যে কারণে-রোজা নামক এই তামাশাটি, আইন করে বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ। রোজা পর্ব=৪

লিখেছেন লিখেছেন কেমানিক ০২ জুলাই, ২০১৪, ০৮:০৭:৩২ রাত

সম্মানীত পাঠক-

ইতি পূর্বে আমি রোজা বিষয়ে সূরা বাকারার ১৮৩ আয়াতের আলোকে দেখাতে চেষ্টা করেছি যে- রোজা ফরজ নয এবং এই রোজার প্রচলন কতকাল পূর্ব হতে চলে আসছে। আর আজ আমি উপস্থাপন করবো সূরা বাকারার ১৮৩ নম্বর আয়াতের শেষ অংশটুকু। অর্থাৎ কি কারণে মহাম্মদ এই রোজা পালনের নির্দেশ দিয়েছেন। এবার আসুন দেখে নিই এই আয়াতের শেষ অংশে কি লেখা আছে।

হে ইমানদারগণ, তোমাদের উপরে রোজা লিপিবদ্ধ করা হইলো, যে রুপ লিপিবদ্ধ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তিগণের উপরে,যাতে তোমরা পরহেযগার হইতে পারো। সূরা বাকারা ১৮৩ আয়াত।

উপরিউক্ত আয়াতের আণ্ডার লাইন ও বোল্ড যুক্ত স্থানে লেখা আছে যাতে তোমরা মোত্তাকী বা পরহেজগার হইতে পারো। অর্থাৎ এই রোজা রাখার কারণ হলো পরহেজগার বা মোত্তকী হওয়া। এই আয়াতের সার্মর্ম বুঝতে হলে আগে বুঝতে হবে মোত্তাকি শব্দের অর্থ কি। এই মোত্তাকি শব্দের দুটি অর্থ। এক অধ্মাত্মীক, দুই বাহ্যিক। মোত্তাকি শব্দের আধ্মত্মীক অর্থ হলো- ছড়ানো বস্তু গোছানোকারী, আর বাহ্যিক অর্থ হলো- অন্যের কষ্টে ব্যথীত হওয়া ও তার কষ্ট লাঘবের চেষ্টা করা। এবার আসুন দেখে নিই কিভাবে এই রোজার মাধ্যমে অন্যের কষ্টে ব্যথীত হওয়া যায় ও তার কষ্ট লাঘবের চেষ্টা করা যায়।

আপনি অনেক বড়লোক, অর্থশালী লোক, অভাব কোনদিন আপনাকে স্পর্শ করে নি। ক্ষুধার কি জ্বালা তা আপনি কখনোই অনুভব করেন নি। এমতাবস্থায় কোন ক্ষুধাতূর যদি আপনার কাছে যাঞ্চা করে যে- আমি কাল থেকে কিছুই খাই নি, আমাকে কিছু খাবার দিন। আপনি তার ক্ষুধার জ্বালা অনুভব করতে অক্ষম, কেন না আপনি কখনো না খেয়ে থাকেন নি। তাই আপনার ভিতরে ক্ষুধাতূরের কষ্টে কষ্ট পাবে না, এবং তার ক্ষুধার জ্বালা নিবারণে সাহায্যের হাত আপনি বাড়াতে পারবেন না, বা বাড়াবেন না। কিন্তু এই রোজার মাধ্যমে আপনি বুঝতে শিখলেন যে- ক্ষুধার কি জ্বালা। এই রোজা পালন না থাকলে আপনি হয়তো কোনদিনই ক্ষুধার জ্বালা অনুভব করতে পারতেন না। এই রোজা আপনাকে ক্ষুধার জ্বালা অনুভব করিয়ে দেয।

তাতে করে কেউ যদি আপনার কাছে বলে যে- কাল থেকে আমি কিছুই খায় নি, আমাকে একটু খাবারের ব্যবস্থা করে দিন, তাহলে আপনি যেন ক্ষুধার জ্বালা অনুভবের কারণে যাঞ্চাকারীর ক্ষুধা নিবৃত্তির হাত বাড়িয়ে দেন। আর এই রোজা পালনের পরেও যদি আপনি কোন ক্ষুধাতূর ব্যক্তির, বা খাদ্য যাঞ্চাকারীর খাদ্য দিতে মন উদ্বুদ্ধ না করে, বা কারো না খেয়ে থাকার কথা শুনেও আপনার ভিতরে দয়ার উদ্রেক না হয়, এবং আপনি তার ক্ষুধা নিবারণে সাহায্য না করতে পারেন, তাহলে এই রোজা রাখার কোনই মানে হয় না। অর্থাৎ আপনার রোজা রাখা আর না রাখা উভয়ই সমান।

এই রোজার শিক্ষা হলো- আপনি রোজা থাকার দরুন এক বেলা যে আহারটি করেন না। অর্থাৎ প্রতিদিন প্রভাতে ও সন্ধ্যায় আহার করেন, দুপুরের খাবারটি না খান। সেই এক বেলার আহারটি আপনি জমা করুন। ৩০ রোজার ৩০ বেলার আহার একত্রীত করে শেষ রোজার আগের দিন, গরীব দুঃখীদের মাঝে বিলিয়ে দিন। তাতে বাংলাদেশে ১৬ কোটি মানুষের ৮ কোটি রোজাদার থাকলে, ৩০ গণিত ৮ কোটি বেলার খাবারের অর্থ, আর এক বেলার খাবারের অর্থ ৩০ টাকা নির্ধারণ করলে যে টাকা আসে, তা দিয়ে অনেক অসহায় ও দুস্থকে পূণর্বসন করা সম্ভব।

কিন্তু আমরা করছি ঠিক তার উল্টোটা। এই রোজার মাসে আমরা খাবার কম খেয়ে সঞ্চয় করবো কি না, এই মাসে আমরা আমাদের খাবারের বাজেট বাড়িয়ে দেয়। আর এমন খাওয়ার আয়োজন শুরু করি যে- ব্যবসায়ীরা আমাদের খাবারের বাড়তি প্রয়োজনীয়তার সুযোগে সকল কিছুর দাম বাড়িয়ে দেয়। তাতে করে এই মাসে সঞ্চয় দূরের কথা, মাসের খরচ চালাতেই হিমসিম খেতে হয়। কারণ খাবারের জন্য বছরের সব থেকে খরচ যে মাসে বেশি হয়, সে মাসটি হলো রমজান মাস। অথচ রোজা পালনের উদ্দেশ্য হলো- এই মাসে খাবারের জন্য সব থেকে কম খরচ করতে হবে।

বর্তমান এই রোজা পালন কোন এবাদতের মধ্য পড়ে না। কারণ এই রোজা থেকে মানুষ কোন শিক্ষা অর্জণ করে না, বা করতে পারে না। বর্তমান এই রোজা পালন একটা তামাশা ও শ্রেফ ফ্যাশনএর আওতায় পড়ে। এছাড়া অন্য কিছুই না। আর মুসলিম সম্প্রদায়ের এই রোজা নামক তামাশা ও ফ্যাশনের কারণে, অন্য সম্প্রদায়ের লোকেরা, অর্থাৎ যারা এই রোজা নামক তামাশা পালন করে না, তারাও অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে। কারণ মুসলমানেরা রোজা পালনের নামে যেই ভূরীভোজ করছেন, তাতে বাজারে প্রতিটা খাদ্য সামগ্রীর দাম দেড় থেকে দুই গুণ বেড়ে গেছে। তাতে করে যারা এই রোজা পালন করেন না, তাদেরকেও চড়া দামে এসকল জিনিস ক্রয় করতে হচ্ছে। অর্থাৎ একটি সম্প্রদায়ের এবাদতের নামে তামাশা করার জন্য আরেকটি সম্প্রদায় কেন, অর্থনৈতিক বিপদের সম্মুখীন হবে? কোন অবস্থায়ই এটা মেনে নেওয়া যায় না।

তাই আমি চাইবো রোজা পালনের নামে এই ভূরিভোজ তামাসা বন্ধ করা হউক, নচেৎ রোজা নামক এই তামাসার এবাদৎ, মুসলিম সম্প্রদায় হতে একেবারেই বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ।

আসুন- আজ থেকে আমরা একটি দল গঠন করি। যারা শ্রেফ তামাশার রোজা পালনকারি নই, রোজার মাসের ৩০ দিনের ৩০ বেলার আহারের, প্রত্যেক বেলার আহারের মূল ৩০ টাকা নির্ধারণ করে, সেই অর্থ একত্রীত করে, এই রমজানে অন্তত একজন দুস্থকে পূণর্বাসন করি।

তবে রোজার মূল কর্ম হলো মোত্তাকী হওযা বা ছড়ানো বস্তু গোছানো। অর্থাৎ জীব তার দেহ হতে যে সকল অণুপ্রাণ নষ্ট করছে বা পৃথিবীতে ছড়িয়ে ফেলছে, তাকে কুড়িয়ে নেওয়ার নামই হলো, মোত্তাকি হওয়া। আর একমাত্র রোজা ব্যতীত এই ছড়ানো বস্তু গোছানো সম্ভব নয়। এ বিষয়ে প্রভু চাইলে আগামীকাল পোষ্ট দেওয়ার চেষ্টা করবো

বিঃ দ্রঃ এই লেখাটি আমার নয়। এই লেখাটি লিখেছেন গুরুজী। বিশ্বশান্তি ডট কম ব্লগে। আমি শুধু কপি পেষ্ট দিলাম।

বিশ্বাস না হলে এখান থেকে ঘুরে আসুন।

বিষয়: বিবিধ

২৬৪৮ বার পঠিত, ৮৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

241049
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:২৪
বেদনা মধুর লিখেছেন : আপনার লেখা নয় বুঝলাম। তাহলে আপনি এটা প্রচার করছেন কেন? নিশ্চয় এই কথাগুলো আপনি সমর্থন করেন?
মডুদের প্রতি অনুরোধ ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাতকারী এই লেখা মুছে দেয়া হোক।
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:৩১
187112
কেমানিক লিখেছেন : মুছে দেওয়াটা কোন সমাধান বলে আমি মনে করি না। আমি মনে করি লেখকের কথা মিথ্যা হলে প্রতিবাদ করা, ও যেন সে আগামীতে আর এ ধরণের লেখা লেখতে না পারে সে চেষ্টা করা।
আর যদি লেখকের কথা সত্য হয়, তাহলে তার লেখা মুছে দিলেও সে অন্য সকল ব্লগেই তার লেখা চালিয়ে যাবে। তাই লেখা মুছার চিন্তা বাদ দিয়ে, লেখকে তথ্যটা সত্য না মিথ্যা তা যাচাই এর চেষ্টা করুন।
আমার মনে হয় সেটা ই বুদ্ধীমানের কাজ হবে।
241052
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:৩৩
শুভ্র আহমেদ লিখেছেন : যে কারনে লেখককে আইন করে ফাঁসিতে চড়ানো দরকার, এমন সস্তা মশকরা করার জন্য।
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:৩৫
187114
কেমানিক লিখেছেন : ফাঁসিতে চড়ানোর পূর্বে, প্রথমতঃ প্রমাণ করতে হবে যে- লেখক যা বলছেন তাহা মিথ্যা। আগে সে চেষ্টা করুন।
241056
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:৪১
সাগরের ঢেউ লিখেছেন :
এখানে দেখুন আপনার গুরুজীকে নিয়ে কি লিখেছে ।
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:৫৬
187118
কেমানিক লিখেছেন : কই কোন লিংক তো দেন নাই। তাহলে দেখবো কোথায় গিয়ে?
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:৩১
187122
সাগরের ঢেউ লিখেছেন : Click this link
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:৩১
187123
সাগরের ঢেউ লিখেছেন : Click this link এবার দেখুন
241059
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:৫১
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : নাস্তিকেরা এ ধরনের লেখা লিখে। তাই এটা
মডুদেরকে অনুরোধ করা হলো,কেমানিক বেন করার জন্য।
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:৫৭
187119
কেমানিক লিখেছেন : আমাকে ব্যান করাতে যদি সমস্যার সমাধান হয়, তাহলে আমাকে ব্যান করুন। এতে আমার কোন কষ্ট নাই।
241065
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:২৮
মুিজব িবন আদম লিখেছেন : যে গুরুজী মাটির বাংকে টাকা তুলে এবং যারা তাকে টাকা দিতে থাকে তারা রোজাকে তামাশা বিবেচনা করা স্বাভাবিক। এদের সুদুর প্রসারী মতলব আছে।
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:৩৩
187124
কেমানিক লিখেছেন : গুরুজীর দেওয়া তথ্য যে মিথ্যা, তা প্রমানে মনোনিবেশ করা ই মনে হয ভালো। াশা করি মুমীন মুসলমান হিসাবে সে চেষ্টা শুরু করবেন।
241066
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:৩১
মুিজব িবন আদম লিখেছেন : যদি লেখক রোজার সত্যিকার মাহাত্ম বিকাশ চাইতেন, তবে লেখার ভাব ভংগি এমন হতে পারতো না। তাই এদের সুদুর প্রসারী কুমতলব সাবধান হওয়া জরুরী।
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:৩৭
187125
কেমানিক লিখেছেন : এ বিষয়ে লেখকের মতামত চাওয়া প্রয়োজন। আপনার এ বিষয়ে ভালো জানাশোনা থাকলে, আলোচনা করে দেখতে পারেন।
241070
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:৪০
মুিজব িবন আদম লিখেছেন : সূরা বাকারার ১৮৩ আয়াত এর বাংলা করেছেন:
"হে ইমানদারগণ, তোমাদের উপরে রোজা লিপিবদ্ধ করা হইলো, যে রুপ লিপিবদ্ধ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তিগণের উপরে,যাতে তোমরা পরহেযগার হইতে পারো।"
অথচ "লিপিবদ্ধ" শব্দটা কী কোনদিন "বিধিবদ্ধ" এর সমার্থক? যে লোক "লিপিবদ্ধ" এবং "বিধিবদ্ধ" শব্দের পার্থক্য বুঝে না বা বুঝতে চায় না তার ব্যাপারে সাবধান হওয়া খুবই জরুরী।
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:৪৬
187126
কেমানিক লিখেছেন : বিধিবদ্ধ এর আরবী শব্দ কি, এবং লিপিবদ্ধ এর আরবী শব্দ কি, এটা আপনি সঠিক ভাবে জানেন কি না? যদি আপনার কথা সত্য হয়, তাহলে লেখককে চার্জ করুন।
241080
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:৫৮
মুিজব িবন আদম লিখেছেন : কেমানিক নামক ব্লগার গুরুজীদের নিচের মর্মবানীকে কিভাবে দেখেন?
"যে বিশ্বাস করে স্রষ্টার অস্তিত্ব আছে, স্রষ্টা দেহধারী, তাকে দেখা ও ধরা যায়, এবং সে সৃষ্টির সকল কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে, একমাত্র সেই আস্তিক।"
এ বাক্যটির মধ্যেই এদের বীজ নিহিত।
০২ জুলাই ২০১৪ রাত ১০:১৭
187133
কেমানিক লিখেছেন : লেখকের কথা মিথ্যা প্রমানে আপনি তাঁর সাথে আলোচনায় যেতে পারেন। আমরা আপনার সাথে আছি। তবে- আপনারটা ভুল প্রমান হলে- আমরা সত্যের পক্ষেই থাকবো।
241106
০৩ জুলাই ২০১৪ রাত ০১:১৪
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আল কুরআন থেকে গবেষনা করে নিয়ম কানুন,বিধি বের করা যায় না,যদি হাদীসে প্রাকটিক্যাল রূপ না থাকে। রোজা সম্পর্কে কুরআন ঘেটে কে কি বুঝল তার কোনো মূল্য নেই,বরং কুরআনের ব্যাখ্যা যিন আমাদেরকে বুঝিয়েছেন,সেই রসূল(সা: ) আমাদেরকে এ বিষয়ে কি শিক্ষা দিয়েছেন সেটিই অঅসল। মুত্তাকী কিভাবে হওয়া যায় এ ব্যাপারে উক্ত ব্যক্তি তার নিজের চিন্তার প্রতিফলন ঘটিয়েছেন। কিন্তু আমরা এখানে চিন্তাবিদদের অনুসরণ করিনা। আমরা আল্লাহর রসূলের অনুসরণ করি।

আমি কিছু লোকের মুখে শুনেছি,তারা বলে অপরের কষ্ট বুঝতে পারার জন্যেই রোজার বিধান। আমি তো আপরের কষ্ট বুঝি এবং তাদেরকে সাহায্যও করি,তাহলে রোজা রাখব কেন ? আরেকজন দেখলাম রোজার মাসে খাচ্ছে। সে বলল-আমি আত্ম নিয়ন্ত্রন করতে পারি,যা রোজার শিক্ষা। তোমরা এখনও সেটা পারনি তাই রোজা তোমাদের।

মূলত এগুলি সব যুক্তি,কিন্তু যুক্তি ও পাল্টা যুক্তির নাম ইবাদত নয়। ইবাদত মানে হল আল্রাহর দাসত্ব। তিনি যে সময়ে যা করতে বলেছেন তা সেভাবে পালনের নাম ইবাদত।

ইবদত হল নি:শর্ত। আর তা কিভাবে হবে,সেটি রসুল দেখিয়েছেন। আল্লাহ রোজা পালনের মাধ্যমেই তাকওয়া অর্চন করতে বলেছেন। কেউ নিশ্চয় এ অভিযোগ করবে না যে, আল্লাহর রসূল তাকওয়া অর্জন করতে পারেননি। ....অথচ রসূল(সা: ) এবং তার সাহাবীরা রোজা পালন করেছেন,এমনকি প্রচুর নফল রোজাও....

তো বিষয়টি হল, ইসলাম বুঝতে হলে তাকে কুরআন এবং সুন্নাহ দুটো নিতে হবে। আল-কুরআনের আয়াত নিজের মনে ব্যাখ্যা করলে সে বিভ্রান্ত হবে,কারন সেখানে প্রাকটিকাল রূপ দেওয়া নেই।

আপনি মুসলিম হলে রোজা রাখুন এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করুন
০৩ জুলাই ২০১৪ রাত ০১:৩০
187159
কেমানিক লিখেছেন : অবশ্য লেখক বলেছেন যে- ছিয়া ছিত্তা হাদিসের সব গুলিই ভুয়া। এই হাদিস রাসুলের বাণি নয়। এই হাদিস সমুহ রাসুল মারা যাওয়ার ৩০০ বছর পরে, ইসলামের শত্রুরা আবিস্কার করেছে।

এ বিষয়ে আপনি লেখকের সাথে আলোচনা করতে পারেন।
০৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:৫৫
187254
দ্য স্লেভ লিখেছেন : হাদীস কিভাবে সংরক্ষিত হল, এই মিরোনামে আমার লেখা আছে। আমার ব্লগটি একটু দেখুন। হাদীস প্রথম থেকেই সংরক্ষিত ছিল।
১০
241126
০৩ জুলাই ২০১৪ রাত ০৩:১০
মহসিন মল্লিক লিখেছেন : এটা আমাদের দূর্ভাগ্য যে আমরা কোরআন ও সহীহ হাদীসের অনুসরন করি না। এই কারনেই গুরুজীর মতো লোকেরা এই ধরনের হাস্যকর যুক্তি স্থাপন করতে পারে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তো এখন গুরুজীর সাথে একমত না হয়ে উপায়ও নেই। যেমন দ্রব্যমূল্য। তবে বুঝতে হবে, এটা কি ইসলামের ব্যার্থতা? না। এটা মুসলিমদের ব্যার্থতা। আমরা নিয়ম মানছি না। রমজান হচ্ছে সংযমের মাস, কিন্তু বর্তমানে এটা এক ধরনের বিলাসিতার মাস হয়ে গেছে আমাদের সমাজে। সংযমের সাথে সাথে এটি আত্মশুদ্ধির এক সুবর্ন সুযোগও বটে।

তারপর আসি অসহায় ও দুস্থকে পূণর্বসন এর ব্যাপারে। আমার মনে হয় গুরুজী জানেন না, বা জেনেও শুধুমাত্র রমজানকে এটাক করার জন্য এটা দিয়ে একটা গেম খেলতে চেষ্টা করেছেন। রোজার মত ইসলামে আরেকটা ফরজ কাজ হচ্ছে যাকাত। কিন্তু আফসোস, এখানেও আমরাই আমাদের শত্রু। আমরা যাকাতকে শাড়ি ও লুঙ্গীতে নামিয়ে এনেছি। অথচ যাকাতের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে গরীব লোকদের এমনভাবে আর্থিক সহায়তা করা যাতে তাদের ভবিষ্যতে আর কখনো কারো কাছে হাত পাততে না হয়। যেমনঃ আমার যাকাত আসলো ৫০০০০ টাকা, আমি একজন গরীব লোককে যদি পুরো ৫০০০০ টাকাই প্রদান করি তাহলে সে একটি ছোটখাটো ব্যাবসা করতে পারবে। তার জীবনে আমূল পরিবর্তন চলে আসবে। তাহলে চিন্তা করুন এমন অনেক লোক আছে যাদের যাকাত প্রতি বছর কয়ে লক্ষ টাকাও আসে। তারা কত লোকের জীবন পরিবর্তন করতে পারেন? কিন্তু আমরা কি করছি? মাইক লাগিয়ে শাড়ী আর লুঙ্গী দিচ্ছি যার ফলাফলে অনেক দূর্ঘটনাও ঘটছে। আর ইসলামের সৌন্দর্যটা দেখুন, এটাকে আপনি দান বলতে পারবেন না। এটা গরীবদের হক। শুধুমাত্র বাংলাদেশে যদি প্রতিটি ধনী লোক যদি সঠিকভাবে যাকাত আদায় করেন তাহলে পুরো দেশে একজন লোকও অনাহারে থাকবে না।
**মন্তব্যটা একটু বেশি বড় হয়ে গেলো মনে হয়। Winking)**
০৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:৩২
187243
কেমানিক লিখেছেন : ১০০% সহমত।
১১
241178
০৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৭:৪৯
আল সাঈদ লিখেছেন : প্রথমত- আমি বিশ্বাস করি যে,গাঁজা খাওয়ার পরিমাণ একটু বেশী হলে এমন সুন্দর লেখা উপহার দেওয়া সম্ভব। তাই তেমন কিছু বললাম না আগে গাঁজাটা ছাড়ুন।

দ্বিতীয়ত- প্রগতিশীল নামধারী নাস্তিক, বে-ঈমান, বে-নামাযি, লম্পট, চরিত্রহীন, চোর-বাটপার, পতিতা গমণকারী, নাস্তিকদের দালাল, ইসলামের শত্রু, মোনাফেক, কাফির, সমকামিতায় বিশ্বাসী পশু, গরু-ছাগলদের কাছ থেকে ইসলাম জানতে এবং বুঝতে চাই না ।
০৩ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৪৫
187301
কেমানিক লিখেছেন : বিষয়গুলো গুরুজীর পোষ্টে গিয়ে বললেই ভালো হয়।
১২
241195
০৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:৩৮
আলইগ ইবনে লেণদুপ দোরজি বিন মিরজাফর লিখেছেন : আইন কড়ুন,বণদঃ কড়ুন,দেখেন পরে আপনি আর ঘুরুজি টিকতে পারেন কিনা?
০৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:৩৪
187246
কেমানিক লিখেছেন : এই কথাগুলি গুরুজীর পোষ্টে গেয়ে বলুন, তাহলে হয়তো তার শিক্ষা হবে।
১৩
241235
০৩ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:০৩
আল সাঈদ লিখেছেন : আপনি যদি সুস্থ থাকেন তবে আপনার গুরুজীকে বলেন গাঁজা ছাড়তে। কারণ গাঁজা মানুষকে রামছাগল বানিয়ে দেয়। উদাহরণ- আপনার মতো সুস্থ লোক।
০৩ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৪৩
187297
কেমানিক লিখেছেন : দয়া করে আপনি নিজে বললেই ভালো হয়।
১৪
241254
০৩ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০১:২৬
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : আল্লাহ তাআলা শুধুমাত্র আসমানী কিতাব কুরআন নাযিল করেন নি, বিস্তারিত ব্যাখ্যা বিশ্লেষণের জন্য শেষ পয়গাম্বর ও রাসূল হযরত মুহাম্মাদ(সা)কে নব্যুয়ত দিয়েছেন।

কুরআন ও সহীহ হাদীস বিশ্লেষণ করে সারাবিশ্বের ওলামায়ে কেরাম একমত-রোযা ফরয। এবং রোযা ত্যাগ করার শাস্তি কঠোর।
০৩ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৪৩
187296
কেমানিক লিখেছেন : তে সেই রোজা ফরজটি কি আলেম ওলামারা করেছেন? আলেম ওলামাদের কি কোন বিষয ফরজ করার ক্ষমতা দেওয়া হযেছে?
১৫
241280
০৩ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:০১
আল সাঈদ লিখেছেন : গাজাঁ খাওয়ার পার্টনার কে শুধু গাঁজা খোর বুঝ দিতে পারে তাই আপনি সেই উপযুক্ত সুপাত্র ।
০৩ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৩
187314
কেমানিক লিখেছেন : আসলে আপনার এ্টা কোন জবাব হলো না, হলো অজ্ঞের গোয়ার্তুমী। নির্বোধের মত শক্তি প্রয়োগী কথা না বলে জ্ঞান প্রয়োগি কথা বলুন। কারণ এটা ব্লগ, এটা দৈহিক শক্তি প্রয়োগের যায়গা নয়, এটা জ্ঞাণ শক্তি প্রয়োগের যায়গা। আশা করি বুঝাতে পেরেছি?
১৬
241297
০৩ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৯
মোহাম্মদ শাব্বির হোসাইন লিখেছেন : ভাই কেমানিক, আপনি আসলে কোন পক্ষের লোক বুঝতে কষ্ট হচ্ছে। তবে আপনার লেখা থেকে একটি বিষয় আমার কাছে বেশ স্পষ্ট অবশ্য অন্যদের কাছে তা মনে নাও হতে পারে। আপনাকে একজন টপ ক্লাস ধান্দাবাজ বলে মনে হচ্ছে। যদি কষ্ট পেয়ে থাকেন তাহলে আমি দুঃখিত।

যেহেতু আপনি আপনার গুরুজীর কথা বলেছেন তাই বলছি। উনি কোন চরিত্রের লোক সেটা আপনি না জানতে পারেন কিন্তু দেশের মানুষ কম বেশি জানে। উনি তথ্যকণিকা'র নামে সেখানে পবিত্র কুরআনের আয়াত ছেপে এক সময় বিলি করেছেন। কিন্তু সকল উলামায়ে কেরাম সে অনুবাদের মধ্যে মনগড়া শব্দের প্রয়োগ লক্ষ্য করেছেন যা মূল অর্থকে পরিবর্তন করে দেয়। আপনি সুরা বাকারার ১৮৩ নম্বর আয়াতের যে অর্থ করেছেন এমন 'লিপিবদ্ধ' শব্দের প্রয়োগ আর কোনো অনুবাদে আমার চোখে পড়েনি।

আপনাকে আমি একজন সুস্থ বিবেকবান বলেই ভাবতে চাই। সে মোতাবেক আপনাকে ছোট্ট একটি প্রশ্ন করতে চাই। ধরুন, আপনি একটা বাড়ি বানাবেন। শুরুতেই যথাযথ কর্তৃপক্ষ (সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদ) থেকে প্ল্যান পাশ করাতে হবে। এজন্য আপনার একজন প্রকৌশলীর প্রয়োজন। আপনি তাঁর কাছে আপনার চাওয়া বুঝিয়ে বলবেন। তখন তিনি তাঁর জ্ঞান, প্রজ্ঞা দিয়ে আপনার জন্য সুন্দর একটি ডিজাইন তৈরি করে দেবেন। এটাই নিয়ম। এখন যদি আপনি একজন প্রকৌশলীর কাছে না গিয়ে ডাক্তারের কাছে যান তাহলে কী আপনি কাঙ্খিত ডিজাইন পাবেন? কিংবা আপনার ভীষণ অসুখ হয়েছে। চিকিৎসার জন্য আপনি গেলেন একজন ল ইয়ারের কাছে। কোনো লাভ হবে? হবে না। যার যে কাজ অর্থাৎ যিনি যে বিষয়ে অভিজ্ঞ সে কাজের জন্য আপনাকে তার কাছেই যেতে হবে।

এখন কুরআন-হাদীসের ব্যাখ্যার জন্য আপনাকে একজন আলেম ব্যক্তির কাছেই যেতে হবে। কোনো গায়রে আলেমের কাছে গেলে ফল উল্টো হবে। আপনার গুরুজী কুরআন-হাদীস ব্যাখ্যা করার কতটুকু যোগ্যতা রাখে? আর মুত্তাকী কারা সে সম্পর্কে উনি সুন্দর মনগড়া ব্যাখ্যা দিয়েছেন। যে বিষয়ে আল্লাহর দেয়া ব্যাখ্যা আছে সে বিষযে অন্য কারো বিশেষ করে কোনো গায়রে মুয়াল্লিমের ব্যাখ্যা নেয়ার প্রশ্নই আসে না। বিশেষ করে তাঁর মতো ভন্ড লোক যে কিনা সারাজীবন হস্তরেখাবিদ হিসেবে কাজ করেছে।

কারা মুত্তাকী জানার জন্য কষ্ট করে সুরা বাকারা'র ২-৫ নম্বর আয়াতগুলি পড়ুন। আল্লাহ পরিষ্কারভাবে সব বলে দিয়েছেন।

যারা রোজার নামে ভন্ডামী করছে আপনি তাদের কাজকে সমালোচনা করতে পারেন কিন্তু আল্লাহর দেয়া বিধান নিয়ে ঠাট্ট-মশকরা করতে পারেন না।

আপনার লেখার শুরুতেই আপনি রাসুল (সঃ) শুধুমাত্র মহম্মাদ বলে সম্বোধন করেছেন। এ লেখা যদি আপনার গুরুজীর হয়ে থাকে তবে লক্ষ্য করুন কত বড় বেয়াদপ ও উদ্ধত হলে মানুষ এভাবে অসম্মান করে কথা বলতে পারে। যেখানে জীবরাইল (আঃ) বলেছেন, রাসুল (সঃ) নাম শুনার পর যদি কেউ দরুদ না পড়ে তাহলে সে জাহান্নামী হবে আর রাসুল (সঃ) আমীন বলে তা সমর্থন করেছেন, সেখানে তিনি কীভাবে অশোভনভাবে বলছেন?

আর ১ বেলা খাওয়া কমিয়ে দান-খয়রাতের কথা বলছেন? আপনার গুরুজীকে জিজ্ঞেস করে দেখুন তো প্রতিবছর 'মাটির ব্যাংক' থেকে ১৫ কোটি টাকার ওপর কালেকশন হয়। উনি কয়জনের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করেছেন? হয়ত বলবেন, লামা'তে সে এতিম খানার কথা। আপনি কী জানেন কেন সেখানে তিনি এতিম খানা করলেন? কখনো কী আপনার মনে এসেছে? সারা দেশে এত জায়গা থাকতে লামা'র মতো গহীন জায়গায় কেন? সেখানে তো উনারও বাড়ি নয় কিংবা উনার শ্বশুড় বাড়িও নয়। আগে জানুন...।

আর ১ বেলা খাওয়া কমিয়ে তা গরীবদের মাঝে বিলিয়ে দিতে বলেছেন। কিন্তু ইসলামে কোথাও কী এমন কথা বলা হয়েছে? আপনাকে অবশ্যই দান-খয়রাত করতে হবে, যাকাত দিতে হবে। আপনার মালে গরীবের হক রয়েছে, যাকাত আদায়ের মাধ্যমে সে মাল হালাল হয়, পবিত্র হয়। খোঁজ নিয়ে দেখুন তো আপনার গুরুজী কত টাকা যাকাত দেন?

ভাই কেমানিক, বেশি বেশি করে ইসলামী ব্ই পড়ুন। প্রকৃত আলেমের লেখা বই পড়ুন। তারপর ঠান্ডা মাথায় সব নিয়ে চিন্তা করুন। অবশ্যই আল্লাহ তায়ালা আপনার সব প্রশ্নের জবাব দিয়ে দেবেন। কোনো ভন্ড লোকের লেখা পড়ে নিজে বিভ্রান্ত হবেন না, অন্যকে বিভ্রান্ত করবেন না। সর্বোপরি নিজের ঈমানকে নষ্ট করবেন না। আমি আল্লাহর কাছে আপনার হেদায়েতের জন্য দোয়া করছি।
০৩ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৭
187370
কেমানিক লিখেছেন : ‌এই শিক্ষাটা গুরুজীর মূল পোষ্টে দিলেই মনে হয়, তার উচিৎ শিক্ষা হবে। দয়া করে সে চেষ্টা করুন।
০৩ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৬
187399
মোহাম্মদ শাব্বির হোসাইন লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনার পরামর্শের জন্য। আপনার লেখার শেষ অংশে বিঃদ্রঃ না পড়লে কিন্তু বোঝাই যায় না যে, এটা আপনার লেখা নয়।

আমরা আরো খুশি হবো যদি আপনি এভাবে কপি-পেষ্ট করে পোষ্ট দেয়া থেকে বিরত থাকেন।
১২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
189550
কেমানিক লিখেছেন : এখন তো মনে হচ্ছে, আপনিই আমাকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন। কারণ যে গুরুজী এই লেখাটি লিখেছেন, তিনি সহিদ আল বুখারী নয়। ইনি অন্য একজন গুরুজী।

ইঞ্জিনিয়ার দিয়েই বিল্ডিং বানিয়ে রানা প্লাজা ধসে এত প্রাণ হানী ঘটেছে।
সত্য জানুন, তার পরে মন্তব্য করুন।
১৭
241303
০৩ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:০৩
আল সাঈদ লিখেছেন : সত্য কথা বললাম তাই লাগল। গাঁজা খেয়ে বহুত লেখক নামী দামী হইয়াছে তেমনি আপনিও একটু চেষ্টা করেছেন ব্লগে দামী হওয়ার জন্য। আপনার কোন দোষ নেই কারণ গাঁজা না খেলে ভাল যুক্তি পাবেন না আপনার গরুজীর মতো।
০৩ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৮
187371
কেমানিক লিখেছেন : কথা গুলি মনে হয় লেখকের মূল পোষ্টে করলেই ভালো হয়। তাহলে বিষয়টা সে অনুভব করতে পারতো।
১৮
241355
০৩ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২২
তহুরা লিখেছেন : বাংলাদেশ সরকার তাগুত সরকার যাদেরকে হত্যা করা ফরজ । তারা রোজাকে তামাসা ও ব্যবসা বানিয়েছে । কিন্তু সৌদিআরবে সব খাদ্যের দাম সস্তা এবং অনেক খাদ্য ধনীরা ফ্রীতে বিলি করে ।
০৩ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৬
187406
কেমানিক লিখেছেন : তবে রোজাদারেরাও ভুরিভোজ কম যায় না। এ মাসে তাদের খাদ্য বাজেট থাকে সবচেয়ে বেশি।
১৯
241371
০৩ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৪
তহুরা লিখেছেন : আপনার অভিযোগ আওয়ামী তাগুত সরকারের বিরোদ্ধে । কোরানের দোষ কি ? যে উদ্দেশ্যে রোজা পালন করতে আল্লাহ বলেছেন তা পালন না করলে কোন জনপদ তাদের বিরোদ্ধে সূরা নিসার ৭৫-৭৬ আয়াতের বর্ণিত কাজ শুরু করে দিন ।। সব সমধান কোরানে

২০
241543
০৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৭:২৪
আল সাঈদ লিখেছেন : লেখক তো আপনি। ব্লগে লিখতে আসছেন আপনি। যদি অন্যের গাঁজা খুরি গল্প আপনি নিয়ে আসেন তবে আপনাকে সেই দলের লোকই মনে করবে সবাই। গাঁজা খেতে না করেন আপনার মূল লেখক কে যেহেতু আপনি পড়েন, বুঝেন গরুজীকে।
০৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০১:৩৬
187549
কেমানিক লিখেছেন : বিষয়টি সে রকম নয়। লেখাটা সত্য না মিথ্যা সেটা আমিতো আমার মত বিচার করেছিই। এখন আপনারা পড়েও একটু বুঝুন। যদি মনে করেন যে- লেখকের লেখাটি খারাপ হয়েছে, তাহলে তাকে বা তার পোষ্টে গিয়ে বললে ফলপ্রসূ হবে, ধারণা থেকেই আমি উক্ত কথা বলেছি।
২১
241595
০৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:২৪
আল সাঈদ লিখেছেন : এক গাঁজাখোরের পোষ্টের দাওয়াত দেওয়া লাগবে না। আপনাকে পরামর্শ দেই গাঁজা খোরের পোষ্ট পড়ে গাঁজাখোর উপাধি পাইয়েন না।
০৪ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৯
187596
কেমানিক লিখেছেন : পিছনে কথা বলা লোক সমুহকে আমি মোনাফেক মনে করি। আর সামনা সামনি কথা বলা লোককে আমি মনে করি মুমিন।

তাই বলবো- এখানে এ সকল মন্তব্য না করে যদি, লেখকের পোষ্টে গিয়ে করতেন, ও তার কথাকে মিথ্যা প্রমাণে ব্রতী হইতেন। তাহলে আপনার সাথে থাকতে পারতাম, পিছে বলা লোকের সাথে থাকাটা বা তার কথা বিশ্বাস করাটা আমি মোটেও পছন্দ করি না।
২২
241824
০৫ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:০৯
আল সাঈদ লিখেছেন : গরুজীর মতো বহুত গাঁজাখোর আছে। তাই বুঝতেই পারছেন.......
১২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩
189552
কেমানিক লিখেছেন : এখন তো মনে হচ্ছে, আপনি নিজেই গাঁঁজা খেয়ে মন্তব্য করা শুরু করেছেন।
গাঁজা মুক্ত হয়ে গুরুজীর লেখা পড়ার চেষ্টা করুন। সব ভুল ভেঙ্গে যাবে বলে আমি মনে করি।
২৩
244088
১২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৪৪
ইমরান ভাই লিখেছেন : বুঝলাম আপনি মানুষিক বিকারগ্রস্ত মানুষ। ঠিক যেমন আপনার পাগলা গুরুজি।
সবাই আপনাকে কমেন্টসে বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরছে আর আপনি পাগলের রোফা: দিচ্ছেন। তো উত্তর না দিতে পারলে কপি মারেন কেন???

আর সবাই যা বলছে তাতো আপনি কপি করে পাগলারে জানাতে পারেন??? জানান না কেন??

এই ব্লগে আপনার লেখা কেউ খায় না। দুরেই ধাকুন।
১২ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:৩০
189604
কেমানিক লিখেছেন : দয়া করে দেখেছেন কি? যে কতবার পঠিত হচ্ছে।
২৪
244250
১২ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:২৩
ইমরান ভাই লিখেছেন : হে হে হে ...ভাল করে দেখেন সবাই আপনার বিপরিতেই কমেন্টস করছে। আপনার মতো পাগল এর আগেও এখানে ছিল তাদের ঠাই হয়নি।
১২ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:৫৪
189714
কেমানিক লিখেছেন : যেহেতু ৭৩ জনে ১ জন বেহেসতে যাবে। সূত্র মতে ৭৩ জন খারাপে ১জন ভালো, আর এটাই আপনাদের ও আমার পার্থক্য। আর এটাই আপনার ও আমার মূল পরিচয়।
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৭:৪১
189732
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনাকে এই সার্টিফিকেট কে দিছে?? কিন্না আনছেন নি?? Rolling on the Floor Rolling on the Floor
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৭:৫৪
189734
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনি না হাদীস মানেন না তা এখানে হাদীস দিয়ে উত্তর দিচ্ছেন কেন হুজুর?? আর হাদীসের অপব্যাখ্যার লেটেস্ট সংস্করণ কথা থেকে আনলেন হুজুর??
Rolling on the Floor Rolling on the Floor
১৪ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৫:৫০
190079
আহ জীবন লিখেছেন : আপ্নি নিশ্চয় পরিসংখ্যানের ছাত্র। দারুন সহজ সরল পরিসংখ্যান।
১৪ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৩
190084
কেমানিক লিখেছেন : ইমরান ভাই

কার কাছ থেকে সার্টিফিকেট নিতে হবে বলে মনে করেন?
২৫
244277
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৭:২৩
আল সাঈদ লিখেছেন : আমরা জানি যারা গাজাঁ খায় তারা নিজে ওনোক সাধু মনে করে।
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৯:৩৬
189745
কেমানিক লিখেছেন : গাঁজা সম্বন্ধে আপনার আপনার ধারণাটা একটু বেশি বলে মনে হচ্ছে। দিনে কতটুকু গাঁজা লাগে?
২৬
244299
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৯:৩৯
কেমানিক লিখেছেন : ইমরান ভাই-

আমি ছয় হাদিস না মানলে হবে কি? আপনি তো মানেন? আপনার মানা দিয়েই জবাব করলাম।

আর প্রচলিত কোরাণ বলেছে মিথ্যা অপেক্ষা সংখ্যায় কম। তবে মিথ্যা অপেক্ষা সত্যের শক্তি বেশি। এখানে একবার হিসাব করুন, তাতেও প্রমাণ পাবেন।
২৭
244306
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ১০:৪৯
বেআক্কেল লিখেছেন : আমনের রোজার ব্যাখা শুইনা হাইসতে হাইসতে Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor পাঁদি দিছি। ভাগ্য ভালা গন্ধটা তেমন একটা খারাপ লাগছে না Cook Cook Cook Cook Cook তাই পরিবেশ টা এখনও কন্ট্রোলে আছে। এই সব জগা খিচুরী মার্কা পোষ্ট দিলে ভবিষ্যতে আমি কিন্তু হাগু কইরা দেবার চান্স আছে। দোহাই ঠাকুর মশায়ের আমনে আর ধর্মীয় পোষ্ট না দিয়া পান-সুপারী-বিড়ি-সিগারেট বিষয়ে লিখালিখি করুন। নতুবা আমি নিজেকে কন্ট্রোল কইরতে পারুম না।
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:৪১
189767
কেমানিক লিখেছেন : আপনি কি এখন নিজেকে খুব কন্ট্রোল মনে করেন? মূল৬ নয়। অজ্ঞানীরা কখনোই নিজেকে কন্ট্রোল রাখতে পারে না। আপনি আপনার খাবার প্লেটে হাগু মুতু সব করতে পারেন, এবং তা খাইতেও পারেন, তাতে আমাদের কোনই সমস্যা নাই। তবে- পোষ্ট বিষয়ে কথা বলতে হলে, পোষ্ট হতেই বলতে হবে। আন্দাজে ও মনগড়া নয়।
১৩ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:২৫
189789
ইমরান ভাই লিখেছেন : বেআক্কেল লিখেছেন : আমনের রোজার ব্যাখা শুইনা হাইসতে হাইসতে Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor পাঁদি দিছি।
Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
১৪ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪২
190083
কেমানিক লিখেছেন : তবে আমি বলেছি-
আপনি আপনার খাবার প্লেটে হাগু মুতু সব করতে পারেন, এবং তা খাইতেও পারেন, তাতে আমাদের কোনই সমস্যা নাই।

আপনি কিন্তু সেটা এড়ায়ে গেছেন।
২৮
244317
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:৩৫
আল সাঈদ লিখেছেন : গাজাঁ খোরী লেখা লিখে অথবা কপি পেষ্ট কে করছে সুন্দর উত্তর বেআক্বেল মনে আপনা দিয়েছে। বিন্দু পরিমান বোধ শক্তি থাকলে লজ্জায় পানিতে হাবু....
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:৪৫
189768
কেমানিক লিখেছেন : আমার ও ঠিক একই রকম উক্তি। আপনার সকল কথা ই অজ্ঞতা পূর্ণ। যদি সৎ সাহস থাকে, লেখার কোন অংশ গাঁজাখূরী মনে হয়েছে এবং কেন গাঁজাখূরী মনে হয়েচে, তা উপস্থাপন করুন।
২৯
244338
১৩ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০১:৫৩
আল সাঈদ লিখেছেন : কুকুরকে অংক শিখানো যায় না।
১৩ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:০৫
189787
কেমানিক লিখেছেন : মূূর্খের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হলো- অশ্লীল কথা, এবং শেষ পর্যন্ত আপনি আপনার অবস্থান পরিস্কার করতে স্বার্থক হয়েছেন।
আশা করি বঝাতে সক্ষম হয়েছি?
৩০
244359
১৩ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:১৯
আল সাঈদ লিখেছেন : নমুরুদ, ফেরাউনের নাম শুনেছেন। না শুনলে স্টাডি করেন বুঝে নেন কোন দলে আছেন।
১৩ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:৩২
189799
কেমানিক লিখেছেন : পনি যে ভাবে কথা বলছেন, তাতে তো আমার মনে হচ্ছে, ফেরাউন ও নমরুদ আপনার চরিত্রেরই ছিল।
৩১
244405
১৩ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪০
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আমার হিসেবে এ গুরুজীর উচিত এভাবে ১-২-৭ আয়াত নিয়ে ছিটাফোটা না বলে পুরা কুর’আনের একটা তাফসীর বই আকারে প্রকাশ করে ফেলা এবং সেটা আমাদের কাছে পৌছে দেয়া। তারপর সবাই দেখে আলোচনা-সমালোচনা করতে পারবে; এতে করে গুরুজীর ভুল থাকলে সেও শুধরে যেতে পারে আর আমাদের ভুল থাকলে আমরাও শুধরে যেতে পারবো।

এছাড়াও আমাদেরকে গুরুজীর ওয়েবসাইটে দাওয়াত না দিয়ে আপনি বরং গুরুজীকে এখানে জয়েন করার দাওয়াত দেন। এখানে আমাদের অনেক ইসলাম বিষয়ে বিজ্ঞ ভাইয়েরা আছে যাদের যৌক্তিক তর্ক-বিতর্কের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারি।

গুরুজী এখানে আসলে এখানকার মজমা বেশ জমে উঠবে বলে আশা করি!
১৩ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:০১
189826
কেমানিক লিখেছেন : গুরুজী তার নিজস্ব ওয়েব সাইটে প্রতিদিনই কোরাণের দু-তিনটি করে আয়াত ব্যাখ্যা সহ অনুবাদ উপস্থাপন করছেন। এটা আমি আপনি সকলেই দেখছি। আমি গুরুজীর ব্লগে গিয়ে আপনার দাওয়াত পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করবো। আপনিও গুরুজীর ব্লগে গিয়ে বললে মনে হয় ভালো হয়।
৩২
244423
১৩ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:১৬
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আমি বেশ কয়েকটা তরজমা চেক করছিলাম গুরুজীর কিছু পোষ্ট পড়ার পরে; তার মধ্যে বাংলাদেশীদের বাংলা তরজমা, ইন্ডিয়ান বাঙ্গালীদের তরজমা, অক্সফোর্ড ওয়ার্ল্ডস ক্লাসিক, লীডস ইউনিভার্সিটির http://corpus.quran.com এরকম বেশ কয়েকটার কোনটাতেই আমি গুরুজীর মত তরজমাকারী পাই নাই। এগুলোর সবগুলির-ই অর্থ প্রায় কাছাকাছি। আর আমি এ বিষয়ে এখনো ছাত্র পর্যায়ের, তাই গুরুজীর ওখানে অযথা তর্কে নামি নাই এ নিয়ে।
১৩ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:২৬
189829
কেমানিক লিখেছেন : গুরুজীর বক্তব্য হলো-প্রচলিত কোরাণের আইন হলো ইসলামের আইন, বা শান্তি প্রতিষ্ঠার আইন। কিন্তু বর্তমান যারা প্রচলিত কোরাণের রক্ষক, তারা সবাই ইসলাম বিরোধী কর্তৃক পরিচালিত। তাই তারা যে অনুবাদ করেছে, তাহা শান্তি প্রতিষ্ঠার পরিবর্তে অমান্তি সৃষ্টিতে সহায়ক ভূমিকা রাখছে। আর সকল অনুবাদ একই পথ অবলম্বন করে একই বিষয় প্রচার করছে, যাহা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার অন্তরায়।
আর গুরুজী যাহা উপস্থাপন করছেন তাহা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা কল্পে। তাই ও সকল অনুবাদের সাথে গুরুজিদ অমিল হওয়াই স্বাভাবিক।
৩৩
244559
১৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ১০:৩৩
আল সাঈদ লিখেছেন : একটা বিশ্লেষন হউক-লেখার পক্ষে গরুজীর পক্ষে।
১৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
190029
কেমানিক লিখেছেন : যেমন- ইসলাম অর্থ শান্তি। অর্থাৎ জীবের শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ইসলাম ধর্ম পালন করতে হবে। আর এই শান্তি ইহলোকিক ও পারলৌকিক। সেক্ষেত্রে জীবের প্রথম প্রয়োজন বর্তমান বা ইহলৌকিক শান্তি। আর ইহলৌকিক শান্তি পেতে হলে জীবের পাঁচটি বিষয় পাওয়া আবশ্যক। আর তা হলো-১। রোগ ও ব্যধী মুক্ত শরীর, ২। ক্ষুধা নিবৃত্তির আহার, ৩। থাকিবার স্থান, ৪। অন্যের দ্বারা অন্যায় আচরণ না পাওয়ার নিশ্চয়তা, ও ৫। প্রত্যেক প্রজাতীগত ভাবে সম অধিকার নিশ্চিত করা।
এখন ইসলামী আইন বা প্রচলিত কোরাণের এবাদতের মাধ্যমে যদি বর্তমান শান্তির নিয়ামক উক্ত পাঁচটি বিষয় প্রাপ্তি ঘটে, তাহলে জীবের বিশ্বাস হবে যে, এই প্রচলিত কোরাণ মান্র করলে পরোলোকেও শান্তি পাওয়া সম্ভব। আর যদি প্রচলিত কোরাণ মান্য করার পরেও, ইহলৌকিক শান্তি প্রতিষ্ঠা না হয়, তা হলে প্রচলিত কোরাণের আইন মত চললে, পারলোকিক শান্তি পাওয়া সম্ভব নয়।
এখন আপনি বলুন- কোরাণের কোন আইন মানলে, ও কিভাবে মানলে জীবের ইহলৌকিক শান্তি পাওয়া সম্ভব?
৩৪
244631
১৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:১৮
আল সাঈদ লিখেছেন : যে কারণে-রোজা নামক এই তামাশাটি, আইন করে বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ" আমি এর পক্ষে বিপক্ষে মন্তব্য কারীর জরিপ করতে বলছি তবেই বুঝে যাবেন কোন পথে হাটছেন এরপরেও না বুঝলে গাছ লাইয়া কলা খান।
১৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৩৪
190050
কেমানিক লিখেছেন : মন্তব্যকারীর জরিপ দিয়ে ইসলাম চলে না। ইসলাম চলে শান্তি প্রাপ্তির উপরে। তাই ইসলাম বা শান্তি প্রতিষ্ঠায় আপনার এই রোজা কতটুকু ভুমিকা রাখে, সে বিষয়ে আলোচনা করুন।
৩৫
244652
১৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৭
আল সাঈদ লিখেছেন : আপনাদের একটা বিরাট সমস্যা গ্রহনযোগ্যতা থাকুক আর না থাকুক ব্যা ব্যা করাই চাই।
১৪ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৬
190070
কেমানিক লিখেছেন : সত্যের পক্ষে সব সময় জন সমর্থনা গ্রহন যোগ্যতা কম থাকে, এমন কি প্রথমে থাকেই না। তবে- পরবর্তিতে সকলেই সে সত্যকে সাদরে গ্রহন করে, কিন্তু তখন আর সত্যবাদী বেঁচে থাকে না।
যেমন- সূর্য্য নয পৃথিবী ঘোরে বলার পরে, এই সত্য উপস্থাপককে মেরে ফেলা হয়। এবং আপনাদের মত লোকেরাই সেদিন তাকে ঐ উক্তি করার জন্য নির্লজ্জ বলে অভিহিত করেছে। আজ তাকে নির্লজ্জ বলা লজ্জাশীল লোকেরাই কিন্তু, তার সেই সত্যকে, সত্য বলেই স্বীকার করছে। অতএব, নির্লজ্জ কে বা কারা তা বিবেচনা করুন।
৩৬
244671
১৪ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৫:৪২
গোলাম মাওলা লিখেছেন : কেমানিক ভুয়া এ ছাড়া ম্নতব্য রুচিতে বাধে
১৪ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৯
190082
কেমানিক লিখেছেন : তো- সঠিকটি কি, তা উপস্থাপন করার চেষ্টা করুন।
৩৭
244840
১৫ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:০৮
আল সাঈদ লিখেছেন : মাটির ব্যাংকের ব্যবসা মনে হয় খারাপ যাইতেছে তাই ব্লগে বিজ্ঞাপন।
১৫ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:১৫
190191
কেমানিক লিখেছেন : কার মাটির ব্যংকের ব্যবসা খারাপ যাইতেছে? আপনি কারে কি বলেন? একটু পরিস্কার করে বলুন।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File