জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ব্যাংক ব্যাল্চের তথ্য এবং এফবিআই ও বিএনপির হাতে যুক্তরাষ্ট্র আদালতে যাবেন রিজভী আহমেদ
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১০ জুলাই, ২০১৫, ০২:২৪:৩৮ দুপুর
৫ই এপ্রিল শনিবার সন্ধ্যায় ম্যানহাটানের স্বনামধন্য ল ফার্ম মার্শাল আইজ্যাক অফিসের কনফারেন্স রুমে সংবাদ সম্মেলনে রিজভী আহমেদ এবং তার আইনজীবি মিঃ রস এল শিলার এই ঘোষনা দেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পূ্ত্র সজিব ওয়াজেদ জয়ের যুক্তরাষ্ট্রে ৩০০ মিলিয়ন ডলার দুর্নীতির গোপন তথ্যাদি উৎঘাটনকারী রিজভী আহমেদ সিজার এফ বি আই কে ঘুষ দেয়া ও জয়ের দুর্নীতি গোপনতথ্য প্রকাশ করার কারণে ৪২ মাসের সাজা প্রাপ্ত হয়েছেন। তবে তাঁর বিরুদ্ধে জয়কে অপহরনের কোন অভিযোগ আদালতে আসেনি বলে দৃড়তার সাথে উল্লেখ করেন।
বাংলাদেশের গরীব জনগনের টাকা এভাবে লুটতরাজ কারীদের চিহ্নিত করার লক্ষ্যেই রিজভী এ উদ্যোগ গ্রহন করেন।
দেশের মানুষের পক্ষে একজন সাধারন নাগরিক হিসাবে স্বপ্রনোদিত হয়েই তিনি এই ভিন্ন উপায়ে দূর্নীতিবাজ জয়ের একাউন্টের ফিরিস্তি উতঘাটনে সচেষ্ট হন এবং তা করতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা আইনের আওতায় রিজভী বিচারের সম্মূখীন হন।
সজীব ওয়াজেদ জয়ের দুর্নীতির সত্যতার ব্যপারে তাঁর অবস্থান পুনঃব্যক্ত করেছেন এবং তাঁর এ অনুসন্ধানী কাজের সাথে বিএনপির কোন সম্পৃক্ততা নেই বলেও জানিয়েছেন তিনি।
বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক বৈদেশিক উপদেষ্টা ও বিশেষ দূত জাহিদ এফ সরদার সাদীর তত্বাবধানে এই সংবাদ সম্বেলনের আয়োজন করা হয়।
বিচারে তার ৪২মাসের সাজা হলেও ,তিনি বিষয়টি নিয়ে মোটেও লজ্জিত নন। বরং দেশের সম্পদ রক্ষায় অবদান রাখতে পেরে তিনি গর্বিত বলে জানান। জনাব রিজভী আরও বলেন,এই অতি গোপনীয় এসব তথ্য উতঘাটনে তিনি সঠিক পন্থা অবলম্বন না করলেও,তার উৎঘাটিত তথ্যাবলী শতকরা ১০০ভাগ সঠিক এবং প্রমানিত সত্য।
জনাব রিজভী আরও বলেন তার কাছে জয় ছাড়াও শেখ হাসিনা সহ আওয়ামী লীগের রাঘব বোয়ালদের অনেকের অতি গোপনীয় তথ্যাদি রয়েছে , ল ফার্ম এসব তথ্য খতিয়ে দেখছে এবং ২য় দফায় এসব গনমাধ্যমের কাছে প্রকাশ করা হবে।
রিজভী আহমেদের জড়িয়ে জয় অপহরনের মতো মিথ্যা সংবাদ প্রচার কারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে জানানো হয়।
সাপ্তাহিক মহেশপুর থেকে প্রাপ্ত
বিষয়: বিবিধ
১৪৩৪ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ধন্যবাদ
মন্তব্য করতে লগইন করুন