কৃষ্ঞের ১৬০০১জন বউ নিয়ে হেঁদু দাদাদের নিকট কিছু প্রশ্ন
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ২৮ জুলাই, ২০১৫, ০২:৫৭:৩১ দুপুর
হিন্দু দাদাদের নিকটা কিছু প্রশ্ন। হিন্দুরা দাবী করেন যে শ্রী কৃষ্ঞের স্ত্রী সংখ্যা ছিল *৮জন। আবার উনাদের বিভিন্ন বই পুস্তকে উল্লেখ আছে,শ্রী কৃষ্ঞের স্ত্রীর সংখ্যা *১৬০০১!!!!!জন!
বাপরে বাপ! ইহা কল্পনা বৈ অন্যকিছু ভাবা যায়না!
দাদা স্ত্রী প্রসঙ্গ টানলে মুহম্মদ সঃ কৃষ্ঞের তুলনায় ১৫৯৮২জন কম করেছে।
হিন্দুরা অনেক সময় খোঁটা দিয়ে বলে,মুহম্মদ সঃ তার দাসী,বাদী আর ভাতিজিদের বিবাহ করেছে ! দাদা সেই প্রসঙ্গ টানলে মুহম্মদ সঃ যাদের বিবাহ করেছিলেন তাদেরকে পূর্ণ মর্জাদা ও ইসলামি শরিয়ত অনুযায়ী স্ত্রীর মর্জাদা দিয়েছে
।কিন্তু কৃষ্ঞ?একটা কাহীনি প্রচলিত আছে, >>কৃষ্ঞ একদিন দাসীর ঘরে গেলেন,এদিকে রাধা টের পেয়ে গেলেন।স্বামী যদি হাজার ও বুজুর্গ হয় স্ত্রী জানে তার স্বামী কোন জাতের !
রাধা হাটতে হাটতে গেল দাসীর ঘরের দিকে।এদিকে কৃষ্ঞ টের পাইয়া গেল যে রাধিকা তার ঘরের দিকে আসতেছে,কৃষ্ঞ দাসীরে কইল ও দাসী তুই সাপ হ আমি পানি হই।পানির মধ্যে সাপ ফোঁস ফোঁস করতেছে,রাধিকা তো বুঝছে যে ঐটা কোন জাতের সাপ।এবার রাধিকা যেই সাপটাকে ধরতে গেল অমনি সাপটা তার কপালে ঠোকর মাইরা রাধিকার কপাল খান ফাঁটাইয়া দিলো।
এখন হিন্দু দাদা বৌদিদিদের নিকট প্রশ্ন যে কৃষ্ঞ কি হালাল করে অর্থাত্ দাসীকে বিবাহ করে ঐ ঘরে গেছিলেন ? যদি তিনি বিবাহ করেই যাইতেন তাইলে রাধিকারে ঠোকর মাইরা কেন কপাল ফাঁটাইল ? আরো একটা কাহীনি হিন্দু ধর্মে প্রচলিত আছে, ৫ ভাই বনের ভিতর একটা সুন্দরীকে পাইলেন।ঘরে নিয়ে আসলেন,এবং তার মায়ের কাছে গিয়া কইল "মাগো একটা ফল পাইছি " অতঃপর তার মা কইল,পাঁচ ভাই ভাগ কইরা খাও।এরপর ৫ভাই ঐ মেয়েটারে সমানে ধর্ষন করকে লাগল !
শেষে বড় ভাইর জুতা কুত্তায় নিয়া গেল,ছোট ভাই কারো জুতা না দেখে ঢুকে গেল ঐ ঘরটার দিকে !
অতঃপর ঘরের ভিতরে যাইয়া দেখে বড়ভাই উলঙ্গ ছ্যাঃ ছ্যাঃ ছ্যাঃ।ঃ।সেই থেকে কুত্তা অভিশপ্ত হইল!
এখন হিন্দু দাদাদের নিকট প্রশ্ন,আচ্ছা ঐ পাঁচ ভাই যে ঐ সুন্দরীকে ধর্ষন করল ঐটা কি হালাল চোখে দেখেন আপনাগো ধর্মে?
কৃষ্ঞের ১৬হাজার ১জন স্ত্রী প্রসঙ্গে প্রশ্ন।
আচ্ছা আমরা জানি শ্রী কৃষ্ঞ হায়াতে বেঁচেছেন ১২৬ কিংবা ১২৭ বছর,তাইলে তিনি যদি ঐ ১৬০০১জনকে যদি একেক জনকে ১দিন করে সময় দেন তাইলে তার বাঁচার দরকার ছিল ১৬০০১দিন ।তার শৈশব কৈশর না হয় বাদই দিলাম।তাছাড়া আপনাদের ভগবান ও তো ওনাকে কোন অনুগ্রহ পূর্বক হায়াত দিছিলো না।অথবা কোন গ্রন্থেও লেখা নাই যে কৃষ্ঞ মহাশয় বিবাহের ব্যাপারে অনেক হায়াত পাইছিলেন।অথবা তিনি যখন ঐ স্ত্রীদের নিকট দৈনিক ভ্রমন করতেন তখন পৃথিবীর সময় থেমে থাকত এ কথাও লেখা নাই আপনাদের গ্রন্থে!!!
যাক ধরলাম তিনি দৈনিক ১০০জনের নিকট ভ্রমন করতেন।কিন্তু তাও তো সম্ভব না কারন তাতেও কৃষ্ঞ মহাশয়ের ১৬০বছর হায়াত দরকার!তাইলে তিনি কেমনে কি করলেন?
ইতিহাসে আছে মিশরে ১টা ঔষধ আবিষ্কার হইছিল যেইটা দ্বার একটা স্বামী ২০জন স্ত্রী রাখতে পারতেন।কিন্তু ইতিহাসে এমন কিছু শুনিনি যে একেক পুরুষ দিনে ১০০জন রাখতে পারেন!
এইখানেই কি প্রমাণ হয়না যে দাদাদের ধর্ম আসলেই সত্য কিনা? দুঃখিত দাদারা ইহা যুক্তি মাত্র ইহাতে মাইন্ড খাইয়া দাঁত খুয়াইলে কতৃপক্ষ দায়ী থাকিবেনা।
সংগ্রহিত ( যুক্তিভিক্তিক কথা - ব্যাক্তিগত আক্রমনের জন্য কিন্তু নয়)
বিষয়: বিবিধ
২০৮৬ বার পঠিত, ১৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ফিল্ম দেখার পর অহল্যা সম্বন্ধে বিস্তারিত আরও কিছু জানার জন্য গুগল সার্চ দেই।
সার্চ দেয়ার পর উইকেপিডিয়ার একটি পাতায় অহল্যা সম্পর্কে যা লিখেছে, সেটা পড়ে আমি খুবই চমতকৃত হলাম।
ঐ পাতায় লিখা আছে অহল্যা হলো হিন্দুদের ভগবান ইন্দ্র কর্তৃক ধর্ষিত একজন নারী।
যেই ধর্মের ভগবান স্বয়ং একজন ধর্ষক, সেই ধর্ম কতটা সঠিক তা হিন্দু ভাইদের ভেবে দেখা উচিত।
আর এই ভগবান ইন্দ্র-ই কিন্তু শ্রী কৃষ্ণ রূপে মর্ত্যলোকে এসেছিলো।
অনেক ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
===================
হিন্দু গ্রন্থে হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর পরিচয় ও হিন্দু সম্প্রদায়কে ইসলাম গ্রহনের নির্দেশ । যে জন্য যুগে যুগে বহু সত্য সন্ধানী শিক্ষিত হিন্দু , ইসলাম গ্রহন করেন ।
--------------------------------------------------------------------
কল্কি অবতারের (শেষ নবীর) নামঃ নরাশংস । আহমদ ।
পিতার নামঃ বিষ্ণুযশ ।
মাতার নামঃ সুমতি ।
জন্মস্থলঃ সম্ভল ।
জন্মতারিখঃ মাধব মাসের শুক্ল পক্ষের দ্বাদশ তারিখ ।
---------------------------------------------------------------------
এবার উপরের পরিচয়টা যে হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর সেটা দেখুন ।
নাম- সংস্কৃতেঃ নরাসংশ = অর্থঃ প্রশংসিত(বেদঋগ্বেদ ১-১৮-৯)
আরবীতেঃ মুহাম্মদ= অর্থঃ প্রশংসিত । (কুরঅন ৪৮-২৯,৩৩-৪০) এবং আহমদ শব্দ বেদঋগ্বেদে ৮-৬-১০ ,
ও কুরআনে ৬১-৬ ।
পিতার নামঃ সংস্কৃতেঃ বিষ্ণুযশ=অর্থঃ প্রভুর দাশ, (শ্রীমদ্ভাগবত মহাপুরান ১-৩-২৫) আরবীতেঃ আবদুল্লাহ = অর্থঃ প্রভুর দাশ
মাতার নামঃ সংস্কৃতেঃ সুমতি=অর্থঃ শান্তি (কল্কি পুরান ১-৪),
আরবীতেঃ আমিনা=অর্থঃ শান্তি ।
জন্মস্থানঃ
সংস্কৃতেঃ সম্ভল=অর্থ শান্তির ঘর (শ্রীমদ্ভগবত মহাপুরান ১২-২-১৮)
আরবীতেঃ দারুল আমান=অর্থঃ শান্তির ঘর। মক্কাকে বালাদুল আমিন অর্থ শান্তির শহরও বলা হয় ।
জন্ম তারিখঃ মাধব মাসের শুক্ল পক্ষের দ্বাদশ তারিখ জন্ম গ্রহণ করবেন । অর্থাত বৈশাখ মাসের (শুক্লপক্ষ)
প্রথম অংশে ১২ তারিখে জন্ম গ্রহণ করবেন । কল্কিপুরান ১-২-১৫ বিক্রমী ক্যালেন্ডারে বৈশাখ
মাসকে বসন্ত কাল বলে। আরবীতেঃ রবি অর্থ= বসন্ত ,আওয়াল অর্থ= প্রথম অংশ। একত্রে রবিউল
আওয়াল অর্থঃ বসন্তের প্রথম অংশ।দ্বাদশ অর্থ ১২। প্রশিদ্ধ মতানুযায়ী ১২ রবিউল আওয়ালে হযরত মুহাম্মদ সাঃ জন্ম গ্রহন করেছেন।
----------------------------------------------------------------------------------------------
এবার দেখুন ইসলাম গ্রহনের জন্য আদেশঃ কল্কি অবতারের ২৩ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, " লা ইলাহা হরতি পাপম্
ইলইলাহা পরম পাদম্,জন্ম বৈকুন্ঠ অপ ইনুতি ত জপি নাম মুহাম্মদ" অর্থঃ আল্লাহ এর আশ্রয় ব্যতিত পাপ মুক্তির কোন উপায় নেই । আল্লাহর আশ্রয় প্রকৃত আশ্রয় । স্বর্গ পাওয়া, প্রভুর পরিচয় লাভ এবং ক্ষমা পেতে হলে মুহাম্মদ সাঃ কেই মানতে হবে । বৈকুন্ঠে জন্মলাভের আশা করলে তার আশ্রয় ব্তিত অন্য কোন উপায় নেই । এজন্য মুহাম্মদ সাঃ এর প্রদর্শিত পথে অনুসন্ধান অপরিহার্য ।
(মোটকথা ইসলামে দিক্ষিত হতে হবে । )
সত্যি প্রশংসনিয় যুক্তি দিলেন
ধন্যবাদ আপনাকে
১৬০০ কৃষ্নের বউ ছিলনা। ছিল গোপিনি এবং প্রেমিকা!!
মন্তব্য করতে লগইন করুন