At Wits' End Cheer Roseনবজাতকের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রচলিত কর্ম ধারণা At Wits' End Cheer Rose লেখায় উল্লেখৃত কোনটাই আমাদের কাছে সঠিক বলে মনে হয়নিঃ বিস্তারিত...আব্দুর রহিম+নুর আয়শা

লিখেছেন লিখেছেন নুর আয়শা আব্দুর রহিম ২০ আগস্ট, ২০১৪, ০৯:৩৮:৪৪ রাত



আমাদের জেলার বেশির ভাগ জায়গায় একটা প্রথা চালু আছে বচ্চা জম্ম হবার পর যতদিন নাভির নার পড়ে না যায় ততদিন বাচ্চাকে সোয়াবাবার জায়গায় বালিশ এর একটু দূরে রাখা হয়.... বই, খাতা, কলম, লজ্জাপতি পাতা, মন কাঁটা, স্বর্ণ ও রুপা, টাকা, লোহা, চাউলও ভিন্ন ভিন্ন রকমের ডাল, আরো অনেক কিছু!!!!

✘✘

✘✘✘

✘✘✘✘

✘✘✘✘✘

এগুলো রাখার পেছনে কারণ:-

১/ বই, বই রাখার কারণ হল ছেলে হোক মেয়ে হোক বই পড়ে শিক্ষিত হবে!

২/ খাতা, খাতা রাখার কারণ হল ছেলে হোক মেয়ে হোক লিখায় পারদর্শী হবে...!

৩/ কলম, কলম রাখার কারণ ছেলে হোক মেয়ে হোক তার হাতের লেখা সুন্দর হবে, সে উচ্চ শিক্ষিত হবে....!!

৪/ লজ্জাপতি পাতা, লজ্জাপতি পাতা রাখার কারণ ছেলে হোক মেয়ে হোক তার ভেতরে লজ্জা সরম থাকবে.....!

৫/ মন কাঁটা, মন কাঁটা হচ্ছে বড় আকারের কাঁটা! এ কাঁটা রাখার অর্থ হলো ছেলে হোক মেয়ে হোক তার স্বরন শক্তি বৃদ্ধি পাবে, যে কোন কিছু মনে থাকবে বেশি, সে মনযোগী হতে পারবে....!!!

৬/ স্বর্ণ ও রুপা, স্বর্ণ ও রুপা ছেলে হোক মেয়ে হোক সে যেন স্বর্ণ ও রুপা অর্জন করতে পারে.....!

৭/ টাকা, টাকা মানুষের জীবনে সব চেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ ও প্রয়োজনীয়, ছেলে হোক মেয়ে হোক সে যেন টাকা রোজগার করতে পারে, টাকা যেন থাকে তার কাছ। যার যে রকম স্বমর্ত আছে সেই স্বমর্ত অনুযায়ী রাখে টাকা রাখে......!

৮/ লোহা, লোহা রাখার ২টা কারণ! (ক) লোহা ধর্য্যের প্রতিক, লোহার মত যেন হয় তার মন, ছেলে হোক মেয়ে হোক যেন সে যে কোন বিপদে ধর্য্য ধারণ কারি হতে পারে।

(খ) লোহা বাড়ি বানানোর কাজে ব্যবহার করা হয় সুতরাং বড় দালানের প্রত্যাশাও কাজ করে লোহা রাখার ক্ষেত্রে.......!!!!

৯/ চাউল ও ডাল, চাউল ও ডাল রাখা হয় ডাল ভাতের অভাব যেন না হয় ছেলে হোক মেয়ে হোক, চাউল ও ডাল থাকলে উপোস করার সম্ভাবনা থাকেনা সুতরাং কারণ এটাই.. ..!!

আরোও অনেক কিছু আছে সব গুলো উল্লেখ করা নিঃস্প্রয়োজন।

উপরে উল্লেখৃত কোনটাই আমাদের কাছে সঠিক বলে মনে হয়নি, যদিও আমাদের সমাজে এর প্রচলন আছে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে উল্লেখৃত বিষয়ে কোরআন ও সহী হাদীসের কোনো দলিল কি আছে?

যদি থাকে তা কোন আয়াতে বা কোন হাদীসে আছে তা জানবার আগ্রহের কমতি নেই!

আমরা যত দূর জানি টুডেব্লগে কোরআন ও সহীহ হাদীস জানে এমন অনেক ব্লগার আছেন, আশা করি এ বিষয়ে তথ্য বৃত্তিক আলোচনা আসবে মন্তব্যের মাধ্যমে।

যদি কোরআন ও সহীহ হাদীসে এর কোন দলিল না থাকে এ বিষয়ে জনসচেতনতা দরকার, জনসচেনতার জন্য সবাইকে এগিয়ে আসার বিনিত আহবান জানাচ্ছি।

বিষয়: বিবিধ

২০৭৩ বার পঠিত, ৩৮ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

256461
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:৪৩
আফরা লিখেছেন : ভাইয়া/ভাবী একটা কথা বলি লেখার শিরোনামে এত ইমো দেন কেন ? এটা কি সবার নজরে পড়ার জন্য ।

আমার কাছে দেখতে তেমন ভাল লাগে না ভাইয়া/ভাবী মনে কিছু নিয়েন না ।
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:৪৫
200071
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : ঠিক আছে বিবেচনায় রাখলাম, লেখার বিষয়ে মতামত চাই!
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৩
200355
বাজলবী লিখেছেন : সহমত
২১ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩০
200439
আহ জীবন লিখেছেন : সহমত
256465
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:৫৩
আফরা লিখেছেন : এগুলো আমাদের সমাজে প্রচলিত কুসংস্কার ছাড়া আর কিছুই নয় ।আমি অবশ্য এসব দেখি নি শুনি ও নি আমাদের পরিবার থেকে ।
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৩০
200106
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : কুসংস্কারে ভরে যাচ্ছে আমাদের সমাজ, বিশেষ করে মুসলমানদের ঘরে ঘরে মাত্রা অতিক্রম করেছে। বিয়ের আয়োজন থেকে শুরু হয়ে কুসংস্কারের অভিযাত্রা......!

বিয়ের কথা আসতেই সাথে যোগ হয় যৌতুকের কথা।
256487
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:২২
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : বাচ্চা ছেলের জন্য এত!!
আগে তো শুনেছি মেয়ের বাড়ি থেকে এক ডেকচি তে ঘাস,পোলাও ডিম ইত্যাদি দেয়া হতো। এগুলি সম্পুর্ন অপ্রয়োজনিয়।
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৪৭
200113
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : অপ্রয়োজনীয় গুলো বর্তমান সমাজে প্রয়োজন করে নিয়েছে কুসংস্কারের মাধ্যমে!

কুসংস্কার দূর করার লড়াই চলবে।

বিয়ের আয়োজনের মাধ্যমে শুরু হয় কুসংস্কারের মূল অভিসার! মেহেদী রাত নামের যে অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয় তাতে নারী পুরুষের অবাদ অংশ গ্রহণ সমাজের জন্য ব্যাধি এবং মুসলমানদের জন্য লজ্জা!!

মুসলমানেরাই এসব নির্দিধায় গ্রহণ করেছে এবং খুব সহজে!!
256504
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৫৯
কাজি সাকিব লিখেছেন : যেকোন ধরনের কুসংষ্কারই পরবর্তীতে হয় বিদা'তে নাহয় শিরকে রুপান্তরিত হয়,তাই যে কোন ধরনের কুসংষ্কারই এড়িয়ে চলাই উত্তম!
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৫৮
200118
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : কুসংস্কার পরিত্যাগ করা অত্যন্ত জরুরী,
বিয়ের পর নবজাতক আসার পর শুরু হয় মেয়ের পরিবারের উপর আর্থিক নির্জাতন, ছেলে পক্ষের পরো পরিবারের জন্য নতুন কাপড় দিতে হবে। আকিকা দেবার জন্য পশু দিতে হবে!

সাথে আরো কত কিছু.....!
256521
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৩৮
ফেরারী মন লিখেছেন : আমি যত দূর জানি টুডেব্লগে কোরআন ও সহীহ হাদীস জানে এমন অনেক ব্লগার আছেন, আশা করি এ বিষয়ে তথ্য বৃত্তিক আলোচনা আসবে মন্তব্যের মাধ্যমে। Thumbs Up Thumbs Up

ভালো দিকগুলো ফুটে উঠেছে
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ১২:৪৮
200132
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : বিয়ের দিন অহেতুক অপচয়ের দৈন্যতা!

বিয়ের খাবারের আয়োজন করবে বর পক্ষ এটাই যুক্তিযুক্ত, কিন্তু বর্তমান সমাজে ঠিক উল্টো! মেয়ে পক্ষ খাবারের আয়োজন করে তাও কম নয়,যতাক্রমে ১ হাজার, ৮ শত, ৭ শত, ৬ শত, ৫ শত, ৪ শত, ৩ শত,সর্ববনিম্নে ২ শত ১ শত।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে সমাজে পুরুষ হিসেবে বেঁচে থেকে লাভ কি?
যদি পুরুষরালি মানসিকতা না থাকে?
পুরুষদের প্রতি আহবান মানসিকতায় পুরুষত্ব ফিরিয়ে আনুন।

মেয়ের বাবা মাকে চিন্তা মুক্ত করুন।
256558
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০১:৫২
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ মানুষ আগের অনেক বেশি সচেতন, তবে আরো সচেতনতার প্রয়োজন। আমি কারাগার থেকেমুক্তি পেয়ে বাড়ি যাই, ঘরে প্রবেশ করার আগেই দুধ নিয়ে আসা হল,এনেই গায়ে ঢেলে দিল, হতভম্ব হয়ে জিজ্ঞেস করলাম, এইসবের মানে কি? বলে জেল থেকে আসলে পাক পবিত্র হওয়ার জন্য দুধ দিয়ে গোসল করতে হয়! সেদিন কিছু বললে মন খারাপ করবে বিধায় কিছু বলেনি, পরে বলে দিয়েছি এইসব কুসংস্কার, আর যেন কখনো করা না হয়। ধন্যবাদ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরার জন্য।
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০২:২২
200151
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকে, আপনি কুসংস্কার এর আরোও একদফা যোগ করলেন! কুসংস্কার সমাজে এমন ভাবে গেড়ে বসেছে যা আমরা আলোচনা না করলে দূর হবার সম্ভবনা নেই!

কুসংস্কার খূজতে গেল অভাব নেই,

বিয়ের পর মেয়েরা বাপের বাড়ি থেকে শশুর বাড়িতে বুধবারে ফিরলে নাকি মেয়ের বাপের বাড়ির সব ভাগ্য মেয়ের সাথে মেয়ের শশুর বাড়িতে চলে আসে!!

আরও একটি কুসংস্কার!
মাগরিবের আযানের সাথে সাথে ঘরের দরজা খুলে দিতে হয়! পেরেস্তা ঘরে ঢুকবার জন্য।

এসব কুসংস্কার সমাজ থেকে দূর করার জন্য সবাইকে আন্তরিক ভাবে এগিয়ে আসতে হবে।।
256618
২১ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:০৬
কথার_খই লিখেছেন : কুসংস্কারে চেয়ে যাচ্ছে আমাদের সমাজ প্রতিনিয়ত বেড়ে চলছে নিয়মের নামে অনিয়ম!

মঙলবার বা শনিবারে নাকি কোথাও যেতে নেই! ঐ দিন কোথাও গেলে বিপদের আশংকা থাকে! এ সব কুসংস্কার থেকে কবে আমরা মুক্তি পাব?
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩
200295
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আপনি কুসংস্কারের বিষয়ে আরও একটি যোগ করলেন! এসব কুসংস্কার থেকে সমাজকে মুক্ত করতে হলে সচেতনতা অত্যন্ত জরুরী।! কুসংস্কার মুক্ত সমাজ চাই শিক্ষা গ্রহণ ছাড়া উপায় নাই।
দেখা থেকে করা নয় জেনে বুঝে করা চাই।

256644
২১ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:২৩
কাহাফ লিখেছেন : কুসংস্কারে ছেয়ে যাচ্ছে নয়,ছেয়ে আছে সমাজ বহুদিন ধরে। বর্ণিত সব গুলোই ত্যাজ্য বিষয়। কোরআন হাদিসের সাথে কোন সম্পর্ক নেই এগুলোর। এমন পোস্টের জন্যে ধন্যবাদ আপনাকে.......।
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:০১
200297
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : কুসংস্কারে ছেয়ে আছে.... ঠিক বলেছেন।

প্রসূতি অবস্থায় যদি চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণ হয় থা হলে ঐ প্রসূতি ঘুমিয়ে থাকতে পারবেনা!

কোনো কিছু কাটাকাটি করতে পারবেনা!!

ঐসব করলে আগত সন্তানের অঙ্গ প্রত্যাঅঙ্গে ্ দাগ পড়ে যাবে স্বভাবিক ভাবে জম্ম নেবেনা সন্তান!!

কুসংস্কার দূর করতে সচেতন সবাইকে এগিয়ে আসা উচিত।
256695
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:০২
রিদওয়ান বিন ফয়েজ লিখেছেন : আমাদের দেশে এখনও হিন্দু সংস্কৃতি ছড়িয়ে আছে । এই কুসংস্কার গুলো কবে দূর হবে মহান আল্লাহই ভালো জানেন ।। ধন্যবাদ ভালো লাগে.।
১৮ মার্চ ২০১৫ রাত ০১:৪৩
250536
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আমাদেরকেই সচেতন হতে হবে। ইনশাল্লাহ দূর হবেই।
১০
256707
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:৪১
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : হুম! গ্যাঞ্জাম তো লাগাই দিলেন মনে হয়। নবজাতক পোলা মাইয়াগো ভবিষ্যৎ চিন্তা কইরা আমাগো দেশের পোক পালানীদের রুটি রুজি কামানোর একটা মওকা আবিস্কার করছিল। আন্নে তো দেহি সবই বরবাদ কইরবার চাহেন!
এসবের বিরোধীতা বাদ দেন। পারলে আন্নেও নতুন কিছু এড করেণ।
এই যেমন-
একটা বদনা রাখতে পারেন যাতে বড় হয়ে ঘন ঘন পাতলা পায়খানা কইরবার না পারে।
একটা লম্বা সাইজের তেনা ফাডা রাখতে পারেন যাতে বড় হয়ে ভন্ড পীর হয়ে মাথায় লম্বা পাগড়ী বাধতে পারে।
মুরগীর রান্না করা পশ্চাদাংশের মাংশ রাখতে পারেন যাতে বড় হয়ে সে আবুল তাবুল কথা বলে মুখে ফেনা তুলবে রাজনৈতিকদের মত।
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:২৫
200497
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : (এসবের বিরোধীতা বাদ দেন)

বিরোধীতা করার জন্য গ্যাঞ্জাম খান নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারার জন্য প্রস্তুতি লইতাসে.....

ভন্ড বাবার ভন্ডামীরও আমরা বিরোধীতা করিবনা! ঐখানে গিয়া সিজদা করিব এবং গ্রামের সবাইরে ডাইকা নিয়া যামু!!! আপনিওও সাথে থাইকেন।
১১
256755
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৭
হতভাগা লিখেছেন : এত এত কথা বলা হচ্ছে কুসংষ্কার নিয়ে , সবচেয়ে বড় কথাটাই তো বলছে না কেউ ! যেটা বাংলাদেশে অবশ্য পালনীয় হয়ে আসছে সিজনাল হিসেবে ।

জাতীয় নির্বাচনী প্রচারনা শুরু করা হয় হযরত শাহজালাল (রাঃ) এর মাজার জিয়ারত করে - এটাকে নির্বাচনে জয়লাভের একটা প্রি-রিক্যুইজিট হিসেবে মনে করা হয় ।
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:১৭
200495
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : বড় কথার জন্য ব্লগার হতভাগা প্রস্তুত আছে! মাজার জিয়ারত করে এটা বড় কথা নয়!

নির্বাচনে জয় লাভের জন্য যারা জিয়ারত করে তারাই প্রতিনিয়ত মিথ্যাচারের মাধ্যমে কুসংস্কার সৃষ্টি করে চলছে।

সচেতনতা অত্যন্ত জরুরী!! Waiting
১২
256781
২১ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:১৫
আমি মুসাফির লিখেছেন : আমাদের দেশে কুসংস্কার এতটাই ছেয়ে গেছে যে বিশ্বদ্যিালয় ডিগ্রীধারী মহিলারাও এর মধ্যে জড়িয়ে পড়েছে।
কুরআন হাদীস চর্চার যে কত কমতি তাই প্রকাশ পায় ।
আল্লাহ আমাদেরকে এ থেকে হেফাজত করুন।
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:০৯
200487
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আমিন, আমার নিকট আত্মীয়ের শিক্ষগত যোগ্যতা আমি অবলোকন করেছি! দেখেছি তার মাঝে শিক্ষার নূন্যতম আলো আছে....!

কিন্তু তাকে দেখেছি মাজারে যেতে!! শিক্ষার আলো তাকে কুসংস্কার থেকে দূরে রাখতে পারেনি! মাজার হচ্ছে শিরিকের অবয়অরন্য! সচেতনতা জরুরী।
১৩
256784
২১ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৩
একপশলা বৃষ্টি লিখেছেন : এখন মানুষ অনেক সচেতন তাই কুসস্কারও কমে আসছে।
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:৫৪
200480
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : সচেতনতার জন্য আমাদের এই প্রচেষ্টা.... আপনার এলাকায় কোন মাজার আাছে?
১৪
256801
২১ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৮
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : কুসংস্কারের মহা বাজার আমাদের দেশ
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:৫১
200477
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আপনার জেলার একটি কুসংস্কার শেয়ার করার জন্য বিশেষ অনুরোধ রহিল। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:৩৫
200499
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : কিছু দিনের মধ্যে দেশে যাচ্ছি তখন বলা যাবে
১৫
256857
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:১২
আবু সাইফ লিখেছেন : পোস্টে যেগুলো বলা হয়েছে তার সবই কুসংস্কার- এতে কোন সন্দদেহ নেই!

কিন্তু বাছবিচার ছাড়া "সবই কুসংস্কার" মনে করা ঠিক নয়, বরং সংশ্লিষ্ট বিষয়টি তলিয়ে দেখা দরকার!

কুসংস্কারের জন্ম ও বিস্তৃতির অনেক কারণ থাকতে পারে-

১)ধর্মীয় কারণ- ধর্মীয় নিয়ম অজ্ঞদের দ্বারা বিকৃত হয়ে

২)স্বাস্থ্যবিধিগত কারণ- অনেক স্বাস্থ্যবিধিগত নিয়ম বিশেষ ক্ষেত্র থেকে "সার্বজনীন" হয়ে গেছে অজ্ঞতার কারণে

৩)শোনা কথায় অন্ধবিশ্বাস: উপরের ১ ও ২ নং কারণ থেকে এর জন্ম

৪) অপরের অভিজ্ঞতার বিকৃত চর্চা : মূল ব্যক্তির জন্য তা সঠিক ছিল

৫)যা আসলে কুসংস্কার নয়- বরং একটি সামাজিক নিয়ম/(সু)সংস্কৃতি, কিন্তু উতস ও প্রয়োগ না জানায় সেটি কুসংস্কারে পরিণত হয়েছে!

২২ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:১২
200717
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আমরা যা যুক্ত করলাম তা সব গুলো কুসংস্কার বলে বিবেচনা করেছে সবাই। আপনার ভিন্নমত থাকলে দিতে পারেন কোন বিষয়ে ভিন্নমত আপনার!

লেখাটি ব্লগে শেয়ার করার উদ্দেশ্যটা চিন্তা করে দেখুন....
২২ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪১
200836
আবু সাইফ লিখেছেন : আমিও তা-ই বলেছি
[পোস্টে যেগুলো বলা হয়েছে তার সবই কুসংস্কার- এতে কোন সন্দদেহ নেই!]


বাকি কথা সাধারণ- সকল কুসংস্কারের জন্য প্রযোজ্য
১৬
257227
২২ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:২০
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : আরেকটা মজার প্রথা প্রচলিত আছে,
নবজাতকে নাভীর সাথে নাড়ির যে অংশটা লেগে থাকে, ঐ অংশটি খষে যাওয়ার পর অনেকেই সেটাকে স্কুল, মাদ্রাসা প্রাঙ্গন ইত্যাদি স্থানে ফেলে আসেন, যাতে শিশুটি বড় হয়ে বিদ্বান হয়।

যেখানে ধর্মীয় জ্ঞানের আলো ম্লান, সেখানেই কুসংস্কার, কুসংস্কৃতি, সামাজিক ও ব্যক্তিক নৈতিকতার স্থলন অবসম্ভাবিক।

পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। জাযাকাল্লাহ খইর
১৮ মার্চ ২০১৫ রাত ০১:৪২
250535
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : যদিও আপনার উল্লেখ্য বিষয়ে সাথে আমি পরিচিত নয়। কুসংস্কারে ভরে গেছে আমাদের সমাজ! এখন সচেতনতা অাবশ্যক।
১৭
309583
১৮ মার্চ ২০১৫ রাত ০২:১৪
আবু জান্নাত লিখেছেন : আপনার পোষ্ট ও মন্তব্যগুলো পড়লাম, অনেক কিছু জানলাম। আমাদের এলাকায় এগুলো নেই। দু'একটি থাকতে পারে। জাযাকাল্লাহ খাইর
১৮ মার্চ ২০১৫ রাত ০২:২২
250539
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : ধন্যবাদ, আমাদের পোস্টে এসে জেনে যাবার জন্য! আপনার জান্নাত এর জন্য দোয়া রহিলো আমাদের পক্ষ থেকে।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File