বাপ কা বেটা সেপাহী কা ঘোড়া কুছনা কুছ থোড়া থোড়া- গ্রাম্য এই কথাটা অনেকের জানা । অনেক আফসুস করেই পুরাতন কথাটা স্মরন করতে বাদ্ধ হয়েছি । জাতীকে ঘুম থেকে উঠো !!!!!!!!!
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১৬ নভেম্বর, ২০১৫, ১১:৪৯:৩৩ রাত
হারামের থেকে জন্ম হলে সে হারামী হয় , হিন্দুর ঘরে জন্ম নিলে যেমন হিন্দু হওয়া যায় ,খৃষ্টানের ঘরে জন্ম নিলেও কিন্তু খৃষ্টান হতে আর কোন পরিচয় লাগে না যদিও ইদানিংকালে শিক্ষার আলোয় আলোকিত হয়ে অনেক ভিন্ত ধর্মের মানুষ ভালমন্দ যাচাই বাছাই তাদের ধর্মীয় পরিচয় পরিবর্তন করেছে।
ব্যাতিক্রম শুধুমাত্র মুসলমানদের ক্ষেত্রে মুসলমানের ঘরে জন্ম হলেও সে মুসলমান হয়না যদি সে ইসলামের তরিকা মোতাবেক জীবন যাপন না করে।
আমাদের দেশের অবৈধ প্রধানমন্ত্রীর বাবা একজন চাটুকার ছিলেন ,মিথ্যাবাদি ছিলেন , ধোকাবাজ ছিলেন ।
মিথ্যা প্রতিশ্রুতির মাধ্যমে বাংগালী জাতীকে ঢংশের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছিলেন।
১৯৭১ সালে পাকহানাদারদের থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য সুকৌশলে বন্দি হয়ে পাকিস্থানে চলে গেলেন আরামছে থাকতে লাগলেন সেনানিবাস জেলে । সোহরাওয়াদ্দি উদ্দানে জাতীকে গরম করে যার যা আছে তা নিয়ে পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে লড়াই করার পরামর্শ দিলেন কিন্তু নিজে নিরাপদে চলে গেলেন।
এদিকে তার দলের সিনিয়ার নেতারা কেউ তখন দেশের ভিতর ছিলনা হয়তো বা তাদেরকে ও অবৈধ প্রধানমন্ত্রীর বাবা বলেছিলেন বাঙ্গালী জাতীকে গরম করেছি এখন ওরা আর পিছে দেখবে না লড়াই করতে থাকবে মরবে ও মারবে নতুবা ঢংশ হবে ।
নেতারা জানতো কখনো পাকিস্তানীদের কাছ থেকে বাঙ্গালীরা দেশ স্বাধীন করতে পারবে না তাই তারা নিরাপদ দুরুত্বে চলে গেছেন।
ওদিকে ভারত তার প্রতিশোধ নিতে মরিয়া ,পাকিস্থানীদেরকে আজ হাতের কজ্বায় পেয়ে কি ভারত এমনি এমনি ছেড়ে দিবে ? কখনো না
তাই ভারত তার দরকারে বাংলাদেশকে পাকিস্থান থেকে আলাদা করেছে । এই কথা ভাববার কোন উপায় নাই যে কোন বাংগালীর ভালবাসায় সিক্ত হয়ে ভারত এমন কাজ করেছে।
আজকে তার উত্তরসুরীও বাংগালী জাতীকে কলা দেখাচ্ছে। গনতন্ত্র বাদ দাও গনতন্ত্র তোমাদেরকে শান্তি দিবে না উন্নয়ন দিবে না তাই আমি গনতন্ত্র বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়ন করছি তোমরা আমাকে দেখ , আমি ৫ই জানুয়ারীর ভোটের আগে বলেছিলাম সংবিধান রাক্ষার নির্বাচন এখন আর সেই কথায় নাই জাতীর সাথে বেইমানী করা !
তোমরা আমাকে অবৈধ বলে সমর্থন না করলেও কিন্তু আমি দেশের জন্য জোর করে হলেও উন্নয়ন করবো ।
লুটেপুটে খেয়ে নেই আমার মন্ত্রিরা খাক আমার একমাত্র হিজড়া সন্তানটি খাকনা তাতে তোমাদের গা জলে কেন ? তোমাদের গা যতই জলুক না কেন তোমরা যে আমার কোন কিছুই করতে পারবা না সেটা জেনে রাখ।
আমরা এই তাকাব্বুরী ও অহংকারীনিকে বলব অতিত ইতিহাসের দিকে তাকিয়ে সেই কথা গুলি স্মরন করুন ।
খোদার কসম সেই বার কিন্তু এমন ক্ষতি হয়নি দেশের ও দলের যেমনটা এই অবৈধ হাসিনা এখন করতেছে তাই কোন প্রকারে একবার যদি পা স্লিপ করে, তবে্আপনার বা আপনার দলের আন্ডাবাচ্ছা যে যেখানে আছে দেশেল সচেতন জনগন সেটাকে টেনে উপড়িয়ে ফেলবে মনে রাখবেন
বিষয়: বিবিধ
১৪৪৪ বার পঠিত, ২২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
তাতে কুত্তাকুতি দুইজনকে ডিস্টার্ব করা হলো না আর আমরাও নিরাপদ থাকলাম
কার্তিক মাস শেষ হোক তারপরে মজা দেখা যাবে
তাই আর কি আমরা রেডি ! আপনারা ...থাইকেন
কিন্তু সমস্যা এদের হত্যা কারিদের
আজ হোক কাল হোক ক্ষমতা থেকে নামতে হবেই তখন কিন্তু অবস্থা কেমন হবে সেটা অগ্রিম অনুমানের অনুরোধ করছি
একটু দুরে তো তাই অপেক্ষা করতে হবে কারন সাপ মারতে মজবুত লাঠি না হলে সেটা যেমন সাপ দ্বারা নিজে ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তেমনি সাপটি না মারা যেতে পারে তাই একটু প্রস্তুুতি নিতে হবে
আমি আগেই বলেছিলাম আমরা কখনো ব্যাক্তি কেন্দ্রিক পরগাছার দল নই যে নেতা একজন যদি মারা যায় কুত্তার মতো সেখানে ঘেউ ঘেউ শুরু করে কে হবে নতো
১৯৭৫ সালের ১৪ই আগস্ট অবধি এমন কোন মার পুত ছিল না বাংলাদেশে যে আওয়ামিলীগের বিরুদ্ধে কথা বলে , এর এক দিন পরে বাংলাদেশে একজন লোক পাওয়া যায়নি যে আওয়ামিলীগের পক্ষে কথা বলে এমন কি শেখ মুজিবের মরদেহ বঙ্গপসাগরে ফেলার কথা বলা হয়েছিল । যার জানাযাতে ১৭জন লোক উপস্থিত ছিল যারা কবর খনন করেছিল ওরা ছাড়া আর কোন লোক ছিল না সেই দিন আলিগের পাশে
হাইসা লই
তাইলে ভোটের জন্য ডরায় কেন ?
ট্যাক্সের টাকার গোলামরা পকেট্ট করছে তাই তো ভাবনা নাই
নেড়ি কুত্তার মতো এই বার খেলা চলবে শুধু কোন প্রকারে স্লিচ হওয়ার দেরি
দেশের কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে যেই ভাবে শিবির জন্ম হচ্ছে হাজার বাধার পরেও ঢেউ খেলছে ওরা
মন্তব্য করতে লগইন করুন