যারা বলে মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ, তারা কোরাণ মানে না। এরাই ইসলামের প্রকৃত শত্রু।

লিখেছেন লিখেছেন কেমানিক ২৫ জুলাই, ২০১৪, ০৯:১২:৪৬ রাত

আমরা যারা মানুষ নামক প্রজাতী। যারা সকল সৃষ্টি অপেক্ষা এই মানুষ নামক প্রজাতীকে শ্রেষ্ঠ মনে করেন, তাদের ধারণা আসলেই সঠিক, না- তাদের ধারণ সঠিক নয়, তা জেনে নিই প্রচলিত কোরাণের আলোকে। প্রচলিত কোরাণের সূরা আহযাবের ৭২ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে-

ইন্না আরাদনাল আমানাতা আলাস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ ওয়াল জিবালি ফা আবাইনা আন ইয়াহমিলনাহা ওয়া আশফাকনা মিনহা ওয়া হামালাহাল ইনসানু। ইন্নাহ কানা যালুউমান জাহুউলান।

প্রায় সকল অনুবাদকই এই আয়াতের অর্থ করেছে-

আমি আকাশ পৃথিবী ও পর্বতমালার সামনে এই আমানত পেশ করেছিলাম, অতঃপর তারা একে বহন করতে অস্বীকার করল

বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

বিষয়: বিবিধ

২৪৩৮ বার পঠিত, ২৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

248249
২৬ জুলাই ২০১৪ রাত ০৩:১৪
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আপনি কি সেখানকার ভন্ড গুরুজী ওরফে সেরু-পাগলা?

সেখানে তার সাথে বেশ কিছুদিন সময় কাটালাম, শেষে – ভন্ড-টা নিজেকে ঢেকে রাখতে ব্যান করে দিলো আমাকে। তবে তার সাথে আলোচনা করে জানতে পারলাম – এসব দেহতত্ত্বের ধ্বজাধারীরা সত্যিকারার্থেই ভন্ড।

আপনার জ্বীনের পোষ্টে একটা প্রশ্ন রেখে এসেছিলাম।
২৬ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৫
192860
কেমানিক লিখেছেন : আপনি ওখানে ইমন নিকে লিখতেন?

আমার জানা মতে বিশ্বশান্তি ডট কম ব্লগে, ব্যক্তি আক্রমণ ও অশালীন উক্তি ছাড়া আপাততঃ ব্যণ করার বথা নয়।
২৬ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:৩০
192865
বুড়া মিয়া লিখেছেন : হ্যা, ইমন নামে; কোন ব্যক্তি, আক্রমণ বা অশালীন কিছুর জন্য নয়।
তার উপদেশ এর বাস্তবিক প্রয়োগ যখন দেখাচ্ছিলাম – তখন আবোল-তাবোল বলতে বলতে ব্যান আর কি!

এ লোকটার-ই কি – কোয়ান্টাম মেথড, কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন?
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০১
192894
কেমানিক লিখেছেন : ‌ঐ পোষ্টে গিয়ে তো দেখলাম, ৪ নম্বর ধারা লঙ্ঘনের জন্য আপনাকে ব্যাণ করেছে, তাই জানিয়েছে। আপনাকে ব্যাণের ব্যপারে তো কোন লুকোছাপা দেখলাম না।
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৮
192899
বুড়া মিয়া লিখেছেন : হ্যা কোন লুকোছাপা তো আমিও পাইনি, ব্যানের ঠিক আগের মন্তব্যে বলেছিলাম। ভন্ড না হয়ে থাকলে আপনার প্রমাণ দিন; আর না হয় ব্যান করলে করতে পারেন। তো এর পরেই আপনার গরু-জ্বী ব্যান করে দিলো।

সে-পোষ্টেই ভন্ডের কিছু প্রলাপ –

আলোচনার শুরুতে বললেনঃ প্রচলিত কোরান, কোরান-ই নয়
তারপর বললেনঃ মূল কোরান হচ্ছে নারী-পুরুষের শরীরের নানাবিধ রস
তারপর বললেনঃ কোরানের নামকরন হয়েছে প্রচলিত কোরানের-ই ইকরা থেকেই
তারপর বললেনঃ কোরান আরবীতে ঠিক আছে, অনুবাদে অনুবাদকেরা ভুল করেছে

এর পর জিজ্ঞাসা করলামঃ কোরান নিয়ে আপনার বিশ্বাস কি? এরকম পোষ্টে একরকম কোরান আলোচনায় প্রচলিত কোরান বলে ভন্ডামী করছেন কেন?

তিনি বললেনঃ কি ভুল বললাম বলেন।
তারপর বললামঃ কি ভুল বললেন তাতো উপরে আপনার কথায় দেখাই যাচ্ছে! এসব ভন্ডামী বাদ দিয়ে আপনার মতামতের ভিত্তি-যুক্তি দিন;
আর উনিঃ একের পর এক, উপরের ওসবের মতো আবোল-তাবোল বলতে লাগলেন ..

এভাবেই তারটা ভন্ডামী এটাই প্রমাণ হচ্ছিল আর তিনি সত্য বললে ভন্ডামী বাদ দিয়ে প্রমাণ দিতে বলেছিলাম। আবার শুরু করলো আবোল তাবোল, এভাবে চলতে চলতে হয়ে গেলাম ব্যান।

তো আপনার গরু-জ্বী এরকম ভন্ড! এবং তার সমস্ত তথ্যের একমাত্র ভিত্তি – গরু-পরম্পরায় পাওয়া ঘ্যান! এসব আর কেউ-ই জানেন না একমাত্র গরু-রা ছাড়া!

আপনি এসব ফালতু জিনিস নিয়ে প্রচার করেন যে, কি সমাচার?
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৮
192910
কেমানিক লিখেছেন : আমি আপমানর প্রায় সকল মন্তব্যই পড়েছি। তাতে মনে হয়েছে। গুরুজীর অনেক ধৈর্য্য। না হলে আপনাকে আরও আগেই ব্যাণ করা উচিৎ ছিল।

আপনি যে গুরুজীর কথার প্রমাণ চান,মনে করেন তেতুলের তেতুলের মধ্যে টারটারিক এসিড আছে। এটা প্রমাণ করতে হলে কি করতে হবে। মানে কি কি পদক্ষেপ নিতে হবে?
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৯
192924
বুড়া মিয়া লিখেছেন : কি পদক্ষেপ নিতে হবে তা আপনার জানার কোন দরকার নেই!
আমি বুঝতে পারছি আপনি-ই সম্ভবত সেই গরু-জ্বী! ভিত্তিহীন কথা-বার্তা এড়িয়ে যেতে এভাবেই অবান্তর প্রশ্ন জুড়ে দেয়ার হাস্যকর পলিসি; আপনার মধ্যেও বিদ্যমান!

শুনুন গরুর আরও কিছু প্রলাপ –

তিনি বললেনঃ আরবী ব্যকরণ না জানলে আপনি কিছুই বুঝবেন না
তিনি বললেনঃ প্রচলিত আরবী ব্যকরণ দিয়ে আপনি কিছুই বুঝবেন না
তিনি বললেনঃ দাম মানে রক্ত, আদম মানে রক্ত বহনকারী স্বত্বা, কারন দাম কমন (এ নিয়ে বিস্তর ইতিহাস রয়েছে না জানলে আপনিও জেনে নিন!)
তিনি তরজমা করলেনঃ আবা এর অর্থ বাবা (যার অর্থ হবে সেখানে অস্বীকার)
তাকে বললামঃ ‘হাময-বা-ইয়া’ আর ‘হামযা-বা-ওয়া’ এই দুই মূলে গঠিত আবা-কে আপনি এক বাবা বানিয়ে ফেললেন? অথচ একটা তো অস্বীকার আর একটা বাবা।
তিনি বললেনঃ আপনার বস্তুগত অর্থ বুঝতে হবে, ব্যকরণ নয়!

এভাবেই আপনার গরু-জ্বী বলে যায়; আর না পারলেই আপনি যেভাবে উত্তর এড়িয়ে ভিত্তিহীন প্রশ্ন জুড়ে দিয়েছেন – একইভাবে আপনার গরু-জ্বীও ভ্যাবাচ্ছে বিশ্বশান্তিতে।
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৭
192926
কেমানিক লিখেছেন : এই মূর্খের বাচ্চা মূর্খ। আমার এই প্রশ্ন কিভাবে ভিত্তিহীন তাই বল। তরে জিজ্ঞাসা করলাম তেতুলে টারটারিক এসিড আছে, এটা প্রমাণ করতে কি লাগে তুই সংক্ষেপে এর জবাব করবি। না করে তুই বলিস এটা ভিত্তিহীন প্রশ্ন।

তুই যে গুরুজীর বলা রস সমুহের প্রমাণ চাস সে প্রমাণ নিতে হলে কোন প্রক্রীয়ায় নিতে হবে, তকে আগে তাই জনতে হবে, তার পরে সেই প্রক্রীয়া মত প্রমাণ পাওয়া যাবে। ার তুই বলিস এটা ভিত্তিহীন প্রশ্ন। শালা মূর্খের ঘরের মূর্খ। গবোর মার্কা মাথা নিয়ে আসছে ব্লগে লেখতে।
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৩
192927
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এই বন্ডের বাচ্চা ভন্ড; ভন্ডামীর আর জায়গা পাস না?
যা জিজ্ঞেস করেছি তার জবাব দিয়ে যা ভন্ডের বাচ্চা ভন্ড – ভন্ডামী বাদ দিয়ে ...
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৫
192928
বুড়া মিয়া লিখেছেন : শালা বীর্য্য খাওয়া মাথা নিয়ে আসছিস ব্লগে ভ্যাবাতে? তা পতিতালগে গিয়ে যোনী আর পুরুষাং মুখে নিয়ে বীর্য্য খা বদমাইশের বাচ্চা বদমাইশ।
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৫
192929
কেমানিক লিখেছেন : ‌এই আবালে ঘরের আবাল, তরে কোন আবালে শিখাইছে যে-হাময-বা-ইয়া আবা শব্দের অর্থ অস্বীকার?

অস্বীকার শব্দের আরবী হলো-আনকারা, রফাদা আর
অস্বীকার করা এর আরবী হলো-আনকারা রফাদা।

তুই এই রকম ভিত্তিহীন কথা বলার পরেই গুরুজী ধৈর্যে্র সাথে ভদ্রভাবে তরে ব্যাণ করছে। আমাদের মত লোক হইলে তো প্রত্যেকটা আবাল মার্কা কথার জন্য একটা করে থাপপড় দিয়ে, তার পরে কথা বলতো।
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৭
192931
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এই শালা বির্য্য-খোর; পতিতালয়ে গিয়ে নারী-পুরুষের গুপ্তাংগ মুখে ভরে বীর্য্য খা গিয়ে আমৃত্যু!
এখানে এসেছিস কেন নির্বোধ গাধার বাচ্চা গাধা?
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৯
192932
বুড়া মিয়া লিখেছেন : গাধার বাচ্ছা গাধা তোর মা-রা যে চুক চুক করে যাদের টা খেতো; তোদের সেই বাবারা এগুলো দিয়ে বড় বড় বই লিখে গিয়েছে।

বীর্য্য খাওয়া মাথা নিয়ে আসছিস ব্যাখ্যা করতে – শালা হারামীর বাচ্চা!
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩১
192936
বুড়া মিয়া লিখেছেন : শুয়োরের বাচ্চা – সূরা বাকারার যে আয়াতে ইবলীসের অস্বীকার বলতে আবা লেখা হয়েছে; জেনে দেখ গিয়ে সেটা – হারামীর বাচ্চা।

আর জানার ইচ্ছা না থাকলে ব্লগ বাদ দিয়ে পতিতালয়ে গিয়ে বীর্য্য খা গিয়ে শালা তোর বাবার মূল-কোরান চিনতে; আমাদের চিনাতে হবে না – গাধার বাচ্চা গাধা!

২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৪
192939
কেমানিক লিখেছেন : শোন এই আবালের বাচ্চা, সময়ের অনেক দাম। তর মত আবালের সাথে মূখে কথা বলে জবাব হবে না। তর এক একটা কথার জবাব এক একটা উষ্টা।

তুই জবাব দে-

এই আবালে ঘরের আবাল, তরে কোন আবালে শিখাইছে যে-হাময-বা-ইয়া আবা শব্দের অর্থ অস্বীকার?

অস্বীকার শব্দের আরবী হলো-আনকারা, রফাদা আর
অস্বীকার করা এর আরবী হলো-আনকারা রফাদা।
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৬
192941
বুড়া মিয়া লিখেছেন : শুয়োরের বাচ্চা – তুই জবাব দে – তুই আর তোর বাপ কেন বীর্য্য পান করিস, মূল কোরান চিনতে?
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৯
192942
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এই শুয়োরের বাচ্চা http://corpus.quran.com এখানে গিয়ে ডিকশনারীতে হামযা-বা-ইয়া আর হামযা-বা-ওয়া দেখে নে – শুয়োরের বাচ্চা কোথাকার!

আর নইলে যা ভাগ শালা হারামীর বাচ্ছা – ড্রেনে গিয়ে ময়লা রিফাইন করে বীর্য্য ঢক-ঢক করে গিল গিয়ে নির্বোধের বাচ্চা!
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪১
192943
বুড়া মিয়া লিখেছেন : শুয়োরের বাচ্চা – জবাব পেয়েছিস?
এবার ভন্ডের বাচ্চা ভন্ড শুয়োর তুই জবাব দে – তুই আর তোর বাপ কেন বীর্য্য পান করিস মূল কোরান চিনতে?
248323
২৬ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:২৯
বেআক্কেল লিখেছেন :


আমনে ঠিক কতাই কইছন! দুই ঠ্যাঙ্গ, দশ হাত ওয়ালা আজীব প্রাণী থাকিতে মানুষ কিভাবে সেরা হয়! তয় আমনের মাদকাসক্ত গরুজীর দৃষ্টিতে গুবরে পোকা, গুই সাপ, খচ্চরের মাঝে কুনটা পৃথিবীর সেরা জীব?
২৬ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৬
192863
কেমানিক লিখেছেন : আপনি কি কোরাণ মানেন? গুরুজী তো কোরাণ দিয়েই কথা বলেছেন। পারলে কোরাণ দিয়ে তা খণ্ডণ করুন।
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৪
192907
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আপনি বা আপনার গরু-জ্বী; কোরান কি তাই তো জানেননা;
তার প্রমাণ গরুর ওয়েবেও রয়েছে, কিছু উপরে প্রতিমন্তব্যে দিলাম।
দেখে নিন আপনার গ্রু-জ্বীর মতে কোরান!
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৬
192921
কেমানিক লিখেছেন : প্রবাদ আছে মূর্খের সবচেয়ে হাতিয়ার অশ্লীল কথা। আর আপনি আপনার লেখাতে বার বার তাই প্রমাণ করে চলেছেন।
ামরা গুরুজীর কাছ থেকে প্রমাণ পেয়েছি যে, গুরুজী যাহা বলছেন তাহাই কোরাণ। এখন আপনি বলেন। কোরাণ বলতে আপনি কি বুঝেন?
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৫
192925
বুড়া মিয়া লিখেছেন : প্রবাদ আছে – সত্য এড়াতে ভন্ড সব-সময় নিজের মতামতের ভিত্তি বাদ দিয়ে আলোচনা দীর্ঘায়িত করে।

আপনার গরু-জ্বী কোরান বলতে কি বুঝে, তা তো উপরে লিখেই দিয়েছি! আর গরুজ্বী কোরান কে কি কি বলেছে দেখছেন না?

আমরা কি বুঝি আপনার এবং আপনার গরু-জ্বীর বোঝার দরকার নেই!

আপনি আর আপনার গরু-জ্বী কেন নারী-পুরুষের বীর্য্য এবং এ বয়সে নারীদের বুকের দুধ খাচ্ছেন লিটারে লিটারে – আমরা সেটা জানতে চাচ্ছি।

ভিত্তিসহ জানান আপনি ভন্ড না হলে, গরুর মতোন অবান্তর প্রশ্ন জুরে দেয়া বাদ দিয়ে।
২৭ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৮
193232
কেমানিক লিখেছেন : গুরুজী কার দুধ খাইলো না কি খাইলো, তাতে তোর মাথা ব্যথা কেন। গুরুজী বলেছে নারী ও পুরুষের সকল স্বত্বা একত্রীত অবস্থার নাম কোরাণ।

কিন্তু তুই বলেছিস- গুরুজী বলেছে- মূল কোরাণ চিনতে হলে বীর্য্য ও মাসিকের পচা রক্ত খেতে হবে।

এই কথা তুই কোথায় পেলি? এর প্রমাণ দে। না হলে গু মাখানো জুতা তোর মুখে মারবো, এটা তোর যোগ্য পুরস্কার।
৩০ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:১৯
193813
বেআক্কেল লিখেছেন : আমনারা লেখালেখিতে 'আপনি' দিয়া শুরু কইরা শেষ মেশ 'তুই-তুকারী' তে আইসা হাজির হইল। আমি বে-আক্কেল হইলেও বেয়াদব হই নাই। গরু জ্বি আমনাদের এসব কিতা শিখাইল!!!! ছি, ছি, ছি, ছে......

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File