রাসূল (সঃ) এর পতাকা বনাম হারাম জাতিয়তাবাদী পতাকা

লিখেছেন লিখেছেন হামজা ২২ জুলাই, ২০১৪, ০১:৩০:৫৩ দুপুর

পৃথিবীর সমস্ত মুসলিম একই জাতি হওয়া স্বত্তেও ব্রিটিশের ভাগ করা সীমান্ত, আলাদা আলাদা হারাম জাতিয়তাবাদী পতাকা, হারাম জাতিয়তাবাদী দালাল সরকার এইসবের কারনে ৫৭ টুকরায় বিভক্ত হয়ে আছে।

রাসূল (সঃ) বলেন, “সে আমাদের অন্তর্ভূক্ত নয় যে জাতিয়তাবাদের দিকে আহবান করে, জাতিয়তাবাদের জন্য যুদ্ধ করে বা জাতিয়তাবাদের জন্য মারা যায়” [(আবু দাউদ)]

রাসূল (সঃ) আরও বলেন, “যে আসাবিয়্যার (অর্থাৎ জাতীয়তাবাদের) জাহেলী আহবানের দিকে মানুষকে ডাকে সে যেন তার পিতার লজ্জাস্হান কামড়ে ধরে পড়ে আছে (তাকে ছাড়তে চাইছে না) । (এরপর রাসূল সাঃ বলেন) এবং একথাটি লুকিয়ে রেখোনা (অর্থাৎ বলার ক্ষেত্রে কোনো লজ্জা বা অস্বস্তি বোধ করোনা)”। [মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং ২১২৩৩]

সুতরাং কোনো জাতি রাষ্ট্রের সীমানা অনুযায়ী মুসলিম উম্মত বিভক্ত হওয়া অথবা জাতিয়তাবাদী পতাকা অনুযায়ী বিভক্ত হওয়া হারাম। শরীয়তের দৃষ্টিতে প্রত্যেক মুসলিম পরস্পর ভাই ভাই এবং তাদের ভূমিগুলো একই ভূমি হিসেবে বিবেচিত হয়।

মুসলিম বিশ্বের দেশগুলোতে বিভিন্ন ধরণের পতাকার সংখ্যা ক্রমান্বয়েবৃদ্ধি পাচ্ছে, বিশেষ করে বিভিন্ন মুসলিম ভূখন্ডে স্বৈরাচারী শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে জনসমর্থিত আন্দোলনগুলো সংঘটিত হবার পর। এসব আন্দোলনে কেউ কেউ উত্তোলন করছেন “স্বাধীন” পতাকা, কেউবা প্রচলিত পতাকা কিংবা কেউ বিশেষ কোন পতাকা…

এদের মধ্যে কোন কোন ব্যক্তিবর্গ এক পতাকাকে অন্য পতাকার উপর প্রাধান্য দিয়েছে একথা ভেবে যে তারা শারী’আহ্ লঙ্ঘন করছে না …আবার কোন কোন ব্যক্তিবর্গ জনগণকে একথা বলে বিভ্রান্ত করছে ও ভয় দেখাচ্ছে যে ইসলামের পতাকা উত্তোলন পশ্চিমা কাফিরদের ক্রোধ উদ্রেগের কারণ হতে পারে…! আর অন্যরা স্বেচ্ছায় ও স্বজ্ঞানে এমন পতাকা উত্তোলনে সংগ্রাম করছে যা শারী’আহ্’র সুস্পষ্ট লঙ্ঘন, যেমন: তারা একটি ধর্মনিরপেক্ষ ও প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনের দিকে জনগণকে আহ্বান করছে…এবং এরকম আরও ঘটনা ঘটছে।

যারা ভাবছে যে তাদের বাহিত পতাকা শারী’আহ্’র সাথে সাংঘর্ষিক নয় তাদের জন্য বিষয়টি সুস্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করা দরকার; যেন তারা সত্য বিষয়টি জানার পর তাদের পতাকা ত্যাগ করে ইসলামের পতাকা উত্তোলন করতে পারে…এবং যারা কাফিরদের ক্রোধ উদ্রেগের ভয়ে ভীত তাদের জন্য বিষয়টি সুস্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করা দরকার; যেন তাদের অন্তর থেকে মৃত্যুভয় চিরতরে দূরীভুত হয়, কারণ ন্যায় ও সত্য প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে লিপ্ত মানুষের অন্তর সাম্রাজ্যবাদী কাফিরদের ক্রোধ উদ্রেগের ভয়ে ভীত হয় না, এমনকি তারা যদি এ ক্রোধের কারণে মৃত্যুমুখে পতিতও হয় তবুও না…আর সেই সমস্ত ধর্মনিরপেক্ষ ব্যক্তিবর্গ এবং তাদের সাহায্যকারী যারা শারী’আহ্ পতাকার বিরুদ্ধে দিনরাত যুদ্ধ করে যাচ্ছে তাদেরকে সতর্ক করার জন্যও বিষয়টি ব্যাখ্যা করা দরকার।

“…যে ধ্বংস হবে (সত্যকে অস্বীকার করার কারণে) সে যেন সত্য সুস্পষ্টরূপে প্রতিভাত হবার পর ধ্বংস হয়, আর যে জীবিত থাকবে (অর্থাৎ, বিশ্বাসীগণ) সে যেন সত্য সুস্পষ্টরূপে প্রতিভাত হবার পরই জীবিত থাকে।” [সূরা আনফাল : ৪২]

ইসলামী রাষ্ট্র “খিলাফত” এর নিজস্ব পতাকা ছিল যাকে লিওয়া এবং রা’য়া বলা হত । রাসূল (সাঃ) মদীনা আল-মুনাওওয়ারাতে প্রথম যে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সে সময়কার প্রাপ্ত দলিল-প্রমাণ থেকে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। এ দলিল-প্রমাণগুলো নিম্নরূপ:

বস্তুতঃ লিওয়া এবং রা’য়া এ দুটো শব্দেরই ভাষাগত অর্থ হল পতাকা (’আলম)। আরবী প্রখ্যাত অভিধান কামুস আল-মুহীত এ প্রাপ্ত অর্থানুযায়ী: “রায়া শব্দের অর্থ হল পতাকা এবং এর বহুবচন হল রায়াত” এবং লিওয়া শব্দের অর্থ হল পতাকা এবং এর বহুবচন হল পতাকাসমূহ (আল-ওয়্যিয়াহ্)।”

হুকুম শারী’আহ্ এ দুটো শব্দেরই অর্থ ব্যাখ্যা করেছে এবং এ শব্দগুলোর শারী’আহ্ অর্থ নিম্নরূপঃ

লিওয়া



লিওয়া হল সাদা, যার উপর কালো রঙে অঙ্কিত থাকবে “লা ইলাহা ইললাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ”। এ পতাকা সেনাবাহিনী প্রধান বা সেনা কমান্ডার কর্তৃক উত্তোলিত হবে। এ পতাকাটি লম্বা একটি খুঁটির শেষ প্রান্তে বাঁধা থাকবে এবং এর সাথে পেঁচানো থাকবে। এ পতাকা সেনাবাহিনী প্রধান বা কমান্ডারের নিকট অর্পন করার দলিল নিম্নরূপঃ

“রাসূল (সাঃ) মক্কায় প্রবেশ করলেন এবং তার পতাকা ছিল সাদা।” (যাবির হতে ইবনে মাজাহ্ কর্তৃক বর্ণিত)

এছাড়া, আন-নিসাঈ-তে বর্ণিত আছে যে,

“যখন আল্লাহ’র রাসূল (সাঃ) রোমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য জন্য উসামা বিন যায়িদকে সেনা কমান্ডার নিযুক্ত করেছিলেন, তখন তিনি নিজ হাতে একটি লিওয়া উত্তোলন করেছিলেন।”

রা’য়া



আর, রা’য়া হল কালো, যার উপর সাদা রঙে “লা ইলাহা ইললাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ” অঙ্কিত থাকবে। এ রা’য়া সেনাবাহিনীর কমান্ডারগণ, সেইসাথে সকল ব্যাটেলিয়ান, কোম্পানী এবং অন্যান্য ইউনিটকে প্রদান করা হবে। এর প্রমাণ পাওয়া যায় খাইবার যুদ্ধের দলিল-প্রমাণ থেকে, কারণ এ যুদ্ধে রাসূল (সাঃ) নিজে সেনা কমান্ডার ছিলেন:

“আগামীকাল আমি এমন এক ব্যক্তির হাতে রা’য়া দেব যার হাতে আল্লাহ্ বিজয় দেবেন, সে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলকে ভালোবাসে এবং আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলও তাকে ভালোবাসেন…. এবং তারপর তিনি আলীর হাতে তা দিলেন, আল্লাহ্ তাঁর উপর সন্তুষ্ট হন"। (সর্বসম্মতভাবে স্বীকৃত) এখানে আলী (রা.) রেজিমেন্ট বা ব্যাটেলিয়ানের কমান্ডার হিসাবে বিবেচিত হয়েছেন ।

আবার, একইভাবে হারিস বিন হাস্সান আল বকরী কর্তৃক বর্ণিত হাদিস থেকে দেখা যায়, যেখানে তিনি বলেছেন:

“একবার আমরা মদীনায় পৌঁছালাম এবং আল্লাহ্’র রাসূল (সাঃ) কে মিম্বারের উপর দাঁড়িয়ে থাকতে দেখলাম। তাঁর পাশে দাঁড়িয়ে ছিল বিলাল (রা.) এবং ছিল কিছু কালো রা’য়া । (আমরা) জিজ্ঞেস করলাম, এ রা’য়া গুলো কিসের? তারা বললো: ’আমর ইবনুল ’আস যুদ্ধের ময়দান থেকে ফিরেছেন।” (হাদিসটি আহমদ হতে বর্ণিত)

সুতরাং, এখানে “এবং কিছু কালো রা’য়া” - এ কথার অর্থ হল সেখানে একাধিক বা বেশকিছু সংখ্যক রা’য়াত ছিল, যেগুলো সেনাপ্রধান, ব্যাটেলিয়ানের প্রধান এবং সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটের প্রধানদের হাতেছিল। বর্ণনা হতে দেখা যায় যে, এসময় সেনাপ্রধান ছিলেন একজন এবং তিনি হলেন ’আমর ইবনুল আস (রা.) যার হাতে লিওয়া প্রদান করা হয়েছিল। সুতরাং, লিওয়া শুধুমাত্র সেনাবাহিনী প্রধানের হাতেই প্রদান করতে হবে। আর, রা’য়া সেনাবাহিনীর অন্যান্য বিভাগসমূহের মাঝে প্রদান করা হবে।

লিওয়া এবং রা’য়া এর ব্যবহার

লিওয়া সেনাবাহিনী প্রধানকে প্রদান করা হবে এবং এটা তার পদমর্যাদা ও ক্ষমতার প্রতীক এবং তার প্রধান কার্যালয়ে স্থাপন করা হবে। আর যুদ্ধক্ষেত্রে, যুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী সেনা কমান্ডার, হতে পারে তিনি সেনাপ্রধান কিংবা আমীর কর্তৃক নিযুক্ত কোন কমান্ডার, তিনি যু্দ্ধচলাকালীন সময় যুদ্ধের ময়দানে রা’য়া বহন করবেন। এসব কিছু বিবেচনা করে রা’য়াকে “যুদ্ধের জননী” বলা হয়ে থাকে কারণ যুদ্ধচলাকালীন সময় এটি ময়দানের সেনা কমান্ডার বহন করে থাকেন…আনাস (রা.) থেকে আল-বুখারী বর্ণনা করেছেন যে, রাসূল (সাঃ) যুদ্ধক্ষেত্রে যায়িদ (রা.), জা’ফর (রা.) এবং ইবন রাওয়াহা (রা.)’র এর মৃত্যুর খবর মদীনাতে পৌঁছানোর পূর্বেই তাদের মৃত্যুর ঘোষণা দিলেন এবং বললেন:

“যায়িদ রা’য়া হাতে নিল এবং নিহত হল, তারপর জা’ফর তা নিল এবং নিহত হল এবং তারপর ইবন রাওয়াহা তা তুলে নিল এবং সেও নিহত হল।”

এছাড়া, শত্রপক্ষের সাথে যুদ্ধ সংঘটিত হবার সময়, যদি যুদ্ধের ময়দানের সেনা কমান্ডার স্বয়ং খলিফা হন, তাহলে ময়দানে শুধুমাত্র রা’য়া উত্তোলন না করে এর সাথে লিওয়া উত্তোলন করা যেতে পারে। সীরাত ইবন হিশামে বদর যুদ্ধের বর্ণনায় বলা হয়েছে যে, বদর যুদ্ধে রা’য়া এবং লিওয়া উত্তোলন করা হয়েছিল… শান্তি চলাকালীন সময়ে, কিংবা যুদ্ধের পর, সেনাবাহিনীর বিভিন্ন বিভাগ, ব্রিগেড ও ইউনিট কর্তৃক রা’য়া উত্তোলন করা হবে… যেভাবে, হারিছ ইবন হাস্সান আল বাকরী’র ’আমর ইবনুল ’আস এর বাহিনী সম্পর্কিত হাদিসটিতে বর্ণিত হয়েছে।

লিওয়া একটি বর্শার সাথে বাঁধা থাকবে এবং এর সাথে পেঁচানো থাকবে। সেনাবাহিনীর সংখ্যার উপর ভিত্তি করে এটি সেনা কমান্ডারকে প্রদান করা হবে। সুতরাং, এটি প্রথম বাহিনী, কিংবা দ্বিতীয় বাহিনী, কিংবা তৃতীয় বাহিনীর কমান্ডারকে প্রদান করা হবে… কিংবা, এটি শাম, ইরাক ও ফিলিস্তিন-এর বাহিনী, কিংবা, হোমস, আলেপ্পো ও বৈরুত-এর বাহিনীকে প্রদান করা হবে… কিংবা, এভাবেই সেনাবাহিনীর নামের ভিত্তিতে প্রদান করা হবে। সাধারণত: লিওয়া একটি বর্শার শেষ প্রান্তে এর সাথে পেঁচানো থাকবে অর্থাৎ, এটি খোলা বা উম্মুক্ত অবস্থায় থাকবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত না এটি উম্মুক্ত রাখার কোন প্রয়োজন হয়। উদাহরণ হিসাবে বলা যায় যে, খলীফার বাসভবনের উপর এটি উত্তোলিত থাকবে তার গুরুত্ব বা মর্যাদা বোঝানোর খাতিরে। একই কথা প্রযোজ্য হবে শান্তির সময় সেনাবাহিনীর অন্যান্য আমীরদের অবস্থানের ক্ষেত্রে, যেন উম্মাহ্ তাদের সেনাবাহিনীর শৌর্যবীর্য ও প্রভাবপ্রতিপত্তি অনুভব করতে পারে। কিন্তু, এ অবস্থা যদি নিরাপত্তার সাথে সাংঘর্ষিক হয় এবং যদি এমন আশঙ্কা থাকে যে শত্রুপক্ষ এ পতাকার মাধ্যমে সেনাকমান্ডারের অবস্থা চিহ্নিত করতে পারবে তাহলে এ লিওয়া তার মূল অবস্থায় ফিরে যাবে, অর্থাৎ এটি উত্তোলিত না করে পেঁচানো অবস্থায় রাখা হবে।

আর, রা’য়ার ক্ষেত্রে বলা যেতে পারে, এটি সার্বক্ষণিকভাবে উম্মুক্ত ও উত্তোলিত অবস্থায় থাকবে যেন বাতাসে পত্পত্ করে উড়তে পারে, যেভাবে আজকের দিনে পতাকা উত্তোলন করা হয়ে থাকে। এই রা’য়া রাষ্ট্রের বিভিন্ন ভবন, কার্যালয় এবং নিরাপত্তা বিভাগগুলোতে উত্তোলিত থাকবে। রা’য়া শুধুমাত্র রাষ্ট্রের এই সমস্ত ভবনেই উত্তোলিত থাকবে। ব্যতিক্রম হল শুধু খলিফার কার্যালয় (দার আল-খলিফা), কারণ খলিফাহ হচ্ছেন সেনাবাহিনীর আমীর বা নেতা, তাই তার কার্যালয়ে লিওয়া উত্তোলিত থাকবে। খলিফার কার্যালয়ে (দার আল-খলিফা) লিওয়া’র সাথে রা’য়া উত্তোলন করা হবে কারণ, খলিফার কার্যালয় হল ইসলামী রাষ্ট্রের সকল বিভাগ এবং কার্যালয়ের প্রধান। এছাড়া, ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান এবং সাধারণ মানুষও তাদের গৃহে রা’য়া উত্তোলন করতে পারে, বিশেষ করে উৎসব কিংবা বিজয়ের দিনগুলোতে।

রাসূল (সঃ) এর ব্যবহৃত রা’য়া ও লিওয়া মুসললিমদের জন্য ঐক্যের প্রতিক। অন্যদিকে হারাম জাতীয়তাবাদী পতাকা বিভক্তির প্রতিক। মুসলিম উম্মাহ ৫৭ টুকরায় বিভক্ত হয়ে থাকার পেছনে এই ৫৭ টি হারাম জাতীয়তাবাদী পতাকা অনেকাংশেই দায়ী । তাই মুসলিমদের জন্য রা’য়া ও লিওয়া ব্যতীত অন্যকোন হারাম জাতীয়তাবাদী পতাকা ব্যবহার করা উচিত নয়।

বিষয়: বিবিধ

২৮১৫ বার পঠিত, ১২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

247126
২২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:১৪
মুিজব িবন আদম লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ। আল্লাহ আমাদের সহায় হোক।
247129
২২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:১৯
হামজা লিখেছেন : আল্লাহুম্মা আমীন
247139
২২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৪৯
দিশারি লিখেছেন : খুব ভাল।চমৎকার।
২২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৫৯
191925
হামজা লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খাইর। পড়ার জন্য ধন্যবাদ
247162
২২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:২৯
সন্ধাতারা লিখেছেন : Very nice n important discussion mashallah. Jajakalla khair.
২২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:৩১
191935
হামজা লিখেছেন : জাজাকিল্লাহ খাইর। পড়ার জন্য ধন্যবাদ
247175
২২ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:০৭
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এ বিষয়ের এতো তথ্য একসঙ্গে আগে দেখিনি। ধন্যবাদ আপনাকে
২২ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:১০
191941
হামজা লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খাইর। পড়ার জন্য ধন্যবাদ
247203
২২ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৫:০৮
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : পতাকা বিষয়ক তথ্যগুলি ভাল লাগল।
২২ জুলাই ২০১৪ রাত ১০:১২
192024
হামজা লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খাইর। পড়ার জন্য ধন্যবাদ
247401
২২ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:৩৪
বাজলবী লিখেছেন : গুরুত্বপূর্ণ লেখা। ভালো লাগলো।জাযাক অাল্লাহ খাইর।
২৩ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৫৭
192167
হামজা লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খাইর। পড়ার জন্য ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File