আমার প্রিয় লিখক
লিখেছেন লিখেছেন এসো স্বপ্নবুনি ২০ মে, ২০১৫, ১০:৫৮:২২ রাত
আমার প্রিয় লেখক কোন উপন্যাসিক নন।কোন গল্পকারও নন।নয় কোন কাব্য লিখক!হয়তো তারনাম শোনলে অনেকে নাক ছিটকাবেন আবার কেও হয়তো ভ্রকটি সংকোচিত করে বলবেন লোকটির হয়তো মস্তিস্ক বিগ্নিত ঘটেছে।তবুও তিনি আমার প্রিয় লিখক। কারন তিনি আমার জীবনের কাংখিত লক্ষ্যে পৌঁছতে বাতিঘরের ন্যায় আলো দেখিয়ে মন্জিলের লক্ষ্যপানে ছুটতে সাহায্য করেছেন প্রতিনিয়ত।তার লিখা ছুট্র একটি বই আমার জীবনকে পাল্টে দিয়েছে আমুল পরিবর্তণ এনে দিয়েছে আমার জীবন চলার গতিপথে।
১৯৯০ইং আমি মক্কা মুকার্রামায় একটি ক্লিনিং কুম্পানিতে এসেছি সবে মাত্র।মক্কার অলিগলির ময়লা আবর্জনা পরিস্কার করছি সকাল সন্ধ্যা।অথচ নিজের হৃদয় ও মন পাপ পংকিলতার ময়লায় কুলসিত সে খবর নিজের একেবারেই অজানা।সেখানে গান বাজনা আর কেলাধুলায় নিজেকে ব্যস্তকরে রেখেছি।একদিন আমার একজন বন্ধু নাম আসলাম শরিফ বাড়ি রাজশাহী।তিনি সহকর্মীও বটে।তিনি আমাকে একটি ভিলায় নিয়ে গেলেন।সেখানে গিয়ে দেখি একটি বিতর্ক অনুষ্ঠান চলেছ।বিষয় ছিল”
জামায়াতে ইসলামীর প্রণিত তিন দফা দাওয়াতের প্রথম দফা দাওয়াতই ইসলামের পূণাঙ্গ দাওয়াত”এর পক্ষে একদল তাদের বক্তব্য তুলেধরছেন এবং বিপক্ষে আরএক দল তাদের তথ্যপূর্ণ বক্তব্য উপস্থাপন করছেন।উভয়দলই কোরআন হাদিস এবং বাস্তব ও তথ্যভিত্তিক বির্তক শোনে আমি আভিভুত হলাম।আমিই নিজেও একজন সাংস্কৃতাইমনা লোক।এমন বির্তক প্রতিযোগতা স্কুলজীবনে অনেকবার অংশনিয়েছি কিন্তু এমন অদ্ভূদ বিষয় সম্পর্কে কখনো কল্পণাও করিনী। মজার বিষয় হলো যারা পক্ষে বলছেন তারা প্রচলিত তাবলীগ জাময়াতের দাওয়াতকেই তুলেধরার চেষ্টাকরেছেন মাত্র।যারা বিপক্ষে বলেছেন তারাই বিজয়ী হয়েছেন।প্রগ্রাম শেষে আসলাম শরিফ আমার হাতে একটি চটি বই তুলে দিয়ে বললেন”বইটি পড়বেন এবং আমাকে বুঝাবেন বইটির বক্তব্য কেন যেন আমার বোধগম্য হচ্ছেনা।আমি বইটি বাসায় নিয়ে গিয়ে মনযোগ সহকারে পড়লাম একবার নয় দুইবার নয় চারবার। বিতর্ক শোনে কালেমার বিষয় বস্তু কিচুটা হলেও বুঝতে পেরেছিলাম।এবার এই বইটি পড়ে মনে হলো আমি তো মুলমান নই।আমি মুসলমানের ঘরেজন্মেছি মাত্র।বইটির মলাট ছিল ছেড়া।লেখকের নাম সেখানে ছিলনা কারন তাদের আসংকা ছিল লিখকের নাম দেখলে হয়তো আমি পড়বোনা।কারন তার সম্পর্কে একশ্রণীর আলেমগণ বিদ্বেষ ছড়িয়ে থাকেন।
সেই ছুট্র বইটি সম্পর্কে হৃদয়ে জমে থাকা কিছু সুপ্ত অনুভূতির কথা আজ লিখবো ।
লিখবো আমার প্রিয় লেখকের কথা –যার শানিত কলমের আঁচড়ে উজ্জীবিত হয়েছে হাজারও যবুক পথ পেয়েছে অসংখ্য পথহারা মানুষ।হারনো ঐতিহ্য ফিরে পেতে মুসলিম জাতী পেয়েছে পথনির্দেশিকা।তার ইসলামের বিভন্ন বিষয় নিয়ে তথ্যপূর্ণ লিখনী দিক নির্ধারন করে দিয়েছে ভারত বর্ষের লক্ষ্যচ্যুত মুসলীম নেতৃবর্গের। ইসলামের সুন্দর সুমহান আদর্শ আজ গতিময়তা ফিরে পেয়েছে তার চিন্তাচেতনা আর প্রচেষ্টার মধ্যদিয়ে।সব হতাসা আর দিধা দন্দ মুছে ফেলে আমি আমার প্রিয় ব্যক্তিত্বের নাম নির্দিধায় ঘোষনা করছি তিনি হলেন-মাওলানা শাইখ সাইয়েদ আবুল আ'লা মওদুদী রাহমাতুল্লাহ আলাইহে। যিনি ছিলেন একজন মুসলিম গবেষক, সাংবাদিক, মুসলিম রাজনৈতিক নেতা ও বিংশ শতাব্দীর একজন গুরুত্বপূর্ণ ইসলামী চিন্তাবিদ। শতাব্দীর সবচেয়ে প্রভাবশালী মুসলিম স্কলারদের মধ্যে একজন।ইতিহাসের দ্বিতীয় এবং সর্বশেষ ব্যক্তি যাহার গায়েবী জানাজার নামাজ পবিত্র কাবাতে পড়া হয়।একজন পাঠক হিসেবে একজন লেখককে মানুষ মনে রাখে মনে ধারণ করে ,জায়গা দেয়, ভালোবাসায় লালন করে।
আর তারাই সত্যিকার মানুষ যারা লিখকের লেখা মন দিয়ে বিচার করে।
একটি জীবন ধর্মী লিখাই একজন লিখককে মনে ধারণ করার জন্য যথেষ্ট। আমি ধারণাও করি নি একজন লিখকের ছুট্ট একটি বই আমার জীবনকে পাল্টে দিবে।আমি অত্যান্ত আনন্দিত ও সম্মানিত বোধ করছি!তার অসংখ্য বই পড়ার মাধ্যমে স্বল্প হলেও নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পেরেছি।সেই বইটির নাম হলো ঈমানের হাকিকত।
জিবনে কত গল্প উপন্যাস ছড়া ও কবিতার বই পড়েছি,ছোঁয়ায় ছন্দে, গল্পে, ভিন্নধর্মী জীবনভিত্তিক আলোচনা, সুন্দর শালীন সুরুচিপূর্ণ সমালোচনা, তথ্য ভিত্তিক লেখা প্রভৃতি বিভিন্ন কিছুর সম্মিলনে সমৃদ্ধ হবে আমাদের প্রিয় বাংলাভাষা, সেই প্রত্যাশায়ই শুরু হয়েছে আমি গল্প উপন্যাস গুলোর প্রতিটি লাইন মনো যোগ দিয়ে পড়েছি সমাজ জীবনে হাজারও মানুষের বর্ণাঢ্য নানান অভিজ্ঞতা আর রোমাঞ্চকর কাহিনী হৃদয়ে কখনো আবেগ কখনো ক্ষত সৃষ্টিকরেছে্। কিন্তু জীবনে পাল্টে দিতে পারেনী।আমার প্রিয় লিখের প্রতি লিখাই আমার বিবেককে নাড়াদিয়েছে,আমার গন্তব্যের দিকে স্বচালিতকরেছে।আমার বিশ্বাস মুক্তচিন্তা এবং নিরপেক্ষ মন নিয়ে যে কোন পাঠক / পাঠিকা কে তার প্রত্যকটি লিখা যা নিঃসন্দেহে আকৃষ্ট করবে লেখকের পরবর্তী লিখার জন্য-
মাওলানা মওদুদী (রঃ)কাদিয়ানীরা মুসলমান নয় বলে কুরআন-হাদীসের আলোকে প্রমাণ করেন ও তাফহিমুল কুরআন তাফসিরের মাধ্যমে মানুষের সামনে কুরআনকে শুধুতেলোয়াতের মাঝে সীমাবদ্ধ
না রেখে জীবন্ত ভাবে উপস্থাপন করেন।সাইয়েদ মওদূদী (রঃ) তার লিখুনির
মাধ্যমে সর্বাধিক ইসলামী সাহিত্যের ভান্ডার মুসলিম উম্মাহকে উপহার দিয়েছেন। যা পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় অনুদিত হয়েছে। তিনি শিরক বিদ’আতও ক্ষমতার অপব্যবহারকারীদেরবিরুদ্ধে খুরধার লিখুনিরমাধ্যমে চাপেটাঘাত করেছেন।তিনি ইসলামের মর্যাদকর নাম ব্যবহার করে ইসলামের স্বরূপ বিকিৃত কারীদের খোলস উম্মোচন করে মুসলমানদের সচেতন করার চেষ্টা করেছেন এবং ভ্রান্তির সাগরে তৎকালীন যারা হাবু ডুবো খাচ্ছিলেন তাদেরকে সোধরানোর চেষ্টা করেছেন। এ সব সত্য ঘটনা জনসম্মুখে প্রকাশ হয়ে যাওয়ার পরে কিছু আলেম-ওলামা ও স্যাকুলাররা সংঘবদ্ধ হয়ে তার বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করতে থাকে। আল-জিহাদ বইটি লিখার পর কিছু আলেম ফতোয়া দিয়েছিলেন মওদুদী (রঃ)কে কাফের হিসাবে, কারণ তিনি ইসলামে মুসলমানদের জিহাদের ফরজিয়াতের কথা বলেছেন ও ইসলামী রাজনীতি মুসলমানদের জন্য ফরজ বলে উল্লেখ করেন। কারণ তখনআলেমদের মাঝে অনেকে মনে করতেন যে ইসলামে রাজনীতি হারাম।আলেমরা তার বিরুদ্ধে ফতোয়া দিয়ে ছিলেন কিন্তুকোন সমালোচনা তার স্বাধীন চেতা ও সত্যানুসন্ধানী মন-মানসকে সত্য পথের প্রকাশ থেকে তাকে নিবৃত করতে পারেনি। যারা মাওলানা সাইয়েদ আবুল
আলা মওদূদীর লিখুনী ও কর্মকান্ডকে মওদূদীবাদ বলে ঘৃনাচ্ছলে প্রকাশ করেন সত্যিই তারা নির্বোধ। কারণ তিনি তার কোন লিখুনিতে বা বক্তব্যে কখনো তার দর্শন প্রচার করতে হবে বা তিনি একজন দার্শনিক তা প্রচার করেনি। তিনি একজন
ইসলামী চিন্তাবীদ বা দার্শনিক হিসাবে সর্বমহলে মৃত্যু পরবর্তিতে প্রমানিত হলেও তিনি স্পষ্টভাবে তার লিখুনিতে বলেছেন জামায়াতের কর্মীদের উদ্দেশ্য করে-“ব্যক্তি হিসেবে আমার লিখুনিতে বা বক্তব্যে ভুল
হলে সেটি পালনীয় বা গ্রহণীয় নয়।
আমাদের সকলের অনুস্বরণীয় ও অনুকরনীয় গাইড লাইন হলো আল-কুরআন ও আল-হাদীস”।
জামায়াতে ইসলামী মওদূদীকে অনুস্বরণের প্রচার বড়ই অবান্তর। কারণ কোন ইসলামী সংগঠন ব্যক্তির
পুজা করতে পারে না। তাই তিনি তার কোন সন্তানকেও এ দলের আমীর নিয়োজিত করে যাননি,বরং আন্দোলনের নিয়ম মাফিক পরবর্তী যোগ্য লোকরাই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তবে তিনি দলের
প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে এবং লিখক হিসেবে যে সত্য সুন্দর কথা গুলো লিখেছেন তা কি গ্রহণীয় নয়?
জামায়াতে ইসলামী প্রতিষ্টার পর থেকে দ্বীন প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় দ্বীপ্ত কাফেলা হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। নিশ্চয় মওদূদী মতবাদকে প্রতিষ্ঠারৎ জন্য নয়! জামায়াতে মওদূদীবাদ বলে কোন মতবাদের ও স্থান নেই। তাদের গঠনতন্ত্রে স্পষ্ট ভাবে বলা আছে আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্টার প্রত্যয়ের কথা। আর যদি জামায়াত মওদূদীবাদ প্রতিষ্ঠার করার চেষ্টা করে থাকে তাহলে তারা কেনতাদের কর্মীদেরকে এ মতবাদ প্রতিষ্টার কথা বলে না? কেন তার জন্ম দিবস ও মৃত্যু দিবস পালন করে না? তাহলে কি বলবেন জামায়াতকর্মীরা তার বই পড়ে কেন? এতে বলতে হয় ইসলামী সংগঠনের রূপ রেখা এবং সাহিত্যের মাধ্যমে ইসলামের বিভিন্ন দিক ও
বিভাগ নিয়ে তিনি যেভাবে ব্যাখা বিশ্লেষণ করেছেন ,সে ভাবে ক’জনের লিখুনি আছে? আমাদের সমাজের
সমচদার ব্যক্তি বর্গ বলে আমরা যাদেরকে সমিহ করি তাদেরকে ও এসব হাস্যকর মন্তব্য করতে দেখা যায়। দেখা যায় শুধু মাত্র তার বা তার প্রতিষ্টিত দলের বিরুধীতা করার জন্য তার লিখুনিকে কাটসাট করে সামনের অংশ বা পরের অংশের বয়ান করে যাতে মানুষেরমাঝে বিভান্তি ছড়ায়। দেখা যায় ঐ
ব্যক্তি যে ধরনের তথ্য দিয়েছে তারলিখিতবিষয়টি পড়লে ব্যাখা আসবে অন্য রকম। আবার দেখা যায় যে বিষয়ে বলা হয়েছে সে বিষয় সম্পর্কে তার তেমন কোন বক্তব্য উল্লেখিত বইয়ে নেই। কিছু আলেম ওলামা বলে থাকেন তিনি সাহাবীদের সমালোচনা করেছেন-অথচ যারা এসব অভিযোগ না দেখেই বিশ্বাস করে তারা একবারের মত ও কি কি কারণে সমালোচনা করা হয়েছে তাকি খতিয়ে দেখেছেন? আবার আহলে সুন্নাতের দাবীদার এক পক্ষ দাবী করে থাকে মওদুদী আওলীয়া ইকরামের সমালোচনা করেছেন। বিরোধীতার জন্যবিরোধীতা করছেন অনেকে, আবার তার সম্পর্কে না জেনে ও অনেক বিভ্রান্তকর বক্তব্য দিচ্ছেন।কারো সম্পর্কে ভালো ভাবে না জেনে অথবা কারো থেকে শুনে মন্তব্য করা এটা অন্যের উপর বড়ই অবিচার। এ করণে কারো ব্যাপারে মন্তব্য করার আগে তার সম্পর্কে জানা জরুরী। নতুবা আরেকজনের ক্ষতি করতে গিয়ে নিজেই গুনহগারহবেন। যারা ইসলামী সংগঠন করতে ভাল বাসেন, যাচাই বাছাই করে যে কোন ইসলামী সংগঠনে যোগদিতে পারেন। আলহামদুলিল্লাহ! এখন পৃথিবীর সর্বত্রই ইসলাম কায়েমের
প্রত্যয়ে অনেক গুলো ইসলামী সংগঠন কাজ করে যাচ্ছে। আল্লাহ তার পথে আমাদের প্রচেষ্টা দেখতে চান।
ইসলামী আন্দোলন বা সংগঠনে নেতৃত্বের সমালোচনা করতে গিয়ে আমরা কেউ যাতে তাগুতের
সাহায্যকারী হয়ে না যাই। মওদূদী (রঃ) যে সকল কারণে ইসলামী সংগঠন গুলোর নেতা কর্মীদের কাছে একজন মোজাহিদ, ইসলামী চিন্তাবিদ,গাবেষক তা হলো তিনি এই উপমহাদেশে প্রথম ইসলামী সংগঠন
প্রতিষ্ঠা করেন। যা আজকের এসময়ে বিভিন্ন দেশে কাজ করছে।তিনি তাফহীমুল কুরআন তাফসীরকরেন এবং সুবিশাল ইসলামী সহিত্যে ভান্ডার রচনা করেছেন। অনেক কুৎসা রটিয়ে বলে থাকেন জামায়াতে ইসলামী সাম্প্রদায়িক দল।কিন্তু এখনো পর্যন্ত কেউ প্রমাণ করতে পারেনি জামায়াত লোকেরা অন্য ধর্ম সম্প্রদায়ের লোকদের উপর হামলা নির্যাতন করেছে।বরং অন্যধর্মাবলম্বীরাই অভিযোগে করেছে বন্ধু বেশীরাই তাদের উপর আক্রমণ করে জামায়াতের উপর চাপিয়ে দিয়েছে। আরো যে সকল অভিযোগ আসে তা নিতান্তাই অবাস্তব, মুলত: এর অগ্রযাত্রাকে যাদের সহ্য হয় না তারাই বিভিন্ন অজুহাত তুলে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে একে রুখে দিতে চায়।আজ সময় এসেছে সকল ইসলামী চিন্তাবিদ এবং আলেম উলামাদের্ ঐক্যবদ্ধভাবে আমার প্রিয় লিখকের চিন্তাধারা নিয়ে তার লিখা নিয়ে গবেষনাকরা এবং ইসলামের পক্ষে কাজ করা। তার লিখাগুলো যাতে সাধারন লোকজন পড়তে পারে আমার মত পথহারা যারা সত্যিকারের পথ যাতে খুজেপায় সেই ব্যাপারে সহযোগীর ভুমিকা পালনকরা।তাহলেই সমগ্র বিশ্বে ইসলাম বিজয়ী শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে ইনশাল্লাহ।
লিখক:মুহাম্মদ রাইস উদ্দিন
পরিচালক:ব্যাতিক্রম সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক গুষ্ঠি জেদ্দা/সৌদিআরব।
বিষয়: বিবিধ
১৬০৫ বার পঠিত, ১৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপনাকে অভিনন্দন আপনার প্রিয় লিখক নিয়ে লিখা শুরু করার জন্য! যেহেতু এটা প্রতিযোগিতা তাই বলবো আরো একটু এডিট করুন, কিছু বানানের ভুল রয়েছে!
আপনার জন্য অনেক শুভাকামনা রইলো! অনেক কিছু জানলাম আপনার লিখা পড়ে!
মন্তব্য করতে লগইন করুন