যারা বলে মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ, তারা কোরাণ মানে না। এরাই ইসলামের প্রকৃত শত্রু।
লিখেছেন লিখেছেন কেমানিক ২৫ জুলাই, ২০১৪, ০৯:১২:৪৬ রাত
আমরা যারা মানুষ নামক প্রজাতী। যারা সকল সৃষ্টি অপেক্ষা এই মানুষ নামক প্রজাতীকে শ্রেষ্ঠ মনে করেন, তাদের ধারণা আসলেই সঠিক, না- তাদের ধারণ সঠিক নয়, তা জেনে নিই প্রচলিত কোরাণের আলোকে। প্রচলিত কোরাণের সূরা আহযাবের ৭২ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে-
ইন্না আরাদনাল আমানাতা আলাস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ ওয়াল জিবালি ফা আবাইনা আন ইয়াহমিলনাহা ওয়া আশফাকনা মিনহা ওয়া হামালাহাল ইনসানু। ইন্নাহ কানা যালুউমান জাহুউলান।
প্রায় সকল অনুবাদকই এই আয়াতের অর্থ করেছে-
আমি আকাশ পৃথিবী ও পর্বতমালার সামনে এই আমানত পেশ করেছিলাম, অতঃপর তারা একে বহন করতে অস্বীকার করল
বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
বিষয়: বিবিধ
২৪৬৪ বার পঠিত, ২৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
সেখানে তার সাথে বেশ কিছুদিন সময় কাটালাম, শেষে – ভন্ড-টা নিজেকে ঢেকে রাখতে ব্যান করে দিলো আমাকে। তবে তার সাথে আলোচনা করে জানতে পারলাম – এসব দেহতত্ত্বের ধ্বজাধারীরা সত্যিকারার্থেই ভন্ড।
আপনার জ্বীনের পোষ্টে একটা প্রশ্ন রেখে এসেছিলাম।
আমার জানা মতে বিশ্বশান্তি ডট কম ব্লগে, ব্যক্তি আক্রমণ ও অশালীন উক্তি ছাড়া আপাততঃ ব্যণ করার বথা নয়।
তার উপদেশ এর বাস্তবিক প্রয়োগ যখন দেখাচ্ছিলাম – তখন আবোল-তাবোল বলতে বলতে ব্যান আর কি!
এ লোকটার-ই কি – কোয়ান্টাম মেথড, কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন?
সে-পোষ্টেই ভন্ডের কিছু প্রলাপ –
আলোচনার শুরুতে বললেনঃ প্রচলিত কোরান, কোরান-ই নয়
তারপর বললেনঃ মূল কোরান হচ্ছে নারী-পুরুষের শরীরের নানাবিধ রস
তারপর বললেনঃ কোরানের নামকরন হয়েছে প্রচলিত কোরানের-ই ইকরা থেকেই
তারপর বললেনঃ কোরান আরবীতে ঠিক আছে, অনুবাদে অনুবাদকেরা ভুল করেছে
এর পর জিজ্ঞাসা করলামঃ কোরান নিয়ে আপনার বিশ্বাস কি? এরকম পোষ্টে একরকম কোরান আলোচনায় প্রচলিত কোরান বলে ভন্ডামী করছেন কেন?
তিনি বললেনঃ কি ভুল বললাম বলেন।
তারপর বললামঃ কি ভুল বললেন তাতো উপরে আপনার কথায় দেখাই যাচ্ছে! এসব ভন্ডামী বাদ দিয়ে আপনার মতামতের ভিত্তি-যুক্তি দিন;
আর উনিঃ একের পর এক, উপরের ওসবের মতো আবোল-তাবোল বলতে লাগলেন ..
এভাবেই তারটা ভন্ডামী এটাই প্রমাণ হচ্ছিল আর তিনি সত্য বললে ভন্ডামী বাদ দিয়ে প্রমাণ দিতে বলেছিলাম। আবার শুরু করলো আবোল তাবোল, এভাবে চলতে চলতে হয়ে গেলাম ব্যান।
তো আপনার গরু-জ্বী এরকম ভন্ড! এবং তার সমস্ত তথ্যের একমাত্র ভিত্তি – গরু-পরম্পরায় পাওয়া ঘ্যান! এসব আর কেউ-ই জানেন না একমাত্র গরু-রা ছাড়া!
আপনি এসব ফালতু জিনিস নিয়ে প্রচার করেন যে, কি সমাচার?
আপনি যে গুরুজীর কথার প্রমাণ চান,মনে করেন তেতুলের তেতুলের মধ্যে টারটারিক এসিড আছে। এটা প্রমাণ করতে হলে কি করতে হবে। মানে কি কি পদক্ষেপ নিতে হবে?
আমি বুঝতে পারছি আপনি-ই সম্ভবত সেই গরু-জ্বী! ভিত্তিহীন কথা-বার্তা এড়িয়ে যেতে এভাবেই অবান্তর প্রশ্ন জুড়ে দেয়ার হাস্যকর পলিসি; আপনার মধ্যেও বিদ্যমান!
শুনুন গরুর আরও কিছু প্রলাপ –
তিনি বললেনঃ আরবী ব্যকরণ না জানলে আপনি কিছুই বুঝবেন না
তিনি বললেনঃ প্রচলিত আরবী ব্যকরণ দিয়ে আপনি কিছুই বুঝবেন না
তিনি বললেনঃ দাম মানে রক্ত, আদম মানে রক্ত বহনকারী স্বত্বা, কারন দাম কমন (এ নিয়ে বিস্তর ইতিহাস রয়েছে না জানলে আপনিও জেনে নিন!)
তিনি তরজমা করলেনঃ আবা এর অর্থ বাবা (যার অর্থ হবে সেখানে অস্বীকার)
তাকে বললামঃ ‘হাময-বা-ইয়া’ আর ‘হামযা-বা-ওয়া’ এই দুই মূলে গঠিত আবা-কে আপনি এক বাবা বানিয়ে ফেললেন? অথচ একটা তো অস্বীকার আর একটা বাবা।
তিনি বললেনঃ আপনার বস্তুগত অর্থ বুঝতে হবে, ব্যকরণ নয়!
এভাবেই আপনার গরু-জ্বী বলে যায়; আর না পারলেই আপনি যেভাবে উত্তর এড়িয়ে ভিত্তিহীন প্রশ্ন জুড়ে দিয়েছেন – একইভাবে আপনার গরু-জ্বীও ভ্যাবাচ্ছে বিশ্বশান্তিতে।
তুই যে গুরুজীর বলা রস সমুহের প্রমাণ চাস সে প্রমাণ নিতে হলে কোন প্রক্রীয়ায় নিতে হবে, তকে আগে তাই জনতে হবে, তার পরে সেই প্রক্রীয়া মত প্রমাণ পাওয়া যাবে। ার তুই বলিস এটা ভিত্তিহীন প্রশ্ন। শালা মূর্খের ঘরের মূর্খ। গবোর মার্কা মাথা নিয়ে আসছে ব্লগে লেখতে।
যা জিজ্ঞেস করেছি তার জবাব দিয়ে যা ভন্ডের বাচ্চা ভন্ড – ভন্ডামী বাদ দিয়ে ...
অস্বীকার শব্দের আরবী হলো-আনকারা, রফাদা আর
অস্বীকার করা এর আরবী হলো-আনকারা রফাদা।
তুই এই রকম ভিত্তিহীন কথা বলার পরেই গুরুজী ধৈর্যে্র সাথে ভদ্রভাবে তরে ব্যাণ করছে। আমাদের মত লোক হইলে তো প্রত্যেকটা আবাল মার্কা কথার জন্য একটা করে থাপপড় দিয়ে, তার পরে কথা বলতো।
এখানে এসেছিস কেন নির্বোধ গাধার বাচ্চা গাধা?
বীর্য্য খাওয়া মাথা নিয়ে আসছিস ব্যাখ্যা করতে – শালা হারামীর বাচ্চা!
আর জানার ইচ্ছা না থাকলে ব্লগ বাদ দিয়ে পতিতালয়ে গিয়ে বীর্য্য খা গিয়ে শালা তোর বাবার মূল-কোরান চিনতে; আমাদের চিনাতে হবে না – গাধার বাচ্চা গাধা!
তুই জবাব দে-
এই আবালে ঘরের আবাল, তরে কোন আবালে শিখাইছে যে-হাময-বা-ইয়া আবা শব্দের অর্থ অস্বীকার?
অস্বীকার শব্দের আরবী হলো-আনকারা, রফাদা আর
অস্বীকার করা এর আরবী হলো-আনকারা রফাদা।
আর নইলে যা ভাগ শালা হারামীর বাচ্ছা – ড্রেনে গিয়ে ময়লা রিফাইন করে বীর্য্য ঢক-ঢক করে গিল গিয়ে নির্বোধের বাচ্চা!
এবার ভন্ডের বাচ্চা ভন্ড শুয়োর তুই জবাব দে – তুই আর তোর বাপ কেন বীর্য্য পান করিস মূল কোরান চিনতে?
আমনে ঠিক কতাই কইছন! দুই ঠ্যাঙ্গ, দশ হাত ওয়ালা আজীব প্রাণী থাকিতে মানুষ কিভাবে সেরা হয়! তয় আমনের মাদকাসক্ত গরুজীর দৃষ্টিতে গুবরে পোকা, গুই সাপ, খচ্চরের মাঝে কুনটা পৃথিবীর সেরা জীব?
তার প্রমাণ গরুর ওয়েবেও রয়েছে, কিছু উপরে প্রতিমন্তব্যে দিলাম।
দেখে নিন আপনার গ্রু-জ্বীর মতে কোরান!
ামরা গুরুজীর কাছ থেকে প্রমাণ পেয়েছি যে, গুরুজী যাহা বলছেন তাহাই কোরাণ। এখন আপনি বলেন। কোরাণ বলতে আপনি কি বুঝেন?
আপনার গরু-জ্বী কোরান বলতে কি বুঝে, তা তো উপরে লিখেই দিয়েছি! আর গরুজ্বী কোরান কে কি কি বলেছে দেখছেন না?
আমরা কি বুঝি আপনার এবং আপনার গরু-জ্বীর বোঝার দরকার নেই!
আপনি আর আপনার গরু-জ্বী কেন নারী-পুরুষের বীর্য্য এবং এ বয়সে নারীদের বুকের দুধ খাচ্ছেন লিটারে লিটারে – আমরা সেটা জানতে চাচ্ছি।
ভিত্তিসহ জানান আপনি ভন্ড না হলে, গরুর মতোন অবান্তর প্রশ্ন জুরে দেয়া বাদ দিয়ে।
কিন্তু তুই বলেছিস- গুরুজী বলেছে- মূল কোরাণ চিনতে হলে বীর্য্য ও মাসিকের পচা রক্ত খেতে হবে।
এই কথা তুই কোথায় পেলি? এর প্রমাণ দে। না হলে গু মাখানো জুতা তোর মুখে মারবো, এটা তোর যোগ্য পুরস্কার।
মন্তব্য করতে লগইন করুন