জামায়াতকে বিএনপির লালবার্তা ! যদি এমনই হয়ে থাকে তবে দেশ বিদেশে বিএনপি মিরজাফরের খাতায় নাম লিখাবে
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১৩ জুন, ২০১৫, ০২:৩০:৩০ দুপুর
১৪ দলীয় মহাজোট (মহাচোর) সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রথম ধাপে জামায়াতকে ক্ষ্তবিক্ষত করতে মরিয়া হয়ে উঠেছিল এবং তাতে সফলও হয়েছিল এক দিকে। আবার অন্যদিকে বিফলও হয়েছে।
জামায়াতের শির্ষ নেতৃবৃন্দকে গ্রেফতার তারপর ক্যাংগারু আদালতের মাধ্যমে ফাসির হুকুম ইত্যাদি কাজে সফল হয়েছে বলা চলে কিন্তু এতে করে জামায়াতের রাজনিতিতে যেমন ভাটা পড়ার কথা ছিল সেটা না হয়ে উল্টা জোয়ার এসেছে। সেটার কিছু প্রমান জনগন উপজিলা নির্বাচনে দিতেছিল কিন্তু মহাচোররা অনুমান করতে পেরে চুরির মাধ্যমে ফলাফল নিজেদের পক্ষে নিয়েছে ।
তারপরেই মহাজোট টার্গেট করেছিল তিনবারের সরকার পরিচালনার দল বিএনপিকে । এতে করে মহাচোররা শতভাগ সফল হয়েছে। বিএনপিকে ভাংগার চেস্টা যেমন আগেও হয়েছিল এখন সেই চেস্টার সফলতার একেবারে দারপ্রান্তে।
৫ই জানুয়ারীর বিতর্কিত নির্বাচনের একবছর আগে থেকেই জামায়াত ইসলামী তাদের মেধা, কৌশল ,এবং শক্তিদিয়ে রাজপথ দখলে রেখেছিল । তখন বিএনপির নেতারা মুখে কুলুপ দিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে যেত। তখন ওরা মনে করতো জামায়াত তাদের নেতাদেরকে বাচানোর জন্য আন্দলন করছে তাতে আমাদের কোন কর্মসুচী না থাকাই স্বাভাবিক ।
একা জামায়াতের ভয়ে মহাচোররা ভিতসন্ত্রস্ত থাকতো । তখন যদি বিএনপি জামায়াতের সাথে ময়দানে নামতো তবে মহাচোররা আরো অনেক আগে ক্ষমতা ছাড়া লাগতো এবং সবগুলি দেশান্তর থাকতো।
দির্ঘ মহাচোরদের সরকার পরিচালনার সময় জামায়াত কম্বল দিয়ে বিএনপিকে প্রটেক্ট করেছিল ।বিধায় বিএনপি নামক দলের অস্তি টিকে আছে।
তাই বিএনপি যদি জামায়াতকে লাল কাডের কথা বলে তাহা শুনলে হাসির উদ্রক হয় ।
যদি পরিস্থিতি প্রতিকুলে চলে যায় তবে বিএনপি নয় , জামায়াত বিএনপিকে লাল কার্ড দিয়ে দুরুত্বে অবস্থান করবে এবং বিএনপি দেশ এবং দুনিয়ার সামনে মহাবেইমান হিসেবে প্রকাশ পাবে।
কারন কি জামায়াত প্রতিকুল অবস্থার দল। জন্ম থেকেই তারা প্রতিকুলতার স্বীকার । দলটি আদর্শ ভিক্তিক বিধায় কোন সরকারই এটাকে বরদাসত করতে পারেনা ।
বিষয়: রাজনীতি
১১৮৩ বার পঠিত, ১৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
সুতারাং বিএনপিও দল তবে তাদের পিছে বিচৌধুরী এবং এমাজ উদ্দিন লেগেছে তাতে বিএনপিকে রাজনৈতিক দেওলিয়াপনা না করে এরা পিছের থেকে সরবে না
তবে পর্যালোচনায় বলে বিএনপির ঘাড়ে কুনো ভুত চেপেছে
উচিৎ ছিল, আওয়ামীলীগকে সার্পোট দেওয়া।
তাহলো এতগুলো লোক শাহাদাৎ বরন করত না। এবং জামাতের গায়ের গন্ধ চলে যেত। ইসলামী আন্দোলনের নেতাদের জ্ঞান ও প্রজ্ঞা থাকা দরকার। এক সময় আওয়ামীলীগরা
জামাতের সার্পোট চেয়েছিল। চিন্তা করতে হবে,
হূদাবিয়ার সন্ধি।
কিন্তু সেই সুযোগটা দিল কোথায় ভাই
দেশের সবচেয়ে সস্তা রাজনিতিক হলো এরশাদ হালায় যার কোনই নিতি নাই তাইতো কোন রাজনিকিকের মু্যায়ন করার সুযোগ হচ্ছেনা বাংলাদেশে
গত দুইটা টার্মতে এই দাজ্জালের কারনেই নাসি্তকরা ক্ষমতার গন্ধ নিতে পারলো
জাজাকাল্লাহ
বিএনপিকে ক্ষমতার স্বাধ দিয়েছিল জামায়াত সেই ১৯৯১সালে বিনা শর্তে অথছ সারাদেশে যেই ভাবে জামায়াত শিবিরকে পাখির মতো মেরছিল যার কারনে জামায়াত বিএনপির সাথে একমত থাকতে পারেনি
আর বর্তমানের কথা বলছেন !! যদি জামায়াত আলিগের টোপের দিকে হাত বাড়াতো তবে জামায়াতের দুইজন তারকা হারাতে হতো না হয়তো আরো হারাতে হতে পারে।
আপনার বিদ্ধেষপুর্ন মন্ত্যকে স্বাভাভিক ভাবে নিলাম
ধন্যবাদ
কারন কি বিএনপির রাজনিতিক সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করা এবং দলের নেতাদের ঝিমিয়ে পড়া সব কিছু মিলিয়ে লেজে গোবরে একাকার হয়ে গেছে
কমপক্ষে কিছু না হোক দলের নেতাদের বিরুদ্ধে অন্যায় রায়ের বিরুদ্দে জামায়াত শিবিররা প্রতিবাদ করতে ভুলে নি কিন্তু দাদা সালাহউদ্দিন কাদেরের মতো লোকের ফাসির হুকুম জারীর পরেও বিএনপির পক্ষ থেকে একটা ছোট্ট কর্মসুচী ও দেয় নি
সুতারাং আওয়ামিলীগের এই কঠিন শাষন থেকে যদি দেশের লোক কখনো মুক্তি পায় সেটা আমরাই পারব ইনশাআল্লাহ
জাজাকাল্লাহ
মন্তব্য করতে লগইন করুন