ইমাম নামক ভিক্ষুকদের উচ্ছেদ না করলে, মুসলমান মার খেতেই থাকবে।

লিখেছেন লিখেছেন কেমানিক ১৩ জুলাই, ২০১৪, ১০:৩৬:৪৪ রাত

গুরুজী বলেছেন,

মুসলিম সম্প্রদায় যতদিন পর্যন্ত এই মুখেদাড়ি ও পাঞ্জাবি পায়জামাকে ইসলামের লেবাস হিসাবে পালন করবে, ও প্রচলিত এই নামাজ, রোজা ও হজ্জ পালনকে ইসলামের এবাদত বলে গন্য করবে, ও তা প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করা হবে, ততদিন পর্যন্ত মুসলিম সম্প্রদায় মার খাওয়ার হাত থেকে বাঁচতে পারবে না। কারণ এগুলি ইসলামের কোন অঙ্গ নয়। এর সবগুলিই মুসলিম সম্প্রদায়ের সামাজিক সংস্কৃতি, একটিও এবাদত নয়। আর যারা মুসলিম সম্প্রদায়ের এই সকল সামাজিক সংস্কৃতিকে এবাদত মনে করে, তা বাস্তবায়নে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, তারাই মূলতঃ মুসলমানের সবচেয়ে বড় শত্রু। তাই মুসলিম সম্প্রদায়কে বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাড়িয়ে, নেতৃত্বে যেতে হলে, সর্ব প্রথম এই দাড়ি, টুপি, পাঞ্জাবি, পায়জামা মার্কা ইসলামী লেবাস, ও এই প্রচলিত নামাজ, রোজা ও হজ্জ, যাকাত মার্কা সংস্কৃতিকে ইসলামের এবাদতে বাইরে রাখতে হবে। ইহা ব্যতীত মুসলিম সম্প্রদায় মার খাওয়ার হাত থেকে কোন মতেই বাঁচতে পারবে না।

বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

বিষয়: বিবিধ

১৩৫৫ বার পঠিত, ১৯ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

244454
১৩ জুলাই ২০১৪ রাত ১০:৪৫
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : তা আপনি ঘরে বসে কি করছেন? বের হয়ে যান ফিলিস্তিনের মুসলমানদের মাঠের লড়াইয়ে সাহায্য করতে।
১৩ জুলাই ২০১৪ রাত ১০:৫০
189850
কেমানিক লিখেছেন : সাঁতার না জানা ব্যক্তি পানিতে ডুবন্ত ব্যক্তিকে বাঁচাতে গেলে, নিজের পানিতে ডুবে মরে যাওয়ার সম্ভাবনা ১০০%। তাই আমি সে সিদ্ধান্ত নিতে পারি না।

আগে মুসলামান কি করলে এক হবে, সে চেষ্টা করুন।
১৩ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:১৬
189856
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : সেটা যাদের করার তারা চেষ্ঠা করে যাচ্ছে, আমরা যেভাবে যতটুকু করার ক্ষমতা রাখি ততটুকু করার চেষ্ঠা করছি।

আপনি যখন ধারার বাহিরে এই বৈপ্লবিক সত্য আবিস্কার করেছেন তখন এটির বাস্তব প্রয়োগ তো আপনার হাতেই। সাঁতার জানা মানুষকে বাঁচাতে গেলে নিজে ডুবারও সম্ভবনা থাকে, তাই বলে কি মানুষ বাঁচাতে যাবে না? এই ধরনের আহাম্মকি যুক্তি পেলেন কোথায়?
খালি কলশি কিন্তু বাজে বেশি।
১৩ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:২৪
189865
কেমানিক লিখেছেন : চিরবিদ্রোহী
আমি বলেছিলাম, সাঁতার না জানা ব্যক্তি, ডুবন্ত ব্যক্তিকে বাঁচাতে গেলে নিজের মৃত্যু সম্ভাবনা থাকে ১০০%।
আর ডুবন্ত ব্যক্তিকে বাঁচানোর চেষ্টা অব্যাহত থাকবে, তবে যে সাঁতার জানে সেই সে চেষ্টা করবে।
আশা করি বুঝাতে পেরেছি।
১৪ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:০০
189873
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : আপনার কথা বার্তায় তো স্পষ্ট যে সেই সাঁতার জানা ব্যক্তি আপনিই। যেহেতু আপনিই মূল সমস্যাটা (!) ধরতে পেরেছেন। আমরা তো বিশ্বাস করি উম্মাহর মধ্যে সর্বাত্মক একতা একমাত্র মাহদী আ. এর আগমনের আগে সম্ভব না। কেননা স্বয়ং রাসূল (সাঃ)ই উম্মাহর বিভক্তির ভবিষ্যৎবানী করে গেছেন।
সুতরাং, পথ যখন বের করেছেন সে পথে চলে দেখান।
১৪ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:০৯
189874
কেমানিক লিখেছেন : সে জন্য কি করণীয়, তা কিন্তু গুরুজী বলেই দিয়েছেন। এখন আপনারা তা মানার চেষ্টা করুন।

আর মহাম্মদ কোন যায়গায় বলে নাই যে- ইমাম মাহদী আসবে, ও সে সকল মুসলিমকে একত্রীত করবে। এটাও ইমাম নামক ভুক্ষুক প্রজাতীর গড়া। কারণ এই পৃথিবীতে ইমাম মাহদি নামে কেই আসবেও না, সকল মুসলিম কোনদিন একও হতে পারবে না। আর কেউ যদি দাবি করে যে আমি ইমাম মাহদি, তাহলে তাকে ভূয়া ইমাম মাহদী বলে আগে খুন করে দেবে ওই ইমাম নামক ভিখারীরা।
১৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:৪২
190066
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : এতক্ষনে আপনার সম্পূর্ণ মূখোশ উন্মোচিত হলো, আপনাদের মতো মুসাইলামা তুল কাজ্জাবের আহালদের সাথে কথা বলাই তো ভার।
244571
১৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ১০:৫৭
মোহাম্মদ রিগান লিখেছেন : আপনি নাস্তিকদের দালাল
১৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
190031
কেমানিক লিখেছেন : ইমাম নামক ভিক্ষুকদের মূখোশ উম্মোচন করলে যদি আমাকে নাস্তিক বলা হয়, আমি সেই রকম নাস্তিক হতে প্রস্তুত।
244577
১৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:১৯
বেআক্কেল লিখেছেন : আমনের একখান ছবি দেন, দেইখা লই আমনেরে ইমাম মাইনা লওন যায় কিনা! তয় আমনের মহান গুরুজীর মুখখানাও কি নর সুন্দরে কাছে যাইয়া, পায়ের গোড়ালির মত মশৃণ তেলতেলা কইরা ছাইটা রাখে কিনা, হেই কতা কিন্তু এহনও কন নাই।
১৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:৩১
190032
কেমানিক লিখেছেন : কোরাণ জ্ঞানীর জন্য। আর আপনি যেই ভাবে কথা উপস্থাপন করছেন, তাতে আপনাকে একেবারে অজ্ঞ ও মূর্খ বলেই মনে হচ্ছে। তাই আমি বলবো- আপনার উচিৎ দৈহিক শ্রম দেওয়া, বুদ্ধি শ্রম নয়।
244584
১৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:৩১
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : প্রচলিত নামাজ, রোজা ও হজ্জ, যাকাত মার্কা সংস্কৃতিকে ইসলামের এবাদতে বাইরে রাখতে হবে।
-নাউজুবিল্লাহ।

আপনার প্রথম পোস্ট হতেই আমি সন্দিহান ছিলাম যে আপনি আহমদিয়া জামাত(কাদিয়ানী) দের এজেন্ট। আপনি যেটা করেছেন সেটা হচ্ছে কুফরী ও মুনাফিকী। কাফের মুনাফিকদের কোনো পরামর্শ মুসলমানদের প্রয়োজন নেই।
১৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
190035
কেমানিক লিখেছেন : গুরুজী যেটা বলেছেন, সেটা যে মিথ্যা, আগে তা প্রমাণের চেষ্টা করেন। সেখানে স্বার্থক হলে- পরে এই সকল বিশেষণ প্রয়োগ কইরেন। নচেৎ চুপ থাকাই উত্তম।
244643
১৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৫৫
আল সাঈদ লিখেছেন : গুরুজী না বলেন গরুজী।
১৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:০৩
190060
কেমানিক লিখেছেন : এটার নাম ব্লগ। এখানে বুদ্ধি শক্তি দিয়ে যুদ্ধ করতে হয়। এখানে তথ্যে মুখে তথ্য ছুড়ে মারতে হয়। আর যারা বুদ্ধি শক্তি দিয়ে যুদ্ধ করে, তারা মানুষ।

আর আপনি এখানে এসেছেন দৈহীক শক্তি দিয়ে যুদ্ধ করতে। দৈহীক শক্তি দিয়ে যুদ্ধের যায়গা হলো যমিন। ব্লগ নয়। যারা দৈহীক শক্তি দিয়ে যুদ্ধ করে, তাদেরকে বলা হয় পশু।
ব্লগ মানুষের জন্য, পশুর জন্য নয়। আশা করি বুঝাতে পেরেছি?
244644
১৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৫৭
আল সাঈদ লিখেছেন : আবারও গরুজী নিয়ে ব্যা ব্যা করতে আইছেন। আগের পোষ্টে দেখেন নাই কত্ত মানুষ আপনারে ভালবাসা দিছে। গুরুজী কে গরুজী বানাইছে।
১৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:০৪
190061
কেমানিক লিখেছেন : এটার নাম ব্লগ। এখানে বুদ্ধি শক্তি দিয়ে যুদ্ধ করতে হয়। এখানে তথ্যে মুখে তথ্য ছুড়ে মারতে হয়। আর যারা বুদ্ধি শক্তি দিয়ে যুদ্ধ করে, তারা মানুষ।

আর আপনি এখানে এসেছেন দৈহীক শক্তি দিয়ে যুদ্ধ করতে। দৈহীক শক্তি দিয়ে যুদ্ধের যায়গা হলো যমিন। ব্লগ নয়। যারা দৈহীক শক্তি দিয়ে যুদ্ধ করে, তাদেরকে বলা হয় পশু।
ব্লগ মানুষের জন্য, পশুর জন্য নয়। আশা করি বুঝাতে পেরেছি?
244651
১৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৪
আল সাঈদ লিখেছেন : মিয়া লজ্জা মানুষের মহামূল্যবান জিনিষ। একটা কমেন্টস দেখলাম না পজিটিভ। বুঝতেই পারছেন কি....
১৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:৫২
190069
কেমানিক লিখেছেন : সত্যের পক্ষে সব সময় জন সমর্থন কম থাকে, এমন কি প্রথমে থাকেই না। তবে- পরবর্তিতে সকলেই সে সত্যকে সাদরে গ্রহন করে, কিন্তু তখন আর সত্যবাদী বেঁচে থাকে না।
যেমন- সূর্য্য নয পৃথিবী ঘোরে বলার পরে, এই সত্য উপস্থাপককে মেরে ফেলা হয়। এবং আপনাদের মত লোকেরাই সেদিন তাকে ঐ উক্তি করার জন্য নির্লজ্জ বলে অভিহিত করেছে। আজ তাকে নির্লজ্জ বলা লজ্জাশীল লোকেরাই কিন্তু, তার সেই সত্যকে, সত্য বলেই স্বীকার করছে। অতএব, নির্লজ্জ কে বা কারা তা বিবেচনা করুন।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File