দেওবন্দ মাদরাসার ফতোয়াঃটপিক বিরম্বনা

লিখেছেন লিখেছেন ব্লগার সাদমান ০৩ আগস্ট, ২০১৪, ১১:০৩:০৯ সকাল

বেশকিছুদিন থেকে দেখছি সোস্যাল মিডিয়াগুলোতে অনেক ভাই আছেন যারা তাদের পোষ্টে কিছু লিংক দিচ্ছে ও শেয়ার করছে!!!!

তাদের লিংকগুলো এবং শেয়ারগুলো বিশেষ একটি গোষ্ঠির ফতোয়া সম্পর্কিত...... খোলাখুলিই বলে দেই.....বর্তমানে অনেকের মতে বিশিষ্ট আলেমে-দ্বীনদের ঘাটি ভারতের প্রাচীন ঐতিহাসিক মাদ্রাসায়ে দেওবন্দ থেকে প্রচারিত ফতোয়া সম্পর্কে বলছি.....ফতোয়াটিতে বলা হয়েছে বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা ইসলামিক স্কলার ‪#‎ডাঃ_জাকির_নায়েকের‬ আকিদায় ভুল আছে,তার ক্যাসেট বা সিডি দেখা নাযায়েজ!!!!!

ফতোয়া দেয়ার আর জিনিস পাইলেন না!!!! যখন খৃস্টান চার্চ উইলিয়াম ক্যাম্পবেল ইসলাম ধর্মের মূলবানীধারী পবিত্র আলকুরআনের সম্পর্কে কটুক্তি করে বলেছিল এতে(কুরআনে) বিশটির অধিক ব্যাকরণগত ভুল আছে,যখন হিন্দু পন্ডিত শ্রী শ্রী রবি শঙ্কর ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে কটুক্তি করে বললো যে এই ধর্ম সন্ত্রাসের ধর্ম তখন তোমগো ফতোয়া দেয়ার খবর থাকে না??? তখন তো তোমরা চুপ থাকো!!!! তখন এই ডাঃ জাকির নায়েকই তার প্রতিবাদ করে লাখ লাখ মানুষের সামনে প্রমান করে এসেছিল যে কুরআনে কোনো ভুল নেই উল্টো বাইবেলে শত শত ভুল আছে,প্রমান করে এসেছিলেন যে ইসলাম হক ও ন্যায়ের ধর্ম.......

ফতোয়া দেয়ার জিনিস খুইজা পাও না?!!! আফগানিস্তান,মিশর,মিয়ানমার,সিরিয়া,ইরাক,চীন....ইত্যাদি দেশসহ আজ প্রায় ৩৬টি পয়েন্টে চলছে মুসলিম হত্যার লিলাখেলা!!!! যদি হেডাম থাকে,যদি বুকের মধ্যে নির্ভেজাল ঈমানী দৃঢ়তা থাকে,যদি রাসূল (সাঃ) কে জীবনের একমাত্র আদর্শ মানেন তাইলে এসব মুসলিম নিধনের চক্রান্তের বিরুদ্ধে একটা ফতোয়া দেন!!!!আমরা দেখতে চাই ইসলামকে সূফীবাদের রূপে রূপান্তর করার চেষ্টায় থাকা দেওবন্দ মাদরাসার হুজুরদের রক্তে কি তারিক বিন জিয়াদের রক্ত নাকি অন্য কিছুর!!!!তাদের কলিজা কি হযরত হামজা(রাঃ) আর হযরত হানযালা (রাঃ) দের নাকি অন্য কিছুর!!!!! তাদের রক্তে কি প্রবাহিত হয় মুহাম্মদ বিন কাশিমদের চেতনা ও মূল্যবোধ?!!!

ফিলিস্তিনের গাজায় নির্বিচারে অনেক মানুষ এবনকি মহিলা ও শিশুদের পর্যন্ত হত্যা করা হচ্ছে!!! মিয়ানমারে মুসলিমরা বৌদ্ধদের ছুড়ির নিচে কুপকাত হয়ে আছে!!! চীনের এক মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্যে রোজা পালনে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে!!!!....... যদি হেডাম থাকে তাইলে আমেরিকা ইসরাইলের বিরুদ্ধে ফতোয়া দেন!!! নিজেদের মধ্যে অনেক ভুল ধরছেন....আর না!!! মনে রাইখেন ইহুদীরা মুসলিম হত্যা করার সময় বললাম জিজ্ঞেস করবে না যে আপনি শিয়া নাকি সুন্নি!!,হানাফী নাকি শাফেয়ী নাকী হাম্বলি!!!!জিজ্ঞেস করবে না যে আপনি দেওবন্দী নাকি নায়েক সমর্থক!!! তারা কেবল এইটাই দেখবে যে আপনি মুসলিম নাকি অমুসলিম!!!!

তাই সকল মুসলিম ভাইদের অনুরোধ করবো এধরনের আজাইরা জিনিস পোষ্ট বা শেয়ার না করে সীসাঢালা প্রাচীরের মতো শক্ত হই!!!!গড়ে তুলি ইসলামী ভ্রাতৃত্বপূর্ণ এবং ইসলামী আদর্শের শোষনমুক্ত কল্যাণরাষ্ট্র ও সমাজব্যবস্থা..... আমিন!!!

বিষয়: বিবিধ

২৫৭৮ বার পঠিত, ৬৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

250376
০৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:২০
ইয়াফি লিখেছেন : বিস্কিটের গায়ে ইংরেজী লেখা ছিল বলে সেটা খাওয়া নাজায়েজ! ইনারা হচ্ছেন সেই কিসিমের লোক।
০৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:৪০
194586
ইমরান ভাই লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor
০৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
194589
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : ঠিক.... Worried
০৩ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
194594
বেআক্কেল লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Applause Applause Applause Applause Applause Applause Applause Applause Applause
250382
০৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:৪০
ইমরান ভাই লিখেছেন : তাই সকল মুসলিম ভাইদের অনুরোধ করবো এধরনের আজাইরা জিনিস পোষ্ট বা শেয়ার না করে সীসাঢালা প্রাচীরের মতো শক্ত হই!!!!গড়ে তুলি ইসলামী ভ্রাতৃত্বপূর্ণ এবং ইসলামী আদর্শের শোষনমুক্ত কল্যাণরাষ্ট্র ও সমাজব্যবস্থা..... আমিন!!!
০৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:৫০
194590
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : হুমমHappy>-
250389
০৩ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
সুন্দরের আহবান লিখেছেন : ইয়াহুদী সন্ত্রাস,বিশ্ব মোড়লদের সন্ত্রাস, ইসলামের বিরুদ্ধে পরিচালতি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাস ও ষড়যন্ত্র, সূদ, জেনা, ব্যাভিচার এবং ইসলামের প্রায়োগিক দিক নিয়ে আর কেউ তো ওনার মতো এত তথ্যপূর্ণ আলোচনা করে না। পরবর্তী প্রশ্ন হলো তার আলোচনা যারা শুনেন তারা কি ইসলামের প্রতি আকৃস্ট হন? নাকি অন্য কিছুর প্রতি? বাস্তবতা হচ্ছে যারা ইসলামের কোন বিধানই মানতনে না- তারা পিস টিভি দেখে জানতে এবং মানতে পারছেন। হতে পারে ওনাদের কোন বক্তব্যের ব্যাপারে দেওবন্দ ওয়ালারা একমত নয়, কিন্তু সমালোচনার অথবা ভুল ধরিয়ে দেবার সিস্টেম তো এটা নয়।
০৩ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩
194596
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : Happy>-
250390
০৩ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : ইয়াফি লিখেছেন : বিস্কিটের গায়ে ইংরেজী লেখা ছিল বলে সেটা খাওয়া নাজায়েজ! ইনারা হচ্ছেন সেই কিসিমের লোক। Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
০৩ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩
194597
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : Winking
250396
০৩ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:১৯
একাকী মানুষ লিখেছেন : ভাই, আপনার ইসলাম প্রিতী দেখে মনে বড় কষ্ট পাইলাম ।ডঃ জাকির নায়েকের মত একজন মর্ডান শিক্ষিত মুসলীমের জন্য আপনি দেওবন্দের আমেমগনদের অসন্মান দিয়ে কথা বললেন ।আপনি নিশ্চয় জানেন আলেমরা নবীগনের ওয়ারিশ বা উত্তরসুরী ।ডঃ জাকির নায়েকের মনগরা হাদীস ও ইসলামের বক্তব্য শুনে তো আপনারা অভীভুত, আপনারা কি করে বুঝবেন আলেমগনের ফতোয়া । উপুর্যুপুরী ডঃ জাকির নায়েক কিন্তু কোনো আলেম না ।
০৩ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৩
194680
শেখের পোলা লিখেছেন : আলেমের সংজ্ঞাটা যদি দয়াকরে দিতেন তবে এ অধমের বড়ই উপকার হইত৷ সেই সংজ্ঞায় জনাব ফরিদুদ্দীন মাসুদ পড়ে কিনা জানায়েন৷
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:৩৭
194717
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : ভাই প্লিজ আমাকে ভুল বুঝবেন না!!!! Worried আমার ব্লগের কোথাও যদি আমি কোনো আলেমকে অসম্মান করে থাকি তবে সত্যিই আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত!!!! আমি ব্যক্তিগতভাবে আলেম ওলামাদের শ্রদ্ধা করি ও ভালবাসি!!!! কিন্তু কতিপয় আলেম নামধারীরা যখন ফতোয়া দিয়ে সমাজ সংস্কারের বদলে সমাজে ফাসাদ সৃষ্টি করে তখন আমার বিবেক তাদের সম্মান করতে বাধা দেয়!!!!
০৪ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৫৫
194892
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : একাকী মানুষ-আলেম এর যে সংজ্ঞা আপনি ধারণ করছেন সেটি শতভাগ ভুল।

যিনি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করেছেন তিনিই আলেম নন, আলেম হচ্ছেন তিনি যিনি ইসলাম সম্পর্কে ভাল জ্ঞান রাখেন। এ হিসেবে ডাঃ জাকির নায়েক বর্তমান বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ আলেম।
আমি অনেক কামেল পাশ হুজুরকে দেখেছি যারা সারা জীবনেও কুরআন শরীফ অর্থসহ একবার পড়েন নি।
250401
০৩ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:৩৪
আমি মুসাফির লিখেছেন : এই ফতোয়বাজরা ইসলামকে পিছিয়েনিতে চাইএরা ভাল কিছু সহ্য করতে পারে না। জাকের নায়েক একজন সফলদায়ী তাকে সহায়তা করা আমাদরে কাজ তাকে টেনে নিচে নেয়া মুর্কতার পরিচয়।
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:৩৮
194718
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : আমি আপনার মন্তব্যের সাথে সচেতনভভাবে একমত!!Happy>-
250430
০৩ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:২৭
আবু জান্নাত লিখেছেন : মা-শা আল্লাহ, লিখাটি ও মন্তব্যগুলো পড়লাম। লেখক ভাই প্রথমে অনেক চ্যলেঞ্জ চুড়লেন, শেষ প্রান্তে এসে সমঝোতার প্রস্তাব দিলেন। আমি লিখককে বলতে চাই দেওবন্দের ঐ ফতোয়া কি আপনি পুরোপুরি পড়েছেন ? কি দলিলের ভিত্তিতে এবং কোন কারণ দেখিয়ে এই ফতোয়া দেওয়া হল তা কি আপনি যাছাই করেছেন ? তাছাড়া দেওবন্দের আলেমরাই যে ঐ ফতোয়া দিয়েছেন তারই বা কি প্রমাণ আছে আপনার কাছে ? ফেসবুকে তো অনেক ফালতু কথাও ঢালাও ভাবে প্রচার করা হয়। তাছাড়া জাকির নায়েকও যে ১০০% সত্যের উপর আছে তারই বা কি সার্টিফিকেট আছে আপনার কাছে ? আপনার ইলমী যোগ্যতা কতটুকু তা আমার জানা নাই। তবে আমি বলতে চাই জাকির নায়েকের যেমন ভাল দিক আছে তেমন খারাপ দিকও আছে। তেমনি ওলামায়ে দেওবন্দের মধ্যেও ভালো দিক আছে, ভুল বুঝাবুঝি ও আছে। তাই বলে বিস্কুটের উদাহরণ দেওয়ার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। কারণ ভারতবর্ষ থেকে ইংরেজদের বিতাড়িত করতে ওলামায়ে দেওবন্দ যেমন ফতোয়া জারি করেছিলেন ইংরেজদের বিরুদ্ধে জিহাদ করা ফরজ, তাদের ডাকে সকল হিন্দুস্তানি সাড়া দেওয়াতেই ইংরেজরা হিন্দুস্তান ছাড়তে বাধ্য হয়, তেমনি সময়ের প্রয়োজনে ইংরেজী ভাষা ত্যাগ করতেও বলা হয়েছিল। এতে তিরস্কারের কিছু নাই, তাই আজ আবার সময়ের প্রয়োজনে কাওমী মাদরাসাগুলোতে ইংরেজী পাঠ্যও করা হয়েছে।
অবেশেষে বলবঃ কাউকে চ্যালেঞ্জ ছু্ড়ে সমঝোতার আহবান বিফল হয়ে থাকে। তবে আমরা চ্যালেঞ্জের মাধ্যমে নয় বরং মুসলিম ভাতৃত্তের মাধ্য সমঝোতার আহবান জানাতে পারি, তবেই ইন-শা আল্লাহ আমরা কামিয়াব হব।
অনেক ধন্যবাদ
০৩ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৮
194682
শেখের পোলা লিখেছেন : পুরানো কাসুন্দী পুরানোই থাক৷ বর্তমানে কজন তেমন কাজ করছেন বলতে পরেন? বিস্কুটের উদাহরণে কষ্ট পেয়েছেন? আমার এক শ্রদ্ধেয় ওস্তাদ মওলানা---- একদিন ক্লাসে ইংরাজীকে হারাম বললেন, উদাহরণ দিলেন, পি ইউ টি=পুট, আর বি ইউ টি=বাট৷ এ দুটো কেনো ভিন্ন উচ্চারণ হবে? অতএব হারাম৷ উনিও দেওবন্দের লাইনের মওলানা ছিলেন৷ তাই আসুন, কোরআন হাদীশের আলোকে তাদের এ ভুল শুধরাবার চেষ্টা করি, আর হাঁ সবাইয়ের ভুল করতেই পারে৷ বলা হয়েছে, দুনিয়ার প্রথম মানুষই এ ভলের সূত্রপাত করে গেছেন
০৩ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৩
194684
একাকী মানুষ লিখেছেন : আপনার বক্তব্যে খুশী হইলাম ।দেওবন্দ সম্পর্কে আমার তেমন বেশি কোনো ধারনা নাই ।এই টুকু জানি তারা উপমহাদেশের স্বাধীনতায় ব্যাপক ভুমিকা পালন করেছে এবং দেওবন্দই হল উপমহাদেশের কামিল আলেম গনের আস্থানা ।আর জাকির নায়িক,তিনি তো বহুত ভুল ব্যখ্যা প্রদান করছেন ইদানিং ।সময় যত যাচ্ছে তার ভুল ফতোয়া বাড়ছে ।আসল কথা হল আমাদের মর্ডান যুবকরা ডঃ সাহেবের মনগড়া হাদীস ও ফতোয়া খুবই পছন্দ করেন ।জাকির নায়িক কিন্তু জামায়াত ইসলাম অর্থাত মওদুদী ।
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:২০
194736
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : অতীত নিয়া ব্যবসা বাদ দেন!!!! আমি কোনো চ্যালেঞ্জ ছুড়ি নাই!!! আমি বলছি ফতোয়া দেয়ার আরো অনেক বড় টপিক আছে!!!!!
যদি নিউজটা ভুল হয় তাইলে কতিপয় ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চারা এই ফতোয়া নিয়া এত লাফাইইতাছে কেন!!!!
অতীতে মুসলমানরা অর্ধপৃথিবী শাসন করেছিল এখন কি চ্যাটের বাল শাসন করতাছে!!!!!
দেওবন্দ মাদ্রাসার হুযুররা ও তাদের মুরিদদের আজাইরা জিনিস নিয়া এত চুলকানি এত বেশী কেন?
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:২৯
194775
আবু জান্নাত লিখেছেন : আপনার উস্তাদের ঘটনা ওনার ব্যক্তিগত মতামত হতে পারে, অথবা তার সংকির্ণ মানসিকতার পরিচয়, অথবা উনি আগেকার আলেম যারা ইংরেজদের জুলুম অত্যচারে অতিষ্ঠ। তাই ঢালাওভাবে বলা যাবে না। @শেখের পোলা
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৩৪
194780
আবু জান্নাত লিখেছেন : আল্লাহপাক সবাইকে সঠিক পথ দেখাবেন এই দোয়া করি। @একাকী মানুষ।
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৩৬
194787
আবু জান্নাত লিখেছেন : আপনার ব্যবহার অনাক‌াঙ্খিত, তাই দুঃখ পেলাম। আগে নিজের মনমানসিকতা পরিবর্তন হওয়া দরকার। @সাদমান
০৪ আগস্ট ২০১৪ রাত ১২:৩৬
194821
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : দুঃখিত..... :(
250456
০৩ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:২৩
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : আবু জান্নাতের সাথে একমত।
আর যারা সুযোগ পেলেই দেওবন্দের উপর কাদা ছোঁড়ায় লিপ্ত হন, তাদের একটু স্মরণ করিয়ে দিতে চাই- ভারত বর্ষের বুকে ইংরেজদের বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম ফাতওয়া প্রদানকারী, এবং তাদের বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম অস্ত্র হাতে মাঠে দাঁড়ানেওয়ালাদের একজনই এই দেওবন্দের প্রতিষ্ঠাতা। আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েও, ফাঁসির সাজার হুকম স্বত্তেও ইংরেজদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষনা দানকারী সিংহপুরুষও একজন দেওবন্দী সন্তান; মাল্টার দ্বীপে এক যুগের বেশী অমানবিক বন্দীত্ব খাটার পরও দেশে ফিরেই প্রথম ভাষণে ইংরেজ ও তাদের দোষরদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য যুদ্ধের চ্যালেঞ্জ দেনে ওয়ালাও একজন দেওবন্দী সন্তান; "তাহরীকে-রেশমী রুমাল" জন্ম দেনেওয়ালাও একজন দেওবন্দী সন্তান; উপমহাদেশে শিআ, খারেজিদের দম্ভকে কলমের আঁচড়ে চূর্ণ করে দেয়া মহামানবও একজন দেওবন্দী সন্তান; সারা উপমহাদেশ যখন গোলাম কাদীয়ানি বিভ্রান্ত যুক্তির কাছে অসহায়, তখন প্রকাশ্য বাহাসে তার শয়তানী আক্বিদাকে গুড়িয়ে দেনেওয়ালাও একজন দেওবন্দী সন্তান; তথাকথিত কিছু ইসলামী মতবাদের প্রবক্তা গুরুরা যখন ইংরেজদের আনুকুল্য প্রাপ্তির জন্য খয়ের খাহী দরখাস্ত লেখায় ব্যস্ত, তখন প্রকাশ্যে ইংরেজদের বিরুদ্ধে জীহাদ ঘোষণাকারীরাও দেওবন্দী সন্তান; কোন ইসলামী বিদ্যালয়ের এমন গর্বিত ইতিহাস আছে!
আর যারা দেওবন্দের মেধার তেজ দেখতে চায়, তাদের সাদরে আমন্ত্রন জানাচ্ছি ইসলামী রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরায়। আসুক, দেখুক এবং পারলে দেখিয়ে যাক।
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:৫৪
194727
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : অতীত নিয়া ব্যবসা বাদ দেন!!!! phbbbbt অতীতে মুসলমানরা অর্ধপৃথিবী শাষন করছে,এখন কি চ্যাটের বাল শাসন করতাছে!!!! দেওবন্দের কি হেডাম আছে তা সবাই জানে!!!!
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:১৭
194733
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : দারুল উলুম দেওবন্দের ওলামায়ে কেরামদের অবদান অবশ্যই স্বীকার করতে হবে উপমহাদেশ থেকে সাম্রাজ্যবাদী ইংরেজ বৃটিশ শোষকদের বিতাড়নের ক্ষেত্রে। তবে তাদের ত্যাগ তিতিজ্ঞা এবং কোরবানীর পাশাপাশি কিছু অদূর্দশিতাপূর্ণ ভুমিকাকে অবশ্যই গঠনমূলক সমালোচনার উর্ধে মনে করা, তাদের ভুলগুলোকে ভুল মনে না করা, বৃহত্তর মুসলিম জাতির ঐক্যবদ্ধ না হওয়ার পেছনে তাদের ব্যক্তি স্বর্থে জারিকৃত ফতওয়াগুলোকে নবী রাসুলদের ওহী জ্ঞান মনে করা ইত্যাদি বিষয়গুলোও আজ বিবেচনার দাবী রাখে।
সাধারণ বিবেচনায় দারুল উলুম দেওবন্দের সেই সমস্ত মহাপুরুষদের অবশ্যই শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা উচিত যারা ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলমানদের স্বার্থের, ইসলামের সঠিক আকিদ্বা বিশ্বাসের ব্যাপারে আপোষহীন ভুমিকা রেখে বৃহত্তর উম্মাহকে ঈমানহারা করার বহুমুখী ষড়যন্ত্র রুখে দাড়িয়েছিলেন। তবে কিছু কিছু বর্ণচোরা স্বার্থবাজ তথাকথিত দরবারি আলেম নামের ধান্ধাবাজ মানুষ মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিভাজন সৃস্টি করে ফায়দা হাসিলের জন্য নিজেকে দেওবন্দী পরিচয় তাগুতী শক্তির ক্রিড়ানকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন।
আপনি এখানে যেহেতু বসুন্ধরার ইসলামিক সেন্টারের উদাহরণ টেনেছন তাই বিষয়টা না বললে আসল ইতিহাস সম্পর্কে মানুষ বেখবর থাকবে। এখানে ব্যক্তিগতভাবে কারো বিরুদ্ধে বিদ্ধেষ বা কুতসা ছড়ানো উদ্বেশ্য নয়। বসুন্ধরাস্থ ইসলামিক সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন মুফতি আব্দুর রাহমান সাহেব। ইদানিং তিনি নিজের নামের শুরুতে ফকিহুল মিল্লাত লিখতে ও শুনতে বেশ পছন্দ করেন। এই মুফতি আব্দুর রহমান সাহেবকে ১৯৯০ সালের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশের সর্ব বৃহত ক্বউমী মাদ্রসা চট্টগ্রামের পটিয়া মাদ্রসা থেকে লাওয়াততের অভিযোগে ছাত্রদের তীব্র আন্দোলনের মূখে অত্যন্ত অপমানজনকভাবে বের করে দেয়া হয়েছিল। এই মুফতি সাহেবের ধাপটে ততকালিন পটিয়া মাদ্রসার আনেক ছাত্র শিক্ষক অন্যায়ভাবে অসহায় ছিলেন। তিনি একবার উক্ত মাদ্রসার মসজিদে দাড়িয়ে ফতোয়া জারি করেছিলেন সরকারি নেসাবে আলিয়া ধারার মাদ্রসাতে পড়াও হারাম, পড়ানোও হারাম! তার সরাসরি দুজন ি বিখ্যাত ছাত্র হচ্ছেন সাতকানিয়া আসনের বর্তমান আওমী দলিয় সাংসদ আবু রেজা মুহাম্মদ নিজাম উদ্দীন নদভী অপরজন ময়লানা ফরিদ উদ্দীন মাসুদ! যেমন ওস্ত্দ তেমন শাগরেদ বটে।
সবাই জানে দেশের এক নাম্বার ভূমি দস্যু হচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপের মালিক। এ ছাড়াও এ ছাড়াও খুনাখুনিসহ আরো অনেক জাগতিক ও সামাজিক অপরাধী মাফিয়া কর্মকান্ডের সাথে জড়িত এই গ্রুপটি। কিন্তু বসুন্ধরায় একটি মাদ্রসা প্রতিষ্ঠার সুযোগ দেয়ার কারনে এই মুফতি সাহেব বসুন্ধরা গ্রুপের হাজারো ইসলাম বিরোধী কাজের, শত শত ঈমান বিধ্বংসী কাজের নীরব সমর্থকের ভুমিকায় আছন। মজার বিষয় হচ্ছে এই মুফতি সাহবসহ বেশ কয়েকজন কথিত ওলামায়ে দেওবন্দী আকাবের জামাত শিবিরসহ দেশের কয়েকটি দলকে নামের শুরুতে ইসলাম শব্দটি ব্যবহার করলে তাদের সার্টিফিকেটের প্রয়জনীয়তা স্মরণ করিয়ে দিতে ভুল করেন না!
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:১৮
194734
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : দারুল উলুম দেওবন্দের ওলামায়ে কেরামদের অবদান অবশ্যই স্বীকার করতে হবে উপমহাদেশ থেকে সাম্রাজ্যবাদী ইংরেজ বৃটিশ শোষকদের বিতাড়নের ক্ষেত্রে। তবে তাদের ত্যাগ তিতিজ্ঞা এবং কোরবানীর পাশাপাশি কিছু অদূর্দশিতাপূর্ণ ভুমিকাকে অবশ্যই গঠনমূলক সমালোচনার উর্ধে মনে করা, তাদের ভুলগুলোকে ভুল মনে না করা, বৃহত্তর মুসলিম জাতির ঐক্যবদ্ধ না হওয়ার পেছনে তাদের ব্যক্তি স্বর্থে জারিকৃত ফতওয়াগুলোকে নবী রাসুলদের ওহী জ্ঞান মনে করা ইত্যাদি বিষয়গুলোও আজ বিবেচনার দাবী রাখে।
সাধারণ বিবেচনায় দারুল উলুম দেওবন্দের সেই সমস্ত মহাপুরুষদের অবশ্যই শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা উচিত যারা ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলমানদের স্বার্থের, ইসলামের সঠিক আকিদ্বা বিশ্বাসের ব্যাপারে আপোষহীন ভুমিকা রেখে বৃহত্তর উম্মাহকে ঈমানহারা করার বহুমুখী ষড়যন্ত্র রুখে দাড়িয়েছিলেন। তবে কিছু কিছু বর্ণচোরা স্বার্থবাজ তথাকথিত দরবারি আলেম নামের ধান্ধাবাজ মানুষ মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিভাজন সৃস্টি করে ফায়দা হাসিলের জন্য নিজেকে দেওবন্দী পরিচয় তাগুতী শক্তির ক্রিড়ানকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন।
আপনি এখানে যেহেতু বসুন্ধরার ইসলামিক সেন্টারের উদাহরণ টেনেছন তাই বিষয়টা না বললে আসল ইতিহাস সম্পর্কে মানুষ বেখবর থাকবে। এখানে ব্যক্তিগতভাবে কারো বিরুদ্ধে বিদ্ধেষ বা কুতসা ছড়ানো উদ্বেশ্য নয়। বসুন্ধরাস্থ ইসলামিক সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন মুফতি আব্দুর রাহমান সাহেব। ইদানিং তিনি নিজের নামের শুরুতে ফকিহুল মিল্লাত লিখতে ও শুনতে বেশ পছন্দ করেন। এই মুফতি আব্দুর রহমান সাহেবকে ১৯৯০ সালের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশের সর্ব বৃহত ক্বউমী মাদ্রসা চট্টগ্রামের পটিয়া মাদ্রসা থেকে লাওয়াততের অভিযোগে ছাত্রদের তীব্র আন্দোলনের মূখে অত্যন্ত অপমানজনকভাবে বের করে দেয়া হয়েছিল। এই মুফতি সাহেবের ধাপটে ততকালিন পটিয়া মাদ্রসার আনেক ছাত্র শিক্ষক অন্যায়ভাবে অসহায় ছিলেন। তিনি একবার উক্ত মাদ্রসার মসজিদে দাড়িয়ে ফতোয়া জারি করেছিলেন সরকারি নেসাবে আলিয়া ধারার মাদ্রসাতে পড়াও হারাম, পড়ানোও হারাম! তার সরাসরি দুজন ি বিখ্যাত ছাত্র হচ্ছেন সাতকানিয়া আসনের বর্তমান আওমী দলিয় সাংসদ আবু রেজা মুহাম্মদ নিজাম উদ্দীন নদভী অপরজন ময়লানা ফরিদ উদ্দীন মাসুদ! যেমন ওস্ত্দ তেমন শাগরেদ বটে।
সবাই জানে দেশের এক নাম্বার ভূমি দস্যু হচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপের মালিক। এ ছাড়াও এ ছাড়াও খুনাখুনিসহ আরো অনেক জাগতিক ও সামাজিক অপরাধী মাফিয়া কর্মকান্ডের সাথে জড়িত এই গ্রুপটি। কিন্তু বসুন্ধরায় একটি মাদ্রসা প্রতিষ্ঠার সুযোগ দেয়ার কারনে এই মুফতি সাহেব বসুন্ধরা গ্রুপের হাজারো ইসলাম বিরোধী কাজের, শত শত ঈমান বিধ্বংসী কাজের নীরব সমর্থকের ভুমিকায় আছন। মজার বিষয় হচ্ছে এই মুফতি সাহবসহ বেশ কয়েকজন কথিত ওলামায়ে দেওবন্দী আকাবের জামাত শিবিরসহ দেশের কয়েকটি দলকে নামের শুরুতে ইসলাম শব্দটি ব্যবহার করলে তাদের সার্টিফিকেটের প্রয়জনীয়তা স্মরণ করিয়ে দিতে ভুল করেন না!
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৩২
194738
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : @ ব্লগার সাদমান
আপনার কি আছে তাই বা দেখান না। ঐ খানে যে কিতাবগুলার নাম দেয়া আসে, সেগুলার আরবী ইবারত পড়ার যোগ্যতা আসে আপনার? আসেন না একদিন বসুন্ধরায়, দেখি আপনার ইলমের দৌড় কতটুকু হইসে। যার মধ্যে নুন্যতম শিষ্ঠাচার টুকু নাই, সে আসে আবার আলেম-উলামাদের সমালোচনা করতে। শিষ্ঠাচার ঈমানের অঙ্গ এবং ব্যবহারেই একজনের বংশের পরিচয় পাওয়া যায়। আর আপনার পরিচয় আপনি খুব ভালোই দিসেন।
দাওয়াত রইলো, পারলে আইসেন, দেখবোনে আপনার বিদ্যার জোর।
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৩৯
194739
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : বিদ্যার জোড় নাই......কিন্তু সত্য বলার মতো ঈমানী দৃঢ়তা মহান আল্লাহ তায়ালা এই অধমকে দিয়েছে!!!!
হ্যাঁ ভাই,আমি ওইসব বই পড়তে পারি না!!!! তো?তো কি হইছে? ওইসব বই পইরা বসুন্ধরার কথিত ইসলামিক সেন্টারের ওই আলেমনামীরা কি উল্টাইতাছে!!!! আমি কম্বলমুজাহিদদের দেখতে পারি না ও ঘৃণা করি!!! কোনো সমস্যা? phbbbbt. @চিরবিদ্রোহী
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৪০
194740
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : @গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি
অবশ্যই, বরং এদুজন ছাড়াও আরো অনেকেই আছেন যারা নিজেদের বদ কাজকারবারের মাধ্যমে কওমী ধারার মাথায় কাদা ছুঁড়েছে।
তবে একটি বিষয় নিয়ে আপনার সাথে দ্বিমত, আবদুর রহমান সাহেবকে পটিয়া হতে বহিস্কারের কারণ ছিলো ঐখানে এক সিনিয়ার উস্তাদের সাথে ওনার প্রকাশ্য দ্বন্দ। আপনি যা বলেছেন এ কথাটি আগেও শুনেছি। তবে তৎকালীন পটিয়ার বেশ কয়েকজন ছাত্র থেকে শুনে নিশ্চিত হয়েছি যে মূল কারণ ছিলো প্রথমোক্তই।

আর বসুন্ধরা ইত্যাদরি ক্ষেত্রে যা বললেন তাও পুরোপুরি ভাবে ঠিক নয়। আমরা নিজেরাও দেখেছি, বসুন্ধরার মালিক দিনের পর দিন ফোন করে, ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করে ওনার সাথে সাক্ষাৎ করেন। আবদুর রহমান সাহেব ওকে বিশেষ একটা গুরুত্ব দেন না এবং অনুদানও সহজে গ্রহন করেন না। এবং মাদরাসার পুরো জমিও শতভাগ মূল্য আদায় করেই কেনা।

তবে হ্যাঁ, বিশেষ কিছু বিষয়ে হুজুরের নিরবতা আমাদেরও বেশ আশ্চর্য করে। যদিও উনি বিশেষ কিছু কারণও দেখান, কিন্তু ব্যক্তিগত ভাবে আমি সেগুলোর সাথে একমত হতে পারি না।
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:১২
194762
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : বিদ্রোহী সাহেব! দেখা এবং অন্য থেকে শুনার মধ্যে পার্ধক্য আছে! আমাকে এ ব্যাপারে কারো কাছ থেকে শুনে ঘটনার সত্যতা যাচাই করা লাগবে না! কেউ ধুতি পরিধানকারী মুফতি সাহেবের ব্যাপারে যাচাই করার প্রয়োজন মনে করলে বরং আমার কাছ থেকে তথ্য নিতে পারবে।
এসব কথিত আকাবেরদের সম্পর্কে বেশ কিছু ভিতরের খবর সরাসরি জানার এবং দেখার সৌভাগ্য বলেন কিংবা দূর্ভাগ্য বলেন অভিজ্ঞতা আমার ঝুড়িতে আছে!
তবে গীবতের পর্যায়ে চলে যাওয়ার আশংকায় ঘাটিঘাটি করা থেকে বিরত থাকার চেষ্ঠা করি!
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:২৭
194773
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন :
বিদ্যার জোড় নাই......কিন্তু সত্য বলার মতো ঈমানী দৃঢ়তা মহান আল্লাহ তায়ালা এই অধমকে দিয়েছে!!!!
হ্যাঁ ভাই,আমি ওইসব বই পড়তে পারি না!!!!

বাহ.....সাবাস!!!!
হাতি নাই, ঘোড়া নাই, আমি বাদশা আকবর! যে নিজে এক লাইন আরবী ইবারত পড়তে পারে না, সে ভূল ধরতে আসে তাদের যারা আরবী বলেন ও লেখেন মাতৃভাষার মতোই সাবলীল ভাবে! এটা সম্ভবত এই শতাব্দির সেরা কৌতুক।
ভাই নিজে যখন পড়তেই না জানেন তখন জানলেন কিভাবে জাকির নায়েক সাহেবের বিরুদ্ধে দেওবন্দী ওলামারা কি বলেছে? ফাতওয়াটাই যে আরবী ও উর্দূতে দেওয়া, কপি আমার কাছেও আছে। নিশ্চয়ই কারো কাছে শুনেছেন, অথবা অন্য কারো অনুবাদ দেখে মন্তব্য করছেন, এটা কি শরীআ অনুমোদন করে?
আর সত্য বলার জোর!! সত্যকে আগে জানতে হবে, চিনতে হবে। অন্যের অনুকরণকে সত্য বলে না, নিজের কথার উপর আন্দাজে জিদ চেপে বসাকে সত্য বলেনা, বেকুবী বলে।

মনে রাখবেন, ড. জাকির ও উলামায়ে দেওবন্দ দাওয়াতে দ্বীনের দুটি পৃথক ধারার মহীরুহ। তারা একে অন্যের সম্পর্কে বলতেই পারেন, তবে এ বিষয়ে তৃতীয় কেউ মন্তব্য করতে চাইলে তার অন্তত উভয়ের বক্তব্য পড়ার, বোঝার ও তাহক্বীক করে দেখার যোগ্যতা থাকতে হবে।

আর কোন সমস্যা!!! সমস্যা আর কি হবে!! সমস্যা হতো যদি ব্যক্তিগত আক্রমন হতো। তখন দেখতাম সমস্যা কাকে বলে আর সমাধান কাকে বলে।
Further আমাকে রি-কমেন্ট করতে চাইলে অবশ্যই উপযুক্ত দলীল সহ করবেন। অযথা বাজে কথা বলে নিজের ও আমার সময় নষ্ট করবেন না। বসুন্ধরায় প্রতি বছর এমন শত শত ছেলে তৈরি হয়, যাদের দীর্ঘ সময়ের মধ্যে নামাজ তো দূরের কথা, জামাআতও ছোটে না। আর আপনি, যিনি দাড়ির মতো ওয়াজিবকেও গুরুত্ব দেন না বোঝা যাচ্ছে, তাদের সমালোচনা করবেন! যাক, হাদীসে কিয়ামতের যে ভবিষ্যৎবাণী করা হয়েছে, তার একটার বাস্তবতা চোখের সামনেই দেখছি।
০৪ আগস্ট ২০১৪ রাত ১২:২৩
194815
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : এই মিয়া!!!! আপনি নিজেরে এতো বিদ্যান জাহির করতাছেন ক্যান? মাতৃভাষার মতো অনর্গল আরবি বলতে পারলে কি?? আর further আমি কি রি-কমেন্ট করবো সেটা সম্পূর্ণ আমার ব্যাপার......আপনাদের মতো কম্বলযোদ্ধা অনেক দেখছি!!!! হুদায় ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চার মতো লাফায়!!! এতই যদি চুলকানি থাকে অফ যান!!!!
০৪ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৭:৫৪
194857
ইমরান ভাই লিখেছেন : {{{{{{হুদায় ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চার মতো লাফায়!!! এতই যদি চুলকানি থাকে অফ যান!!!!}}}}}

Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Love Struck Tongue Tongue Rolling on the Floor
০৪ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:২১
194896
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : অনেক নাস্তিক ও নাফরমান কাফের ও মাতৃভাষার মত অনর্গল আরবী বলতে পারে। আরবী বলতে পারাটা আলেম হওয়ার একমাত্র যোগ্যতা নয়।

২০০ বছর আগের আলেমদের সাহসী কর্মের জন্য নিজেরা আত্মতৃপ্তিতে ভোগার কোনো কারণ নেই। আপনারা কি করেছেন? সুদমুক্ত ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছেন? সাধারণ শিক্ষিতদের মাঝে ইসলামের দাওয়াত নিয়ে যেতে পেরেছেন? বিনিময় ছাড়া দ্বীনের খেদমত করেছেন? প্রাইমারী হতে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত অধ্যয়নকালে কোনো দেওবন্দী আলেম এসে বিনা স্বার্থে দাওয়াত দিয়ে বলেন নি,- নামাজ পড়ুন,কুরআন পড়ুন, হাদীস পড়ুন? যারা এসব দাওয়াত নিয়ে এসেছে তাঁদের আপনারা দৈনিক গালি দেন। এসব কি ইসলামসম্মত? অন্যের ছিদ্রাণ্বেষণ না করে আপনারা আত্মসমালোচনা করুন। অনেক ভুল শুধরাতে পারবেন।
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:৩১
194919
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : @ইমরান
এই আপনার ব্যবহারের নমুনা! আর এই ব্যবহারে আপনি সহীহ ইসলাম প্রচার করে বেড়ান!!!
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:৩৩
194920
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : @ব্লগার সাদমান
চুলকানির আর দেখছোা কি!!!! তোমার মতো ইমোশনাল পোলাপানরে আর কি দেখাবো!!!! যার নিজের মুখে দাড়ি নাই সে আসে অন্যের দ্বীনি ভুল ধরতে! আগে নিজের দ্বীন ঠিক করো তারপর আসো অন্যেরে হেদায়াত করতে।
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:৪৬
194924
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : @ প্রেসিডেন্ট
এটা স্বীকার করতে কোন দ্বীধা নেই, দেওবন্দের ওলামাদের মধ্যেও অনেক ভূল ভ্রান্তি হয়েছে। তারাও তো মানুষ, তারা তো আর ফেরেশতা না। তেমনি ডাঃ জাকির নায়েকও ফেরেশতা না, কাজেই ভূল তারও হতে পারে।
আরবীর কথা এখানে এজন্য আসছে যে, ইসলামী ইলমের সিংহভাগই আরবীতে বিদ্যমান। আরবীতে দক্ষতা না থাকা পর্যন্ত আপনি বা আমি পরিপূর্ণ ভাবে ইসলামী ইলম অর্জন করতে সক্ষম হবো না। যদি শুধুমাত্র ইলমে হাদীসের কথাই ধরি, তাহলে রেজাল শাস্ত্রের একটি কিতাবও আমার জানা মতে বাংলায় অনুবাদিত হয় নি। সেক্ষেত্রে আসমাউর রিজাল না জেনে একটি হাদীস সম্পর্কে তাহক্বীক করা কি সম্ভব?

এখন আসি আমার প্রসঙ্গে, যদি প্রশ্ন করেন আমি কি করেছি, উত্তরটা আমি দিতে পারি, তবে সেটাকে অনেকে আত্মপ্রশংসা হিসেবে ধরবে, তাও বলছি- আমি সবার আগে যেটা জরুরী- ইলম হাসিল করা, সেটা করেছি। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাবি থেকে স্নাতোকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছি, কওম ধারায়ও একেবারে শেষ ধাপে অধ্যয়ন করছি। অর্থাওৎ দ্বীনি ও দুনিয়াবি উভয় ইলমই আমি সাধ্যমত অর্জণ করেছি। ইসলামী ব্যাংকের কথা বলছেণ! ভাই আমি কোটিপতির ছেলে না, নিতান্তই নিম্ন মধ্যবিত্তের সন্তান। কিন্তু নিজের সাধ্য মতো ইসলামী আন্দোলনে অংশ নিয়েছি স্কুল পর্যায় থেকে, এখনো নিচ্ছি। আমাদের এলাকায় বন্ধুরা মিলে একটি ইসলামী পাঠাগার গড়েছি, বয়স্ক, চাকুরীজীবি ও তুলনামূলক পশ্চাদপদদের জন্য কুরআন, আরবী ও প্রয়োজনীয় মাসআলা মাসায়িল বিনামূল্যে শেখার ব্যবস্থা করেছি। এখানে প্রতি মাসে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা ও প্রশিক্ষণ কর্মশালাও আয়োজন হয়। নিজের সাধ্য মতো অধ্যয়ন ও লেখা লেখিও করে যাচ্ছি। আশা করি, আমার সাধ্যের মধ্যে চেষ্ঠার কোন ত্রুটি রাখিনি।
এবার যদি আপনাকে পাল্টা প্রশ্ন করি, আপনি কি করলেন? আশা করি উত্তরটা দেবেনে, কারণ অন্যকে যখন প্রশ্ন করতে পারেন, তখন উত্তর দেওয়ার সদিচ্ছাও থাকতে হবে।
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:৪৯
194926
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : @ব্লগার সাদমান
মিয়া ইলমের জোর আছে দেখেই দেখাতে পাারি, আপনার থাকলে দেখান না। নিজের অকাঠ মূর্খতার পরিচয় তো নিজেই দিয়ে বেড়াচ্ছে। দেওবন্দিরা ফতোয়া দিয়ে একেবারে আপনাদের মুখে ছাই দিয়ে দিয়েছে, দেখি পারলে ফাতওয়ায় কি ভূল হয়েছে সেটাই বের করে দেখান। ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা তারাই যারা নিজে কিছু না বুঝে অন্যের কথার উপর লাফালাফি আরম্ভ করে। আমাদের ভাষায় আমরা এদেরকে "জাহেল" বলে থাকি।
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:৫২
194952
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : #চিরবিদ্রোহী, ওই মিয়া আপনি কি বলতে চান!!! মুখে দাড়ি রাখা কি ফরজ?আর যদি কারো দাড়ি না গজায় তাইলে কি আলগা দাড়ি লাগাইইতে হইবো!!!! আপনি জাহেল বলার কে? জাহেলের সংগায় তো আপনি পড়বেন!!!! পুরা ব্লগ না পইরাই আবালের মতো লাফাইতাছেন!!!! আগে পুরা ব্লগ পরেন তারপর ছাগলের মতো না গরুর মতো লাফাইবেন!!! লাফান!!! phbbbbt
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:১১
194998
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : @ ব্লগার
দাড়ি ফরজ না হলেও ওয়াজিব নয় কি? আর শরীআএ ওয়াজিবের গুরুত্ব কতটুকু তা আশা করি বুঝিয়ে দিতে হবে না।

এই তো লাইনে আসছেন, আমি আপনার পুরা ব্লগ ঠিকই পড়ছি, সবই ঠিক ছিলো, যদি উলামায়ে দেওবন্দের ব্যাপারে একটু সম্মানের সাথে কথা বলা হতো। এবার চিন্তা করেন, আপনি কি পড়সেন দেওবন্দের সেই ফাতওয়ায় কি লেখা আসে? যদি না পড়ে থাকেন তাইলে গরু ছাগল টা হইলো কে? আর ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চাটাই বা কে হলো!!!

আর জাহেল অর্থ জানেন? জাহেল অর্থ যার জ্ঞান নাই; জাহেল তারেই বলে যার ইলম নাই, আর আপনি নিজের মুখেই নিজের ইলম হীনতার কথা স্বীকার করসেন, সো এটা আমার কিছু করার নাই।

এবং, সর্বশেষ কথা, নিজের আচরণ ঠিক করেন। আচরণের মাধ্যমে একজন মানুষের প্রকৃত পরিচয় বুঝা যায়। একজন মুসলমানের আচরণ এমন হয় না। রাফ টক করলে আমরাও করতে পারি। কিন্তু এতটুকু আকল আমাদের আছে যে এই ব্লগের পরিবেশটা সুন্দর এবং এখানে কেউ গালাগালি করে না। সুতরাং, নিজেকে সংযত করেন। আর যদি না পারেন তো আসেন ফেসবুকে, দেখি কতদূর বলতে পারেন আর আমি কতদূর বলতে পারি।
০৪ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৭
195102
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : @চিরবিদ্রোহী, আমি দেওবন্দ মাদ্রাসার হুযুরদেরকে অসম্মান কোথায় করলাম? আমি কওমী মাদরাসার আলেমদের ভালবাসি ও শ্রদ্ধা করি। যদি আমি তাদের ঘৃণা করতাম তবে ৫মে শাপলা চত্বরে যেতাম না,বা গেলেও সন্ধ্যার আগেই ফিরে আসতাম.....কিন্তু সারারাত থেকে হাত পা কাইটা বাসায় আসছি.....যদি দেওবন্দীদের আমি ভাল না বাসি তাহলে এরকম হতো না.....
এখন আসি ব্লগে কেনো লিখলাম......ব্লগে আমি এইকারনে লিখেছি যে পুরো ফতোয়াটি পরে আমার মনে হয়েছে যে এটি সময়োপযোগী ছিল না,কারন এর থেকেও বড় ফতোয়া দেয়ার টপিক আছে.....এ ধরনের ফতোয়া মুসলিম সমাজ সংস্কারের বদলে ফাটল ধরাতে যথেষ্ট!!!!
আর রাফ ব্যবহার করার জন্য দুঃখিত.....আপনার প্রথম কমেন্টে BAL এর কমেন্টের গন্ধ পেয়েছিলাম!!!! তাই চটে গিয়েছিলাম।
আর জাহেল মানে হচ্ছে মুর্খ!!! সবাই তো আপনার মতো নিজের ঢোল নিজে পিডে না.....তার মানে সবাই আমার মতো জাহেল!!!!
আর অবশ্যই দাড়ি রাখা অবশ্য কর্তব্য.....আগে দাড়িতো উঠতে দেনরে ভাই!!!! ইনশাআল্লাহ রাখবো O:-)
০৪ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:০৬
195109
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : এটাই ছিলো আমারও বক্তব্য, মানুষ কখনোই ভূল ত্রুটির উধ্বে নয়। কিন্তু সমালোচনার হতে হবে সুচিন্তিত, যুক্তিনির্ভর ও শালীন।
আপনার সাথে কড়া কথা বলার জন্য আমিও দুঃখিত। আশা করি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। তবে ভাই,অনুগ্রহ করে অনুমানের ভিত্তিতে কাউকে দোষারোপ করবেন না।

আর নিজের ঢোল মাঝে মধ্যে পিটাতে হয়, যাতে মানুষ কথা বলার সময় বুঝে বলে। এটাও তর্কেরই একটা নিয়ম।
যাক, অতীত বাদ। শুভকামনা রইলো। জাযাকাল্লাহু খইর।
০৪ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:৪৫
195130
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : জাযাকাল্লাহAngel
250517
০৩ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৮
শেখের পোলা লিখেছেন : সহমত রইল৷
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:৪৮
194720
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : ধন্যবাদ ভাইHappy
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:১৯
194735
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : ধন্যবাদ
১০
250542
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:৫৪
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : আজ পৃথিবীতে দরকার কয়েক হাজার ডাঃ জাকির নায়েক। The Islamic Research Foundation কয়েক শত ডাঃ জাকির নায়েক
তৈরী করছে। বাকী মোল্লারা জাকির নায়েকের
পায়ের ধূলার সমান না।
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:৪৮
194719
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : ভাই,আমি আপনার প্রথম মন্তব্ের সাথে সচেতনভভাবে একমত....কিন্তু শেষের মন্তব্যটি ভাল হয় নি!!! ভাই,অন্য আলেমরাও খারাপ নয়,আমার মনে হয় বিশ্বমানের শিক্ষা ও ইসলামিক জ্ঞানের সমন্বয়ে শিক্ষাবব্যবস্থা প্রণিত হলে ফতোয়াবাজ কথিত আলেমনামধারী জালেমদের উৎপাত লাঘব হবে!!!!
১১
250565
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৩৭
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : ভালো লাগলো স্বাগতম
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৪৬
194741
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : ধন্যবাদ ভাই Happy
১২
250637
০৪ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৩:১৪
সুজা মানুস লিখেছেন : মাদ্রাসা শিক্ষিতদের বাহিরেও অনেকে ভাল ধর্মীয় নলেজ রাখেন।২ গ্রুপের কাছ থেকে আমরা যেটা গ্রহনযোগ্য সেটা গ্রহন করবো।কেঊ কাউকে ছোট ভাবা ব্যাপারটা ইসলামী আদর্শের মধ্যে পড়ে না।
০৪ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:১০
194883
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : ঠিক.....আমি সচেতনভভাবে একমত!!!!! যদি কাউকে ছোট করে থাকি তবে আন্তরিকভাবে দুঃখিত!!!!
০৪ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:২২
194898
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : একমত।

যিনি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করেছেন তিনিই আলেম নন, আলেম হচ্ছেন তিনি যিনি ইসলাম সম্পর্কে ভাল জ্ঞান রাখেন। এ হিসেবে ডাঃ জাকির নায়েক বর্তমান বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ আলেম।
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:১৪
194963
আবু জান্নাত লিখেছেন : যিনি কুরআন শরীফ শুদ্ধ করে পড়তে পারে না। উনি কিনা বর্তমানের অন্যতম শ্রেষ্ঠ অন্যতম আলেম Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
আমার জানামতে উনি একজন ইসলামের তাবগীলকারী (ইসলামের পথে আহবানকারী) হতে পারেন। শ্রেষ্ঠ ইসলামিক স্কলার (আলেম) হতে হলে ৪টি গুণের অধিবারী হতে হবে যাহা আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে উল্লেখ করেন। رَبَّنَا وَابْعَثْ فِيهِمْ رَسُولًا مِنْهُمْ يَتْلُو عَلَيْهِمْ آيَاتِكَ وَيُعَلِّمُهُمُ الْكِتَابَ وَالْحِكْمَةَ وَيُزَكِّيهِمْ إِنَّكَ أَنْتَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُসুরা বাকারা - ১২৯
জ্ঞানী হলে আপনি উক্ত আয়াতের তাফসীর দেখে নিবেন, ইসলামীক স্কলার হতে হলে ১নাম্বার গুণ আল্লাহর কিতাব শুদ্ধকরে পড়তে জানা মানুষকে বিশুদ্ধ ভাবে পড়ে শুনাতে হবে এমন। ডাঃ সাহেবের কাছেতো প্রথম গুণই নাই, কি করে স্কলার হলেন ? শ্রেষ্ঠ আলেম তো অনেক দূরের..... বাকি ৩টি গুণ নাহয় পরে আলোচনা হবে।
১৩
250655
০৪ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৭:৫৫
ইমরান ভাই লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ পিলাচ পিলাচ।

Big Grin Thumbs Up
০৪ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:১২
194884
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : Happy>- আপনাকেও ধন্যবাদ....পিলাচ
১৪
250672
০৪ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : যিনি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করেছেন তিনিই আলেম নন, আলেম হচ্ছেন তিনি যিনি ইসলাম সম্পর্কে ভাল জ্ঞান রাখেন। এ হিসেবে ডাঃ জাকির নায়েক বর্তমান বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ আলেম।
আমি অনেক কামেল পাশ হুজুরকে দেখেছি যারা সারা জীবনেও কুরআন শরীফ অর্থসহ একবার পড়েন নি।
০৪ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:০৪
194894
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : ডাঃ জাকির নায়েক বর্তমানের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইসলামিক স্কলার!!!! Happy>- Happy>-
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:০৭
194958
আবু জান্নাত লিখেছেন : যিনি কুরআন শরীফ শুদ্ধ করে পড়তে পারে না। উনি কিনা বর্তমানের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইসলামিক স্কলার Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
আমার জানামতে উনি একজন ইসলামের তাবগীলকারী (ইসলামের পথে আহবানকারী) হতে পারেন। শ্রেষ্ঠ ইসলামিক স্কলার হতে হলে ৪টি গুণের অধিবারী হতে হবে যাহা আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে উল্লেখ করেন। رَبَّنَا وَابْعَثْ فِيهِمْ رَسُولًا مِنْهُمْ يَتْلُو عَلَيْهِمْ آيَاتِكَ وَيُعَلِّمُهُمُ الْكِتَابَ وَالْحِكْمَةَ وَيُزَكِّيهِمْ إِنَّكَ أَنْتَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُসুরা বাকারা - ১২৯
জ্ঞানী হলে আপনি উক্ত আয়াতের তাফসীর দেখে নিবেন, ইসলামীক স্কলার হতে হলে ১নাম্বার গুণ আল্লাহর কিতাব শুদ্ধকরে পড়তে জানা মানুষকে পড়ে শুনাতে হবে। ডাঃ সাহেবের কাছেতো প্রথম গুণই নাই, কি করে স্কলার হলেন ? শ্রেষ্ঠ তো অনেক দূরের.....
১৫
250777
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৩
আফরা লিখেছেন : ঝগড়া ঝাটি বন্ধ করেন আপনারা সবাই তো মুসলমান আপনারা কেন নিজেরা নিজেরা ঝগড়া করছেন ।নবী- রাসুল ছাড়া কোন মানুষই পারফেক্ট নয় । মানুষের ভুল হবেই ভুল নেই শয়তানের ।তাই নিজেরা নিজেদের ভুলের পিছনে না ছুটে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আগে বিধর্মীদের বিরুদ্ধে লড়ে জয়ী হন । তারপর নিজেদের ভুল সংশোধনের চেষ্টা করবেন ।তানা হলে আমার আপনার সবাই অস্তীত্বই বিলিন হয়ে যাবে ।
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৬
195036
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : Happy>- Happy>- এ বোধ আমাদের সকলের থাকা উচিত।
০৪ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩২
195082
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : দেখেন,ঝগড়াঝাটি করতে ব্লগে আসি নাই!!!!! ব্লগের শেষে আমি ভ্রাতৃত্বপূর্ণ কল্যাণরাষ্ট্রের আহ্বান জানিয়েছিলাম.......কিন্তু চিরবিদ্রোহী নামের এক ব্লগার ভাই ব্যাক্তিগত আক্রমণ করায় সেটা দুঃখজনক পর্যায়ে চলে গেছে!!!!! আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত!!!Worried
১৬
250821
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:৫১
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : আপনার লেখাটা পড়ে খুব ভালো লেগেছে।
০৪ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৩
195084
ব্লগার সাদমান লিখেছেন : ধন্যবাদAngel

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File