হে যুবক তুমি কি কোন প্রতিবন্ধী? ✔✔✔আব্দুর রহিম
লিখেছেন লিখেছেন নুর আয়শা আব্দুর রহিম ১৮ মে, ২০১৬, ০১:৪৮:০৭ রাত
অভিভাবকরা এক এক করে
এগিয়ে আসবে যখন,
সামাজিক ব্যাধি যৌতুক রবেনা আর
মুক্তির পথে হবে সমাজ পরিবর্তন।
ব্যাধি মুক্ত সমাজ নিয়ে
গর্বিত হবে আগামী প্রজন্ম,
আগামী প্রজন্মের জন্য আমাদের
প্রচেষ্টা আমাদের নিঃস্বার্থ কর্ম।
সুস্থ পরিবেশ দিতে পারলে
তৈরি হবে সমাজে ভালো মানুষ,
ভালো মানুষের সমাজ বিনির্মাণে
এগিয়ে চলো, আর থাকবোনা বেহুঁশ!
হে যুবক কারো প্রতি অন্যায় বোঝা
চাপিয়ে করোনা আর আনন্দ,
নিজের বোঝা নিজে নিয়ে
ফেরাও সমাজের স্বভাবিক ছন্দ।
তোমার প্রতি কেন অভিযোগ উঠবে
হে তরুণ যুবক তুমি কি কোন প্রতবিন্ধী?
যৌতুকের বিরুদ্ধে নিজেকে এগিয়ে
আনো, আর নয় যৌতুকের পক্ষে সন্ধি।
হে তরুণ পুরুষ যৌতুকের বিরুদ্ধে আওয়াজ
তুলো, বাঁচাও তুমি নিজের মান-সম্মান,
যৌতুকের বিরুদ্ধে ঐক্য আমাদের...
একই আহবানে উজ্জ্বল হোক সম্মিলিত প্রাণ।
অতীতে কে দিয়েছে কে নিয়েছে
দূরে থাক যৌতুকের হিসাব সেই,
আগামীর পথে যৌতুক নেবোনা সেই স্বপথ নিয়ে
এসো একে অন্যের হাতে হাত মেলাই।
বিঃদ্রঃ-(কোন প্রতিবন্ধীকে হেয় করা লেখকের উদ্দেশ্য নয়)
বিষয়: বিবিধ
১২১৪ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
শুধু কি তাই? স্বামীর সামর্থ্যের বাইরে ভরণপোষন বাগিয়ে নিচ্ছে । স্বামীর টাকায় ইচ্ছেমত লাক্সারী করছে ।
এসবকে কি বলবেন ?
কারণ আপনি মহিলা হয়ে যৌতুক দিচ্ছেন না বা আপনার দেওয়া লাগছে না উল্টো স্বামীকে কপচাচ্ছেন । অন্যদিকে আপনার আপন ভাইয়ের কিওন্তু একই দশা বিপরীত দিক থেকে ।
নাকি , ভাইয়ের কি হয়েছে না হয়েছে সেটা খেয়াল করার সময় নেই । আমারটা পেলেই হল। এই ভাই কিন্তু আপনার জন্য লড়াই করেছিল । আপনি কি পারবেন ভাবীকে ক্ষান্ত করতে ?
মেয়েদের পক্ষে আইন বানানোর ফলে যৌতুক ও নারী নির্যাতন এখন প্রায় বিলুপ্ত হয়ে আসছে , বিপরীতে স্বামী নির্যাতন (মানসিকভাবে) এবং অবাস্তব অংকের দেনমোহর ধার্য্য করা সামনে এগিয়ে আসছে ।
মান সন্মানের ভয়ে কোন পুরুষই এটাকে সামনে আনে না । আর কেউ আনলে তাকে তার স্বজাতিরাই টিটকারি মারে । অথচ তারাও কিন্তু একই ভাবে ভিকটিম।
একজন ২৩/২৪ বছর বয়সী নারী যার বাবা কি না ২৫ বছর ধরে চাকরি করে , সে যেভাবে লাক্সারী করে এসেছে এতটা বছর বাবার টাকায় , একজন ২৭/২৮ বছরের ছেলে যার চাকরি জীবন ২/৩ বছর - সে কি সেই মেয়েকে মেয়েটির বাবার মত লাক্সারী দিতে পারবে ?
যত ভালবাসাই থাকুক না কেন , টাকা যে দাম্পত্য জীবনে একটা বিশাল ভূমিকা (শক্ত বন্ধন)রাখে এটা মেয়েরাই স্টাবলিশ করে দেয় সংসার জীবনে।
তাই বিয়ের শুরুতে স্ত্রীকে তার বাবার পেসে চালাতে যৌতুক নেওয়া অতি অবশ্যই জরুরী হয়ে পড়ে । আর এটা সে নিচ্ছে সেই বাবার মেয়েকেই আপটুডেট রাখতে।
মুসলমান সংসারে বসিং করা শরিয়তিভাবে ছেলেদের থাকলেও সেটা মেয়েরাই করতে চায় অযাচিতভাবে । এবং কোন কিছু করলে সে আইনকে পায় তার পক্ষে । সংসারে অশান্তি যাতে না বাড়ে সেজন্য পুরুষেরা এটাও মেনে নেয় ।
যেহেতু ব্যয় করেও বসিং পাওয়া যাচ্ছে না সেহেতু যৌতুক নিয়েই সেটার ছাড় দেওয়া উচিত । একটা কিছুতো পুরুষ মানুষদের জন্য রাখা উচিত ।
যেসব রত্ন গর্ভা মায়েদের কথা আমরা শুনি , যাদের সন্তানেরা এখন সমাজে রাজ করতেছে দেখি - দেখা যাবে তাদের ম্যাক্সিমামের বিয়ে হয়েছে যৌতুক দিয়ে।
এসব পরিবারে শান্তিও থাকে।
যাকে লিড করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সে যদি অধীনস্তের প্রতি পুতু পুতু স্বভাব দেখায় - তাহলে সেই অধীনস্তই তাকে ডমিনেট করা শুরু করবে । এবং হচ্ছেও তাই । নিজেদের জন্য উপকারী যৌতুক না নিয়ে উল্টো এর পক্ষে নারী বান্ধব সাফাই গেয়ে নিজেদেরই ওয়েটলস করাচ্ছে পুরুষেরা।
যৌতুক একজন স্বামী নিচ্ছে তার স্ত্রীকে চালানোর জন্যই যেমনটা তার বাবা তাকে মেয়ে হিসেবে চালিয়েছে । মেয়ের বিয়ে না দিলে উনাকে কি মেয়ের ভরণপোষণ দিতে হত না ? আর উনি তো মেয়েকে সবটাই দিতেন না , তার আরও সন্তানদেরকেও তো দিতে হয়।
৪ বোনের জন্য আনা ৪ টা কাপড়ের মধ্যে সে যদি তার ভাগের ১ টা পায় , তাহলে বিয়ের পর স্বামীর কাছ থেকে সে আধাডজন চাইবে । যেটা বাবা দিতে পারে নি সেটা স্বামী দেবে - এটাই স্বাভাবিক ।
কিন্তু ইনিশিয়ালী তো ছেলেটাকে হেলমেট দিতে হবে । পরে না হয় সেট হয়ে গেলে সে হেলমেট খুলেই খেলবে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন