স্বতন্ত্র নির্বাচনে জামায়াত: তাদের প্রাচারনার জন্য কোন পুরুষ বা মহিলা কর্মি পাচ্ছেনা তবুও পিছিয়ে থাকছেননা উত্তর বঙ্গের ১৮টি পৌরসভায় জামায়াত !!!
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১১:৪৩:৪২ রাত
উত্তরাঞ্চলের ৯ জেলার ১৮টি পৌরসভায় মেয়র পদের প্রার্থী জামায়াতের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
দলীয় প্রতীকে অংশ নিতে না পারলেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য রাখা ২টি প্রতীককেই বেছে নিয়েছেন তারা। তবে প্রচারণার জন্য কোন কর্মী পাননি এখনো। তারপরও দলের সিদ্ধান্তেই নির্বাচনের মাঠে আছেন তারা। রাজশাহীর কাঁটাখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র জামায়াত নেতা অধ্যাপক মাজিদুর রহমান, তিনি এবারও প্রর্থী হয়েছেন। তার হয়ে প্রচারণায় নেমেছেন তার স্ত্রী মোস্তারি বেগম।
মোস্তারি বেগম বলেন, আমরা নির্বাচনী প্রচারণার জন্য কোন পুরুষ কর্মীও পাচ্ছি না। নারী কর্মীও পাচ্ছি না। সবাই ভয়ে আছেন।
১৯৭০ সালের ঐতিহাসিক নির্বাচনে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী জামায়াতের প্রতীক ছিল দাড়িপাল্লা। এরপর স্বাধীন বাংলাদেশেও এই প্রতীকেই জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেন দলটির নেতারা। তবে সুপ্রীম র্কোটের রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ হওয়ায় দলীয়ভাবে অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারছে না দলটি।
তাই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে উত্তরাঞ্চলের সীমান্ত ঘেষা ৯ জেলার ১৮টি পৌরসভায় মেয়র পদে লড়ছেন দলটির নেতারা। এর মধ্যে ১৪টিতেই তারা প্রতীক হিসেবে বেছে নিয়েছেন জগ এবং বাকিগুলোতে মোবাইল ফোন।
নেতাকর্মীরা বলেন, জনগণ জগ প্রতীককেই জামায়াতের প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করেছে। বিশ দলীয় জোটের ভোট বিএনপি নয় বরং জামায়াতের পক্ষেই যাবে বলে মনে করেন জামায়াত নেতাকর্মীরা।
বিষয়: বিবিধ
১১৪০ বার পঠিত, ১৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আল্লাহ সবাইকে সঠিকভাবে তাদের মতামত প্রয়োগ করার তওফিক দিক
আমিন
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
আতংকে আতংক কাটবে
সুন্দর কথা ভাল ব্যাবহার যদি কোন কুকুরের সাথে করেন সেতো এটার কোন কিছুই বোঝে না তাই ওখানে সহজ একটা ডান্ডা রাখুন বস কাম সাবাড়
পর পর ৫ টি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে জিতে সেই বিএনপির মেয়রেরা এখন মামলার হামলায় দৌড়াচ্ছে । জামায়াতের অবস্থা এর চেয়ে বেটার হবার কোন কারণ নেই।
মাইর চলছেই ... চলবেই.....
আতংকে আতংক কাটবে
সুন্দর কথা ভাল ব্যাবহার যদি কোন কুকুরের সাথে করেন সেতো এটার কোন কিছুই বোঝে না তাই ওখানে সহজ একটা ডান্ডা রাখুন বস কাম সাবাপ
লাঠি চালানোর পারঙ্গমতায় মুগ্ধ হয়ে জনতা হাসুবুকে ২০০৮ এ ৮৭% আসন দিয়েছে ।
হাসুবুর সেই লাঠি এখনও চলছেই
আমাদের ট্যাক্সের টাকায় যারা বেতন খাায় কাতেরবে দিয়ে নিজের কাজে লাগাচ্ছে
এই বাড়াবাড়ীটা এমন ভাবে বদলা পাবে যেমন তার পুরা পরিবার পেয়েছিল তার থেকেও ভয়াবহভাবে পাবে
দূর্মুখেরা ভেবেছিল যে কংগ্রেস গেলে হাসুবুর কাব যাব চলে যাবে । এখন তো মোদি হাসুবুর বশে এসে গেছে ।
পাকিস্তান এখন নিজেরা নিজেরাই মরতেছে । ৩ দিকে ভারত আর মায়ানমার ।
এখন বঙ্গোপসাগরের দিকটাই খোলা আছে । ধেঁয়ে আসছে হাসুবুর কারিশমাটিক লাঠি , দৌড় চালিয়ে যান .......
রাষ্টক্ষমতায় থাকতে ওদের খাচায় ঢুকবে না
শুধু ক্ষমতার পালাপদল হবে ওমনি খাচা
সব দিক সিল করে দিয়েছে সংবিধান সংশোধন করে । আর সেনাবাহিনী শান্তি মিশনের মায়া যে ত্যাগ করতে পারবে না সেটা ১/১১ এ ভালই বোঝা গেছে ।
প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে সরকার ভাল সুবিধা দিয়ে বশে রেখেছে । আওয়ামী লীগ হারলেও এরা নতুন সরকারের জন্য গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে । ফলে বছর ঘুরতে না ঘুরতে সেই আওয়ামী লীগ আবার পাওয়ারে বসবে ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন