৩৯ স্ত্রীর পর ফের বিয়ে !

লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১৮ নভেম্বর, ২০১৪, ০১:৪২:০৫ দুপুর

আমাদের দেশে অনেকেই হয়তো আছে যারা একটি বিয়ে করতেই ভয় পায় । স্ত্রীর চাহিদা পূরন করতে পারবে কিনা, সংসার জীবনে দন্দের সৃষ্টি হবে কিনা, কতোটুকু সুখের হবে দাম্পত্য জীবন ।এতো এতো চিন্তা-ভাবনা মাথায় জুড়ে বসায় যে কেউই ভীতসন্ত্রস্ত থাকে । তবে এটি ‘জাওনা ছানা পাওল’ এর জন্য নয়।লোকটির নাম হয়তো অনেকেই শুনেছেন, হ্যাঁ পাঠক তিনিই সেই ব্যক্তি যে কিনা ৩৯ বার বিয়ে করে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছিলেন। কিন্তু একি, এবার ৩৯ যেন ৪০ এ পা ফেলবে।ইতোমধ্যে আবারও সাড়ম্বরে বিয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ৩৯ স্ত্রী, ৯৪ ছেলেমেয়ে, ১৪ পুত্রবধূ ও ৩৪ নাতি-নাতনি মিলিয়ে তার পরিবারের সদস্য সংখ্যা ১৮০ জন। তিনিই বিশ্বের সর্ববৃহৎ একান্নবর্তী পরিবারের সর্বময় কর্তা।তিনি হলেন মিজোরামের অদূরে বাকাতাওয়া গ্রামের বাসিন্দা । পরিবারটির আকার বড় হলেও কোনো সদস্যই আলাদা থাকেন না। একই ছাদের তলায় সদস্যদের রান্না হয় বিশাল চুলায়।চারতলা বাড়িতে ঘর রয়েছে মোট ১০০টি। রয়েছে প্রায় দেড়শ’ বিছানা। এছাড়াও রয়েছে আত্মীয়দের জন্য আলাদা ঘরের বন্দোবস্ত। তার মতে, এ যেন এক সুখের রাজ্যে বাস করছেন তিনি ।কিন্তু এত বড় সংসার যেখানে সেখানে খাবারের আয়োজন কেমন? সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পরিবারের একবেলার খাবারের জন্য দরকার পড়ে ৩০টি মুরগি আর ৪০ কেজি চালের ভাত। বছরের পর বছর বিশ্বের এই ব্যতিক্রমী পরিবার এভাবেই চলছে।কোথাও কোনো অসুখের বাতাবরণ নেই, বেশ শান্তিতেই রয়েছেন পরিবারের সব সদস্য। সর্বময় কর্তা ছানা পাওলের কথাই চূড়ান্ত বলে ধরা হয় এখানে।সন্তানরা বড় হলেও বাবার বিরুদ্ধে কথা বলার রেওয়াজ নেই এ পরিবারে। তারা বাবাকে যেমন ভয় করে তেমনই সমীহ করে চলে। তবে শুধুই কি ছেলেমেয়েরা?ছানার স্ত্রীরাও কি স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল? তার সর্বকনিষ্ঠ স্ত্রী রিংকমিনির বক্তব্য, এ সংসারে সবকিছুই না চাইতে পাওয়া যায়। আক্ষেপ কেবল একটাই।চাইলেই স্বামীকে কাছে পাওয়া যায় না। দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হয়। স্বামীর মন পেতে চারপাশে স্ত্রীরা ঘুরে বেড়ান। কখন যে আমায় একটু সময় দিবে এ আকাঙ্ক্ষায় ব্যস্ত তার স্ত্রীরা।সম্প্রতি ছানা পাওলের ৬৮তম জন্মদিন পালন করেন পরিবারের সদস্যরা। অনুষ্ঠানটি চলে টানা তিন দিন। এতো কিছুর পরেও সাধ মেটেনি পাওলের। ফের বিয়ে করতে চান। আর এই বিয়ের জন্য পাত্রীর সন্ধানও শুরু করে দিয়েছেন।আমাদের দেশে অনেকেই হয়তো আছে যারা একটি বিয়ে করতেই ভয় পায় । স্ত্রীর চাহিদা পূরন করতে পারবে কিনা, সংসার জীবনে দন্দের সৃষ্টি হবে কিনা, কতোটুকু সুখের হবে দাম্পত্য জীবন ।এতো এতো চিন্তা-ভাবনা মাথায় জুড়ে বসায় যে কেউই ভীতসন্ত্রস্ত থাকে । তবে এটি ‘জাওনা ছানা পাওল’ এর জন্য নয়।লোকটির নাম হয়তো অনেকেই শুনেছেন, হ্যাঁ পাঠক তিনিই সেই ব্যক্তি যে কিনা ৩৯ বার বিয়ে করে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছিলেন। কিন্তু একি, এবার ৩৯ যেন ৪০ এ পা ফেলবে।ইতোমধ্যে আবারও সাড়ম্বরে বিয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ৩৯ স্ত্রী, ৯৪ ছেলেমেয়ে, ১৪ পুত্রবধূ ও ৩৪ নাতি-নাতনি মিলিয়ে তার পরিবারের সদস্য সংখ্যা ১৮০ জন। তিনিই বিশ্বের সর্ববৃহৎ একান্নবর্তী পরিবারের সর্বময় কর্তা।তিনি হলেন মিজোরামের অদূরে বাকাতাওয়া গ্রামের বাসিন্দা । পরিবারটির আকার বড় হলেও কোনো সদস্যই আলাদা থাকেন না। একই ছাদের তলায় সদস্যদের রান্না হয় বিশাল চুলায়।চারতলা বাড়িতে ঘর রয়েছে মোট ১০০টি। রয়েছে প্রায় দেড়শ’ বিছানা। এছাড়াও রয়েছে আত্মীয়দের জন্য আলাদা ঘরের বন্দোবস্ত। তার মতে, এ যেন এক সুখের রাজ্যে বাস করছেন তিনি ।কিন্তু এত বড় সংসার যেখানে সেখানে খাবারের আয়োজন কেমন? সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পরিবারের একবেলার খাবারের জন্য দরকার পড়ে ৩০টি মুরগি আর ৪০ কেজি চালের ভাত। বছরের পর বছর বিশ্বের এই ব্যতিক্রমী পরিবার এভাবেই চলছে।কোথাও কোনো অসুখের বাতাবরণ নেই, বেশ শান্তিতেই রয়েছেন পরিবারের সব সদস্য। সর্বময় কর্তা ছানা পাওলের কথাই চূড়ান্ত বলে ধরা হয় এখানে।সন্তানরা বড় হলেও বাবার বিরুদ্ধে কথা বলার রেওয়াজ নেই এ পরিবারে। তারা বাবাকে যেমন ভয় করে তেমনই সমীহ করে চলে। তবে শুধুই কি ছেলেমেয়েরা?ছানার স্ত্রীরাও কি স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল? তার সর্বকনিষ্ঠ স্ত্রী রিংকমিনির বক্তব্য, এ সংসারে সবকিছুই না চাইতে পাওয়া যায়। আক্ষেপ কেবল একটাই।চাইলেই স্বামীকে কাছে পাওয়া যায় না। দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হয়। স্বামীর মন পেতে চারপাশে স্ত্রীরা ঘুরে বেড়ান। কখন যে আমায় একটু সময় দিবে এ আকাঙ্ক্ষায় ব্যস্ত তার স্ত্রীরা।সম্প্রতি ছানা পাওলের ৬৮তম জন্মদিন পালন করেন পরিবারের সদস্যরা। অনুষ্ঠানটি চলে টানা তিন দিন। এতো কিছুর পরেও সাধ মেটেনি পাওলের। ফের বিয়ে করতে চান। আর এই বিয়ের জন্য পাত্রীর সন্ধানও শুরু করে দিয়েছেন।

বিষয়: বিবিধ

১০৯৪ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

285512
১৮ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৩
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : ৩৯ বিয়ের পর পরবর্তি বিয়ে তো তার জন্য জরুরী হয়ে পড়েছে। কেননা ৩৯ সংখ্যাটি হল বেজোড় আর বিয়ের সংখ্যাটি হল জোড়ের প্রতিশব্দ। যাক সুন্দর পোষ্ট আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১৮ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৬
228830
মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি লিখেছেন : আপনার মন্তব্যটাও দারুন জোক
ধন্যবাদ আপনাকে
285573
১৮ নভেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৬
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আমাদের পূর্বপুরুষ রা ৪টা সামলাতেন!! এখন একটার জ্বালায়ই আমরা সন্যাসি হতে চাই। এই বিরযোদ্ধাকে শুধু দূর থেকে সালাম জানাই!!!
১৮ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১১:২৭
229020
মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি লিখেছেন : হুম
285679
১৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১২:০৭
আফরা লিখেছেন : লেখাটা দুইবার এসেছে । ভাল লাগল ।
285680
১৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১২:০৭
ফেরারী মন লিখেছেন : Surprised Surprised Surprised ওএমজি

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File