¤ মিসাওয়াকের উপকারীতাঃ ২¤

লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজ আহমেদ ৩০ আগস্ট, ২০১৪, ১১:৪০:৩৯ রাত

মিসাওয়াক ও গলাঃ

নানুষ খানা খায়,পানি পান করে এবং বহু রকমের জিনিস খেয়ে থাকে।আর ঐ খাদ্যের ছোট ছোট কণা দাঁতের মাঝে জমতে থাকে।যা সাধারণভাবে কুলি করলে বের হয় না।এর দ্বারা দাঁতের মধ্যে দুর্গন্ধ জমা হয়ে থাকে।যা বহু রোগের পথ সুগম করে।যে সব রোগীর গলা খারাপ হয়,তারা টনসিলের রোগী।এসব রোগী নিয়ম মাফিক মিসাওয়াক ব্যবহার করলে সুস্থ হয়ে যায়,এরুপভাবে যদি কোনো রোগীর গলার নালী বড় হয়ে যায় তাহলে তিনি নিয়মিত মিসাওয়াক করলে আরাম পেয়ে থাকেন।

মিসাওয়াক ও মুখের ফোড়াঃ

অনেক সময় মুখের মধ্যে গর্মি,দুগন্ধ এবং অদৃশ্য জীবানুর কারনে ফোঁড়া হয়ে যায়।এসব ফোঁড়ার মধ্যে এমন কিছু ফোঁড়াও আছে যেগুলো বের হয়ে আসে আবার কখন ও গোপন থাকে হয়ে থাকে।এটা খুবই কষ্ট ও ক্ষতিকর হয়।এ জীবাণু গুলো পুরো মুখে ছড়িয়ে পড়ে।পুরো মুখকে নিজের আক্রান্ত স্থলে পরিণত করে।যার কারনে খাবার গ্রহণ করা মুশকিল ও অসম্ভব হয়ে পড়ে এবং রোগী ক্ষুধার কারনে শক্তিহীন হয়ে পড়ে।যদি মুখে প্রতিদিন নিয়মিত তাজা মিসাওয়াক করা হয়,এর লালা উত্তমরুপে মুখে মিলে যায় ফলে এ রোগ হয়না আর যদি হয় ও তাহলে নিয়ম মাফিক মিসাওয়াক করার দ্বারা রোগী সুস্থ হয়ে যায়…[চলমান]

(তথ্য সূত্রঃডাঃজাকির নায়েকের লেকচার)

বিষয়: বিবিধ

১৩০০ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

259812
৩১ আগস্ট ২০১৪ রাত ১২:১০
ফেরারী মন লিখেছেন : জাজাকাল্লা খায়র... অনেক ভালো লাগলো পড়ে। Rose Rose Rose
৩১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০১:১৬
203600
মাহফুজ আহমেদ লিখেছেন : ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য।ভালো থাকবেন
259835
৩১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০১:০৯
মারুফ হাসান লিখেছেন : পিলাচ
৩১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০১:১৮
203601
মাহফুজ আহমেদ লিখেছেন : ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য।
261002
০২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৪১
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : মিসওয়াক করার ফলে মু্খে অন্যরকম আরাম অনুভূত হয়।
বিষয়টি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই।
০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:০১
204957
মাহফুজ আহমেদ লিখেছেন : আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File