আইয়ামে জাহেলিয়াত থেকে আওয়ামী জাহেলিয়াত শুরু হয়েছে ২০০৮ সালে শেষ -হবে আল্লাহর গজবের মাধ্যমে ( ২য় পর্ব)
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ১০:০৯:৩৭ রাত
কমরেড হাসানুল হক ইনু ছিলেন ‘৭২-৭৫’ এর মুর্তিমান আতঙ্কের নাম '''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''
প্রকাশ্যে এক ভয়ংকর তৈল মর্দন করেছেন ভিসি আনোয়ার হোসেন , যার একই মতাদর্শের সহোদর কর্নেল তাহের , শেখ মুজিবকে হত্যার পর তার লাশকে কবর না দিয়ে বঙ্গোপসাগরে ভাসিয়ে দিতে বলেছিলেন , উনি মন্তব্য করেছিলেন নোবেল কমিটির দীনতার কারনেই অবৈধ প্রধানমন্ত্রী হাসিনা নাকি নোবেল পায়নি !!
এই আনোয়ার হোসেনদের পাল্লায় পড়েছে হাসিনা , ওর বাবাকে বিষ খাইয়ে মারতে চেয়েছিল তারা সম্ভবত হাসিনাকে গুড় খাওয়াইয়ে মারবে ।
বর্তমানে আওয়ামিলীগকে বাঘের পিঠে চড়িয়ে দিয়েছে নুনু সাহেব ( ইনু) এবং ছাত্র ইউনিয়ন থেকে আসা মন্ত্রি এমপিরা।
এদেরই প্ররোচনায় পাখির মত গুলি করে মানুষ মারার মাহসটি পুলিশকে দিয়েছে স্বয়ং হাসিনা।
এই অবৈধ প্রধামন্ত্রী বিরোধী দলের আন্দোলন দমাতে সরাসরি গুলির নির্দেশ দিয়েছেন এমনকি সকল দায়দায়িত্ব নিজে গ্রাহন করবেন বলে প্রকাশ্যে জনসভায় ঘোষেনা দিয়েছে।
কাজেই কালিহাতির এই চারজন নয় শুধু পুলিশ ব্যাবের হাতে নিহত সকলের দায় চাপছে এই অবৈধ প্রধানমন্তীর ঘাড়ে।
আজ হাসিনার পুলিশ এমন কাজ করছে যা বিৃটিশ পুলিশ তাদের দুশো বছরের শাষনকালেও কখনো এমন করার সাহস করেনি।
১৯৪৭ সালের ১৪ই আগস্ট থেকে ১৯৭১ সালের ফ্রেব্রুয়ারী মাস পর্যন্ত পাকিস্তানের পুলিশ কর্তৃত এই ধরনের জঘন্য কাজের কথা শোনা যায়নি। এই কথাটা শুনতে যতই খারাপ লাগুক এটাই নির্মম বাস্তবতা
কে জানে আওয়ামি জাহেলিয়াতের হাত থেকে কখন এদেশের মানুষ মুক্তি পাবেং!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ফেচবুক থেকে সংগ্রহিত
বিষয়: বিবিধ
১৩০১ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ
মন্তব্য করতে লগইন করুন