ইভটিজিং এর ভিন্নধর্মী শাস্তি পেলো সাদুল্যাপুর (গাইবান্ধা) চার যুবক..............

লিখেছেন লিখেছেন মোশারোফ ২১ আগস্ট, ২০১৪, ০৮:২৩:১৩ রাত

স্কুল ছুটির পর বাড়ি ফিরছিল ছাত্রীটি। মাঝপথে পথরোধ করে চার বখাটে। দেয় কুপ্রস্তাব। একজন হাত ধরে টানা হেঁচড়া শুরু করে। কেউ ওড়না টেনে খুলে ফেলে। কেউ মুখে মুখেই (অশ্লীল কথা) ধর্ষণ করে! প্রকাশ্যে দিনের বেলায় রাস্তায় ঘটে এ ঘটনা।

সম্ভ্রম রক্ষায় ছাত্রীটি বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার শুরু করে। এসময় আশপাশ থেকে লোকজন ছুটে আসে। এর আগেই পালিয়ে যায় বখাটেরা।

এরপর জানাজানি হয়। পুলিশ কিংবা ভ্রাম্যমাণ আদালতের আশ্রয় না নিয়ে বসে গ্রাম্য সালিশ। ডাকা হয় বখাটেদের। কানধরে উঠবস, হাতজোড় করে ক্ষমা প্রার্থনা করে তারা। শাস্তিটা লঘু হওয়ায় মাতবররা আরেকটু কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করেন। নিজের থুথু নিজেই চেটে খেতে বলেন।

এমনি সালিশের ঘটনা ঘটেছে গতকাল বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর উপজেলার চিকনী গ্রামের আঙ্গুর আলীর বাড়িতে।

সাজাপ্রাপ্ত বখাটেরা হচ্ছে- জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও চিকনী গ্রামের বাসিন্দা সেলিম সরকার মানিকের ছেলে মিম সরকার, তার ভাতিজা মেহেদী হাসান, একই গ্রামের নুরুল হকের ছেলে নুরশাদ মিয়া ও অবিজল মিয়ার ছেলে হযরত মিয়া।

বিষয়: বিবিধ

১০০০ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

256849
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:৩১
আবু সাইফ লিখেছেন : সামাজিক সুবিচার থাকলে তো সমাজের এতো দুর্গতি হতোনা!!
256865
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:৩৩
বাজলবী লিখেছেন : শাস্তি অারো কঠিন হতে হবে।
256887
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৩৭
আজিম বিন মামুন লিখেছেন : কর্ম হিসেবে ফল হয়নি।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File