¤নামাজ সম্পর্কে কতিপয় দাশর্নিকের মতামত¤
লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজ আহমেদ ২৬ আগস্ট, ২০১৪, ০৩:২২:১৮ দুপুর
মিস্টার এম কিং প্রকাশ করেন যে।মানুষ প্রকৃতিগতভাবে এ কথায় চলে যে,যখন দুনিয়াবী কাজ এবং সামগ্রিক আনন্দে লিপ্ত থাকে তখন আত্ম সংশোধন খেয়াল থাকেনাএবং কিছু কিছু আনন্দের আবশ্যকীয় ফল এই যে,মানুষ স্বীয় স্রষ্টার স্মরণ থেকে গাফেল হয়ে যায়।ঐ অবস্থায় যখন আমরা(মিস্টার কিং)এ কথার ওপর চিন্তা করি যে,ইসলাম স্বীয় অনুসারীদের ওপর দিনে রাতে পাঁচবার ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন এবং তাদের বাধ্য করেছে যে,সর্বাবস্থায় স্বীয় ফরজ আদায় করবে,তো আমাকে স্বীকার করতেই হবে যে,নামাজ এক উত্তম প্রকারের হেদায়াত।
যখন সত্য বিশ্বাসের কোন অনুসারী ব্যক্তি (মুসলমান সকল দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে)একনিষ্ট ও মুহাব্বতের সাথে স্বীয় স্রস্টা ও মালিককে স্মরণ করে,তার গুণকীর্তন ও পবিত্রতার ঘোষনা করে তাঁর সন্তুষ্টি চায় এবং এই ক্ষমতাশালী ও পবিত্র সত্তা থেকে সাহায্য চায় তখন তাঁর আত্মা নিশ্চিতই এক পবিত্র অবস্থায় পৌঁছে যায়,এবং তার দিল ও দিমাগ থেকে ব্যক্তি পূজার মোহ দূর হয়ে যায়।
আমি উচ্চ স্তরের মুসলমানদের দেখেছি যে,সে স্বীয় প্রভাব ও মর্যাদার কারনে এক বিশেষ বৈশিষ্ট্য রাখেন এবং কম বৈশিষ্টসম্পন্ন লোক তাদের সঙ্গে কথা বলার হিকমত রাখেনা।অথচ যখন নামাজের সময় হয় তখন বিশাল মর্যাদাশালী ব্যক্তি অনাড়ম্বর মসজিদে প্রবেশ করেন এবং তার অপরিচিত ভাইদের সাথে মিলে ইমামের নেতৃত্বে ফরজ নামাজ আদায় করে।এ দৃশ্য থেকে এ কথা প্রকাশিত হয় যে,এই ইবাদতের মধ্যে নিষ্টতা ও রিক্ততারে শিক্ষা রয়েছে এবং এর মধে সমতার মর্যাদা দৃশ্য মান হয়।
সমতার বড় ঘটনা এই যে,ইসলামের রসূল মুহাম্মদ(সাঃ)আশ্চর্যজনকভাবে আমির-ফকির এবং ছুট বড়কে এক সারিতে সমবেত করেছেন এবং উপযুক্ত পরিমাণে নিঃস্ব ও অহংকারকে যাদুকরীভাবে পাশাপাশি করে দেখিয়েছেন।আমি স্বীকার করে নিয়েছি যে,নামাজ একটি উত্তম ইবাদত..……চলমান
বিষয়: বিবিধ
১০৯০ বার পঠিত, ৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন