বুড়া মিয়া নামে এক ব্লগারের, মিথ্যার মূখোশ উম্মোচন।।
লিখেছেন লিখেছেন কেমানিক ২৭ জুলাই, ২০১৪, ১২:০৩:২৪ দুপুর
বুড়া মিয়া নামে এক আবাল মূর্খ, এই ব্লগে গত কাল একটি পোষ্ট দেয়। তাতে সে গুরুজীর নামে মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করে। সেই পোষ্টে তার দাবি গুরুজী নাকি কোন এক পোষ্টে লিখেছেন যে- মূল কোরান চিনতে বীর্য্য এবং মাসিক এর পচা রক্ত খেতে হবে?
তাই সে গুরুজীকে বিভিন্ন ভাষায় অশালীন ভাবে উত্তক্ত করে- প্রশ্ন রেখেছেন যে মূল কোরান চিনতে বীর্য্য এবং মাসিক এর পচা রক্ত কেন খেতে হবে?
এর পরে আমি তাকে প্রশ্ন রাখি যে- গুরুজী তার কোন পোষ্টে বলেছেন যে- কোরান চিনতে বীর্য্য এবং মাসিক এর পচা রক্ত খেতে হবে? দয়া করে আপনি তা দেখান। অথবা লিংক দেন। তখন সে তার পোষ্ট থেকে আমার সকল মন্তব্য মুছে দিয়ে একের পর এক প্রশ্ন করে চলেছে। অথচ আমি তার প্রতিটি প্রশ্নের জবাব করলে সে কাঁ-পুরুষের মত ামার জবাবগুলি মুছে দিচ্ছে।
তার পোষ্টে গেলে দেখা যাবে মন্তব্য হয়েছে ৩৩ টা অথচ পোষ্টে মন্তব্য আছে মাত্র ২০টার মত। আর আমার দেওয়া জবাব ও প্রশ্ন মূলক সব মন্তব্য মুছে ফেলেছেন।
বিস্তারিত জানতে এখান থেকে ঘুরে আসুন।
তাই সকল বুদ্ধিমান ব্লগারকে, এই নির্বোধ আবালের মিথ্যার মূখোশ খুলে দিতেই আমার এই পোষ্ট।
বিষয়: বিবিধ
১৭৪৮ বার পঠিত, ২৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
তুই নিজেই সে সেরু-পাগলা, যে আমাকে ব্যান করেছিলি – তোর পোর্টালে
আর তোকে করা প্রশ্নগুলোও এবার মুছে দেয়া হয়েছে – তুই বসে বসে বিশ্বশান্তিতে বীর্য্য খেতে থাক!
আর যদি তা না দেখাতে পারিস, তাহলে জুতায় গু মাখাইয়া তোর মুখে মারবো, আবাল মূর্খ।
তুই বাবার ব্যটা হলে দেখা।
তুই আগে দেখাবি যে কোথায় গুরুজী বলেছেন যে-মূল কোরান চিনতে বীর্য্য এবং মাসিক এর পচা রক্ত খেতে হবে?
আর যদি তা না দেখাতে পারিস, তাহলে জুতায় গু মাখাইয়া তোর মুখে মারবো, আবাল মূর্খ।
তুই বাবার ব্যটা হলে দেখা।
সেখানে গিয়ে দেখে দেখে – উত্তর দিতে থাক; ভিক্ষা করা বাদ দিয়ে। মনে হয় কোয়ান্টাম-ফিজিক্সে (মেথড!) এখন আর নতুন ইনকাম এর পথ আবিস্কার হচ্ছে না! তাই এখন এই বীর্য্য-খাওয়ার প্রেসক্রিপশন দিচ্ছিস তোর ওয়েবে, তাই কি?
যাই হোক তুই মূলত এটাই চাস যে তোর এসব বীর্য্য-মাখা প্রশ্ন কেন এখানে তুলে আলোচনা করা হচ্ছে না! সেটা আর করবো না-রে ভন্ড-গরুজি; তোর ওয়েবে এখানে যে প্রশ্ন তুলেছি তার চাইতেও বেশী প্রশ্ন করে এসেছি, মুছে না দিলে সব রয়ে-ই গেছে – প্রায় ২৫০ টা মন্তব্য করেছিলাম না তোর সাথে আলোচনায়? সেখানে গিয়ে উত্তর দে গিয়ে, এখানে বীর্য্য-মাখা পরিবেশ সৃষ্টির ইচ্ছাও নেই, দরকারও মনে করি না।
এখানে মূলত আসি ইসলাম বিষয়ে জানার জন্য এবং অনেক কিছুই ভিত্তি-ব্যাখ্যা সহ জানতে পাই। আর তুই-ও ইসলাম নিয়ে তোর বীর্য্য-মাখা কথাবার্তা বলে যাস তোর ওয়েবে – কিন্তু কোন ভিত্তি-ব্যাখ্যা দেয়ার সাধ্য তোর নেই রে ভন্ড! এসব ভন্ডামী কথা বিক্রি করে মাসিক ১,০০০ টাকা কামাই হবে না রে গরু।
• কালো মেয়েরা ফর্সা হতে এখন ভদ্রোচিত পন্থায় ফেয়ার এ্যান্ড লাভলী মুখে মাখে
• তোর মতো ভন্ড-গরজির প্রেসক্রিপশনে হোয়াইট-দের বীর্য্য খেতে তারা ঘৃণাবোধ করে – কেননা তুই যে ভিত্তিহীন প্রেসক্রিপশন দিস!
এখানে এসে তুই যেই মিথ্যা বলেছিস আগে তার জবাব দে?
কে বীর্য্য খাবে আর কে বীর্য্য গায়ে মাখবে, এটা স্রেফ তার নিজের ব্যপার। তাই বলে কেউ কারো নামে মিথ্যা বলবে এটা কারও নিজের ব্যপার না। এটা যার নামে মিথ্যা বলছে তারও ব্যপার। তাই না পিছলাইয়া জবাব দে, কোথায় গুরুজী বলেছে যে-মূল কোরান চিনতে বীর্য্য এবং মাসিক এর পচা রক্ত খেতে হবে?
না হলে তর জন্ম যে পতিতালয়ের বারান্দায় এটা প্রমাণ পাবে।
তোর কমন একটা ডায়লগ যা তোর ওয়েবে তুই গুরুজী নামেও দিতি আর এখানেও কেমানিক নামে দিচ্ছিস, তা হচ্ছে – “সময়ের অনেক দাম”
তাই তোর সময়ের দাম তুই বীর্য্য খেয়ে স্বত্বা সঞ্চয় করে পুষিয়ে নে। তোর ওসব ভিত্তিহীন সমস্ত পোষ্ট আমি পড়েছি, তোর সাথে আলোচনা করে কোন ভিত্তি না পেয়ে তোকে ভন্ড হিসেবে সাব্যস্ত করেছি তোর ওয়েবেই।
তোর নামে কোন মিথ্যা বলা হয় নি রে ভন্ড –
তুই না বলেছিস আমাকে তোর ওয়েবে – ইহজীবনে আমার দ্বারা বীর্য্য খাওয়া সম্ভব না? পুনঃজন্মের মাধ্যমে আমি অবশ্যই বীর্য্য খাবো আর সেদিন এ জীবনের কথা মনে থাকবে না?
তুই ভন্ড বুঝেছিস – কি বলেছিলি তুই এ কথার দ্বারা? এ কথার মানে কি এই নয় যে – সবার বীর্য্য খেতেই হবে, আর তুই মূল কোরান চিনে এভাবে নারী-পুরুষেরবীর্য্য খাচ্ছিস? আর সবাইকে খেতে বলছিস?
যদি তুই গুরুজীর নামে মিথ্যা না বলে থাকিস, তাহলে প্রমান দে, যে তুই মিথ্যা বলিস নি।
তাহলে বল, কোথায় গুরুজী বলেছে যে-মূল কোরাণ চিনতে হলে বীর্য্য ও মাসিকের পচা রক্ত খেতে হবে?
জবাব দে?
আরও চিনেছি তুই কেমানিক-ই সেই ভন্ড গরু ওরফে সেরু-পাগলা কোয়ান্টাম মেথডে বীর্য্য খাচ্ছিস ডেল্টা মোডে।
আমি মূলত কোন পোষ্ট-ই দেয়ার ইচ্ছা রাখি না; আমি আসি এখানে জানতে – জানি আলোচনা করি মন্তব্যে, চলে যাই আবার আসি। একান্ত প্রয়োজন মনে করলে সংক্ষেপে কিছু পোষ্ট দিই – যেমন তোর ভন্ডামী তুলে ধরা প্রয়োজন ছিলো তাই দিয়েছিলাম।
তুই কি এখন বীর্য্যের পাশাপাশি বিষ্ঠা (মানে গু) খাওয়াও শুরু করেছিস? কথায় কথায় গু নিয়ে আসছিস, ব্যাপারটা মনে হয় এমন-ই (বীর্য্যের পাশাপাশি তোর গু খাওয়ার) ইঙ্গিত বহন করছে।
তর এই মিথ্যা বলাতেই তো প্রমাণ হয়ে গেছে যে কে ফালতু।
গুরুজী কার দুধ খাইলো না কি খাইলো, তাতে তোর মাথা ব্যথা কেন। গুরুজী বলেছে নারী ও পুরুষের সকল স্বত্বা একত্রীত অবস্থার নাম কোরাণ।
কিন্তু তুই বলেছিস- গুরুজী বলেছে- মূল কোরাণ চিনতে হলে বীর্য্য ও মাসিকের পচা রক্ত খেতে হবে।
এই কথা তুই কোথায় পেলি? এর প্রমাণ দে। না হলে গু মাখানো জুতা তোর মুখে মারবো, এটা তোর যোগ্য পুরস্কার।
শোন এক কাজ কর। এই ব্লগের সন্দর পরিবেশ নষ্ট করার দরকার নাই;
তুই ভন্ড গরু এখানে আমাকে গালি না দিয়ে আর আমি তোকে এখানে গালি না দিয়ে – চল তোর বীর্য্যমাখা ওয়েবে। সেখানে ব্যান তুলে দিয়ে এখানে নোটিশ কর আমাকে – চল সেখানে গিয়ে বীর্য্যমাখা আলোচনা করি গিয়ে, তুই ভন্ড সেটা আরও ভালোভাবে জানতে পারলে খারাপ হবে বলে মনে হয় না। আর সত্য হলে তো ভিত্তিসহ ব্যাখ্যা করবি-ই।
তুই সমস্ত হাদীসকে বলিস – রাসূল(সাঃ) মরার ৩০০ বছর পর রচিত হয়েছে বিধায় ভূয়া।
তুই কি বুঝিস না, তুই যা বলছিস তা তুই রাসূল(সাঃ) মরার ১৪০০ বছর পরে রচনা করছিস? তুই কি?
কিন্তু তুই বলেছিস। গুরুজী বলেছেন যে-মূল কোরান চিনতে বীর্য্য এবং মাসিক এর পচা রক্ত খেতে হবে?
ার আমার কথা হলো, একথা গুরুজী কোথায় বলেছে তুই দেখাবি। আর না দেখাতে পারলে, ভুল স্বীকার করে মাফ চাইবি।
তোকে উপরে যে উপদেশ দিয়েছি; আলোচনা করতে চাইলে ওটার অনুসরন কর – কেমানিক ওরফে ভন্ড গরু ওরফে সেরু পাগলা। চল তোর বীর্য্যমাখা পরিবেশে, চল গিয়ে তোকে আরো বাশ দেই।
এই আবালের ঘরের আবাল, তুই তো এখনো তোর মিথ্যা কথার জন্য ক্ষমা চাইলি না। তোর মুখে তো গু মাখানো জুতা মারা ছাড়া আর কোন পথ খোলা দেখছি না।
তোর সমস্ত কথা চরমভাবে অস্বীকার্য্য হে বীর্য্যখোর সেরু – কেননা তুই খালি ভন্ডামী-মার্কা প্রশ্ন করিস কিন্তু তোর বক্তব্যের ভিত্তি দিস না। যা বলেছি তা করিস না কেনো রে ভন্ড বীর্য্যখোর?
তাইলে কিন্তু গু মাখানো জুতা রেডি রাখলাম, তোর লেখা সকল পোষ্টেই তা মারার জন্য।
রাস্তায় নেমে ভিক্ষা কর মাসের বদলে রোজ-ই ১,০০০/- টাকা ইনকাম হবে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন