একেবারে সত্য ঘটনা। বাবা জ্বীন ধরে, জ্বীনের বাবার বাড়ী পৌঁছে দিলেন।
লিখেছেন লিখেছেন কেমানিক ১১ জুলাই, ২০১৪, ০৪:২৬:৪৭ বিকাল
একেবারে সত্য ঘটনা।
বাবা জ্বীন ধরে, জ্বীনের বাবার বাড়ী পৌঁছে দিলেন।
রাত একটার সময় নৌকায আসার পথে,
শ্মশ্মাণের কাছে বাবা একটি জ্বীন দেখতে পায়।
সেই জ্বীন প্রথমে তার কাছে থাকা আগুন দিয়ে বাবাকে ভস্ম করে দেওয়ার হুমকি দেয়।
পরে বাবার কাছে বলে, আমি বড় অসহায, আমাকে আমার বাবার বাড়ি পৌছে দেন।
তখন বাবা সেই জ্বীনটিকে তার বাবার বাড়ি পৌঁছে দেন।
বিশ্বাস না হলে একবার ঘটনাটি পড়ে দেখুন।
বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
বিষয়: বিবিধ
১৩৬১ বার পঠিত, ২৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ভূতে বিশ্বাসী ছিল না।
আপনি জ্বিনে বিশ্বাস করেন কি?
তবে এই গল্পটি আমার নিজের লেখা নয়।
মধ্যে অবস্থিত আগুন
থেকে উৎপত্তি মহাস্বত্বাটির নাম
জ্বীন।
এটা কোন ধর্মের বানি?
আপনি কোন ধর্মের অনুসারী? ?
মধ্যে অবস্থিত আগুন
থেকে উৎপত্তি মহাস্বত্বাটির
নাম
জ্বীন।
খেয়াল করেন "প্রতিটি জীবের মধ্যে অবস্থিত আগুন থেকে" এটা কই পাইলেন?
আর মুসলিম ধর্ম? না ইসলাম ধর্ম?
পুরাই উল্টিয়ে দিলেন?
থাকলে, কি ভাবে আছে ব্যখ্যা করুন।
মুসলিম যে ধর্ম পালন করে, সে ধর্মকেই ইসলাম ধর্ম বলে। অযথা এ বিষয় নিয়ে ত্যানা প্যাঁচানোর চেষ্টা, ছাগলামীর আওতায় পড়ে।
শুধু আগুনকে জ্বীন বলা হয না। আর আগুন জীবের দেহ ব্যতীত থাকতে পারে না। আর আগুন থেকেই জ্বীনের উৎপত্তি। তাই জীব দেহের মধ্যে অবস্থিত আগুনের ক্রীয়াশীল অবস্থাকেই জ্বীন বলে।
আর হাদিস বলতে বুঝি- সবার কথা ই হাদিস, তবে রাসুল হাদিস হলো- প্রচলিত কোরাণ।
আচ্ছা, কোরআন আল্লাহ লিখেই পাঠিয়েছিলেন, এটা কোথায় পেলেন???
আর রসুল (সা) এর হাদিস হল প্রচলিত কোরআন এটা কোথায় পেলেন???
প্রচলিত কোরাণ পড়লেই দেখতে পারবেন যে, সাখানে এই প্রচলিত কোরাণকে হাদিস বলেই পরিচয় করানো হয়েছে।
আচ্ছা- আপনি কি মানেন যে- কোরাণ আল্লাহর বাণী?
আপনি কি মানেন যে, কোরাণ ফরজ?
আপনি কি মানেন যে, হাদিস মহাম্মদের বাণী?
আপনি কি মানেন যে, হাদিস সুন্নাত?
আল্লাহ ওহী নাজিল করেছিলেন লিখিত কোন কিতাব নয়। তবে এটা বিশ্বাস করতে আপনাকে হাদীসের উপর বিশ্বাসী হতে হবে। কিন্তু আপনি তো আহলে কুরআন হাদীস বোঝেন না।
কোরআন হচ্ছে আল্লাহর হাদীস।
আর রসুল (সা) এর কথা হচ্ছে রসুলের (সা) হাদীস। দুটিই শরীয়তের উৎস।
এখানেও একই কথা "তবে এটা বিশ্বাস করতে আপনাকে হাদীসের উপর বিশ্বাসী হতে হবে। কিন্তু আপনি তো আহলে কুরআন হাদীস বোঝেন না।"
কোরআন আল্লহর বানী তাতে আপনার সন্দেহ থাকতে পারে আমার নাই। আর কোরআনে যেমন আল্লাহ কোন কিছুকে ফরজ করে তেমনি রসুল (সা) ও যে গুলোকে ফরজ বলেছেন তাও একই ফরজ।
কেননা কোরআনেই তো বলা আছে "রসুল নিজের পক্ষথেকে কোন কিছু বলেননা"
আপনিতো হাদীসেই মানেন না তো আপনার সাথে হাদীস দিয়ে কথা বলা বেকার মনেহচ্ছে।
ভ্রষ্ট পথ ছাড়ুন। কোরআন ও সহীহ হাদীসকে অনুসরণ করুন। এটাই আপনার প্রতি দাওয়াত।
আর...
কোরআন বলছে মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে মাটি থেকে কোথাও বলা আছে পানি থেকে কিন্তু কোথাও বলা নাই আগুন থেকে।
আর জ্বীনকে সৃষ্টি করা হয়েছে আগুন থেকে।
তা, কোরআন কোরআন কতেছেন কিন্তু কোরআনের কথাইতো মানতেছেন না!!
আপনি সব জিবের ভিতরে আগুন পাইলেন কেমনে???
আর আপনি জদী কোরআনের বর্ণিত জ্বীন কে বিশ্বাস না করেন তাহেল মুসলিম হলেন কেমনে????
আপনি কি জানেন যে-মানুষ কোন প্রজাতির নাম নয়? মানুষ হলো জীবের একটা রুহের না।
ছাগল কোথাকার। কোরআন মানে অথচ কোরআনের স্পষ্ট আয়াত মানে না।
আপনার কথা হলো- ফেরেসতা এসে রাসুলকে বললো পড়ো। তো রাসুলের সামনে লিখিত কিছু না ধরলে পড়ো, বলে কিভাবে।
এতে কি প্রমাণ হয না যে- রাসুলকে আল্লাহ লিখিত কোরাণ দিয়েছেন?
আরও ভাবুন, ভেবে জবাব করুন।
উপরে হাদীস স্পষ্ট আছে দেখুন। তবে সমস্যা হচ্ছে আপনি হাদীস মানেন না। তাই আপনাকে দেখায়া লাভ নাই।
ফেতনা ছড়ানো থেকে দুরে থাকুন।
বাঙ্গালীরা মিথ্যা বলিতে ওস্তাদ আর একটি মিথ্যাকে সত্য বানাইতে হাজারটি মিথ্যার সাহায্য লয়। যাউক গ্যা, আমার কতা ধইরা দুইজনে ক্ষ্যান্ত দ্যান।
আপনি কি আমার কথা বুঝে উত্তর করেছেন?
আমার কথা হলো- জিব্রাইল রাসুলকে বললেন পড়ুন। তার মানে রাসুলের সামনে লিখিত কিছু ধরা হয়েছিল। লিখিত কিছু না ধরলে পড়ুন বলতো না।
তার মানে রাসুলের সামনে অহি বলতে যাহা কিছুই এসেছে, তাহা লিখিতই এসেছে। আশা করি বুঝাতে পেরেছি?
পড়ো মানে পড়তে বলা হয়েছে তাই – “কিছু সামনে ধরা হয়েছিল” বলে আপনার এবং গুরুজীর যুগান্তকারী ব্যাখ্যা পেয়েছি। এবং গুরুজীর ব্যাখ্যা যদি কিছু সামনে না ধরে শুনানো হতো তবে ইকরা না বলে কুল বলা হতো।
ইকরা দিয়ে নবীকে পড়তে বলা হয়েছে সূরা আলাক এ – আমার যতদূর মনে পড়ে ২ বার।
আর এক গবেষনার প্রাপ্ত ফল অনুযায়ী দেখা যায় কুল বা বলো – এটা কুর’আনে এসেছে ৩৩২ বার।
কিন্তু বলো মানে কিছু শুনিয়ে বলতে বলা হয়েছিল না কি? এ প্রশ্ন করলে - গুরুজী অবলীলায় সে বিষয় এড়িয়ে গিয়ে অন্য বিষয়ের অবতারনা করেছেন। সেখানে আর কিছু জিজ্ঞেস করা হয় নি তাকে বিষয়টা সে এড়িয়ে যাওয়ার কারণে।
কুল এর ব্যাপারে কিছু ব্যাখ্যা আপনার জানা থাকলে বলুন। সামনে কিছু ধরার পাশাপাশি কি কিছু শুনানো হয়েছিলো?
কেননা – সূরা আ’লা তে আমরা পাই – সেখানে বলা হয়েছে আমরা তোমাকে পড়াবো; মানে সেখানে কি শুনিয়ে পড়ানো হতো?
এখন বলুন – কিছু ধরা হয়েছিল? নাকি কেউ পড়িয়ে শুনিয়েছিল? নাকি এর সম্বন্ধে আপনি কিছুই জানেন না?
মন্তব্য করতে লগইন করুন