জাতিসংঘ সাধারন অধিবেশনে হাসিনা-বান কিমুন বৈঠকটি হলো হাসিনার ডাহা মিথ্যকথা সেটা ছিল শুধুমাত্র ফটোসেশন
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ০৮ অক্টোবর, ২০১৪, ১২:১৬:০৬ রাত
মানুষের যখন হিতাহিত জ্ঞান থাকে না তখন সে আবোল-তাবোল বকতে থাকে । আবার অনেকে চর্তুমুখী ঝঙ্ঝাট আসলে যেই কোন উপায়ে আত্বহত্যা করতে চেষ্টা করে। এদের মধ্যে আবার অনেকে নিজের মনকে বুঝ দেওয়ার জন্য কোন না কোন আশ্রয়ের সন্ধান করে।
বর্তমান সরকার এখন দুনিযা ব্যাপি কঠিন চাপের মধ্যে আছে যদিও দেশিয় রাজনিতিতে খুব একটা চাপ এখনো অনুভব করেনি তবুও বিভিন্ন দাতা গুষ্টিগুলি বর্তমানে সরকারের সামনে ৫ই জানুষারীর নির্বাচনকে এজেন্ডা দিয়ে সব দলের অংশগ্রহনমুলক নির্বাচনের তাকিদ দিতেছেন।
এমতাবস্থায় সরকার বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম মিথ্যার প্রলাপ করতেছে।
শুক্রবার জাতিসংঘ সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন ,বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার কথা জাতিসংঘ মহাসচিব এবার বলেনি।
হাসিনা আরো বলেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব দেশে কোন সমস্যা দেখছেন না তাই এই কথা আর বলেনি। ওনি বলেছেন আগে তো আমরা আগ বাড়িয়ে শুনেছি এবার তেমন হয়নি।
অথচ বাংলাদেশের স্থায়ী নিউইয়র্কস্ত মিশনের পক্ষ থেকে থেকে বলা হচ্ছে এই রিপোর্টি মিথ্যা ,বিভ্রান্তিকর ও উদ্দেশ্যপ্রনোদিত ।
এর আগে প্রেসিডেন্ট আব্দুল হামিদের সাথে বান কিমুনের সাক্ষাতের ব্যাপারেও কারচুপির আশ্রয় নেয়া হয়েছিল।
এছাড়া অবৈধ প্রধামন্ত্রীর সঙ্গে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরুনের বৈঠকের আলাচ্য বিষয় নিয়েও একই কেলেংকারীর জন্ম দিয়েছিল বর্তমানের এই অবৈধ সরারের প্রধামন্ত্রী।
এই তথ্থ প্রযুক্তির যুগে আপনি দেশের সাধারন লোকদেরকে বোকা বানানোর চেষ্টা করলেও করতে পারেন কিন্তু সবাইকে বোকা বানাইতে পারবেন না।
যেটা আজকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্টমন্ত্রী পরিস্কার করেছেন যে ৫ই জানুষারীর নির্বাচনের ব্যাপারে তাদের মতের কোন পরিবর্তন হয়নি যেটা তারা বলেছিল সকলের অংশগ্রহনের মাধ্যমে একটা অবাধ এবং সবার কাছে গ্রহনযোগ্য নির্বাচন দিতে।
সুতারাং আপনি যতই হুমকি ধামকি দেন না কেন আপনাকে পদত্যাগ করতেই হবে এবং সেই পদত্যাগের মাধ্যমে দেশে পুনরায় গনতন্ত ফিরে আসবে।
আমরা সকলে সেই প্রত্যাশা করি।
বিষয়: রাজনীতি
১০৪৮ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন