্তহারা বেহায়া-ছাত্রলীগ ! যেখানে ১০ শতাংশ ছাত্রও তাদের দল করেনা। বেকুব জাতী !! নাকি ওরা নিজেরা বেকুব!! আত্মসমালোচনা
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১০ জানুয়ারি, ২০১৬, ১০:৫৩:৫৩ রাত
বেহায়া নির্লজ্ব-ছাত্রলীগ যারা নিজেদেরকে দক্ষিন এশিয়ার সর্ব বৃহত ছাত্র সং গঠন দাবি করে।
আবার তারা গলা পাঠিয়ে এটা ও দাবি করে দেশে এখন আর কোন শিবির নেই।
কিন্তু তারা ১৬ ডিসেম্বর শত শত পুলিশের সহযোগিতায় শিবির নিয়ন্ত্রিত চট্রগ্রাম কলেজে প্রবেশ করে।এবং এখন পর্যন্ত শিবিরের ভয়ে পুলিশের পাহারায় সেখানে অবস্থান করছে।
শুধু তা নয় পুলিশের সহযোগিতায় তারা কলেজের মেইন গেইট ছাড়া বাকি সব গেইট, কলেজ ক্যান্টেইন, ছেলেদের এমনকি মেয়েদের হল পর্যন্ত বন্ধ করে রাখছে।
ওরা আসলে শুধু ছাত্র সং গঠনের কলঙ্ক না পুরুষ জাতির ও কলঙ্ক।
লিঙ্গ বিহীন পুরুষ আর পুলিশ বিহীন ছাত্রলীগ এক ই কথা।
ওদের নূন্যতম লজ্জা থাকলে নিজেদেরকে দক্ষিন এশিয়ার বৃহত্তম ছাত্র সং গঠন দাবি করত না।
যারা পুলিশ ছাড়া শিবিরের সামনে দাড়াতে পায়খানা-পশ্রাব করে পেন্টে পেন্টে করে ফেলে।
যাদের ছাত্রদের কল্যাণে কোন কাজ নেই। যাদের ভয়ে আজ শত শত ছাত্র কলেজে যাচ্ছে না।
কমার্স কলেজ,সিটি কলেজ,পলিটেকনিকেল পর যাদের কারনে এবার চট্রগ্রাম কলেজ ও মহসিন কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের কল্যাণে নিয়োজিত হল গুলো বন্ধ হয়ে
যায়,তারা আবার নিজেদেরকে ছাত্র সং গঠন ও দাবি করে।
চট্রগ্রাম কলেজে ছাত্রী বাদ দিলে ও ১০ হাজার ছাত্র আছে এর মধ্যে এদের ১০ জন কর্মী আছে কিনা সন্দেহ। কলেজের ভিতরে কত গুলা র্লজ্জা,বেহায়া,বহিরাগত
সন্ত্রাসী,জঙ্গী লীগ নিয়ে পুলিশ পাহারায় অবস্থান করে ওরা লাফাইতে লাফাইতে পেন্ট খুলে ফেলতেছে ওরা চট্রগ্রাম কলেজ দখন করে ফেলছে।
ওদের নূন্যতম লজ্জা থাকা দরকার।
লজ্জাশীলতা ঈমানের অংগ,এদের তো ইমান ই নেই লজ্জা থাকবে কেমনে। তোরা যদি এতো বড় ছাত্র সং গঠন হয়ে থাকিস,তোদের যদি সামান্যতম সাহস ও লজ্জা
থেকে থাকে তাহলে পুলিশ ছাড়া কলেজে অধ্যায়নরত তোদের কর্মী দের নিয়ে কলেজে অবস্থান নেয়। দেখব তোদের কত হিম্মত।
সংগ্রহিত
বিষয়: বিবিধ
১৮৬৭ বার পঠিত, ১১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ধন্যবাদ
আন্ডাবাচ্চা সহ দুনিয়া থেকে নিষ্পেষিত করে দেশকে কুত্তালীগ মুক্ত করবে দেশের ১৭ কোটি জনগন
লন্ডনের এক ''জীবন্ত উন্মাদ'' এর কাব যাব অনেক দিন ধরেই অফ ।
What a Slogan!!
মন্তব্য করতে লগইন করুন