কৈফিয়ত
লিখেছেন লিখেছেন আবু সাঈদ ২৯ অক্টোবর, ২০১৪, ১২:০৭:৩৯ রাত
আমি লিখছি একজন মজলুম অধ্যাপক গোলাম আজম রহ: এর পক্ষ নিয়ে । তার ছবিকে প্রপিক বানিয়েছি। তার গুনকীর্তন করছি এটাকে কেউ যেন ব্যাক্তি পুজা মনে না করে। আমি কোন ব্যক্তির পুজারী নই। তার প্রতি অগাধ শ্রদ্ধার জন্য নয়, এর মাধ্যমে বিরুদ্ধবাদীদের কাছে একটা ম্যাসেজ পৌছে দিতে চাই যে, আপনারা যাকে রাজাকার মনে করেন সে আমার কাছে শ্রদ্ধার পাত্র, তাকে আমি ইসলামী আন্দোলনের মডেল মনে করি। তিনি দেখিয়ে গেছেন জীবনের সর্বক্ষেত্রে কিভাবে আল্লাহ ও রাসুলের আনুগত্য করতে হয়, কিভাবে অপবাদ, অপপ্রচার আর বাধার পাহাড় মাড়িয়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন উৎসর্গ করতে হয়। আল্লাহ তার ভুলত্রুটি মাফ করে দিয়ে জান্নাতুল ফিরদৌস নসীব করুন। আমীন।
বিষয়: বিবিধ
১০৪৮ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
শুভকামনা।
##প্রেক্ষাপট:-ট্রাইবুনাল ও আপিল বিভাগের রায়
##দৃষ্টান্ত:- বল্টু শহরে থাকে।
তার বউ
সখিনা থাকে গ্রামে। বল্টুরই বন্ধু
আবুল।
বল্টু একদিন
সখিনার জন্য
“শাড়ি”
কিনে পাঠালো
আবুলের মাধ্যমে।
:
:
:
প্যাকেট
খোলা দেখে সখিনা বুঝতে পারলো আবুল
শাড়ির প্যাকেট
খুলে দেখেছে।
কিছুদিন পর
আবার
বল্টু সখিনার জন্য
“ব্রা”
কিনে পাঠালো আবুলের
মাধ্যমেই।
আবারো প্যাকেট
খোলা দেখে সখিনা বুঝতে পারলো আবুল
প্যাকেট
খুলে দেখেছে।
বেশ কিছুদিন পর
আবার
বল্টু সখিনার জন্য
“দুধ”
কিনে পাঠালো ঐ
আবুলের
মাধ্যমেই।
:
:
:
এবার
সখিনা প্যাকেট
হাতে নিয়ে দেখে প্যাকেট
তো খোলা
এর উপর আবার
প্যাকেটে অর্ধেক
দুধ
নাই।
তাই সখিনা রাগে-
দুঃখে
বল্টুকে চিঠি লিখলো।
চিঠিতে যা লিখলো
""শোন তোমার বন্ধু ঐ
আবুইল্যা একটা জানোয়ার !!
সে প্রথমে আমার
শাড়ি খুলছে,
আমি কিছু
বলি নাই।
আবার
ব্রা খুলছে তারপরেও
তোমারে কিছু কই
নাই !!
এখন সে আমার দুধ
অর্ধেক
খাইয়া ফালাইছে!
চিঠি পড়ার পর
বল্টু বেহুঁশ......
##ফলাফলের সামঞ্জস্য:- বল্টু যেমন ঘটনার সত্যতা যাচাই না করেই বেহুশ হয়ে গেছে তেমনি বিচারপতিগনও সত্য যাচাই না করে জামাত নেতাদের জাবজ্জীবন/ফাঁসীর রায় দিয়ে দিচ্ছেন।
মন্তব্য করতে লগইন করুন