নির্লজ্জ , বেহায়া নারীরাই শুধু সমান অধিকার চায় । দেশের নারীরা যদি ঠিক হয়ে যায় , তাহলে দেশটাই বদলে যাবে।
লিখেছেন লিখেছেন কর্ণেল কুতাইবা ০৯ মার্চ, ২০১৫, ১২:৪২:৩৩ রাত
১
কোন নারীরা সমঅধিকার চায়? হ্যাঁ তারাই যারা সবসময় পর পুরুষের ছুয়া পোতে চায়। তারাই যারা, শত শত পুরুষের সাথে সেক্স করার ইচ্ছা পোষণ করে।
সমান অধিকার চায়, কিন্তু রিক্সা চালানোর কথা বললে বলবে, আমি নারী এসব আমার কাজ না। তাহলে পুরুষের সমান অধিকার চাস কোন মুখে ! খাটাসের দল ।
রাস্তা-ঘাটে ইভটিজিং করে পোলপান , তখন মামলা করিস। কিন্তু তা না করে পাল্টা পোলাপানরে ইভটিজিং করলেই তো সমান হয়ে যায়। tongue emoticon
কোন পুরুষ জোড় করে তকে বিছানায় নিয়ে গেলে তুই নিজেকে ধর্ষিতা ভাবিস কেন ? পরবর্তীতে ঐ পুরুষরে তর বিছানায় নিয়ে তার উপরে উঠে কাজ সারলেই তো হয়ে যায় সমানে সমান। tongue emoticon
সমান অধিকার চাস, ঠিক আছে আজ থেকে পুরুষের মতো খালী গায়ে হাঁট। (এটা হয়তো ভালো করেই পারবি তোরা। এমনিতেই তোরা যে কাপড় পরস তা খালী গায়ের চেয়ে কম না)
সমান অধিকার চাস তো রিক্সা নিয়ে রাস্তায় বের হ। দেখা তোদের গায়েও সামর্থ্য আছে। এটা তো পারবিনা।
হায়রে মদনা, দুনিয়াতে সমান অধিকার বলে কিছু নেইরে, সবই বেশ্যা নারীদের ওপেন সেক্সের ধাঁন্দা। আর অতিরিক্ত সম্পদের লোভ।
নির্লজ্জ , বেহায়া নারীরাই শুধু সমান অধিকার চায়।
২
বুকের উড়না গলায় দিয়ে, চেতনাধারী লালনারা তাদের তাদের বুক ভাসিয়ে হেঁটে গেলে যখন পোলাপান শিষ বাজায়, খারাপ কথা বলে তখন পোলাপান হয় ইভটিজার, আর লালনারা হয় আধুনিকা।
নিজের ইচ্ছায় বিয়ের আগে কোন ছেলের বিছানায় শুয়ে, ছেলেকে সব উজার করে দিলে সে ছেলে হয় লাভার। আবার সেই মেয়েকেই যদি কোন ছেলে জুর করে তার বিছানায় নিয়ে যায় তখন সে হয় ধর্ষক। অথচ ২টাই একরকম।
তোমরা মেয়েরা যদি বুক দেখিয়ে, আঁটসাঁট জামা পরিধান করে, পর্দা না করে রাস্তায় বের হও , তখন যদি কোন ছেলে শিষ বাজায় খারাপ কিছু বলে তাহলে প্রথম দোষটা কার? তুমি যেমন চেতনা জাহির করার জন্য এভাবে বের হতে পারো, তখন তো চেতনাধারী ছেলেরা শিষ দিবেই, খারাপ কথা বলবেই। তাতে দোষটা কিন্তু তোমারই বেশী। কারণ তুমি পর্দা করে বের হলে ওরা এমন করতো না।
তুমি যখন প্রেমের নামে তোমার লাভারে কাছে সব বিলিয়ে দিবে তখন সেটা হবে ভালবাসা। আবার তোমাকেই একটা ছেলে যখন জুড় করে তোমার সব কেড়ে নিবে তখন সে ধর্ষক হবে কেন? আর তুমি ধর্ষিতা কেন? তোমার লাভারও তো ঠিক এমনটাই করেছে, পার্থক্য শুধু ইচ্ছা আর অনিচ্ছা। এখানেও কিন্তু দোষটা তোমারই।
দেশে ইভটিজারের বিরুদ্ধে আইন করে ইভটিজিং বন্ধ করা অসম্ভব। এ আইনের কোন দরকার ছিল না যদি দেশের মেয়েরা ঠিক হতো।
দেশে ধর্ষকের বিরুদ্ধে শাস্তির আইনও একেবারেই আজাইড়া, কোন প্রয়োজন নেই। কারণ এতে ধর্ষণ জীবনেও বন্ধ হবে না। ধর্ষণ বন্ধ করার একমাত্র পথ যদি নারীরা পর্দার ভিতরে ঢুকে।
যে নারী পর্দানশীল, সে কোনদিন ইভটিজিংএর স্বীকার হবে না, সে কোনদিন ধর্ষণের স্বীকার হবে না।
আধুনিকতার নামে, বয়ফ্রেন্ডকে সব উজাড় করে দেওয়া বন্ধ করো ধর্ষণও বন্ধ হবে।
বাড়ন্ত লালনারা উটন্ত বুক দেখিয়ে রাস্তায় বের হওয়া বন্ধ করো, তাহলে দেশে আর কোন ইভটিজিং হবে না।
দেশের নারীরা যদি ঠিক হয়ে যায় , তাহলে দেশটাই বদলে যাবে। পুরুষদের ৯০% পাপ হয় নারীদের কারণে।
মূল কথা, দেশে ধর্ষন/ইভটিজিং এন বিরুদ্ধে আইনের কোন দরকার নেই। একমাত্র নারীরা পর্দা করে রাস্তায় বের হলেই এসব বন্ধ হবে।
বিষয়: বিবিধ
২০৮৪ বার পঠিত, ১৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
০ বাসে মেয়েদের জন্য আলাদা সিট বরাদ্দ থাকে ।
০ প্রাইমারীতে শিক্ষক নিয়োগে ছেলেদের লাগে নুন্যতম পক্ষে ডিগ্রী পাশ আর মেয়েদের এস.এস.সি. পাশ হলেই চলে।
০ বিসিএসে মেয়েদের জন্য কোটা আছে ।
এগুলো কি সমান অধিকার ?
মন্তব্য করতে লগইন করুন