আমি আত্ম খুশিতে মানুষ হত্যা করে চলছি... আমার হাতে হত্যার লাইসেন্স আছে!! ✔✔✔ আব্দুর রহিম
লিখেছেন লিখেছেন নুর আয়শা আব্দুর রহিম ০৫ আগস্ট, ২০১৫, ০৭:০৪:৫৪ সন্ধ্যা
রেহেনার বয়স ২০ চুইচুই, রাজুর সাথে রেহেনার বিয়ে হয়েছে বছর তিনেক হয়েছে, বিয়ের পর বছরের মাথায় রেহেনার খোল জুড়ে পুটপুটে একটি সন্তান এলো।
বিয়ের পর রেহেনা ও রাজু দুজনে খুবই খুনসুটি খেলেছে.... রাজু বলে প্রথম সন্তান মেয়ে হওয়া উচিত, রেহানা বলে প্রথম সন্তান ছেলে....। খুনসুটি ও নতুন সংসারের মোহ ও ভালোবাসাময় দিন অতিক্রম হয়ে যখন প্রথম সন্তান এলো তখন দুজনই খুশি!
সন্তানকে লালন পালন করতে লাগলো নিজেদের সাধারন জীবনের সাধ্যমত। সন্তান বড় হচ্ছে.... সংসার জীবনের ধারাবাহিকতায় নিজেদের মধ্যে একটু সরল আলাপ প্রথম সন্তান এর পরে কতদিন পর সন্তান নেবে ইত্যাদি ইত্যাদি।
পরিবার পরিকল্পনা করে সুখী সংসার গড়তে চাই তারা! রেহেনা এখনই সন্তান নিতে রাজি নয়! কারন প্রথম সন্তান বড় হলে তারপর দ্বিতীয় সন্তান নিবে এটাই উদ্দেশ্য....! রাজুর ইচ্ছে খুব তারাতারি আরো একটি সন্তান নেবে... রেহেনার অনইচ্ছা শর্তেও রাজুর পরিকল্পনাকে গুরুত্ব দিয়ে সন্তান নিতে রাজি হয়।
দ্বিতীয় সন্তানের বেলায় খুনসুটির ধারাবাহিকতা....! এবার রাজুর চাওয়া ছেলে সন্তান আর রেহেনা নিচ্চুপ! প্রথম সন্তানের বেলায় ডাঃ এর কাছে চেকআপ খুব বেশী না হলেও এবার চেকআপকে খুবই গুরুত্ব দিচ্ছে রাজু....! দ্বিতীয় সন্তান রেহেনার গর্ভে আসার ৩ মাসের মাথায় চেকআপের ব্যবস্থা করা হয়। গাইনি বিভাগের ডাঃ সাথে সাক্ষাৎ করার পর ডাঃ পরামর্শ দেয় কয়েকটা....। যদিও রেহেনার গর্ভের বাচ্চা ও রেহেনা খুব স্বাভাবিক ও সুস্থ আছেন। ডাঃ পরামর্শ দেয় পরের ১৫ দিন পর দেখা করতে...।
১৫ দিন পর আবার দেখা করতে ডাঃ কাছে যায়। সাথে রাজুও যায়, রাজু ডাঃ এর সাথে কথা বলে রেহেনার অবস্থা ও তার গর্ভের সন্তানের ব্যপারে.....। কৌতুহল বসত বলে বসে ডাক্তারকে রেহেনার গর্ভের সন্তানটি ছেলে নাকি মেয়? ডাঃ বলল এভাবেতো বলা যাবেনা, আলতা সনোগ্রাফী করলে বলা যাবে....! তবে আলতো সনোগ্রাফী করার জন্য ৪ মাস পূর্ণ হতে হয়। ডাঃ পরামর্শ দেয় ১৫ দিন পর আবার দেখা করতে এবং আলতো সনোগ্রাফী করাতে চাইলে ১৫ দিন আসলে ঐ সময় করাতে পারবেন।
রাজুর ভাবনা জুড়ে সন্তান!!! তিনি পনেরো দিন পরে ডাঃ কাছে গেলে যা হবে তা নিয়ে ভাবনা তার চাওয়া এখন একটি ছেলে সন্তান! ১৫ দিন পর ডাঃ কাছে যায় রাজু ও রেহেনা..... ডাঃ এর পরামর্শ নিয়ে আলতো সনোগ্রাফী করে জানতে পারে রেহেনার গর্ভের সন্তানটি মেয়ে....। গর্ভের সন্তান মেয়ে জানতে পেরে রেহেনা নীরব থাকলেও রাজুুর মুখ মেঘাশ্চন্ন! রাজু ভাবতে থাকে পরিবার পরিকল্পনার কথা, পরিবারকে সচ্ছল ও সুখী করার জন্য চিন্তায় ভিবোর...!
রাজু রেহেনাকে বলে আমাদের পরিবার পরিকল্পনায় আরো একটি মেয়ে সন্তান বেমানান..! দেখ রেহেনা একটি মেয়েকে পড়াশোনা ও বিয়ে এবং যৌতুক বাবদ বড় একটি বাজেট দরকার, আমাদের প্রথম সন্তানটি মেয়ে তার জন্য যা করা প্রয়োজন করতে প্রস্তুতি নিচ্ছি, আরো একটি মেয়ে হলে আমাদের জন্য পরিবার সামলানো সম্ভব হবেনা। তাই কিছু টাকা এখন খরচ হলেও গর্ভপাত করিয়ে নিলে ভালো হয়।
রাজুর কথা শুনে রেহেনা আতকে উঠে...!!
রেহেনাঃ কি সব কথা বলছ গর্ভের সন্তান নষ্ট করবে?
রাজুঃ হ্যাঁ!! দেখ রেহেনা আমার আয় রোজকার কম ভবিষ্যৎ এর কথা চিন্তা করে এটাই করা উচিত।
রেহেনাঃ আসলে আমি জানিনা এসব করলে নাকি মানুষ মারা যায়, গর্ভপাত করতে গিয়ে যদি আমি মারা যায়!?
রাজুঃ না রেহেনা এরকম হবার সম্ভাবনা কম আজকাল পরিবার পরিকল্পনা করতে এরম অনেকই করতেছে।
রেহেনাঃ রাজু পরিবার পরিকল্পনা আমিও চাই তবে আমার ভয় করছে।
রাজুঃ ভয় পাবার কিছু নেই।
দুজনের সম্মতিতে গর্ভের বাচ্চাটি অকালে গর্ভপাত করার সিদ্ধান্ত নেয়..!! ডাঃ কাছে গিয়ে এবিষয়ে আলোচনা করে গর্ভপাত করিয়ে নেয়। রেহেনার কোন বড় ধরনের ক্ষতি না হলেও মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়ে রেহেনা!!!।
পাঠক আমরা এতক্ষণ জানলাম জম্ম বিরতি ও পরিবার পরিকল্পনা সূত্রে একটি গর্ভপাতের মাধ্যমে একটি নবজাতক হত্যাকাণ্ডের বিবরণ।
এবার মূল আলোচনায় আসা যাকঃ- কয়দিন আগেও আমরা রাজন নামের একটি হত্যাকাণ্ডের তিব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছি!
জম্ম বিরতি এবং গর্ভপাতের মাধ্যমে যে আমরা প্রতিদিন হাজার হাজার শিশু হত্যা করছি তার কোন প্রতিবাদ কি আমরা করেছি? না আমরা করিনি!!! কারন দেশে দেশে সরকার গুলো এই হত্যাকাণ্ডের জন্য লাইসেন্স দিয়েছেন!!!!!
কোরআনে আল্লাহ বলেছেন তোমরা দরিদ্রতার ভয়ে সন্তানের হত্যা করোনা।
আল্লাহ আরো বলেছেন তোমারা অন্যায় ভাবে কাউকে হত্যা করোনা, হত্যা অথবা ধ্বংসাত্মক কাজের জন্য না হলে ।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে পরিবার পরিকল্পনা কি আমারা মহান আল্লাহর চেয়েও বেশি বুঝি? আল্লাহ কোরআনে বলেছেন দরিদ্রতার ভয়ে সন্তানকে না করতে, আর আমরা পরিবার পরিকল্পনা করে হত্যাযজ্ঞে মেতেছি!! সম্পূর্ণ রূপে আল্লাহর কথা অমান্য করছি, আর নিজেদের জ্ঞান প্রতিষ্ঠা করে গর্ববোধ করেছি।
আল্লাহ বলেছেন মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য পরীক্ষা করার জন্য, দুনিয়ার কর্মের উপর আল্লাহ আমাদেরকে পুরস্কার দিবেন। আল্লাহ আরো বলেছেন তোমাদের সন্তান সন্তাদি তোমাদের জন্য পরীক্ষা। আল্লাহ আমাদেরকে পরীক্ষার মুখোমুখী দাড় করাচ্ছেন আর আমরা পরীক্ষার কথা শুনে পালিয়ে বেড়াচ্ছি কিছু সময়ের জন্য.......! পালিয়ে আমরা কতদূর যাব??? মৃত্যু আমাদেরকে....আল্লাহর দেয়া সময়ের অবকাশ শেষে ঠিকই ধরে পেলবে। আমাদেরকে অবশ্যই সত্যের মুখোমুখী দাড়াতে হবে, বিচারের সম্মুখীন হতে হবে।
জাহিলিয়াতির যুগে কন্যা সন্তানকে জীবিত কবর দেয়া হত, যা মোহাম্মদ ( সাঃ ) আগমনের পর সম্পূর্ণ রূপে বন্ধ হয়ে নারীদের সম্মানের সুউচ্চো স্থানে প্রতিষ্ঠিত করেন তিনি। বর্তমান সময়ে ও আধুনিকতা ও পরিবার পরিকল্পনার নামে জাহিয়ালিতির যুগকেও হার মানিয়ে দিচ্ছে!
জম্ম নিয়ন্ত্রণ ও গর্ভপাত বিষয়ে ডাঃ জাকির নায়েক এর বিশ্লেষণ শুনুনঃ এখানে ক্লিক করে!! আধুনিকতা ও পরিবার পরিকল্পনার এক গুয়ামী আমাদেরকে জাহান্নামের দরজায় পৌঁছে দিচ্ছে.....!! এখনই হত্যাকাণ্ড থেকে নিজেদের বাঁচানো উচিত এবং সবচেয়ে মূল্যবান আখেরাতে বিচারের দিন যেন জান্নাতের পথে অগ্রসর হতে পারি সেই জন্য নিজেদের তৈরি করি। আল্লাহর দেয়া কোরআন ও মোহাম্মদ ( সাঃ ) এর পথ অনুসরণ করে।
আমাদের শ্লোগান হওয়া উচিত ছোট্ট হোক বড় হোক সব হত্যাকারী জাহান্নামী, হত্যাকাণ্ড থেকে নিজেদের বাঁচিয়ে আমরা হবোই হবো জান্নাতের পথে অগ্রগামী।
কৃতজ্ঞতায় ব্লগার " শেখের পোলা " ওনার একটি মন্তব্যের কারনে আজকের লেখাটি লিখতে উৎসাহ পেয়েছি!!
এটাও একটি নবজাতক এই সন্তানের কি অপরাধ ছিলো!?
বিষয়: বিবিধ
৩১৩০ বার পঠিত, ২৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মৃত্যুর পর সন্তান কোন কাজে আসবেনা কথাটি সঠিক নয়! সন্তানটি ছেলে হোক বা মেয়ে হোক আপনি যদি ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত করতে পারেন তবেই কাজে আসার সম্ভবনা আছে....।
আপনি বা আমি অভিবাবক যদি সুশিক্ষা দিয়ে যেতে পারি আপনার বা আমার সন্তানটি আল্লাহর রাস্তায় নিজেকে নিয়োজিত রাখে ছেলে অথবা বাবা মায়ের জন্য দোয়া করে আল্লাহ কবুল করতে পারেন....
অবশ্যই প্রচারে প্রসার ঘটে গনসচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা, মানুষকে সচেতন করতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
মানুষ সামান্য ব্রেইন নিয়ে কুচিন্তার ঢেউ বসিয়ে শয়তানের আনুগত্য করছে... শয়তানের আনুগত্য ত্যাগ করতে না পারলে আমরা জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হব।
আল্লাহ যেন আমাদের বুঝার তাওফীক দান করেন, আমিন।
এবরশন করায় অবৈধ সম্পর্কের ফলে সন্তান গর্ভে এসে গেলে সামাজিকভাবে হেনস্তা হবার ভয়ে ।
আমার একজন খুবই ঘনিষ্ঠ বন্ধু একটি হসপিটাল এর রিসিপশনিস্ট.... ওনার অভিঙ্গতা ও তথ্যের বৃত্তি গুলো আজকের লেখায় সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করেছে।
এমনি সাড়ে পাঁচ মাসের গর্ভবতী আবস্থায় গর্ভপাত করাতে গিয়ে একজন মায়ের মার্মন্তিক মৃত্যু হয়েছিল। যা পারিবারিক সমোঝতোয় সংবাদ মাধ্যাম পর্যন্ত এগোয়নি!!!
তবে আপনার কথার দ্বিতীয় অংশটি ঠিক... অবৈধ সম্পর্কের পাপের ফসল হিসেবে যা হয় তা গর্ভপাত ঘটানো হয় বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি। সমাজিকভাবে হেনস্ত হবার ভয়ে....।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
-রাজুর চিন্তা-চেতনা সে-ই জাহেলিয়াতের অমানিশায় আবদ্ধ। মেয়ে হয়েছে শুনলে তাদেরও মুখটি কালো হয়ে যেত..আজও সেই অবস্থা বিরাজমান-যদিও নবীর উম্মতেরা এখনও দাবী করে প্রিয় নবীর উম্মত তবে কেন সেই জাহেলিয়াত এখন তাদের মনে?
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, কলমের তুলিতে এই সময় আর সেই সময়ের চিত্র সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য..
আমরা যেন আল্লাহর ইচ্ছে এবং মোহাম্মদ ( সাঃ ) এর আদর্শ অনুসরণ করে ইহকালের এই অল্প সময়কে পরকালের মূল্যবান জান্নাতের জন্য তৈরী করে নিতে পারি, আল্লাহ যেন আমাদের তাওফীক দান করেন, আমিন।
আপনাকেও ধন্যবাদ সুন্দর ও অর্থবহ মন্তব্য করার জন্য
এবরশন করায় অবৈধ সম্পর্কের ফলে সন্তান গর্ভে এসে গেলে সামাজিকভাবে হেনস্তা হবার ভয়ে ।
আমি হতভাগা ভাই এর সাথে এক মত।
আমার একজন খুবই ঘনিষ্ঠ বন্ধু একটি হসপিটাল এর রিসিপশনিস্ট.... ওনার অভিঙ্গতা ও তথ্যের বৃত্তি গুলো আজকের লেখায় সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করেছে।
এমনি সাড়ে পাঁচ মাসের গর্ভবতী আবস্থায় গর্ভপাত করাতে গিয়ে একজন মায়ের মার্মন্তিক মৃত্যু হয়েছিল। যা পারিবারিক সমোঝতোয় সংবাদ মাধ্যাম পর্যন্ত এগোয়নি!!!
তবে হতভাগা এর কথার দ্বিতীয় অংশটি ঠিক... অবৈধ সম্পর্কের পাপের ফসল হিসেবে যা হয় তা গর্ভপাত ঘটায় সমাজিকভাবে হেনস্ত হবার ভয়ে....।
আপনাকে ধন্যবাদ।
চোখ কান খোলা রাখি....।
তখন হব হবেই আমরা
একই ঘটনায় সাক্ষী!
বর্তমান সময়ে বেসরকারি হসপিটাল গুলো সেবার চেয়ে ব্যবসার মনোভাব নিয়ে পরিচালিত হচ্ছে বেশি!! নরমাল ডেলিভারী হবার সম্ভাবনা থাকলেও তারা লাভের আশায় সার্জারি করাতে উৎসাহিত করে রুগীকে!!
ধন্যবাদ তথ্য বৃত্তিক মন্তব্যের জন্য।
পরিবার পরিকল্পনার নামে প্রচার অনেককে বিভ্রান্ত করছে আর তার সাথে আরো মিলেছে পুত্র সন্তান নেওয়ার সামাজিক প্রবনতা। ছেলে না থাকলে নাকি বংশ রক্ষা হয়না বা মৃত্যুর পর কেউ দোয়া করেনা এই ধারনা! হিন্দু বিশ্বাস পুত্র শ্রাদ্ধ না থাকলে পরলোকে পুন্নাম নরকে জ্বলতে হবে এই থেকে এর উদ্ধব। অন্যদিকে আল্ট্রাসনোগ্রাফির অতি ব্যবহার এর কারনে অটিস্টিক শিশুর সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে পৃথিবিতে।
আসলে পরিবার পরিকল্পনার নামে মানুষকে শন্তির ধর্ম ইসলাম থেকে দরে সরিয়ে দিচ্ছে পৃথিবী জুড়ে! তাদের পরিকল্পনা হচ্ছে ইসলামী সমাজব্যবস্থাকে পঙ্গু করে তাদের মনকেন্দ্রীক সমাজ ব্যবস্থা মানুষের উপর চাপিয়ে দেয়া!!
যার ফলশ্রুতিতে মানুষের ঈমানের জোর কমে যাচ্ছে.... সাথে কোরআন ও সহী হাদীস এর অনুসরণ থেকে বিচ্ছুতি ঘটছে!
যা আগামী প্রজন্মের জন্য অশনিসংকেত...। এখনই আমাদেরকে গনসচেতনতা তৈরির উদ্যোগ নিতে হবে।
পুত্র সন্তান নেয়ার বেলায় আপনার উল্লেখৃত বিষয় বংশগত দিকও আছে... সাথে সমাজের অবক্ষয়ও দায়ী! মেয়ে সন্তানকে আজকাল বোঝায় পরিনত হয়েছে যৌতুক নামের ভাইরাসের কারনে যা খুবই দুঃখজনক...!
ি
উপরের ছবি গুলো দেখে ভয় লাগছে .।
স্বাধীনতার নিতে চাহি স্বাদ....
সত্য গুলো উল্টে
দিয়ে মিথ্যার আবাদ!!
সহজ গুলো বাঁকা করে
নিত্য দৌড় ঝাপ!
কিচ্ছু দিন পর চলে-
যেতে হবে পাব কি মাফ?
আমরা আমাদের নয়
আমাদের বলে কি ধরে রাখি!
বয়সের সাথে ঝাপসা চোখ
চশমা নাকের উপর!! একি??
ভয়ঙ্কর কিছু দেখলে ভয়
দানা বাধে মনে,
অল্প হাসি অল্প কান্না
টুকিটাকি অভিমানে।
মন্দ সব নিপাত যাক
মানুষের আনাগোনা থেকে,
আমরা সবাই সুন্দর দেখব
সত্যের আয়না সামনে রেখে।
পাপ-পুণ্যের হিসেব এখন সামাজিকতার উপর ধরা হচ্ছে,ধর্মীয় হিসেবে নয়! এটাই চরম নিকৃষ্ট বাস্তবতা যেন!
পরিবার-পরিকল্পনা আর বিয়ে বহির্ভুত যৌনাচারের কারণে কত যে আদম সন্তান পৃথিবীর মুখ দেখার আগেই চলে যাচ্ছে তা কি একটুও বিবেকে বাধে না???
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার অনুপস্থিতি আমাদের বেদনাহত করেছিলো, আশা করছি নিয়মিত হবেন।
মন্তব্য করতে লগইন করুন