. . . . . মানব জাতির সকল সমস্যা সমাধানের ব্যাখ্যা ✔✔✔আব্দুর রহিম
লিখেছেন লিখেছেন নুর আয়শা আব্দুর রহিম ১৩ এপ্রিল, ২০১৫, ০৭:১৭:৪৫ সন্ধ্যা
আমরা জানি আল্লাহর কাছে
গ্রহন যোগ্য দ্বীন এক মাত্র ইসলাম ,
জানাই যথেষ্টে নয়, জেনে . . . .
মেনে চলার নামই ইসলাম ।
মেনে চলছি কি আমরা-
পড়ছি কি পাঁচ নামাজ ওয়াক্ত ,
নামাজ বাদ দিতে ইসলামে
নেই কোন শর্ত !!
ইসলামে ঈমানের পর
নামাজ সব চেয়ে বড় ইবাদত ,
নামাজ না পড়লে মানুষ
কখনো হতে পারেনা সৎ ।
নামাজ পড়লে মন থেকে
দূর হয় অশ্রীলতার প্রভাব ,
অশ্রীলতা দূর হলে 'মনের' ফিরে আসে
মানুষের মাঝে সুস্থ স্বভাব ।
সুস্থতা ফিরে এলে মানুষের
মাঝে বন্দ হবে সন্ত্রাস, খুন, ধর্ষণ ,
ইসলাম কে মেনে চলে
করতে হবে শান্তি অর্জন ।
শান্তি অর্জনের জন্য আল্লাহর-
আইন প্রতিষ্ঠাটা করা দরকার ,
মানুষের আইনে সেচ্ছাচারিতা
সাথে চলছে অন্যায়ের সমাহার !!
অন্যায় যদি চলতে থাকে
বিশ্ব সমাজে প্রতিনিয়ত ,
আগামী প্রজম্মের স্বমুখে
আমারদের মনে থাকবে ক্ষত ।
আগামী প্রজম্মকে সুস্থ দ্বারার-
পথ দেখাতে দিতে হবে কোরআনের শিক্ষা ,
কোরআনে আছে মানব জাতির সকল-
সমস্যা সমাধানের অবিরল ব্যাখ্যা।
:::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::
বিষয়: বিবিধ
১২৮৭ বার পঠিত, ৩৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
শুকরিয়া।
আইন প্রতিষ্ঠাটা করা দরকার ,
মানুষের আইনে সেচ্ছাচারিতা
সাথে চলছে অন্যায়ের সমাহার !!" এখানে আল্লাহর আইন বলতে কি বুঝাচ্ছেন?
শান্তি অর্জনের জন্য আল্লাহর-
আইন প্রতিষ্ঠাটা করা দরকার ,
মানুষের আইনে সেচ্ছাচারিতা
সাথে চলছে অন্যায়ের সমাহার।
মানুষের আইন বলতে বুঝাতে চেষ্টা করেছি গনতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, একনায়কতন্ত্র, সৈরতন্ত্র....ইত্যাদিকে।
আল্লাহর আইন বলতে বুঝাতে চেষ্টা করেছি কোরআন ও সহী হাদীস অনুসরণের মাধ্যমে যেখানে মানুষ জীবন জীবিকা পরিচালনা করবে.....
আশা করি বুঝাতে সক্ষম হয়েছি! মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনার সাথে একমাত! তবে বাংলাদেশের মত মুসলিম প্রধান দেশ গুলোতে খেলাফত প্রতিষ্ঠার পথ রুদ্ধ করে দেয়া হয়েছে......!
তাই ইসলাম বৃত্তিক দলগুলো গনতন্ত্রের দিকে ঝুঁকেছে!!
যদিও ইসলামী সংস্কৃতি থেকে গনতন্ত্র যোজন যোজন দূরত্ব.....!
আজকেও তার ব্যতিক্রম নয়, আপনার সুন্দর লাগা মন্তব্যটি আগামী লেখাগুলোতে অনুপ্রাণিত করবে। ধন্যবাদ।
কিন্তু, পবিত্র কোরআন বই-এর পাতা বাঁকিয়ে ইয়াহুদী-খৃষ্টানদের অনুকরণে 'লাভ সাইন' বা ভালোবাসার প্রতীক তৈরী করা কি করে ইসলাম সম্মত হয়, . . . !!
মহান আল্লাহ আমাদর সবাইকে হেদায়েত দিয়ে দুনিয়া ও আখেরাতে নেক কামিয়াবী দান করুন, আমীন।
পবিত্র কোরআন বই-এর পাতা বাঁকিয়ে ইয়াহুদী-খৃষ্টানদের অনুকরণে 'লাভ সাইন' বা ভালোবাসার প্রতীক তৈরী করা কি করে ইসলাম সম্মত হয়, . . . !!
আপনার চিন্তাটা আমার মাথায় মোটেও আসেনি!! গুগলে চার্চ দিলাম ইংরেজীতে কোরআন লিখে.... অনেক গুলো ছবির মাঝে এই ছবিটিও আসে... কোরআনের প্রতি আমার আন্তরিক ভালোবাসার কারনে ছবিটি যুক্ত করা!!!
এই বিষয়টি যদি কোরানের অবমাননা মনে হয় আমাকে অবহিত করবেন আমি এডিট করে নেব।
সব সমস্যার সমাধান দিতে পারে আল - কোরআন। আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
মাশা আল্লাহ ভালো লিখেছেন। জাজাকাল্লাহু খাইর।
এবারের কবিতা এবং ছবিগুলোও ভালো লাগলো! জাযাকাল্লাহু খাইর!
আমাদের দেশে দেখা যায়, পাশাপাশি ‘আল্লাহ’ এবং ‘মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ মসজিদের মধ্যে, ঘরে, দোকানে, যানবাহন ইত্যাদিতে লিখে রাখা হয়। এটা কি জায়েজ? এ ব্যাপারে সৌদী আরবের অন্যতম সেরা আলেম আল্লামা মুহাম্মাদ বিন সালিহ আল উসাইমীন (রাহ.) কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি যে ফতোয়া দিয়েছেন তা নিম্নে তুলে ধরা হল:
আল্লামা মুহাম্মদ বিন সালিহ আল উসাইমীন (রাহ এর ফতোয়া:
প্রশ্ন: আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। ‘আল্লাহ’ এবং ‘মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ লিখে ছবি আকারে দেয়ালে টাঙ্গীয়ে রাখার বিধান কি? আমরা অনেক সময় দেখি দেয়ালে ‘আল্লাহ’ শব্দ এবং তার পাশে ‘মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ লিখে টাঙ্গীয়ে রাখা হয়েছে। অথবা কাপড়ের টুকরা, বই-পুস্তক বা কুরআনের উপর এভাবে লিখে রাখা হয়েছে। এটা কি ঠিক?
উত্তর: না, এটা ঠিক নয়। কারণ এতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে আল্লাহর সমকক্ষ বানানো হয়। আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলকে চেনে না এমন কোন লোক যদি এই লেখা দেখে তবে নি:সন্দেহে ধারণা করবে এ দুটি নাম সমমর্যাদার অধিকারী। সুতরাং এ অবস্থায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নাম মুছে ফেলা আবশ্যক।
এখন বাকি থাকল শুধু ‘আল্লাহ’ শব্দ। কিন্তু এখানেও সমস্যা হল, এটাও সুফীবাদীদের কথা। কারণ, সুফীবাদীরা (কুরআনের ও হাদীসের) যিকির বাদ দিয়ে শুধু ‘আল্লাহ’ ‘আল্লাহ’ বলে যিকির করে। অত:এব, শুধু আল্লাহ শব্দও মুছে ফেলতে হবে। মোটকথা, ((আল্লাহ)) অথবা ((মুহাম্মাদ)) কোন দেয়ালে, কাপড়ের টুকরা বা অন্য কোথাও লেখা যাবে না। ( মুহাম্মদ বিন সালিহ আল উসাইমীন (রাহ
What is the ruling on having the word “allaah” and the word “ muhammad ” written in an interwoven fashion on the door of a mosque?
Among what the Islamic shari’ah asserts is the binding and coupling of the testimony of oneness for Allah and the testimony of the calling and message of prophet Muhammad (peace and blessings of Allah be upon him). Examples of such linking are in the adhan for salaat and in the iqaamah for it. Additionally, in a hadith the prophet (peace be upon him) teaches:
“Islam was built upon five pillars: to witness that there is no deity except Allah, and that Muhammad is the messenger of Allah… .”
It represents what a mukallaf (one who is legally capable, liable for one’s actions, and obliged to perform required acts, which in Islamic law, shari’ah, starts at puberty) is required to believe. It must be understood together, and are pronounced together as a testimony of belief. As for writing it interwoven, nothing is available neither in the Book of Allah nor in the Sunnah of the Prophet (peace and blessings of Allah be upon him). As a result, there is great danger in this. For it has a resemblance to the false precept in the Christian faith of trinity, and the concept that the father and the son and the holy spirit are one deity. Further, it could be construed as an emblem representing the false faith of the unity of existence. In addition, it may be used as support for the extremism in the Prophet and worshipping him with Allah.
Therefore, writing the name of Allah (the Most High) with the name of his prophet Mohammed (peace and blessings of Allah be upon him) in this way, i.e. making the letters of their names interwoven and the crossing of the letters of each of their names with the other, must be prevented. It is even not permissible to write (Allah - Muhammad) on the door of the masjid, nor in other locations, due to the confusion, misrepresentation, and serious concerns described and warned of above.
Islam Q&A
Sheikh Muhammed Salih Al-Munajjid
দোআ রাখবেন ভাই!
আমি বিশ্বাস করি বিষয় বিত্তিক সমালোচনা করলে পাঠক ও লেখক উপকৃত হয়। আপনার এই মন্তব্য প্রথমে আসলে আরো বেশি পাঠক উপকৃত হত। শুভকামনা।
আমি বিশ্বাস করি বিষয় বিত্তিক সমালোচনা করলে পাঠক ও লেখক উপকৃত হয়। আপনার এই মন্তব্য প্রথমে আসলে আরো বেশি পাঠক উপকৃত হত। শুভকামনা।
'জানা ও মানার সমন্বিত রুপ হল ইসলাম'
ইসলামের অবশ্য পালনীয় বিধান এবং এ সম্পর্কিত বিষয়াদি চমৎকার ভাবে তুলে ধরায় ধন্যবাদ ও জাযাকাল্লাহ জানাচ্ছি!!
মন্তব্য করতে লগইন করুন