যা বলবেন না (৫)
লিখেছেন লিখেছেন বঙ্গবীর ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০৫:৪৩:১১ বিকাল
‘বিসমিল্লায় গলদ’ আমরা প্রায় সময় এই বাগধারাটি ব্যবহার করে থাকি। যার অর্থ সূচনাতেই ভুল বা ত্রুটি। আমাদের গভীরভাবে ভাবা প্রয়োজন দুশমনরা এখানেো কোন ষড়যন্ত্র করছে কি না ? শত্রুরা ‘বিমিল্লায় গলদ’ দেখিয়ে বিসমিল্লাহ ভিত্তিক ইসলামের যাবতীয় কর্মকান্ডকে গলদ প্রমাণ করতে চায়।তাদের চিন্তা অনুযায়ী তারা হীনমন্যতার পরিচয় দিতে পারে। কিন্তু মুসলমানরা তাদের অনুসরণ করে নিজেদের ইমানের গলায় কিভাবে ছুরি চালাতে পারেন তা আমার বুঝে আসেনা।ইসলামে বিসমিল্লাহর গুরুত্ব কতো গভীর!কত অর্থবহ!কত ব্যাপক ও বরকতময় তা প্রত্যেক মুসলমানই জানেন। কোরআন শরীফের একটি সূরা (সূরা তাওবা) ব্যতিত প্রত্যেক সূরার শুরুতে বিসমিল্লাহ ব্যবহার স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামীন করেছেন। আল্লাহর রাসুল (সঃ)তার পবিত্র জীবনে যাতো কাজ করেছেন, সব কাজের শুরু বিসমিল্লাহ দিয়ে করেছেন। তাঁর সাহাবীগণ ও সকল মুসলিম মিল্লাত তাকে অনুসরণ করে চলেছেন।বিসমিল্লাহ বলে কাজ শুরু করলে আল্লাহ তাতে বরকত দেন; কাজের জটিলতা দূর করে সহজভাবে সম্পাদনে সহায়তা করেন। কিন্তু এই বরকমতময় বিসমিল্লাহতে কেমন করে গলদ থাকতে পারে তা বোধগম্য নয়। আরম্ভে ভুলত্রুটি অর্থে যারা বিসমিল্লাহকে গলদের বাহন বানিয়েছেন তাদের মতলব খারাপ। তবে মুসলমানদের যারা এই শব্দকে ব্যবহার করেন, তারা কি চিন্তা করে দেখেছেন যে, বিসমিল্লাহ যদি গলদ থাকে, তাহলে শুদ্ধ আর কোথায় পাওয়া যাবে ? অথচ গোড়ায় গলদ, সূচনায় গলদ, মূলে ভুল, শুরুতেই ভুল এসব শব্দ দ্বারা সুন্দরভাবে ভাব প্রকাশ করা যায়। বিসমিল্লায় গলদ এ শব্দ বলার সময় অন্তর কেঁপে উঠা উচিত; লেখার সময় লেখকের হাততো কাঁপার কথা এই ভেবে যে, কী করছি! কোথায় হাত দিচ্ছি ? আমরা এ ভুল আর যেন না করি। ‘বিসমিল্লায় গলদ’ আমরা প্রায় সময় এই বাগধারাটি ব্যবহার করে থাকি। যার অর্থ সূচনাতেই ভুল বা ত্রুটি। আমাদের গভীরভাবে ভাবা প্রয়োজন দুশমনরা এখানেো কোন ষড়যন্ত্র করছে কি না ? শত্রুরা ‘বিমিল্লায় গলদ’ দেখিয়ে বিসমিল্লাহ ভিত্তিক ইসলামের যাবতীয় কর্মকান্ডকে গলদ প্রমাণ করতে চায়।তাদের চিন্তা অনুযায়ী তারা হীনমন্যতার পরিচয় দিতে পারে। কিন্তু মুসলমানরা তাদের অনুসরণ করে নিজেদের ইমানের গলায় কিভাবে ছুরি চালাতে পারেন তা আমার বুঝে আসেনা।ইসলামে বিসমিল্লাহর গুরুত্ব কতো গভীর!কত অর্থবহ!কত ব্যাপক ও বরকতময় তা প্রত্যেক মুসলমানই জানেন। কোরআন শরীফের একটি সূরা (সূরা তাওবা) ব্যতিত প্রত্যেক সূরার শুরুতে বিসমিল্লাহ ব্যবহার স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামীন করেছেন। আল্লাহর রাসুল (সঃ)তার পবিত্র জীবনে যাতো কাজ করেছেন, সব কাজের শুরু বিসমিল্লাহ দিয়ে করেছেন। তাঁর সাহাবীগণ ও সকল মুসলিম মিল্লাত তাকে অনুসরণ করে চলেছেন।বিসমিল্লাহ বলে কাজ শুরু করলে আল্লাহ তাতে বরকত দেন; কাজের জটিলতা দূর করে সহজভাবে সম্পাদনে সহায়তা করেন। কিন্তু এই বরকমতময় বিসমিল্লাহতে কেমন করে গলদ থাকতে পারে তা বোধগম্য নয়। আরম্ভে ভুলত্রুটি অর্থে যারা বিসমিল্লাহকে গলদের বাহন বানিয়েছেন তাদের মতলব খারাপ। তবে মুসলমানদের যারা এই শব্দকে ব্যবহার করেন, তারা কি চিন্তা করে দেখেছেন যে, বিসমিল্লাহ যদি গলদ থাকে, তাহলে শুদ্ধ আর কোথায় পাওয়া যাবে ? অথচ গোড়ায় গলদ, সূচনায় গলদ, মূলে ভুল, শুরুতেই ভুল এসব শব্দ দ্বারা সুন্দরভাবে ভাব প্রকাশ করা যায়। বিসমিল্লায় গলদ এ শব্দ বলার সময় অন্তর কেঁপে উঠা উচিত; লেখার সময় লেখকের হাততো কাঁপার কথা এই ভেবে যে, কী করছি! কোথায় হাত দিচ্ছি ? আমরা এ ভুল আর যেন না করি। ‘বিসমিল্লায় গলদ’ আমরা প্রায় সময় এই বাগধারাটি ব্যবহার করে থাকি। যার অর্থ সূচনাতেই ভুল বা ত্রুটি। আমাদের গভীরভাবে ভাবা প্রয়োজন দুশমনরা এখানেো কোন ষড়যন্ত্র করছে কি না ? শত্রুরা ‘বিমিল্লায় গলদ’ দেখিয়ে বিসমিল্লাহ ভিত্তিক ইসলামের যাবতীয় কর্মকান্ডকে গলদ প্রমাণ করতে চায়।তাদের চিন্তা অনুযায়ী তারা হীনমন্যতার পরিচয় দিতে পারে। কিন্তু মুসলমানরা তাদের অনুসরণ করে নিজেদের ইমানের গলায় কিভাবে ছুরি চালাতে পারেন তা আমার বুঝে আসেনা।ইসলামে বিসমিল্লাহর গুরুত্ব কতো গভীর!কত অর্থবহ!কত ব্যাপক ও বরকতময় তা প্রত্যেক মুসলমানই জানেন। কোরআন শরীফের একটি সূরা (সূরা তাওবা) ব্যতিত প্রত্যেক সূরার শুরুতে বিসমিল্লাহ ব্যবহার স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামীন করেছেন। আল্লাহর রাসুল (সঃ)তার পবিত্র জীবনে যাতো কাজ করেছেন, সব কাজের শুরু বিসমিল্লাহ দিয়ে করেছেন। তাঁর সাহাবীগণ ও সকল মুসলিম মিল্লাত তাকে অনুসরণ করে চলেছেন।বিসমিল্লাহ বলে কাজ শুরু করলে আল্লাহ তাতে বরকত দেন; কাজের জটিলতা দূর করে সহজভাবে সম্পাদনে সহায়তা করেন। কিন্তু এই বরকমতময় বিসমিল্লাহতে কেমন করে গলদ থাকতে পারে তা বোধগম্য নয়। আরম্ভে ভুলত্রুটি অর্থে যারা বিসমিল্লাহকে গলদের বাহন বানিয়েছেন তাদের মতলব খারাপ। তবে মুসলমানদের যারা এই শব্দকে ব্যবহার করেন, তারা কি চিন্তা করে দেখেছেন যে, বিসমিল্লাহ যদি গলদ থাকে, তাহলে শুদ্ধ আর কোথায় পাওয়া যাবে ? অথচ গোড়ায় গলদ, সূচনায় গলদ, মূলে ভুল, শুরুতেই ভুল এসব শব্দ দ্বারা সুন্দরভাবে ভাব প্রকাশ করা যায়। বিসমিল্লায় গলদ এ শব্দ বলার সময় অন্তর কেঁপে উঠা উচিত; লেখার সময় লেখকের হাততো কাঁপার কথা এই ভেবে যে, কী করছি! কোথায় হাত দিচ্ছি ? আমরা এ ভুল আর যেন না করি। ‘বিসমিল্লায় গলদ’ আমরা প্রায় সময় এই বাগধারাটি ব্যবহার করে থাকি। যার অর্থ সূচনাতেই ভুল বা ত্রুটি। আমাদের গভীরভাবে ভাবা প্রয়োজন দুশমনরা এখানেো কোন ষড়যন্ত্র করছে কি না ? শত্রুরা ‘বিমিল্লায় গলদ’ দেখিয়ে বিসমিল্লাহ ভিত্তিক ইসলামের যাবতীয় কর্মকান্ডকে গলদ প্রমাণ করতে চায়।তাদের চিন্তা অনুযায়ী তারা হীনমন্যতার পরিচয় দিতে পারে। কিন্তু মুসলমানরা তাদের অনুসরণ করে নিজেদের ইমানের গলায় কিভাবে ছুরি চালাতে পারেন তা আমার বুঝে আসেনা।ইসলামে বিসমিল্লাহর গুরুত্ব কতো গভীর!কত অর্থবহ!কত ব্যাপক ও বরকতময় তা প্রত্যেক মুসলমানই জানেন। কোরআন শরীফের একটি সূরা (সূরা তাওবা) ব্যতিত প্রত্যেক সূরার শুরুতে বিসমিল্লাহ ব্যবহার স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামীন করেছেন। আল্লাহর রাসুল (সঃ)তার পবিত্র জীবনে যাতো কাজ করেছেন, সব কাজের শুরু বিসমিল্লাহ দিয়ে করেছেন। তাঁর সাহাবীগণ ও সকল মুসলিম মিল্লাত তাকে অনুসরণ করে চলেছেন।বিসমিল্লাহ বলে কাজ শুরু করলে আল্লাহ তাতে বরকত দেন; কাজের জটিলতা দূর করে সহজভাবে সম্পাদনে সহায়তা করেন। কিন্তু এই বরকমতময় বিসমিল্লাহতে কেমন করে গলদ থাকতে পারে তা বোধগম্য নয়। আরম্ভে ভুলত্রুটি অর্থে যারা বিসমিল্লাহকে গলদের বাহন বানিয়েছেন তাদের মতলব খারাপ। তবে মুসলমানদের যারা এই শব্দকে ব্যবহার করেন, তারা কি চিন্তা করে দেখেছেন যে, বিসমিল্লাহ যদি গলদ থাকে, তাহলে শুদ্ধ আর কোথায় পাওয়া যাবে ? অথচ গোড়ায় গলদ, সূচনায় গলদ, মূলে ভুল, শুরুতেই ভুল এসব শব্দ দ্বারা সুন্দরভাবে ভাব প্রকাশ করা যায়। বিসমিল্লায় গলদ এ শব্দ বলার সময় অন্তর কেঁপে উঠা উচিত; লেখার সময় লেখকের হাততো কাঁপার কথা এই ভেবে যে, কী করছি! কোথায় হাত দিচ্ছি ? আমরা এ ভুল আর যেন না করি। ‘বিসমিল্লায় গলদ’ আমরা প্রায় সময় এই বাগধারাটি ব্যবহার করে থাকি। যার অর্থ সূচনাতেই ভুল বা ত্রুটি। আমাদের গভীরভাবে ভাবা প্রয়োজন দুশমনরা এখানেো কোন ষড়যন্ত্র করছে কি না ? শত্রুরা ‘বিমিল্লায় গলদ’ দেখিয়ে বিসমিল্লাহ ভিত্তিক ইসলামের যাবতীয় কর্মকান্ডকে গলদ প্রমাণ করতে চায়।তাদের চিন্তা অনুযায়ী তারা হীনমন্যতার পরিচয় দিতে পারে। কিন্তু মুসলমানরা তাদের অনুসরণ করে নিজেদের ইমানের গলায় কিভাবে ছুরি চালাতে পারেন তা আমার বুঝে আসেনা।ইসলামে বিসমিল্লাহর গুরুত্ব কতো গভীর!কত অর্থবহ!কত ব্যাপক ও বরকতময় তা প্রত্যেক মুসলমানই জানেন। কোরআন শরীফের একটি সূরা (সূরা তাওবা) ব্যতিত প্রত্যেক সূরার শুরুতে বিসমিল্লাহ ব্যবহার স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামীন করেছেন। আল্লাহর রাসুল (সঃ)তার পবিত্র জীবনে যাতো কাজ করেছেন, সব কাজের শুরু বিসমিল্লাহ দিয়ে করেছেন। তাঁর সাহাবীগণ ও সকল মুসলিম মিল্লাত তাকে অনুসরণ করে চলেছেন।বিসমিল্লাহ বলে কাজ শুরু করলে আল্লাহ তাতে বরকত দেন; কাজের জটিলতা দূর করে সহজভাবে সম্পাদনে সহায়তা করেন। কিন্তু এই বরকমতময় বিসমিল্লাহতে কেমন করে গলদ থাকতে পারে তা বোধগম্য নয়। আরম্ভে ভুলত্রুটি অর্থে যারা বিসমিল্লাহকে গলদের বাহন বানিয়েছেন তাদের মতলব খারাপ। তবে মুসলমানদের যারা এই শব্দকে ব্যবহার করেন, তারা কি চিন্তা করে দেখেছেন যে, বিসমিল্লাহ যদি গলদ থাকে, তাহলে শুদ্ধ আর কোথায় পাওয়া যাবে ? অথচ গোড়ায় গলদ, সূচনায় গলদ, মূলে ভুল, শুরুতেই ভুল এসব শব্দ দ্বারা সুন্দরভাবে ভাব প্রকাশ করা যায়। বিসমিল্লায় গলদ এ শব্দ বলার সময় অন্তর কেঁপে উঠা উচিত; লেখার সময় লেখকের হাততো কাঁপার কথা এই ভেবে যে, কী করছি! কোথায় হাত দিচ্ছি ? আমরা এ ভুল আর যেন না করি। ‘বিসমিল্লায় গলদ’ আমরা প্রায় সময় এই বাগধারাটি ব্যবহার করে থাকি। যার অর্থ সূচনাতেই ভুল বা ত্রুটি। আমাদের গভীরভাবে ভাবা প্রয়োজন দুশমনরা এখানেো কোন ষড়যন্ত্র করছে কি না ? শত্রুরা ‘বিমিল্লায় গলদ’ দেখিয়ে বিসমিল্লাহ ভিত্তিক ইসলামের যাবতীয় কর্মকান্ডকে গলদ প্রমাণ করতে চায়।তাদের চিন্তা অনুযায়ী তারা হীনমন্যতার পরিচয় দিতে পারে। কিন্তু মুসলমানরা তাদের অনুসরণ করে নিজেদের ইমানের গলায় কিভাবে ছুরি চালাতে পারেন তা আমার বুঝে আসেনা।ইসলামে বিসমিল্লাহর গুরুত্ব কতো গভীর!কত অর্থবহ!কত ব্যাপক ও বরকতময় তা প্রত্যেক মুসলমানই জানেন। কোরআন শরীফের একটি সূরা (সূরা তাওবা) ব্যতিত প্রত্যেক সূরার শুরুতে বিসমিল্লাহ ব্যবহার স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামীন করেছেন। আল্লাহর রাসুল (সঃ)তার পবিত্র জীবনে যাতো কাজ করেছেন, সব কাজের শুরু বিসমিল্লাহ দিয়ে করেছেন। তাঁর সাহাবীগণ ও সকল মুসলিম মিল্লাত তাকে অনুসরণ করে চলেছেন।বিসমিল্লাহ বলে কাজ শুরু করলে আল্লাহ তাতে বরকত দেন; কাজের জটিলতা দূর করে সহজভাবে সম্পাদনে সহায়তা করেন। কিন্তু এই বরকমতময় বিসমিল্লাহতে কেমন করে গলদ থাকতে পারে তা বোধগম্য নয়। আরম্ভে ভুলত্রুটি অর্থে যারা বিসমিল্লাহকে গলদের বাহন বানিয়েছেন তাদের মতলব খারাপ। তবে মুসলমানদের যারা এই শব্দকে ব্যবহার করেন, তারা কি চিন্তা করে দেখেছেন যে, বিসমিল্লাহ যদি গলদ থাকে, তাহলে শুদ্ধ আর কোথায় পাওয়া যাবে ? অথচ গোড়ায় গলদ, সূচনায় গলদ, মূলে ভুল, শুরুতেই ভুল এসব শব্দ দ্বারা সুন্দরভাবে ভাব প্রকাশ করা যায়। বিসমিল্লায় গলদ এ শব্দ বলার সময় অন্তর কেঁপে উঠা উচিত; লেখার সময় লেখকের হাততো কাঁপার কথা এই ভেবে যে, কী করছি! কোথায় হাত দিচ্ছি ? আমরা এ ভুল আর যেন না করি। ‘বিসমিল্লায় গলদ’ আমরা প্রায় সময় এই বাগধারাটি ব্যবহার করে থাকি। যার অর্থ সূচনাতেই ভুল বা ত্রুটি। আমাদের গভীরভাবে ভাবা প্রয়োজন দুশমনরা এখানেো কোন ষড়যন্ত্র করছে কি না ? শত্রুরা ‘বিমিল্লায় গলদ’ দেখিয়ে বিসমিল্লাহ ভিত্তিক ইসলামের যাবতীয় কর্মকান্ডকে গলদ প্রমাণ করতে চায়।তাদের চিন্তা অনুযায়ী তারা হীনমন্যতার পরিচয় দিতে পারে। কিন্তু মুসলমানরা তাদের অনুসরণ করে নিজেদের ইমানের গলায় কিভাবে ছুরি চালাতে পারেন তা আমার বুঝে আসেনা।ইসলামে বিসমিল্লাহর গুরুত্ব কতো গভীর!কত অর্থবহ!কত ব্যাপক ও বরকতময় তা প্রত্যেক মুসলমানই জানেন। কোরআন শরীফের একটি সূরা (সূরা তাওবা) ব্যতিত প্রত্যেক সূরার শুরুতে বিসমিল্লাহ ব্যবহার স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামীন করেছেন। আল্লাহর রাসুল (সঃ)তার পবিত্র জীবনে যাতো কাজ করেছেন, সব কাজের শুরু বিসমিল্লাহ দিয়ে করেছেন। তাঁর সাহাবীগণ ও সকল মুসলিম মিল্লাত তাকে অনুসরণ করে চলেছেন।বিসমিল্লাহ বলে কাজ শুরু করলে আল্লাহ তাতে বরকত দেন; কাজের জটিলতা দূর করে সহজভাবে সম্পাদনে সহায়তা করেন। কিন্তু এই বরকমতময় বিসমিল্লাহতে কেমন করে গলদ থাকতে পারে তা বোধগম্য নয়। আরম্ভে ভুলত্রুটি অর্থে যারা বিসমিল্লাহকে গলদের বাহন বানিয়েছেন তাদের মতলব খারাপ। তবে মুসলমানদের যারা এই শব্দকে ব্যবহার করেন, তারা কি চিন্তা করে দেখেছেন যে, বিসমিল্লাহ যদি গলদ থাকে, তাহলে শুদ্ধ আর কোথায় পাওয়া যাবে ? অথচ গোড়ায় গলদ, সূচনায় গলদ, মূলে ভুল, শুরুতেই ভুল এসব শব্দ দ্বারা সুন্দরভাবে ভাব প্রকাশ করা যায়। বিসমিল্লায় গলদ এ শব্দ বলার সময় অন্তর কেঁপে উঠা উচিত; লেখার সময় লেখকের হাততো কাঁপার কথা এই ভেবে যে, কী করছি! কোথায় হাত দিচ্ছি ? আমরা এ ভুল আর যেন না করি। ‘বিসমিল্লায় গলদ’ আমরা প্রায় সময় এই বাগধারাটি ব্যবহার করে থাকি। যার অর্থ সূচনাতেই ভুল বা ত্রুটি। আমাদের গভীরভাবে ভাবা প্রয়োজন দুশমনরা এখানেো কোন ষড়যন্ত্র করছে কি না ? শত্রুরা ‘বিমিল্লায় গলদ’ দেখিয়ে বিসমিল্লাহ ভিত্তিক ইসলামের যাবতীয় কর্মকান্ডকে গলদ প্রমাণ করতে চায়।তাদের চিন্তা অনুযায়ী তারা হীনমন্যতার পরিচয় দিতে পারে। কিন্তু মুসলমানরা তাদের অনুসরণ করে নিজেদের ইমানের গলায় কিভাবে ছুরি চালাতে পারেন তা আমার বুঝে আসেনা।ইসলামে বিসমিল্লাহর গুরুত্ব কতো গভীর!কত অর্থবহ!কত ব্যাপক ও বরকতময় তা প্রত্যেক মুসলমানই জানেন। কোরআন শরীফের একটি সূরা (সূরা তাওবা) ব্যতিত প্রত্যেক সূরার শুরুতে বিসমিল্লাহ ব্যবহার স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামীন করেছেন। আল্লাহর রাসুল (সঃ)তার পবিত্র জীবনে যাতো কাজ করেছেন, সব কাজের শুরু বিসমিল্লাহ দিয়ে করেছেন। তাঁর সাহাবীগণ ও সকল মুসলিম মিল্লাত তাকে অনুসরণ করে চলেছেন।বিসমিল্লাহ বলে কাজ শুরু করলে আল্লাহ তাতে বরকত দেন; কাজের জটিলতা দূর করে সহজভাবে সম্পাদনে সহায়তা করেন। কিন্তু এই বরকমতময় বিসমিল্লাহতে কেমন করে গলদ থাকতে পারে তা বোধগম্য নয়। আরম্ভে ভুলত্রুটি অর্থে যারা বিসমিল্লাহকে গলদের বাহন বানিয়েছেন তাদের মতলব খারাপ। তবে মুসলমানদের যারা এই শব্দকে ব্যবহার করেন, তারা কি চিন্তা করে দেখেছেন যে, বিসমিল্লাহ যদি গলদ থাকে, তাহলে শুদ্ধ আর কোথায় পাওয়া যাবে ? অথচ গোড়ায় গলদ, সূচনায় গলদ, মূলে ভুল, শুরুতেই ভুল এসব শব্দ দ্বারা সুন্দরভাবে ভাব প্রকাশ করা যায়। বিসমিল্লায় গলদ এ শব্দ বলার সময় অন্তর কেঁপে উঠা উচিত; লেখার সময় লেখকের হাততো কাঁপার কথা এই ভেবে যে, কী করছি! কোথায় হাত দিচ্ছি ? আমরা এ ভুল আর যেন না করি। ‘বিসমিল্লায় গলদ’ আমরা প্রায় সময় এই বাগধারাটি ব্যবহার করে থাকি। যার অর্থ সূচনাতেই ভুল বা ত্রুটি। আমাদের গভীরভাবে ভাবা প্রয়োজন দুশমনরা এখানেো কোন ষড়যন্ত্র করছে কি না ? শত্রুরা ‘বিমিল্লায় গলদ’ দেখিয়ে বিসমিল্লাহ ভিত্তিক ইসলামের যাবতীয় কর্মকান্ডকে গলদ প্রমাণ করতে চায়।তাদের চিন্তা অনুযায়ী তারা হীনমন্যতার পরিচয় দিতে পারে। কিন্তু মুসলমানরা তাদের অনুসরণ করে নিজেদের ইমানের গলায় কিভাবে ছুরি চালাতে পারেন তা আমার বুঝে আসেনা।ইসলামে বিসমিল্লাহর গুরুত্ব কতো গভীর!কত অর্থবহ!কত ব্যাপক ও বরকতময় তা প্রত্যেক মুসলমানই জানেন। কোরআন শরীফের একটি সূরা (সূরা তাওবা) ব্যতিত প্রত্যেক সূরার শুরুতে বিসমিল্লাহ ব্যবহার স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামীন করেছেন। আল্লাহর রাসুল (সঃ)তার পবিত্র জীবনে যাতো কাজ করেছেন, সব কাজের শুরু বিসমিল্লাহ দিয়ে করেছেন। তাঁর সাহাবীগণ ও সকল মুসলিম মিল্লাত তাকে অনুসরণ করে চলেছেন।বিসমিল্লাহ বলে কাজ শুরু করলে আল্লাহ তাতে বরকত দেন; কাজের জটিলতা দূর করে সহজভাবে সম্পাদনে সহায়তা করেন। কিন্তু এই বরকমতময় বিসমিল্লাহতে কেমন করে গলদ থাকতে পারে তা বোধগম্য নয়। আরম্ভে ভুলত্রুটি অর্থে যারা বিসমিল্লাহকে গলদের বাহন বানিয়েছেন তাদের মতলব খারাপ। তবে মুসলমানদের যারা এই শব্দকে ব্যবহার করেন, তারা কি চিন্তা করে দেখেছেন যে, বিসমিল্লাহ যদি গলদ থাকে, তাহলে শুদ্ধ আর কোথায় পাওয়া যাবে ? অথচ গোড়ায় গলদ, সূচনায় গলদ, মূলে ভুল, শুরুতেই ভুল এসব শব্দ দ্বারা সুন্দরভাবে ভাব প্রকাশ করা যায়। বিসমিল্লায় গলদ এ শব্দ বলার সময় অন্তর কেঁপে উঠা উচিত; লেখার সময় লেখকের হাততো কাঁপার কথা এই ভেবে যে, কী করছি! কোথায় হাত দিচ্ছি ? আমরা এ ভুল আর যেন না করি।
বিষয়: বিবিধ
১১৯৭ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন