সৃষ্টি থেকে মুসলমানদের অবদান ও অ-মুসলিমদের অত্যাচারের ইতিহাস। (পর্ব=১)
লিখেছেন লিখেছেন কেমানিক ২৬ জুলাই, ২০১৪, ০৩:৪৮:৫২ দুপুর
সৃষ্টির শুরু থেকেই জীব সমুহ দুভাগে বিভক্ত ছিল এবং এখন পর্যন্ত ও জীব সমুহ দুভাগেই বিভক্ত রয়েছে। এই দু-ভাগের এক ভাগ হলো- ইসলাম বা শান্তির পক্ষ জীব, আর দ্বিতীয় ভাগটি হলো- অ-ইসলাম বা অশান্তির পক্ষ জীব। যাহার চিন্তা, বাক্য ও কর্ম, নিজের, সমাজের, দেশের তথা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষে নিয়োজিত সেই ইসলাম বা শান্তি ধর্মের জীব। যাহার চিন্তা, বাক্য ও কর্ম, নিজের, সমাজের, দেশের তথা বিশ্ব অ-শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষে নিয়োজিত সেই অ-ইসলাম বা অ-শান্তি ধর্মের জীব নামে বিবেচ্য।
সৃষ্টির শুরু থেকেই সকল প্রজাতীর জীব হতে, যে সকল জীব ইসলাম পন্থি ছিল, তাহারা নিজেরা আহরণ ও শিকারের মাধ্যমে সম-অধিকারে জীবিকা নির্বাহ করতো। তারা মারামারি কাটাকাটি করতো না। তারা বুঝতো সকলে মিলে আহরণ ও শিকার করতে হবে, কে বেশি বা কে কম অহরণ করেছে তাহা দেখার বিষয় ছিল না, যে যতটুকুই আহরণ করুক না কেন আহরিত সকল কিছু, সকলে মিলে সমান ভাবে ভোগ করতো ও একে অপরের বিপদে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতো।
বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
বিষয়: বিবিধ
১৬০৮ বার পঠিত, ২৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এসবের ভিত্তি জানতে চাইলেই সে মাসিক ১,০০০/- টাকা দাবী করে তাহার কথিত আহলে-বাইয়াতে যোগ দেয়ার কথা বলেছে। ধর্মীয় ইতিহাস সম্বন্ধে তার জ্ঞান নিতান্তই শিশুসুলভ।
টাকা কামাই এর অনেক রাস্তাই আছে, তাই বলে এসব ভিত্তিহীন ধর্মীয় বিষয় পুজি করে খাওয়ার রাস্তা বানানো – তার কুরুচীর বহিঃপ্রকাশ। আশা করি নারী-পুরুষের বীর্য্য-পানের ভিত্তিহীন কুরুচিকর পোষ্টগুলোও আপনি দেখেছেন।
তোর সাথে টানা ৫/৬ দিন গেজাইলাম আর তোরে চিনি নাই ভাবলি তুই বীর্য্য-খেকো মাথা দিয়ে?
তুই নিজেই সেই ভন্ড গুরুজী ওরফে সেরু পাগলা।
তোর কথার ষ্টাইল আমার মুখস্থ হয়ে গেছে।
ভান্ডামী বাদ দে! তওবা কইরা হুজুর হইয়া যা।
তা যদি না দেখাতে পারিস, তাইলে জুতায় গু মাখাইয়া তর মুখে মারবো।
তোর ফালতু ভ্যাবানো মুখস্ত হয়ে গেছে; তুই কি বলিস তা জানলে তো তুই বলতি-ই!
কথা কম বলে – সময়েরতো অনেক দাম, তাই না? বীর্য্য-খেয়ে স্বত্বা সঞ্চয় কর গিয়ে কোয়ান্টাম মেথডে।
মিথ্যা বলার জন্য তুই মাফ চাইবি। না হলে তোর প্রতিটা পোষ্টেই গু মাখানো জুতা দিয়ে তর মুখে মারতেই থাকবো।
তোর কমন একটা ডায়লগ যা তোর ওয়েবে তুই গুরুজী নামেও দিতি আর এখানেও কেমানিক নামে দিচ্ছিস, তা হচ্ছে – “সময়ের অনেক দাম”
তাই তোর সময়ের দাম তুই বীর্য্য খেয়ে স্বত্বা সঞ্চয় করে পুষিয়ে নে। তোর ওসব ভিত্তিহীন সমস্ত পোষ্ট আমি পড়েছি, তোর সাথে আলোচনা করে কোন ভিত্তি না পেয়ে তোকে ভন্ড হিসেবে সাব্যস্ত করেছি তোর ওয়েবেই।
তোর নামে কোন মিথ্যা বলা হয় নি রে ভন্ড –
তুই না বলেছিস আমাকে তোর ওয়েবে – ইহজীবনে আমার দ্বারা বীর্য্য খাওয়া সম্ভব না? পুনঃজন্মের মাধ্যমে আমি অবশ্যই বীর্য্য খাবো আর সেদিন এ জীবনের কথা মনে থাকবে না?
তুই ভন্ড বুঝেছিস – কি বলেছিলি তুই এ কথার দ্বারা? এ কথার মানে কি এই নয় যে – সবার বীর্য্য খেতেই হবে, আর তুই মূল কোরান চিনে এভাবে নারী-পুরুষেরবীর্য্য খাচ্ছিস? আর সবাইকে খেতে বলছিস?
তুই এটা না দেখাতে পারলে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইবি। তা-না হলে তুই যে বে-জন্মা এটা সকল পোষ্টেই বলা হবে।
আমি মূলত কোন পোষ্ট-ই দেয়ার ইচ্ছা রাখি না; আমি আসি এখানে জানতে – জানি আলোচনা করি মন্তব্যে, চলে যাই আবার আসি। একান্ত প্রয়োজন মনে করলে সংক্ষেপে কিছু পোষ্ট দিই – যেমন তোর ভন্ডামী তুলে ধরা প্রয়োজন ছিলো তাই দিয়েছিলাম।
তুই কি এখন বীর্য্যের পাশাপাশি বিষ্ঠা (মানে গু) খাওয়াও শুরু করেছিস? কথায় কথায় গু নিয়ে আসছিস, ব্যাপারটা মনে হয় এমন-ই (বীর্য্যের পাশাপাশি তোর গু খাওয়ার) ইঙ্গিত বহন করছে।
তর এই মিথ্যা বলাতেই তো প্রমাণ হয়ে গেছে যে কে ফালতু।
তোর কমন একটা ডায়লগ যা তোর ওয়েবে তুই গুরুজী নামেও দিতি আর এখানেও কেমানিক নামে দিচ্ছিস, তা হচ্ছে – “সময়ের অনেক দাম”
তাই তোর সময়ের দাম তুই বীর্য্য খেয়ে স্বত্বা সঞ্চয় করে পুষিয়ে নে। তোর ওসব ভিত্তিহীন সমস্ত পোষ্ট আমি পড়েছি, তোর সাথে আলোচনা করে কোন ভিত্তি না পেয়ে তোকে ভন্ড হিসেবে সাব্যস্ত করেছি তোর ওয়েবেই।
তোর নামে কোন মিথ্যা বলা হয় নি রে ভন্ড –
তুই না বলেছিস আমাকে তোর ওয়েবে – ইহজীবনে আমার দ্বারা বীর্য্য খাওয়া সম্ভব না? পুনঃজন্মের মাধ্যমে আমি অবশ্যই বীর্য্য খাবো আর সেদিন এ জীবনের কথা মনে থাকবে না?
তুই ভন্ড বুঝেছিস – কি বলেছিলি তুই এ কথার দ্বারা? এ কথার মানে কি এই নয় যে – সবার বীর্য্য খেতেই হবে, আর তুই মূল কোরান চিনে এভাবে নারী-পুরুষের বীর্য্য খাচ্ছিস? আর সবাইকে খেতে বলছিস?
তাহলে বল, কোথায় গুরুজী বলেছে যে-মূল কোরাণ চিনতে হলে বীর্য্য ও মাসিকের পচা রক্ত খেতে হবে?
জবাব দে?
কিন্তু তুই বলেছিস- গুরুজী বলেছে- মূল কোরাণ চিনতে হলে বীর্য্য ও মাসিকের পচা রক্ত খেতে হবে।
এই কথা তুই কোথায় পেলি? এর প্রমাণ দে। না হলে গু মাখানো জুতা তোর মুখে মারবো, এটা তোর যোগ্য পুরস্কার।
“ইহজীবনে আমার দ্বারা বীর্য্য খাওয়া সম্ভব নয়, তাই পুনঃজন্মের আবর্তে ঘুরে এসে বীর্য্য খেতেই হবে নইলে মুক্তি নাই”
তোর করা সেই মন্তব্যটা তুই মুছে দিয়েছিস ভন্ডের বাচ্চা ভন্ড! এভাবে মুছে দেয়ার কারণে আমার ধারণা আরও পোক্ত হলো যে তুই আসলে – ১০০%-ই বটতলার ভন্ড।
যা ভাগ!
তুই কিন্তু এখনো প্রমাণ দিস নাই যে- গুরুজী কোথায় বলেছে-মূল কোরাণ চিনতে হলে বীর্য্য ও মাসিকের পচা রক্ত খেতে হবে?
এগুলো বলা উচিৎ না, তবুও তোর ভন্ডামীর জন্য বলতে হলো। তোকে এই কথা বলার জন্য – আমি ব্যক্তিগতভাবে আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থী; অবশ্যই আমার এবং আমাদের আল্লাহ তোর কল্পিত আল্লাহ নন!
না কি তুই মেয়ে হয়ে পুরুষ নিকে লিখছিস। তাই ধরে নিয়েছিস তোকে বলছে। আসল ঘটনা কি বল?
এখনো সময় আছে, তুই ভুল স্বীকার করে মাফ চা। নইলে, তোর মুখে গু মাখানো জুতার বাড়ি রেডি রাখছি।
মন্তব্য করতে লগইন করুন