মাজর ও পীর পন্থীরা দূরে থাকুন! বাংলা ভাষায় তাওহীদপন্থি আলেমদের মধ্যে 'শাইখ মতিউর রহমান মাদানী' অন্যতম । উনার মত হক কথা বলার সাহস বেশিভাগ আলেমেরই নেই

লিখেছেন লিখেছেন নুর আয়শা আব্দুর রহিম ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ১২:৩১:১১ দুপুর



বাংলা ভাষায় তাওহীদপন্থি আলেমদের মধ্যে 'শাইখ মতিউর রহমান মাদানী' অন্যতম । উনার মত হক কথা বলার সাহস বেশিভাগ আলেমেরই নেই ।

~ শায়খ মতিউর রহমান মাদানীর বক্তব্যগুলির উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ঠ্য সমুহ:

১. তার বক্তব্যে কোন সুর/গুন্নাহ নেই। বস্তুনিষ্ঠতা ও কুরআন সুন্নাহর রেফারেন্সই তার বক্তব্যের মুল আকর্শন। তাই সুর করে মানুষকে আকৃষ্ট করার প্রয়োজন নেই।

২. তার বক্তব্যে কোন বানোয়াট কাহিনী বা জাল যয়ীফের বয়ান নেই। কোনআন ও বিশুদ্ধ হাদীসের বক্তব্য দিয়েই তিনি এত সুন্দর ভাবে বিষয়গুলি বর্ননা করেন, যা অত্যন্ত শ্রুতিমধুর। তাই তার বক্তব্যে যা কিছু শুনবেন, তার প্রায় সবগুলোই কুরআন বা সহীহ হাদীসে পাবেন।

৩. তিনি সাধাররনত অন্য কারও অনুবাদের সাহায্য নেন না। আরবী ভাষার উপর অসামান্য পান্ডিত্যের কারনে তিনি নিজেই আরবীর শাব্দিক উচ্চারন থেকে শুরু করে সামগ্রীক অর্থ তুলে ধরেন।

৪. তিনি কুরআনের মনগড়া ব্যাখ্যা করেন না। বরং সংশ্লিষ্ট কুরআনের আয়াত এবং সহীহ হাদীসের আলোকে সলফে সালেহীনগন কি ব্যাখ্যা বুঝেছেন তা তুলে ধরেন।

৫. তার বক্তব্যগুলো শুধু মানুষের মন রহ্মার জন্যই হয় না। বরং যা কিছু শিরক-বিদাত-কুসংস্কার থেকে মুসলিম কে মুক্ত করে বিশুদ্ধ ঈমান আকীদা গঠনে এবং দ্বীন পালনে সহায়তা করবে, তাই তিনি নির্ভয়ে বলে থাকেন। যার কয়েকটি প্রমান নিচে দেওয়া হল। এই স্পর্শকাতর বিষয়গুলি নিয়ে বিশুদ্ধ আলোচনা বাংলা ভাষার আর কোন বক্তার বক্তব্য থেকে পাওয়া যায় নাঃ

ক. বেরলভী আকীদা (Berelovi Aqidah.mp3 35Mb)

খ. শরশীনা তরীকা (Sarsina Torika.mp3 27Mb)

খ. ফুলতলী তরীকা ( http://www.youtube.com/watch?v=tcSC4INdTG4)

গ. চরমোনাই তরীকা (Chormonai Torika – Part 1.mp3 )

ঘ. দেহবন্দী তরীকা ( http://www.youtube.com/watch?v=mIcg3OeCIVY)

ঙ. তাবলীগ জামাতের কিছু কথা ( http://www.youtube.com/watch?v=aw_5sSWV2eE)

চ. প্রচলিত বিদাত ( http://www.youtube.com/watch?v=IIxdTCbdarI)

ছ. রজব ও সাবান মাসের বিদাত ( http://www.youtube.com/watch?v=ZEL0veyIRU4)

ঝ. সপ্নের ধর্ম ( http://www.youtube.com/watch?v=wgnfDELzClM)

অথচ এদের (উপরে বর্নিত বিভিন্ন তরিকার) প্রায় সবারই রয়েছে মারাত্মক ধরনের কিছু ভুল, যা হাজার হাজার মুসলিমকে বিভ্রান্ত করেছে এবং করছে।

৬. তার বক্তব্যের আরেকটি বৈশিষ্ট কোন বিষয়ের উপর ৩৬০ ডিগ্রী আলোচনা। তিনি যে বিষয়ের উপর আলোচনা করেন তার উপর কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক চতুর্মুখী আলোচনা করেন। এবং এই আলোচনা শোনার পর আপনি বলতে বাধ্য হবেন যে, বিষয়টির কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক কিছু তথ্য আমি জানতে পেরেছি (আলহামদুলিল্লাহ)। যেমন নিচের লেকচার

গুলির যেকোন একটি শুনুন:

৭. ইসলামের প্রায় সকল গুরুত্বপুর্ন শাখায় তার বাংলা বক্তব্য পাওয়া যায়। যা বাংলা বা ইংলিশ মিডিয়ামে পড়া বাঙ্গালীদের এমনকি traditional মাদ্রাসায় পড়ুয়া ছাত্রদের দ্বীন শিখতে খুবই গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা রাখতে পারে।

~ তবে শাইখের বক্তব্যে যা পাবেন না:

১. সুরেলা ওয়াজ

২. সম্মিলিত মোনাজাত

৩. ইমাম আবু হানিফার ৪০ বছর এশার অযুতে ফজর পড়ার কাহিনী বা শাহজালাল হুজুরের গায়েবী ইলম দিয়ে আসামের বন থেকে ইবনে বতুতাকে রহ্মা করার কাহিনী অথবা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কবর থেকে উঠে এসে করমর্দনের কাহিনীর মত জাল বয়ান। যা কিছু বস্তুনিষ্ট এবং কুরআন ও সহীহ হাদীস থেকে প্রাপ্ত তার বাইরে তেমন কিছু পাবেন না।

৪. রক্তগরম করার মত কোন বক্তব্য পাবেন না

৫. পাবেন না জান্নাতের কোন সার্টিফিকেট

৬. পাবেন না কোন মাযহাবী গোড়ামী

৭. পাবেন না শিরক-বিদাতের প্রতি নমনীয়তা

উৎস এখানে https://m.facebook.com/photo.php?fbid=658245830938942&id=100002605929766&set=a.385829781513883.94857.100002605929766&source=48&ref=bookmark

বিষয়: বিবিধ

২৪৪৫ বার পঠিত, ৪০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

265331
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩
কাহাফ লিখেছেন : সংগ্রহের অভাবে ও ব্যস্ততার কারণেই উনার আলোচনা শুনার সৌভাগ্য হয়নি আমার।কয়েক জন বন্ধুর উনার উপর বাড়াবাড়ি পর্যায়ের ভক্তি আগ্রহও কমিয়ে দিয়েছিল আমার।
আলোচ্য পোস্টের আলোকেই উনার মুল্যায়ণে খটকা লাগছে। কোরআন-হাদিসের আলোচনা অথচ জান্নাতের সার্টিফিকেট দিতে পারেন না,স্ববিরোধী লাগছে আমার কাছে।
কোরআন-হাদিসে তো সরাসরী জান্নাতের ঘোষণা দেয়া হয়েছে বিভিন্ন কর্ম-কান্ডের পুরুস্কার হিসেবে।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:২০
209013
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : (আলোচ্য পোস্টের আলোকেই উনার মুল্যায়ণে খটকা লাগছে।) খাটকা লাগার কারন নেই! লেখাটি ভালভাবে দেখুন। মাজার পন্থীরা মুরিদদের জান্নাতের সার্টিফিকেট দিয়ে দেন



ওনি কোরআন ও সহী হাদীসের আলোকে মানুষকে আহবান করেন। গোমরাহী থেকে দূরে থাকার জন্য সতর্ক বার্তা পৌছে দেবার চেষ্টা করেন।

ওনার বক্তব্য বা ওয়াজ শুনার আহবান করছি। শুনে মন্তব্য করুন। ধন্যবাদ।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:২৯
209022
কাহাফ লিখেছেন : আমি শুধু আপনার লেখার উপর মন্তব্য করেছি।
মাজার পন্থী বেকুবরা কি বল্ল তা ওদের ব্যাপার।নিজের দেখা কিছু বিতর্কিত কাজের কারণে 'মাদানী' উপাধিধারীদের উপর মন বিষিয়ে উঠেছে আমার।সাধারণ মুসলিম হিসেবে বিতর্ক এড়িয়ে চলাই ভালো মনে করি।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৪২
209026
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : মাদানী উপাধিধারীদের উপর মন বিষিয়ে উঠার কারন জানতে পারি?
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৫২
209028
ইমরান ভাই লিখেছেন : কাহাফ@
আপনি তো সাউদিতে থাকেন তো আপনি তো ইসলামিক কালচারাল সেন্টার দাম্মামে গেলেই হয়!! সেখানে তো শায়খকে পাবেন তার সাথে সরাসরি কথা বলুন।
অন্যর কথা শুনে কথা বলার কি দরকার। আপনি কি জীবনেও তার একটা লেকচারো শুনেছেন ভাই??
আমার মনেহয় না শুনেছেন তাই বললাম।

আগে যাচাই করুন আর আপনার জন্য তো যাচাই করা সহজ। Happy
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৫৪
209030
কাহাফ লিখেছেন : স্বেচ্ছাচারিতা স্বার্থপরতা এদেরর মধ্যে অত্যাধিক মাত্রায়।সাউদি হুকুমের গোলাম মনে হয় এদের কে। ইসলামকেও সাউদি মতানুযায়ী উপস্হাপন করে। উদাহরণত:নামাজের সময় হলেই মসজিদে টান শুরু করবে,গোসল ফরজের কথা বল্লেও বলবে পরে করে নিবেন, আগে নামাজ পড়ুন।
এটা যুক্তি সংগত হল?
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:১৩
209046
ইমরান ভাই লিখেছেন :
উদাহরণত:নামাজের সময় হলেই মসজিদে টান শুরু করবে,গোসল ফরজের কথা বল্লেও বলবে পরে করে নিবেন, আগে নামাজ পড়ুন।
এটা যুক্তি সংগত হল?


এটা আপনি কোথায় পেয়েছেন?? আর পাবার পরে তার কাছে জানতে চেয়েছেনকি যে কেন এই কথা বলেছে??

নিশ্চই রসুল(সা) বলেছেন, কোন ব্যাক্তির মিথ্যাবাদী হবার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে সে যাশোনে তাই বর্ণনা করে।
আপনি যাচাই করলেন না কেন ঐ কথা গুলোকে??
অথচ আল্লাহ তো যাচাই করতে বলেছেন সুরা হুজুরাত আয়াত ৬ এ??

শোনার সাথেসাথেই খারপ ধারনা মাথায় আগে থেকে থাকলে কিভাবে আপনি সত্যকে বুঝবেন ভাই। !!!
তাই আগে শোনা কথাটা যাচাই করুন।
265350
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০৫
নোমান২৯ লিখেছেন : অন্নেক ধন্যবাদ আপনাকে|
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:২১
209014
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আপনাকে ও ধন্যবাদ।
265361
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:২৩
সন্ধাতারা লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ ভালো লাগলো
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:২৯
209023
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
265367
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৪০
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : দেখুন, কেয়ামতের দিন আল্লাহ যদি সকল মানুষের উপর সুবিচার করেন, তাহলে পুরো মানবজাতিই জাহান্নামে যাবে। আর আল্লাহ যদি কারো উপর দয়া করেন তাহলে তিনি জান্নাতে যাবে। আর আল্লাহর দয়া পাবার মানদন্ড ইসলামের জ্ঞান, বুঝানোর দক্ষতা, এবাদতে পারদর্শীতার উপর নির্ভর করেনা। একজন ইমানদারের জন্য সেটা নির্ভর করে খোদায়ী গুণ অর্জনের মাধ্যমে। সে সব খোদায়ী গুন হল ক্ষমা, উদারতা, দয়া, উত্তম চরিত্র, খোঁটা না দেওয়া, গীবত না করা, উপহাস পরিত্যাগ করা, গর্ব-অহংকার না করা, লোভ না করা, কথা দিয়ে কষ্ট না দেওয়া, ইত্যাদি।

উপরোক্ত গুনাবলী না থাকলে সে দুনিয়া বিখ্যাত যত বড় আলেম আর ফকীহ হোক না কেন জান্নাতের ধারে কাছেও তার অবস্থান হবেনা।

আমি মাদানী সাহেবের কয়েকটি বক্তব্য শুনেছি, সন্দেহ নেই যে, তিনি অতি উচু মানের জ্ঞানী মানুষ। তবে তাঁর বক্তব্যে সমালোচনার সুর, ধরন, প্রক্রিয়া, পদ্ধতি মোটেও সুন্দর, সুস্থ নয়। যে কোন ব্যক্তির চোখে তাঁর মত মহান ব্যক্তির সমালোচনার ধরন নিয়ে প্রশ্ন তুলবেই। সমালোচনায় আন্তরিকতা থাকতে হয়, সাইদী সাহেবকে নিয়ে তাঁর সমালোচনায় মনে হয়েছে তিনি তাঁকে হেয় করতে চাচ্ছেন।

কে কি বলেছে সেটা একজন দায়ী ইলাল্লাহর কাজ হতে পারেনা। তাঁর দায়িত্ব হল, কোরআন আর হাদিস কি বলেছে সেটা তুলে ধরা। যারা শুনবে তারা ঠিকই বিচার বিশ্লেষন করে ঠিক করে নেবে কার কথা সঠিক।

দুনিয়াবী একটা হিসেব দেখুন, যখন কয়েকজন ব্যক্তি রাস্তায় দাঁড়িয়ে একই জিনিষ বিক্রয় করে, তখন কেউ অন্যের পণ্যের বদনাম করেনা বরং বুঝাতে চায় যে, তার পন্যটি উত্তম ও গুনগত মান ভাল। ক্রেতারা নিজ দায়িত্বে তাদের পণ্য বাছাই করে নেন।

এখানে সাইখ মাদানী সাহেব নিজের পণ্য ভাল প্রমান করতে অন্যের পণ্য যে খারাপ সেটা বলাও তাঁর দায়িত্বে রেখেছেন।

তাই ইসলামী জীবনে,

খোঁটা দিয়ে উপদেশ দেবার যেমন কোন গুরুত্ব নাই।
শাসন করে ক্ষমা করারও কোন মূল্য নাই।
তিরষ্কার করে রাস্তা দেখানোয় যেমন কল্যান নাই।
গলাধাক্কা দিয়ে উপকার করায়ও কোন সওয়াব নাই।

রাসুল (সাঃ) বলেছেন, 'আমি জান্নাতে এমন মানুষের ঘুরাফেরা করতে দেখেছি, যারা রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক জিনিষ পরিষ্কার করত'। এখানে আল্লাহ তাদের কাজকে মূল্যায়ন করেন নি। আল্লাহ মূল্যায়ন করেছেন, বান্দার কাজ যত তুচ্ছই হোক না কেন কিন্তু তাদের কাজের লক্ষ্য ও আন্তরিকতা ছিল স্বচ্ছ। আর সে কারণে আল্লাহ তাদের দয়া দেখিয়েছেন এবং তারা জান্নাতে গিয়েছেন। আর এটাই হল সেই খোদায়ী গুনের কারণে। খোদায়ী গুন বিশ্লেষন ও আহরণের জন্য এলেম আগে জরুরী, নতুবা এলেম কোন কাজে আসেনা।

আজকে আপনি যে পোষ্ট টি দিয়েছেন সেটি ইসলামের কল্যানে দিয়েছেন, কোন ব্যক্তিগত সুবিধা পাওয়ার আশায় করেন নাই। সে হিসেবে আপনি আমার ভাই, সে জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৫১
209027
পারভেজ লিখেছেন : ধন্যবাদ সুন্দর বিশ্লেষণ করার জন্য।
সাধারণ মানুষের কাছে অন্যের বদনাম না করে সরাসরি আলেমদের সভা-সেমিনারের মাধ্যমে নিজেদের এসব আকিদা/ঘোড়ামি সমাধান করা উচিত। তাতেই সবার জন্য মঙ্গল বয়ে আনতে। অন্যথায় আমরা বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে ঐ দলের ইসলাম মেনেই চলব...
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:২৬
209059
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আপনার যুক্তির ভান্ডার থেকে যে যুক্তি উপস্থিত করেছেন নিশ্চয়ই গ্রহণ যোগ্যতার দাবি রাখে!

সমলোচনা করার জন্য যার যার নিজস্ব স্টাইল থাকতে পারে!
সমালোচনা কি নিয়ে করল সেই বিষয়ে নজর দেয়া জরুরী। সমালোচনা মানে যে গীবত সেটা কতটুকু গ্রহণ যোগ্য? মোহাম্মদ (সাঃ) নিজেই মানুষকে সঠিক পথে নিয়ে আসতে বাতিলের বিপক্ষে কথা বলছেন।

ঠিক বেঠিক এর আলোচনা না হলে সঠিক পথ খূঁজে কিভাবে নেব আমরা?

সাঈদীর ব্যাপার নিয়ে বলতে গিয়ে আপনার হতাশার চিত্র ফুটে উঠেছে খানিকটা!

আমি যতদূর জানি সাঈদী সাহেব সমলাচোনা শুনে নিজেকে কিছু কিছু বিষয়ে সংশোধন করে ছিলেন! কিছু ব্যপারে সাঈদী সাহেবের ভিন্নমতও ছিলো।

আমি সাঈদী সাহেবকে অন্তরের অন্তস্তল থেকে ভালোবাসি, এখনো তার ওয়াজ শুনি।


সত্য কথা শুনলে মানুষ কষ্ট পাবেনা ইতিহাসে এমনটা কখনো হয়নি। নবীদের জীবনের দিকে থাকালে তার প্রমাণ পাওয়া যায়। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৩২
209085
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : সাইদী সাহেবের ব্যাপারটা উদাহরন হিসেবে দিয়েছি, কষ্ট পাবার বিষয় নয়। আমাদের কষ্ট পাবার বিষয় হল জালেমগন যেভাবে ঐক্যবদ্ধ, আলেমগন ততোধিক বিচ্ছিন্ন। এবং এই বিচ্ছিনতা তাদের জ্ঞানের অভাবে নয়, স্বভাবের কারণে। ইসলাম এখানে কোন পক্ষ নয়। আবারো ধন্যবাদ।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৯
209087
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আপনাকে ও ধন্যবাদ।
265369
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৪২
পারভেজ লিখেছেন : ৪. রক্তগরম করার মত কোন বক্তব্য পাবেন না-
তবে তিনি বক্তিতার মধ্যে অন্যকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্ল আর করে কথা বলতে উস্তাত।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৩৪
209062
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : রক্ত গরম বলতে কি এটাই বুঝায়?? অনেক পীরপন্থি মাজার পন্থী ওয়াজ করতে লাইলি মজনুর কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে গরম করে তুলে....।
265370
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৪৭
ইমরান ভাই লিখেছেন :


মাজর ও পীর পন্থীরা দূরে থাকুন! এর পরেও দেখবেন...
আপনার পোস্টে কত চুলকানী চলে আসবে খুব শিঘ্রই। তাই Calamina Lotion রেডি রাখেন তাদেরকে লাগানোর জন্য। Big Grin Big Grin Big Grin Big Grin
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:০০
209032
কাহাফ লিখেছেন : ইনারা সবাই অনেক উচুস্তরের নি:সন্দেহে।
@ইমরান ভাই.... আমার আগের মন্তব্যটায় আরেকবার চোখ বুলিয়ে আসার অনিরোধ করছি।
(এটা আপনার আগের প্রতিমন্তব্যের ....)
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:১৯
209052
ইমরান ভাই লিখেছেন :

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِن جَاءكُمْ فَاسِقٌ بِنَبَأٍ فَتَبَيَّنُوا أَن تُصِيبُوا قَوْمًا بِجَهَالَةٍ فَتُصْبِحُوا عَلَى مَا فَعَلْتُمْ نَادِمِينَ
মুমিনগণ! যদি কোন পাপাচারী ব্যক্তি তোমাদের কাছে কোন সংবাদ আনয়ন করে, তবে তোমরা পরীক্ষা করে দেখবে, যাতে অজ্ঞতাবশতঃ তোমরা কোন সম্প্রদায়ের ক্ষতিসাধনে প্রবৃত্ত না হও এবং পরে নিজেদের কৃতকর্মের জন্যে অনুতপ্ত না হও। [সুরা হুজুরাত: ৬]


ভাই যথাযথ ভাবে নিরপেক্ষ ভাবে আগে জানার চেষ্টা করুন।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৪১
209067
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : মতামত আসুক আক্রমণ নয়, মতামতের মাধ্যমে আমরা সত্যের সিকড়ে পৌঁছে যেতে চাই। ধন্যবাদ!
265401
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৪৫
নেহায়েৎ লিখেছেন : মতিউর রহমান মাদানীর লেকচার আমার ভাল লাগে কারণ তিনি কুরআন এবং সহীহ হাদীস হতে সুন্দর এবং সাবলীলভাবে গুছিয়ে কথা বলেন। কোন ধরণের বানোয়াট কেচ্ছা-কাহিনী তার আলোচানায় স্থান পায় না। তিনি মুসলিমদের ভুলগুলো ধরিয়ে দেন তাতে এক মুমিন অপর মুমিনের যে সেটা প্রকাশ পায়। তবে তিনি যেভাবে সমালোচনা করেন, সেটা একটু শ্রুতিমধুর হলে ভাল হয় কাউকে শত্রুভাবাপন্ন মনে করে সমালোচনা করলে সেটা অনেকেই ভালভাবে নাও নিতে পারেন। তিনি শিরক এবং বেদাতের বিরুদ্ধে এক উচ্চ কন্ঠ।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:২৮
209084
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আপনার মতামতটা যেন তার কাছে পৌঁছে যায়, ধন্যবাদ।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৩
209086
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : আমিন
265435
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৫২
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : প্রায় একই রকম বা হুবহু আরেকটি পোষ্ট পড়েছিলাম এই ব্লগে। আমার কাছে মনে হচ্ছে এটা একটা প্রচারণা।
কারন - যার সম্পর্কে বলছেন তাকে আপনি যতটুকু জানেন - আমি নিশ্চিত বলতে পারি - আপনার থেকে বেশ চিনি এবং জানি। এটা কোন অহংকার নয়।
সম্মানীত এই মাদানী সাহেবকে অনেক আগে বলেছিলাম (২০০৩) চলে আসুন বাংলাদেশে। বাংলাদেশে অথবা কলিকাতায় গিয়ে দ্বায়ীর কাজ ‍শুরু করুন। দাওয়াতের ময়দানে কাজ করা,বলার মধ্যেই আসল বিষয়।
আমি জনাব নজরুল ইসলাম ভাইর সাথে সম্পুর্ণ একমত। এই পদ্ধতি রাসূলের ছিল না। এটার সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই।
নিজের অবস্থানকে নিরাপদ রেখে অনেক বড় বড় কথা বলা যায়।
প্রতিষ্ঠিত ফাসিক,ফাজির,ফ্যাসিষ্ট (বাংলাদেশ) শক্তির তল্পী বাহক হলে অনেক কিছু করা সম্ভব। আশা করি বিরক্ত হবেন না।
আমি সম্মানীত মাদানীকে আবারও বলবো -অনেকদিন তো হল প্রবাসে আছেন।চলে আসুন বাংলাদেশে।সেখানে শিরক আর বিদআত নিয়ে কথা বলূন। আপনার সাথে আমি থাকবো।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:০১
209094
ইমরান ভাই লিখেছেন : ভাই, আপনাকে সম্মাানের সাথেইবলতে চাই। আপনার হয়তোবা বাংলাদেশের বর্তমানে পরিস্থিতি জানা আছেকি না জানিনা। তবে বর্তমানে দেশের যুবসমাজ মতিউর রহমান এর লেকচার শুনে দ্বীনে পথে কোরআন ও সহীহ হাদীসের পথে চলে আসতেছে। আল্লাহ এই সিলসিলা জারি রাখুন আমীন।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৮
209133
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : প্রবাস যে দাওয়াত দেয়া হচ্ছে তা সারা পৃথিবীর বাংলা ভাষাভাষির মাঝে পৌঁছে যাচ্ছে....... প্রযুক্তির হাত ধরে....।

এতেই দাওয়ার উদ্দেশ্য পূর্ণ হচ্ছে।


যাক প্রচারণা বলতে কি বুজতে চাইলেন?

এটা আমার মতামত, আপনি ওনার কথার জবাবে ভিন্নমত থাকলে প্রকাশ করুন।
265447
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:১২
আবু ফারিহা লিখেছেন : ওনার বক্তব্যের ৭ নং বৈশিষ্ঠ্য হিসাবে দিলে ভাল হতো যে --- তিনি একজন ''গীবতকারী''। কারো মাঝে বিদ্যমান দোষটা তার অগোচরে বলে বেড়ানোই হলো ''গীবত''। অার তিনি সব সময় এ গীবতের কাজটা করে থাকেন। কারো মাঝে ভুল থাকলে তাকে সরাসরি বলে সংশোধন করাটা হলো উত্তম।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:৫১
209136
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : নজরুল ইসলাম টিপু,র সাথে একমত! ওনাকে দেয়া উত্তরটাতে চোখ বুলিয়ে আসুন। আশা করি জবাব পেয়ে যাবেন।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:৩৪
209420
ইমরান ভাই লিখেছেন : আবু ফারিহা, ভাই, এটা বলা যদি গীবত হয় তাহলে জারা ও তাদিলের ইমামরা যে বিভিন্ন হাদীসের রাবিদের সম্মন্ধ্যে বিভিন্ন মন্তব্য করেছেন। যে তিনি মুনকার,তিনি কাজ্জাব, তিনি মিথ্যুক, তার মতো মিথ্যাবাদী দেখিনি..... এগুলা কি হবে??? তাহলে তারা কি গিবত করেছেন???
১০
265500
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৭
ইসলামী দুনিয়া লিখেছেন : মতিউর রহমান মাদানী। উনার মোটামুটি ৫০ অধিক বক্তব্য আমি শুনেছি। উনি সেসব বক্তব্য রাখেন যেসবে সৌদি সরকার অনুমোদন দেয়। উনি কখনো বিশ্বের মজলুমদের উত্তোরনের কথা বলেনি। উনি ম্যাইন বক্তব্য নামাজ, রোজা, তাবিজ কবজ ইত্যাদি। কিন্তু উনি কখনো খিলাফত প্রতিষ্ঠার কথা বলেননি। অথচ ইসলামে খিলাফত প্রতিষ্ঠার কাজ একটি গুরুব্তপূর্ণ দায়িত্ব। আমার ব্লগে আসার জন্য বিনিত ভাবে অনুরোধ করছি সবাইকে। ধন্যবাদ।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৪৯
209217
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : খেলাফত প্রতিষ্টার কথা বলেননি বলে বলবেননা এমনটা নয়, যা বলেছেন তা সঠিক কিনা কোরআন ও সহী হাদিসের আলোকে তা দেখা দরকার। আপনার ব্লগে সময় নিয়ে গুর আসব। ধন্যবাদ।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:৪২
209407
ইসলামী দুনিয়া লিখেছেন : হ্যা উনি বেশিরভাগই কোরআন হাদীস হক্ব কথাই বলেন তবে ঐগুলো ব্যাতীত যেগুলোতে সৗদি সরকার অসন্তুষ্ট হবে। উনাকে খেলাফত প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে বলবে, উল্টা আর পাল্টা এবং কোরআন হাদীসের ভুল ব্যাখ্যা যার বাস্তব প্রমান আমি নিজে। তাছাড়া অন্য সব ক্ষেত্রে ঠিক বলেন। আমি একজন ছোট মানুষ হয়ে এত বড় মানুষের বিষয়ে কথা বললাম, কারণ কথাগুলো হক্ব। দোয়া রাখবেন।
১১
265542
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৫২
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : @নুর আয়শা আব্দুর রহিম ,আপনি কোথা
থেকে ব্লগিং করছেন। আমার কাছে ডা:জাকির
নায়েক কে ভাল লেগেছে। বাইবেলের উপর
যথেষ্ট জ্ঞান রয়েছে।সাইখ মাদানী সাহেবের কোন বক্তব্য শুনিনি। মানুষ মাএই ভুল ত্রুটি থাকবে।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৫৬
209220
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : ড:জাকির নায়েক অনেক বড় ইসলামী লেকচারার, ওনি শুধু কোরআন বা বাইবেল নয় সব ধর্ম গ্রন্থের বিষয়ে ওনার পড়াশোনা আছে, তাকে আমার ও ভালো লাগে। ধন্যবাদ
১২
265597
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:২৭
মু. মিজানুর রহমান মিজান (এম. আর. এম.) লিখেছেন : মাজারকে অনুসরণ করলে সেটা অবশ্যই শিরক হবে কিন্তু পীর অনুসারীরা দোষ করছে কী? আশা করি ব্যাখ্যা করবেন।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৫৯
209261
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/detail/9615/nor15/52909#.VBcn98uoVAg







পীরের বিষয়ে এখানে যান, লেখা, লিংক, মন্তব্য, প্রতিমন্তব্য গুলো দেখলে উত্তর পেয়ে যাবেন আশা করি....!
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:১২
209457
ইসলামী দুনিয়া লিখেছেন : মিজান সাহেব, আপনি হয়ত নিশ্চয় জানেন পীর শব্দটি কোথা থেকে এসেছে। তাও বলি এটা হচ্ছে ফারসি শব্দ। আমাদের দেশে প্রথম অবস্থায় ভেজাল ইসলাম এসেছে। যেমন ইরাক ও ইরান থেকে নতুন মুসলিমগণ ভারত মহাদশে বানিজ্য করতে এসে ইসলামের দাওয়াত দিয়েছে, যারা দাওয়াত দিয়েছে তারাই ইসলামের সঠিক দিক বুঝে না। সেখান থেকেই পরীবাদের সৃষ্টি যা এখনো ইরাক ও ইরানে বর্তমান। পীর শব্দের অর্থ অভিভাবক। এখন এই অভিভাবক মানে দলনেতা/আমির/খলিফা ইত্যাদি বুঝি। ইসলামের তো এগুলো আছে,যারা কোরআন ও সহিহ হাদীস দিয়ে পরিচালনা করবে তাকে মান্য করতে হবে। তবে পীর কথাটি ইসলামে যেমন নেই তেমনি পীর নিয়ে কিছু বাড়াবাড়ি করা হচ্ছে তাও ইসলামে নেই। আর যা ইসলামে নেই তা কখনোই সমর্থণযোগ্য নহে। ধন্যবাদ।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৪৬
209512
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : ইসলামী দুনিয়া@ পীর বিষয়ে জানতে উপরে দেয়া লিংকে গুরে আসুন।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File