কুখ্যাত রেজাকার কামারূজ্জামান ছিল একজন ধর্ষক !! আর বর্তমান কুত্তার বাচ্ছালীগেরা নাকি বাচ্ছা ! বলেছিলেন ষাড় জাফর ইকবাল
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ১১:৩৫:১৪ রাত
দেশের চুদিরপুতাইনে যখন কামারূজ্জামান স্যারকে পৃথীবির জঘন্য মিথ্যা অপরাধে ফাঁসি দেয় তখন এই জাফর বান্দির বাচ্ছা বলেছিল ১৮ বছর হলো যথেষ্ট কোন কিছু বুঝার জন্য সো কামারূজ্জামান মানবতাবিরূধী !!
:
অতীত নিকটতে যখন জাফরের বৌ-কে ছাত্রলীগের কুত্তার বাচ্ছারা আস্তে করে পরশ বুলিয়ে অপদস্ত করেছিল তখন চুল পান্না জাফরের চেতনা রাগে ক্ষোবে বৃষ্টিতে বিজিয়ে ঠান্ডা করেছিল !!
:
জাফর এই ও বলেছিল এই ছাত্র গুলি যদি তার ছাত্র হয়ে থাকে তাহলে সে নাকি দড়ি গলায় দিয়ে মরে যাবে, বড়-ই হাঁস্যকর !!
:
কিন্তু গতোকাল ঐ দিনের ঘঠনার পরিপ্রেক্ষিতে জাফরকে প্রশ্ন করলে জবাবে সে বলে!!
:
ঐ দিনেয় ঐ ঘটনায় ছাত্রলীগের সাত নেতা-কর্মীর বিরূদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যবস্তা নেয়া অন্যায় মন্তব্য করেছে এই জাফর!!
:
এই সাত জনের মাঝে তিন নেতা'কে সংগঠন থেকে অব্যহতি দিয়েছে ছাত্রলীগ আর বাকী চার জনকে সাময়ীক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন!!
:
ছাত্রলীগের এই সাত নেতা-কমীর প্রতি নেওয়া শাস্তির বিষয়ে কট্রুর বিরূধীতা করে এই জাফর বলে, এরা আমার ছাত্র, এরা কি বূঝে এদেরকে আপনি যা বূঝাবেন এরা তা-ই বুঝবে, এদের এখনো বা... গজায়নি!!
:
কাজেই আমি যখন দেখলাম যে তিনজন আর চারজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে, এখন আমার লিটারালি (আক্ষরিক অর্থে ওদের জন্য মায়া লাগছে) !!
:
এদের যারা বিপদগামী করেছে, তাদেয় বিরূদ্ধে ব্যবস্তা নেয়ার আহব্বান জানায় জাফর!!
:
এই বাচ্ছা ছেলে গুলি কি এমন করেছে যার জন্য তাদের ছাত্রত্ব নষ্ট হবে? কি দোষ এই অবুঝ ছেলেদের??
:
সারারাত জুতা দিয়া আচ্ছা মতো পিটাইলেন সকালে উঠে যদি তা ভুলে যায় সে, তাহলে তার চেয়ে ভাল মানুষ আর কে আছে এই জগতে?
বিষয়: বিবিধ
১০৮২ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এমন পাদানী খাবে .................ধন্যবাদ
যাক আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
পল্টিবাজের অপর নাম এই জাফর!!
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
এর মাধ্যমে উনি ছাত্রলীগের অন্যায় কাজকে লাই দিয়ে দিলেন , যেটা তারা করেছিল তার স্ত্রীর উপর । ছাত্রলীগের ইদানিং কাজকর্মে আওয়ামী লীগের হাই-কমান্ডও একশনে নেমে গিয়েছিল ।
উনার স্ত্রীও উনার সূরে সুর মিলিয়েছেন । কি রকম দলকানা হলে হেনস্তা হবার পরও এরকম কথা বলতে পারে !
পারে , কারণ যখন দেখলেন যে জামায়াতের পোলাপানরা উনাদের নিয়ে মজা করছে তখন লাজ লজ্জার মাথা খেয়ে এই ডক্টরেট দম্পতি অনার্স পড়ুয়া ছেলেদের শিশু বললেন । মার খেয়েও , বেইজ্জতি হয়েও ওদের পক্ষেই সাফাই গাইলেন - যাতে উনাদের চেতনার ফিল্টার অক্ষত থাকে। যেই চেতনার ফিল্টার উনারা তৈরি করেছেন মুক্তিযুদ্ধে অংশ না নিয়েই।
গতকাল সামুতে ভিজিট করার সময় সেখানকার একজন ব্লগারের একটা মন্তব্য বেশ মনে ধরেছিল জাফর স্যারের এই পল্টিবাজিতে. সেটা ছিল এমন :
ধন্যবাদ
মন্তব্য করতে লগইন করুন