মধ্যযুগে শাষকরা মানুষকে কিভাবে শাস্তি দিত তার কয়েকটি যন্ত্রর ছবি সেই যুগের বর্বরতাকে স্মরন করিয়ে দেয় ।
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০১:২২:৪৬ দুপুর
এই যন্ত্রে নির্যাতিত ব্যাক্তিকে চাকার সাথে বেধে নিচে আগুন জালিয়ে রাখতো আর ধিরে ধিরে চাকাটি ঘুরানো হতো এতে তার শরিরের পুরা অংশ পুড়ে যেত কিন্তু ধিরে ধিরে ।
এই যন্ত্রে নির্যািতিতের হাত পা বেধে হ্যান্ডেল ঘুরিয়ে হাত পা টেনে ছিড়ে ফেলা হতো এর সাথে জং ধরা কাটাযুক্ত বিছানা যোগ হতো
এই যন্ত্র দিয়ে মানুষের হাত অথবা পা বিচ্ছিন্ন করা হতো
এই যন্ত্রে নির্যাতিতকে উলংগ করে বেধে বিভিন্ন ওজনের পাথর পায়ে বেধে দেওয়া হতো । পাথরের ভারে অনেক সময় নির্যাতিতের শরির দুখন্ড হয়ে যেত
নির্যাতিতের মুখ অথবা পা এই যন্ত্রে আটকিয়ে যন্ত্রটিকে গরম করে ঝলসিয়ে দেওয়া হতো
পিতলের এই ষাড়ের ভিতর মানুষকে ঢুকিয়ে দেয়া হতো তারপর তারপর আগুন জালিয়ে দেওয়া হতো যাতে ষাড়ের মুখ দিয়ে নির্যাতিতের চিতকার ভয়ংকর রুপ ধারন করতো
এই যন্ত্র নির্যাতিতার যৌনাংগে ঢুকিয়ে ক্ষতবিক্ষত করা হতো
বিষয়: বিবিধ
৩৫০০ বার পঠিত, ১৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আশা করি আমার কথাটা বুঝতে পেরেছেন।
আপনি কি আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীদের জন্য এগুলো ব্যবহার করার কথা ভাবছেন ?
সাবধান ! হাসিনার চোখে পরলে কিন্তু আপনাকে দিয়েই শুরু হবে...হে হে
হ ভাই ওদের বরাতে কি যে দুৎখ আছে সেটা মাবুদই জানে
একটি ছোট্ট সংশোধনি!!
শেষ যন্ত্রটি কোন শাস্তি দেওয়ার যন্ত্র নয়। এটি মহিলাদের কুমারিত্ব রক্ষার জন্য চেস্টিটি বেল্ট হিসেবে পড়ান হত!
আজকের বউ তো কালকে শ্বাশুড়ী হবে তাই না সমস্যা কোথায় ভাই।
বর্তমানে হয়তো এর চেয়ে আরো জঘন্য পদ্ধতি প্রয়োগ হচ্ছে বিরোধী দলের লোকের বিরুদ্ধে
মন্তব্য করতে লগইন করুন