মাজার ও পীর পুজারীদের জন্য নয় ... চরমোনাই পীরের পোস্ট মর্টেম!!! পীর মানে শিরিকি আকিদা.... পীর থেকে সাবধান হোনঃ ইসলামে পীরের কোন স্থান নেই! সব পীর...ই ভন্ড....
লিখেছেন লিখেছেন নুর আয়শা আব্দুর রহিম ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ১২:১২:০৫ রাত
নিচে প্রতিটা লিঙ্কের মধ্যে প্রমান আছে, দয়া করে ভিডিও গুলি দেখবেন।
দেখুন চরমোনাই পীর কিভাবে কৌশলে তার মুরিদদের ব্রেইন ওয়াশ করে.........
চোরের হাত পীরের হাতের সাথে লাগার কারণে পীর চোরকে পুলসিরাত পার করিয়া দিবে। (নাউযুবিল্লাহ)
তাহলে মুরীদ যারা পীরের হাত ধরে বায়াত হবে এদের কত বড় ফযীলত ?
দেখুন পীরের লেখা বই – ভেদে মারেফত পৃষ্ঠা ২৭-২৮ নিচের লিঙ্কে গিয়ে দেখুন তার প্রমান https://www.youtube.com/watch?v=qM3OLvqzJsA
অথচ অন্যকে পুলসিরাত পার করাতো দূরের কথা, কেয়ামতের ময়দান এতো কঠিন হবে যে নবী রাসুলেরাও ইয়া নাফসি ইয়া নাফসি বলবেন। আর এইসমস্ত সুফী পীরেরা নাকি মানুষকে পুলসিরাত পার করে দেবে। (লা হা’উলা ওয়ালা কুওয়্যতা ইল্লা বিল্লাহ) এইসব হচ্ছে ভন্ডামি, ধর্মের নামে ব্যবসা - মিথ্যা তরীকত আর পীরের উসীলা দিয়ে কাস্টমার (মুরীদ) ধরা, কারণ যত বেশি মুরীদ তত বেশি ইনকাম.........
এইজন্য এক ওয়াজে চরমোনাই পীর বলে। “কেয়ামতের দিন তার বাবা ইসহাক সাহেব, ভাই ফযলুল করিম সাহেব বড়বড় জাহাজে করে পার হবে। আর তারা তাদের মুরীদদেরকে ফালায়া জান্নাতে যাবেনা” মানে তারা তাদের মুরীদদেরকে জান্নাতে নিয়ে যাবে। চরমনাই পীর রেজাউল করীমের নিজের মুখ থেকে শুনুন সে কি বলছে নিচের লিঙ্কে গিয়ে দেখুন তার প্রমান
http://www.youtube.com/watch?v=Q2po6LT6vuo
এটাই হচ্ছে পীরদের সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র, পীরের অসীলা ধরে, পীরের হাতে বায়াত করে মুরীদদেরকে নাজাত দেওয়ার মিথ্যা আশ্বাস দেয় নিচের লিঙ্কে গিয়ে দেখুন তার প্রমান https://www.facebook.com/Back.to.Allah.bangla/photos/pb.125167817515974.-2207520000.1410080339./763156833717066/
ভণ্ড চরমোনাই পীর বলছে যত বেশি লাফা লাফি করে যিকির করবেন তত বেশি আল্লাহ্কে পাওয়া যাবে (নাউযুবিল্লাহ)
চরমোনাই পীরের মুরিদেরা এই জন্য লাফা লাফি করিয়া যিকির শুরু করে আল্লাহ্কে পাওয়ার জন্যয় (আস্তাগফেল্লাহ)
কি ভাবে নাচা নাচি করে এবং কি ভাবে বেদআত শিক্ষা দেয়। দেখুন নিচের লিঙ্কে গিয়ে https://www.youtube.com/watch?v=iEfmqtV-2_A
ভণ্ড চরমোনাই পীর ওয়াজের মধ্যে বলছে এক রাখাল আল্লাহকে ছাগলের দুধ খাওয়াইবে (নাউযুবিল্লাহ)
আল্লাহকে সাজাইয়া পড়াইয়া সুরমা লাগাইয়া দিবে। (নাউযুবিল্লাহ)
এই সমস্ত শিরকি কথা আর কুফুরি কথার উপরে আল্লাহ তাআ’লা নাকি সন্তুষ্ট (নাউযুবিল্লাহি মিন যালিক)
নিজের কানে শুনুন চরমোনাই পীরের বক্তব্যঃ
চরমোনাই পীর যত জায়গায় ওয়াজ মাহফিল করছে সব ভারতের সোনাভানের কিচ্ছা কাহিনির ওয়াজ, কিন্তু কোরআন হাদিসের ওয়াজ পাবেন না। এখুন আপনিই বলুন তা হলে মানুষ কি ভাবে কোরআন হাদিস শিখবে ? নিচের লিঙ্কে গিয়ে দেখুন তার প্রমান
http://www.youtube.com/watch?v=w9i40UUpQW0
এই ভণ্ড চরমোনাই পীর মুসা (আঃ) কে পর্যন্ত অপমানি করছে। মুসা (আঃ) নাকি এক রাখালের হাল বুজিতে পারেন নাই। কত বড় কুফুরি কথা (নাউযুবিল্লাহ)
এইসব কথাবার্তা শুনেও যাদের অন্তরে তালা লেগে গেছে - তাদের পীরের ভক্তি আল্লাহর প্রতি ভালোবাসার চেয়েও বেশি, তারা উলটা আমাদেরকে গালি দেয়।
চরমোনাই পীরের লেখা কিতাব "ভেদে মারেফত" কিতাবে আছে ১৫ পৃষ্ঠায় মৃতকে জীবিত করা হয় (নাউযুবিল্লাহ) "কুম বি ইজনি" - আমার হুকুমে দাঁড়াও (জীবিত হয়ে যাও) জীবন মৃত্যু আল্লাহ্ দেন, কোনো মানুষ কাউকে জীবিত বা মৃত করতে পারে না। এই ভন্ড চরমোনাই পীর দাবী করছে তার হুজুরের হুকুমে নাকি মৃত মানুষ জীবিত হয় - ডাইরেক্ট শিরকি কথা, (নাউযুবিল্লাহ) মাবুদের কাছে আবার কি জিজ্ঞেস করিব। তাহার আন্দাজ নাই। মাবুদের নাকি আন্দাজ নাই (নাউযুবিল্লাহ) ডাইরেক্ট আল্লাহকে অপমান করা হয়েছে বেআন্দাজ বলে (নাউযুবিল্লাহ) আমি আল্লাহ পাকের দরবার থেকে জোরপূর্বক রুহ নিয়ে আসিয়াছি” (নাউযুবিল্লাহ)
কতবড় মূর্খ এই চরমোনাই পীর আল্লাহর কাছ থেকে জোর করে নাকি রুহ নিয়ে আসছে। আল্লাহর থেকে বড় ক্ষমতাবান দাবী করছে এই চরমোনাই পীর (নাউযুবিল্লাহি মিন যালিক) এই ভাবে চরমোনাই পীর লক্ষ লক্ষ মানুষকে ধোঁকা দিয়ে গোমরাহ করছে। আল্লাহ্ আমাদের এই সকল ভণ্ড পীরদের থেকে হেফাজত করুন। আমীন। নিচের লিঙ্কে গিয়ে দেখুন তার প্রমান
https://www.youtube.com/watch?v=5a_cYq8vkhY
একজন মানুষের মা-বাবার বিরুদ্ধে বললে সে ক্ষেপে যায়, আর আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের নামে আজেবাজে কথা বলা হয়। (নাউযুবিল্লাহ ) আর এইগুলো শুনে মুরিদেরা মজা পায়। এই হচ্ছে তাদের ঈমান.........
পীর মুরিদী ইসলামে নাই। কোরআন হাদীসে কোথাও পীর মুরিদের কথা বলা হয় নাই।
“পীর” শব্দটাই হলো ফারসী ভাষা। আর কোরআন হাদিস হলো আরবীতে, তা হলে পীরতন্ত্র যায়েজ হয়ে কি করে? পীরতন্ত্র নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটা ভিডিও নিচের লিঙ্কে গিয়ে দেখুন https://www.facebook.com/video.php?v=457349234361365
কে এই চরমোনাই পীর ? জেনে নিন, নিচের লিঙ্কে গিয়ে দেখুন চরমোনাই পীর বলছে জান্নাত পাওয়া জন্য ১২৬টি তরীকা আছে। যেই তরীকা কুরানে নাই, হাদীসে নাই, সাহাবারা যেই তরীকার উপর ছিলেন না –চরমোনাই পীর সাহেব ১২৬ তরীকা কোথায় পাইলেন ? আমরা সকলেই জানি জান্নাতে যাওয়ার রাস্তা হলো একটা – আর সেটা হলো – ইসলাম।
আল্লাহ বলেনঃ “যে লোক ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম তালাশ করে, কস্মিণকালেও তা গ্রহণ করা হবে না এবং আখেরাতে সে ক্ষতি গ্রস্ত।“ সুরা আলে-ইমরান, আয়াত ৮৫ https://www.youtube.com/watch?v=FS8h3JdHEq8
চরমোনাই পীর নিজের কিতাবে নিজে লিখছেন, আমি কে আমি আমাকে চিনি না। চরমোনাই পীর কী মুসলিম ? চরমোনাই পীরের কথা তার নিজের জবানেই শুনুন, তিনি নিজেই বলছেনঃ “আমিতো এখন আমাকেই চিনি না, আমি যে কে তাহাই আমি জানি না, আমি কি জাতি, মুসলমান, না ইহুদী, না অগ্নিপূজক তাহাও বলিতে পারি না।’’ [ সৈয়দ মোহাম্মাদ এছহাক এর রচনাবলী আল-এছহাক পাবলিকেশন্স বাংলাবাজার প্রকাশকাল ফেব্রুয়ারি ২০০৭ আশেক মা’শুক এস্কে এলাহী পৃষ্ঠা নাম্বার ৯১] জেনে নিন, নিচের লিঙ্কে গিয়ে দেখুন https://www.youtube.com/watch?v=XlVggOGhmqA
বিঃদ্রঃ উপরে প্রতিটি লিঙ্কের মধ্যে প্রমান দেওয়া আছে আপনারা লিঙ্কে গিয়ে প্রমান গুলি দেখুন। আমাদের কথা বিশ্বাস করার কোনো প্রয়োজন নাই, চরমোনাই পীরের বই ভেদে মারেফাত, মাওয়ায়েজে কারিমিয়া আর তার ওয়াজগুলো সংগ্রহ করে বা মাহফিলে গিয়ে সরাসরি শুনলে দেখতে পারবেন সে ধর্মের নামে মানুষকে কি পরিমান পথভ্রষ্ট করেছে।
# যাচাই করুন, নিজের ঈমান-আকীদাকে হেফাজত করুন।
উৎস এখানে...
https://m.facebook.com/photo.php?fbid=606398162810821&id=100003219270539&set=a.119612744822701.20696.100003219270539&source=48
বিষয়: বিবিধ
১২৪৩৫ বার পঠিত, ৫৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ওয়াজ আছে
কাজে লাগবে....
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=761673770537211&id=100000837857679
ছবিতে যে মিনিট দেখছন সে অংশ থেকে ভিডিওটি দেখুন পীরের ভন্ডামী আপনাদের কাছ পরিস্কার হয়ে যাব. আপনারা বলুন এই হলে মানুষ কি ভাবে কোরআন হাদিস শিখবে ? নিচের লিঙ্কে গিয়ে দেখুন তার প্রমান✔
http://www.youtube.com/watch?v=w9i40UUpQW0
কোনো মানুষই ভুলের উর্ধ্বে নয়। এমনকি কোনো মানুষকে ভুলের উর্ধ্বে মনে করাও শিরক। আপনার উল্লেখিত পীর হয়তো অনেক ভাল, কিন্তু পীর মুরীদি প্রথাটাতো বিদয়াত। ঐ বিদয়াতটি ছাড়তে বলুন।
ছবিতে যে মিনিট দেখছন সে অংশ থেকে ভিডিওটি দেখুন পীরের ভন্ডামী আপনাদের কাছ পরিস্কার হয়ে যাব. আপনারা বলুন এই হলে মানুষ কি ভাবে কোরআন হাদিস শিখবে ? নিচের লিঙ্কে গিয়ে দেখুন তার প্রমান✔
http://www.youtube.com/watch?v=w9i40UUpQW0
তারপর একটি গল্প বলি।
এক আহলে হাদিস আমাকে বলল, পীর শব্দ কোরানে নাই।
আমি বললাম নামাজ শব্দও কোরানে নাই।
তিনি বললেন নামাজ তো আরবি শব্দ না, এটা কেন থাকবে। এর আরবী থাকবে। আমি বললাম পীর তো আরবী শব্দ না, এর আরবী থাকবে।
ওনি চুপ।
তাজকিয়ার কথা কোরানে আছে। এলম শিখার কথা কোরানে আছে। পীর মানে শায়খ। তাহলে ?
সমস্যা আছে?
তবে আহলে হাদিস আর ভণ্ড পীরের কাছ থেকে ১০০০০০০০০ হাত দূরে থাকবেন।
যার কাছে কোরান শিখতে পারব সেই আমার পীর। নাকি এটাও নিষেধ?
আহলে হাদিসের মাথা কত ভাল এখন দেখা যাবে। জবাব দিবেন কিন্তু।
''কেউ কারও বোঝা বহন করবে না'' - এ কথা পবিত্র ক্বুরআনে আল্লাহ বেশ কয়েক বার বলেছেন ।
চরমোনাইয়ের ওয়াজে ভক্তরা যে বাঁশ বেয়ে বানরের মত উপরে উঠে , নামে , লাফালাফি করে - সেটা আমার কাছে হলিউড অভিনেত্রী ডেমি মুর অভিনীত Strip tease এ নায়িকা ও তার সহকর্মীদের বারে কৃত নাচের কথাই মনে করিয়ে দেয় । ।
সাহাবীরা নবীজীর একেবার সংষ্পর্শে ছিলেন এবং নবীজীরা পীরদেরও ওপরে - তারা কি এরকম নেচে ছিলেন বা লম্ফঝম্ফ করতেন নবীজীর সামনে বা কোন আয়াত নাজিল হলে ?
ইসলামের প্রথম যুগ থেকেই প্রচলিত, মানুষ দ্বীনের ইলম হাসিল করতে শিক্ষকের নিকট উপস্থিত হতেন, তার থেকে শিক্ষা গ্রহন করতেন, দ্বীনি, দুনিয়াবী, তাহযীবি এবং অন্যান্য সবকিছু। এ সকল শিক্ষাই হতো কুরআন আর রাসূল (সাঃ)-এর প্রদর্শিত পথে। এই সকল শিক্ষকদের আরবীতে
শাইখ বলা হতো, যা কালের আবর্তে ফার্সী শব্দ
"পীর"-এর রূপান্তরিত হয়েছে; যেমন হয়েছে সলাত-নামাজ, সাউম-রোজা, লাইলাতুল ক্বদর-শবে কদর ইত্যাদি। এগুলো হয়েছে মূলত ভারতীয় উপমহাদেশে মুঘল সাম্রাজ্যের প্রভাবে, যেহেতু তাদের রাষ্ট্র ভাষা ছিলো ফার্সী।
বলতে দ্বিধা নেই, এই পীর মুরিদীকে মানুষ নিজস্ব স্বার্থে চরম ভাবে বিকৃত করেছে, এর নামে যথেচ্ছা উল্টাপাল্টা নিয়মকানুন ঢুকিয়ে ইসলামের মূল শিক্ষাকে চরম ভাবে বিকৃত করেছে। কিন্তু আপনি কি আমাকে দেখানে পারবেন ইলমের কোন ধারাকে কোন না কোন সময়ে কোন না কোন মানুষ বিকৃত করেনি? তাই বলে কি মূল শিক্ষাটাই বিকৃত হয়ে গেল? স্বয়ং কুরআনকেও তো "থালক্বে কুরআন" বিকৃতর মাধ্যমে মর্যাদা কলুষিত করা হয়েছে, তাই বলে কি কুরআনের মর্যাদাই বাদ হয়ে গেল?
কেউ অস্বীকার করতে পারবে না, দ্বীনের ময়দানে একজন শায়েখের প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব কতটা অপরীসিম। একটি ছোট্ট উদাহরণ দেই, আপনি কি কোন হাদীসের কিতাব থেকে হাদীস বর্ণণা করলে আপনাকে রাবী হিসেবে স্বীকার করে নেয়া হবে? না। রাবী হতে হলে অবশ্যই কোন মুহাদ্দীসের কাছ থেকে নিজে প্রত্যক্ষ ভাবে শুনতে হবে অতপর বর্ণনা করতে হবে।
এটাই উসূলে হাদীসের প্রথম দিকের শিক্ষাগুলোর একটা। হাদিসের কিতাবগুলো হাতে নিন, একটা হাদীস দেখান যেখানে কোন রাবী হাদীসটি কোন কিতাব থেকে পড়ে নিজের নামে বর্ণনা করেছে, পারবেন না। তাহলে কি তখন কিতাব ছিলো না? অবশ্যই ছিলো। এবার বলুন তো, মানুষ কি শাইখদের কাছে যাওয়াও বাদ দিয়ে দিবে?
এভাবেই যুগে যুগে মানুষ দ্বীনের ইলম শিখতে শাইখদের দরজায় দস্তক দিয়েছে, মাসের পর মাস থেকে শিক্ষা অর্জন করেছে। আমরাও এভাবেই শিখছি। যারা আমাদের শিখাচ্ছেন তারা আমাদের "শাইখ", প্রচলিত অর্থে পীর।
কে কি বললো, কে কি করলো, তাতে তো আর দলীল হয়ে যায় না। বাতিল থাকবেই, কিন্তু বাতিলের স্পর্ষে যদি মূল হক্বই কলুষিত হয়ে যায়, তাহলে দুনিয়ায় হক নামে আর কিছু থাকবে না।
এ সব বিষয়ে আমি বিতর্ক করতে চাই না। প্রতেক্যের জন্য নিজের হিসাব জরুরী। যে মানে মানুক, না মানে না মানুক।
আর ওরা মনে করতেছে এটাই ঠিক!!
দেখুন যেখানে পীরের অস্তিত্ব সেখানে তাবিজ ব্যবসার অস্তিত্ব উপস্থিত!! অথচ তাবিজ ব্যবহার হারাম।
আপনি বলেছেন ( কে কি বলল বা কে কি করল তা দলিল হয়ে যায়না। ) দলিল হয়ে যায়না তা ঠিক, ওসব বলা কথা শুনে বা করা কাজ দেখে মানুষ গোমরা হয়ে যাচ্ছে। গোমরাহীর পথ থেকে ফেরাতে মানুষকে সচেতন করা প্রতিটি মুসলিম এর কর্তব্য।
সকল
কোন ভাবেই একমত হতে পারলাম না। সব পীরেরাই কি তাবিজের ব্যবসা করে? আমি ব্যক্তিগত ভাবে দু'জন শায়েখের কাছে যাতায়ত করেছি, নির্ভরযোগ্য মাধ্যমে জেনেছি কয়েকজনের সম্পর্কে। এই তাবিজ ব্যবসার ব্যাপারটা চিহ্নিত কবর ব্যবসায়ী সম্প্রদায় বাদে আর কে করেছেন একটু দেখিয়ে দেবেন?
কার কাছ থেকে আশা করতে বলছেন? যারা এই সব বিষয় বেশি কথা বলে, তাদের অধিকাংশই তো আবার নতুন ধরনের গোমরাহীর সূচনা করে।
মূল সমস্যা হলো দ্বীনের ইলম না থাকা। যারা কবর ব্যবসায়ী মাজার ব্যবসায়ীদের খপ্পরে পড়ে তাদের দিকে একবার খেয়াল করে দেখেন, বেশিরভাগই দ্বীনের "দাল" পর্যন্ত বোঝে না, জীবনে একবার ফরজ গোসল করেছে কি না সন্দেহ। আর যারা বড় বড় লেকচার দিয়ে বেড়াচ্ছে তারা কি চেষ্ঠা করেছে বঞ্চিত মানুষকে দ্বীনের অন্তত বেসিক শিক্ষাটা পৌছে দিতে? বলা অনেক সহজ, কিন্তু করা কঠিন।
আপনার সূত্র অনুসারে তাহলে তো বলতে হয়,
১০০% এর মধ্যে ৯৭% মুসলমানই শুধু নামে মুসলমান অথবা বিদআতী আক্বিদা-আমলে নিমজ্জিত,
তাহলে মুসলমানদেরকেই..........
নির্দিষ্ট কোন ব্যাক্তিকে নিয়ে আমি কোন কথা বলতে চাচ্ছি না, আমার কথা আম ভাবে এবং বৃহৎ পরিসরে।
হাতে গোণা কয়েক মূর্খের জন্য যদি পীর-মুরিদী প্রথাকে বাদ দিতে হয়, তাহলে উম্মাতের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি, বিদআতের প্রচলন ইত্যাদি কারণে সব দাড়ি টুপি ওয়ালা ও আলেমদেরকেও বয়কট করা উচিত। এখানে নিরবতা কেন? সব আলেম বা দাড়ি টুপি ওয়ালাই কি সাচ্চা মুসলমান নাকি?
ভাই, সংখ্যা তত্ত্বটা আপনিই নিয়ে এসেছেন, আমি সেভাবেই একটি উদাহরণ দিয়েছি মাত্র। যাই হোক, এ ব্যাপারে আমি আর তর্ক করতে চাই না। বাস্তবতা এটাই যে, সবাই নিজস্ব চিন্তাধারার ব্যাতিক্রম কিছু ভাবতেও পারে না, যতই বলুক না কেন।
নিজেস্ব আকিদা প্রচার না করলে পীরের পীরগীরি সম্পূর্ণ রুপে প্রকাশ পায়না, নতুন কিছু যোগ করতে পারলেই পীরত্বের পূর্ণতা লাভ করে!!
আমাদের একমত হওয়া উচিত কোরআন ও সহী হাদীসই আমাদের জীবন বিধান।
আপনাকে ধন্যবাদ।
যাই হোক, একটা পোস্ট দিয়ে কুরআন-সুন্নাহ-আসার ও ইজমার আলোকে প্রমাণ করে দিন ইসলামে পীর-মুরিদীর কোন প্রকারের কোন স্থান নেই। তাহলেই চুকে যায়।
মূল সমস্যা হলো দৃষ্টি ভঙ্গির। স্বীকার করুক আর নাই করুক, বেশীরভাগ মানুষ নিজের মতো করেই চিন্তা করে এবং বিবেচনা করে। নিরপেক্ষতার দাবী করলেও তাদের দ্বারা নিরপেক্ষতা বজায় রাখা সম্ভব হয় না।
ভাল মন্দ বুঝেতো চুপ থাকা যায়না। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
এক লোক মুফতি কাজি ইব্রাহিম সাহেব কে জিজ্ঞাসা করছিলো "হক্কানী পীর ধরা যাবে কি?"
ইব্রাহিমসাহেব: হক্কানী পীর ধরবেন কিন্তু, হক্কানী পীর হতে হলে তাকে প্রথমে পীর মুরিদি বাদ দিতে হবে।
পীর মুরিদী বাদ দিলে আর পীরধরার থাকে কি? :-) :-)
পীর মানে নতুন আকিদা!!! নতুন আকিদা না দিলে নাকি জনপ্রিয় হওয়া যায়না। জনপ্রিয়তার জন্য মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে ভন্ডামীর নাম পীরগীরি....
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
ইমরান ভাই, ঠিক বলেছেন। এক বিদআতী লম্বা লম্বা কমেন্ট করে। যুক্তিতে না পারলে ব্যক্তি আক্রমণ করে, খোঁচা মারে।
শাইখ আকরামুজ্জামান বিন আব্দুস সালাম বলেছেন যে,
এখন মানুষ ইবাদাত করে না বুঝে,
আর শিরক করে বুঝে !!
!!
এবং
!!
মসজিদে আল্লাহর কাছে কিছু চাইতে চায় না,
যা দরকার সব গিয়া চায় মাজারে !!
"আমরা দেখতে পাই অনেক বইতে লিখা আছে উনারা নাকি রাসূল (স) এর কবরের কাছে গিয়া সালাম দিলে সেখান থেকে সালামের জবাব শুনা যায় !!" এগুলো কি সত্যি?
তিনি বলেছেনঃ
.
উনাদের বইলেন একটু রেকর্ড করে নিয়ে আসতে, আমরাও শুনব।
অতঃপর উনি & উপস্থিত সবাই হেসে দিল.. হি হি হি
চরমোনাইয়ের অনেক বয়ান আছে যা কিনা দেওয়ানবাগীর সমকক্ষ !
এইখানে আপনি একটি আলোচনা করেছেন যেমন ,
এবং আপনিই আবার এর চমত্কার জবাব দিয়েছেন,
আরো অনেক আজগুবি কথা বলে যা মানা যায়না !
তবে তার কিছু বক্তব্য এবং নসীহত ফেলবার নয় ,আবার কিছু নসীহত মানবার মত নয় ।
আপনাকে ধন্যবাদ এ বিষয়টা নিয়ে বিস্তর আলোচনা করার জন্য।
হে আল্লাহ্ আমাদের সঠিক পথে চালনা করুন এটাই আমাদের কামনা আপনার কাছে !
ভন্ডপীর ও মজার পুজারীদের মুখোশ উম্মোচন করে সাধারণ মুসলিমদের সচেতন করতে হবে। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন