একেবারে সত্য ঘটনা। বাবা জ্বীন ধরে, জ্বীনের বাবার বাড়ী পৌঁছে দিলেন।

লিখেছেন লিখেছেন কেমানিক ১১ জুলাই, ২০১৪, ০৪:২৬:৪৭ বিকাল

একেবারে সত্য ঘটনা।

বাবা জ্বীন ধরে, জ্বীনের বাবার বাড়ী পৌঁছে দিলেন।

রাত একটার সময় নৌকায আসার পথে,

শ্মশ্মাণের কাছে বাবা একটি জ্বীন দেখতে পায়।

সেই জ্বীন প্রথমে তার কাছে থাকা আগুন দিয়ে বাবাকে ভস্ম করে দেওয়ার হুমকি দেয়।

পরে বাবার কাছে বলে, আমি বড় অসহায, আমাকে আমার বাবার বাড়ি পৌছে দেন।

তখন বাবা সেই জ্বীনটিকে তার বাবার বাড়ি পৌঁছে দেন।

বিশ্বাস না হলে একবার ঘটনাটি পড়ে দেখুন।

বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

বিষয়: বিবিধ

১৩৬১ বার পঠিত, ২৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

243763
১১ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:৫১
ইমরান ভাই লিখেছেন : আমার বাবা আবার এই সকল জ্বীন
ভূতে বিশ্বাসী ছিল না।

আপনি জ্বিনে বিশ্বাস করেন কি?
১১ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৮
189376
কেমানিক লিখেছেন : প্রতিটি জীবের মধ্যে অবস্থিত আগুন থেকে উৎপত্তি মহাস্বত্বাটির নাম জ্বীন। এর বাইরে কোন জ্বীনে আমি বিশ্বাস করি না।

তবে এই গল্পটি আমার নিজের লেখা নয়।
243801
১১ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৭
ইমরান ভাই লিখেছেন : প্রতিটি জীবের
মধ্যে অবস্থিত আগুন
থেকে উৎপত্তি মহাস্বত্বাটির নাম
জ্বীন।

এটা কোন ধর্মের বানি?
আপনি কোন ধর্মের অনুসারী? ?
১১ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৫
189388
কেমানিক লিখেছেন : এটা মুসলিম ধর্মের বাণী। আর আমি মুসলিম ধর্মের।।
243909
১২ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:০২
ইমরান ভাই লিখেছেন : আগুন থেকে জ্বিন তৈরি তা তো সবাই জানে। কিন্তু প্রতিটি জীবের
মধ্যে অবস্থিত আগুন
থেকে উৎপত্তি মহাস্বত্বাটির
নাম
জ্বীন।
খেয়াল করেন "প্রতিটি জীবের মধ‍্যে অবস্থিত আগুন থেকে" এটা কই পাইলেন?

আর মুসলিম ধর্ম? না ইসলাম ধর্ম?
পুরাই উল্টিয়ে দিলেন?
১২ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:০৪
189542
কেমানিক লিখেছেন : জীব ব্যতীত আগুনের কি কোন অস্তিত্ব আছে?
থাকলে, কি ভাবে আছে ব্যখ্যা করুন।
মুসলিম যে ধর্ম পালন করে, সে ধর্মকেই ইসলাম ধর্ম বলে। অযথা এ বিষয় নিয়ে ত্যানা প্যাঁচানোর চেষ্টা, ছাগলামীর আওতায় পড়ে।
243966
১২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৩:৪৪
ইমরান ভাই লিখেছেন : ব‍্যাখা তো আপনি করবেন কেননা আমি আপনাকে প্রশ্ন করেছিলাম?
১২ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:১০
189544
কেমানিক লিখেছেন : এ বিষয়ে ব্যখ্যা আপনাকেই দিতে হবে। কারণ- আপনি যাহাকে আগুন বলছেন, তাহা এক প্রাণ সমাহার, এবং তা উৎপত্তি অন্য একটি প্রাণ থেকে। মহাবিশ্ব প্রাণময়। প্রাণ ব্যতীত কিছুই নাই।
শুধু আগুনকে জ্বীন বলা হয না। আর আগুন জীবের দেহ ব্যতীত থাকতে পারে না। আর আগুন থেকেই জ্বীনের উৎপত্তি। তাই জীব দেহের মধ্যে অবস্থিত আগুনের ক্রীয়াশীল অবস্থাকেই জ্বীন বলে।
244032
১২ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:৩৪
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনি কি কোরআন ও হাদিসে বিশ্বাসী?
১২ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:৫৮
189547
কেমানিক লিখেছেন : মানি। তবে- কোরাণ বলতে মানি, যাহা আল্লাহ লিখেই পাঠিয়েছিলেন, ও যাহা কাহারও পরিবর্তন করার ক্ষমতা নাই, এবং যাহার রক্ষণা বেক্ষণের দ্বায়িত্ব আল্লাহর হাতে্।
আর হাদিস বলতে বুঝি- সবার কথা ই হাদিস, তবে রাসুল হাদিস হলো- প্রচলিত কোরাণ।
244067
১২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০১:৫৪
ইমরান ভাই লিখেছেন : ভালই। তো আপনি তাহলে আহলে কোরআন?
আচ্ছা, কোরআন আল্লাহ লিখেই পাঠিয়েছিলেন, এটা কোথায় পেলেন???
আর রসুল (সা) এর হাদিস হল প্রচলিত কোরআন এটা কোথায় পেলেন???
১২ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৫
189607
কেমানিক লিখেছেন : সূরা আলাক এর এক নম্বর আয়াতটা একটু পড়ে দেখুন, তাহলেই বুঝতে পারবেন যে, আল্লাহ মহাম্মদের কাছে রিখিত কিতাব পাঠিয়েছেলন।

প্রচলিত কোরাণ পড়লেই দেখতে পারবেন যে, সাখানে এই প্রচলিত কোরাণকে হাদিস বলেই পরিচয় করানো হয়েছে।

আচ্ছা- আপনি কি মানেন যে- কোরাণ আল্লাহর বাণী?
আপনি কি মানেন যে, কোরাণ ফরজ?
আপনি কি মানেন যে, হাদিস মহাম্মদের বাণী?
আপনি কি মানেন যে, হাদিস সুন্নাত?
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৭:৫১
189733
ইমরান ভাই লিখেছেন :
‘হেরা’ গুহায় অবস্থানকালে একদিন তাঁর কাছে ওহী এলো। তাঁর কাছে ফিরিশতা এসে বললেন, ‘পড়ুন’। রাসূলুল্লাহ্ (সা) বললেনঃ “আমি বললাম, ‘আমি পড়িনা’। তিনি বলেনঃ তারপর তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরে এমন ভাবে চাপ দিলেন যে, আমার অত্যন্ত কষ্ট হলো। তারপর তিনি আমাকে ছেড়ে দিয়ে বললেন, ‘পড়ুন’। আমি বললামঃ আমিতো পড়ি না। তিনি দ্বিতীয়বার আমাকে জড়িয়ে ধরে এমন ভাবে চাপ দিলেন যে, আমার অত্যন্ত কষ্ট হলো। এরপর তিনি আমাকে ছেড়ে দিয়ে বললেনঃ ‘পড়ুন’। আমি জবাব দিলাম, ‘আমিতো পড়িন’। রাসূলুল্লাহ্ (সা) বলেন, তারপর তৃতীয়বার তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরে চাপ দিলেন। এরপর ছেড়ে দিয়ে বললেন, “পড়ুন আপনার রবের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন। সৃষ্টি করেছেন মানুষকে আলাক থেকে। পড়ুন আর আপনার রব্ মহামহিমান্বিত।” (৯৬: ১-৩)সহীহ আল বুখারী ওহী অধ্যায়


আল্লাহ ওহী নাজিল করেছিলেন লিখিত কোন কিতাব নয়। তবে এটা বিশ্বাস করতে আপনাকে হাদীসের উপর বিশ্বাসী হতে হবে। কিন্তু আপনি তো আহলে কুরআন হাদীস বোঝেন না।

কোরআন হচ্ছে আল্লাহর হাদীস।
আর রসুল (সা) এর কথা হচ্ছে রসুলের (সা) হাদীস। দুটিই শরীয়তের উৎস।
কেননা রসুল (সা) বলেছেন: তোমাদের মাঝে দুটি জিনিস ছেড়ে যাচ্ছি জতদিন তোমরা এই দুটি জিনিস আকড়ে ধরে থাকবে ততদিন পথভ্রষ্ট হবে না এক হল আল্লাহর কিতাব কুরআন দ্বীতিয় হলো আমার সুন্নাহ বা হাদীস। (মুয়াত্তাম মালেক)


এখানেও একই কথা "তবে এটা বিশ্বাস করতে আপনাকে হাদীসের উপর বিশ্বাসী হতে হবে। কিন্তু আপনি তো আহলে কুরআন হাদীস বোঝেন না।"

কোরআন আল্লহর বানী তাতে আপনার সন্দেহ থাকতে পারে আমার নাই। আর কোরআনে যেমন আল্লাহ কোন কিছুকে ফরজ করে তেমনি রসুল (সা) ও যে গুলোকে ফরজ বলেছেন তাও একই ফরজ।
কেননা কোরআনেই তো বলা আছে "রসুল নিজের পক্ষথেকে কোন কিছু বলেননা"

আপনিতো হাদীসেই মানেন না তো আপনার সাথে হাদীস দিয়ে কথা বলা বেকার মনেহচ্ছে।

ভ্রষ্ট পথ ছাড়ুন। কোরআন ও সহীহ হাদীসকে অনুসরণ করুন। এটাই আপনার প্রতি দাওয়াত।
244290
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৭:৫৯
ইমরান ভাই লিখেছেন : কোরআনে আল্লাহ বলেছেন:
خَلَقَ الْإِنسَانَ مِن صَلْصَالٍ كَالْفَخَّارِ (14
তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন পোড়া মাটির ন্যায় শুষ্ক মৃত্তিকা থেকে


আর...

وَخَلَقَ الْجَانَّ مِن مَّارِجٍ مِّن نَّارٍ (15
এবং জিনকে সৃষ্টি করেছেন অগ্নিশিখা থেকে।


কোরআন বলছে মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে মাটি থেকে কোথাও বলা আছে পানি থেকে কিন্তু কোথাও বলা নাই আগুন থেকে।

আর জ্বীনকে সৃষ্টি করা হয়েছে আগুন থেকে

তা, কোরআন কোরআন কতেছেন কিন্তু কোরআনের কথাইতো মানতেছেন না!!

আপনি সব জিবের ভিতরে আগুন পাইলেন কেমনে???

আর আপনি জদী কোরআনের বর্ণিত জ্বীন কে বিশ্বাস না করেন তাহেল মুসলিম হলেন কেমনে????
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৯:৪৮
189746
কেমানিক লিখেছেন : আপনি কি জানেন যে- এক জীবের মধ্যেই, মানুষ, জ্বীন, আদম, আল্লাহ, ফেরেসতা সব বাস করে?
আপনি কি জানেন যে-মানুষ কোন প্রজাতির নাম নয়? মানুষ হলো জীবের একটা রুহের না।
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ১০:৪৪
189751
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনি কি জানেন যে- এক জীবের মধ্যেই, মানুষ, জ্বীন, আদম, আল্লাহ, ফেরেসতা সব বাস করে?

ছাগল কোথাকার।Frustrated Frustrated কোরআন মানে অথচ কোরআনের স্পষ্ট আয়াত মানে না।
244302
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৯:৪৪
কেমানিক লিখেছেন : ইমরান ভাই-

আপনার কথা হলো- ফেরেসতা এসে রাসুলকে বললো পড়ো। তো রাসুলের সামনে লিখিত কিছু না ধরলে পড়ো, বলে কিভাবে।

এতে কি প্রমাণ হয না যে- রাসুলকে আল্লাহ লিখিত কোরাণ দিয়েছেন?
আরও ভাবুন, ভেবে জবাব করুন।
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ১০:৪১
189750
ইমরান ভাই লিখেছেন : রসুল (সা) উম্মি ছিলেন সেটা তো জানেন নিশ্চই? তাই উম্মি নবি দেখে দেখে পড়তে জানেন না তাকে জিবরাইল (আ) পড়তে বলেছেন। তিনি বলেছেন "মা আনা বি কারী" আমী পড়তে জানি না। তখন তিনি তাকে জোরে চাপ দিয়েছেন বুকের সাথে।

উপরে হাদীস স্পষ্ট আছে দেখুন। তবে সমস্যা হচ্ছে আপনি হাদীস মানেন না। তাই আপনাকে দেখায়া লাভ নাই।

ফেতনা ছড়ানো থেকে দুরে থাকুন। Frustrated Frustrated
244305
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ১০:৪২
বেআক্কেল লিখেছেন : আহ হা! আমনেরা কি প্যাচাল শুরু কইরলেন! একজন ভূলে চুলে একটা কতা বইলা দিচে, অন্যজন তার লেজ ছাড়ছে না। প্রবাদে আছে না,

বাঙ্গালীরা মিথ্যা বলিতে ওস্তাদ আর একটি মিথ্যাকে সত্য বানাইতে হাজারটি মিথ্যার সাহায্য লয়। যাউক গ্যা, আমার কতা ধইরা দুইজনে ক্ষ্যান্ত দ্যান।
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
189766
কেমানিক লিখেছেন : আপনার উক্তি হলো- একজন ভুলে বলে ফেলেছে। সেই একজন টা কে, এবং কি ভুলে বলে ফেলেছে? দয়া করে পরিস্কার করুন।
১৩ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:২৬
189790
বেআক্কেল লিখেছেন : মুখের উপর সেই কতা বইলতে আমার শরম লাগে, বে আক্কেল বইলা রাগ করিয়েন না।
১০
244318
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:৩৫
কেমানিক লিখেছেন : ইমরান ভাই-

আপনি কি আমার কথা বুঝে উত্তর করেছেন?

আমার কথা হলো- জিব্রাইল রাসুলকে বললেন পড়ুন। তার মানে রাসুলের সামনে লিখিত কিছু ধরা হয়েছিল। লিখিত কিছু না ধরলে পড়ুন বলতো না।
তার মানে রাসুলের সামনে অহি বলতে যাহা কিছুই এসেছে, তাহা লিখিতই এসেছে। আশা করি বুঝাতে পেরেছি?
১৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৬:৩৩
189976
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনার কাজকাম, হাদীস অনুযায়ী খারেজী দের মতো। নব্য খারেজী। Frustrated
১৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ১০:৩১
190005
কেমানিক লিখেছেন : আমি তুলে ধরলাম কোরাণ, আপনি বললেন আমি খারেজি। তার মানে যারা কোরাণের সত্য জানা ও মানার চেষ্টা করে তারা খারেজি। তাই বলতে চাচ্ছেন কী- না?
১১
246156
২০ জুলাই ২০১৪ রাত ০১:০২
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এ বিষয়ে গুরুজীকে জিজ্ঞেস করেও পাইনি আমি; আপনি জানেন কিনা সেটা জানাবেন।

পড়ো মানে পড়তে বলা হয়েছে তাই – “কিছু সামনে ধরা হয়েছিল” বলে আপনার এবং গুরুজীর যুগান্তকারী ব্যাখ্যা পেয়েছি। এবং গুরুজীর ব্যাখ্যা যদি কিছু সামনে না ধরে শুনানো হতো তবে ইকরা না বলে কুল বলা হতো।

ইকরা দিয়ে নবীকে পড়তে বলা হয়েছে সূরা আলাক এ – আমার যতদূর মনে পড়ে ২ বার।
আর এক গবেষনার প্রাপ্ত ফল অনুযায়ী দেখা যায় কুল বা বলো – এটা কুর’আনে এসেছে ৩৩২ বার।

কিন্তু বলো মানে কিছু শুনিয়ে বলতে বলা হয়েছিল না কি? এ প্রশ্ন করলে - গুরুজী অবলীলায় সে বিষয় এড়িয়ে গিয়ে অন্য বিষয়ের অবতারনা করেছেন। সেখানে আর কিছু জিজ্ঞেস করা হয় নি তাকে বিষয়টা সে এড়িয়ে যাওয়ার কারণে।

কুল এর ব্যাপারে কিছু ব্যাখ্যা আপনার জানা থাকলে বলুন। সামনে কিছু ধরার পাশাপাশি কি কিছু শুনানো হয়েছিলো?

কেননা – সূরা আ’লা তে আমরা পাই – সেখানে বলা হয়েছে আমরা তোমাকে পড়াবো; মানে সেখানে কি শুনিয়ে পড়ানো হতো?

এখন বলুন – কিছু ধরা হয়েছিল? নাকি কেউ পড়িয়ে শুনিয়েছিল? নাকি এর সম্বন্ধে আপনি কিছুই জানেন না?

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File